বাংলাদেশ ১১:৫৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করলেন বদলগাছী থানার নবাগত ওসি।  সাবেক এমপির ভাঙচুরকৃত কবর পরিদর্শনে বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ গৌরনদীতে চাঁদাবাজি মামলা করে বাদী বিপাকে পরে বসত ভিটা ছাড়ার অভিযোগ অবশেষে শিক্ষক কনিকা মুখার্জির অলিখিত সাদা কাগজে সই দিয়ে পদত্যাগ পিরোজপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের সাথে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় কয়রায় অনলাইন জুয়া ও পারিবারিক কলহে যুবকের আত্মহত্যা সিলেট বিভাগে নারী আন্দোলনের দামিনামা নিয়ে আলোচনা। বুড়িচংয়ে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার হোসেনপুরে ঈদেমিল্লাদুন্নবী উপলক্ষে হামদ নাথ কেরাত গজল প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত ০৮ দফা দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি প্রদান করেছেন বাংলাদেশ সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির প্রতিনিধি দল। কেন্দ্রীয় কারাগার হতে পলাতক হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন আসামী গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। পিরোজপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আলোচনা সভায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৭ সিরাজগঞ্জে পৃথক তিনটি অভিযানে ফিন্সিডিল ও গাঁজাসহ ৫ জন গ্রেফতার। নাইক্ষ্যংছড়িতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলনে- মাওলানা শাহজাহান মুলাদী ইউএনও-এর বিরুদ্ধে দূর্ণীতিবাজ শিক্ষকের মিথ্যা মামলা দায়ের

কাঠালিয়ায় গৃহবধুকে ধর্ষণ চেষ্টাকালে অভিযুক্ত পুলিশের এসআইকে কুপিয়ে জখম!

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৭:৪২:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ এপ্রিল ২০২২
  • ১৭৩১ বার পড়া হয়েছে
মো. নাঈম হাসান ঈমন, ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ
কাঠালিয়া উপজেলার তারাবুনিয়া পুলিশ ক্যাম্পের এসআই আলমগীর হোসেনের বিরুদ্ধে এক গৃহবধুকে ধর্ষণ চেষ্টাকালে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে এক পুলিশের এসআইকে জখম করেছে বলে জানাগেছে।
ঘটনার পর থেকে তাকে ক্যাম্পে দেখা যায়নি। জানাগেছে এসআই আলমগীর অজ্ঞাত স্থানে চিকিৎসা নিচ্ছে। কাঠালিয়া উপজেলার চেচরীরামপুর গ্রামের ফারুক হোসেন হাওলাদারের স্ত্রী গৃহবধু মাকসুদা আক্তার নিপা। পাটিখালঘাটা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. সাহিন হাওলাদার জানান, তারাবুনিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের সাথে ভুক্তভুগী ওই নারীর ভগ্নিপতির একটি চায়ের দোকান আছে। সেখানেই পরিচয় হয় এসআই আলমগীরের সাথে।
গত ৪ এপ্রিল সোমবার রাতে এসআই আলমগীর সেই নারীর বোনের বাড়িতে প্রবেশ করে। সেখানে তাঁকে ধর্ষণ করায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে এসআই আলমগীরকে কুপিয়ে জখম করা হয়। এদিকে একজন পুলিশ কর্মকর্তার দ্বারা এ ঘটনা শিকার হওয়া নারীকে পরিবারের সদস্যরা ভয়ে সাময়িক আড়াঁলে  রাখেন। সেই সুযোগে পুলিশও ঘটনা আড়াঁল করার চেষ্টা করলে প্রাথমিক ভাবে বিষয়টি তেমন জানাজানি হয়নি। তবে বুধবার ভিকটিম ঝালকাঠি ও কাঠালিয়ার সাংবাদিকদের কাছে বিস্তারিত জানালে উপজেলা
তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।
এ বিষয়ে কাঠালিয়া থানার ওসি মুরাদ আলী জানান, গত ৪ এপ্রিল সোমবার রাত ৮ টার দিকে গৃহবধু মাকসুদা আক্তার নিপা ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিয়ে জানায় তাকে ধর্ষন করা হয়েছে। খবর পেয়ে সেখানে গিয়েছি। তখন গৃহবধু জানায়, তাকে জোরপূর্বক ধর্ষন করায় কুপিয়ে আহত করে আলমগীরের মোবাইল রেখে দেয়া হয়েছে। যদিও মোবাইলটি সে দেখাতে পারেনি। ঘটনাস্থলে গিয়ে এসআই আলমগীরকে পায়নি কাঠালিয়া থানা পুলিশ।
ওসি মুরাদ আলী আরো বলেন, আমি রাতে ঐ মহিলাকে বলেছি সকালে ঝালকাঠি গিয়ে মেডিক্যাল করিয়ে কাঠালিয়া থানায় এসে লিখিত অভিযোগ করতে। মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত সে কোন অভিযোগ করেনি। এসআই আলমগীরের সাথে ঘটনার পর থেকে ওসির দেখা বা কথা হয়নি বলেও তিনি জানান।
এ প্রসঙ্গে কাঠালিয়া থানার তারাবুনিয়া পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মাহাবুবুর রহমান বলেন, আমি এ ধরনের একটি ঘটনার কথা শুনেছি। কিন্তু আমি ছুটি শেষে মঙ্গলবার ক্যাম্পে ফেরার কারনে কিছুই জানিনা। তবে ক্যাম্পে এসআই আলমগীরকে পাওয়া যায়নি।
জনপ্রিয় সংবাদ

সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করলেন বদলগাছী থানার নবাগত ওসি। 

কাঠালিয়ায় গৃহবধুকে ধর্ষণ চেষ্টাকালে অভিযুক্ত পুলিশের এসআইকে কুপিয়ে জখম!

আপডেট সময় ০৭:৪২:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ এপ্রিল ২০২২
মো. নাঈম হাসান ঈমন, ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ
কাঠালিয়া উপজেলার তারাবুনিয়া পুলিশ ক্যাম্পের এসআই আলমগীর হোসেনের বিরুদ্ধে এক গৃহবধুকে ধর্ষণ চেষ্টাকালে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে এক পুলিশের এসআইকে জখম করেছে বলে জানাগেছে।
ঘটনার পর থেকে তাকে ক্যাম্পে দেখা যায়নি। জানাগেছে এসআই আলমগীর অজ্ঞাত স্থানে চিকিৎসা নিচ্ছে। কাঠালিয়া উপজেলার চেচরীরামপুর গ্রামের ফারুক হোসেন হাওলাদারের স্ত্রী গৃহবধু মাকসুদা আক্তার নিপা। পাটিখালঘাটা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. সাহিন হাওলাদার জানান, তারাবুনিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের সাথে ভুক্তভুগী ওই নারীর ভগ্নিপতির একটি চায়ের দোকান আছে। সেখানেই পরিচয় হয় এসআই আলমগীরের সাথে।
গত ৪ এপ্রিল সোমবার রাতে এসআই আলমগীর সেই নারীর বোনের বাড়িতে প্রবেশ করে। সেখানে তাঁকে ধর্ষণ করায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে এসআই আলমগীরকে কুপিয়ে জখম করা হয়। এদিকে একজন পুলিশ কর্মকর্তার দ্বারা এ ঘটনা শিকার হওয়া নারীকে পরিবারের সদস্যরা ভয়ে সাময়িক আড়াঁলে  রাখেন। সেই সুযোগে পুলিশও ঘটনা আড়াঁল করার চেষ্টা করলে প্রাথমিক ভাবে বিষয়টি তেমন জানাজানি হয়নি। তবে বুধবার ভিকটিম ঝালকাঠি ও কাঠালিয়ার সাংবাদিকদের কাছে বিস্তারিত জানালে উপজেলা
তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।
এ বিষয়ে কাঠালিয়া থানার ওসি মুরাদ আলী জানান, গত ৪ এপ্রিল সোমবার রাত ৮ টার দিকে গৃহবধু মাকসুদা আক্তার নিপা ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিয়ে জানায় তাকে ধর্ষন করা হয়েছে। খবর পেয়ে সেখানে গিয়েছি। তখন গৃহবধু জানায়, তাকে জোরপূর্বক ধর্ষন করায় কুপিয়ে আহত করে আলমগীরের মোবাইল রেখে দেয়া হয়েছে। যদিও মোবাইলটি সে দেখাতে পারেনি। ঘটনাস্থলে গিয়ে এসআই আলমগীরকে পায়নি কাঠালিয়া থানা পুলিশ।
ওসি মুরাদ আলী আরো বলেন, আমি রাতে ঐ মহিলাকে বলেছি সকালে ঝালকাঠি গিয়ে মেডিক্যাল করিয়ে কাঠালিয়া থানায় এসে লিখিত অভিযোগ করতে। মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত সে কোন অভিযোগ করেনি। এসআই আলমগীরের সাথে ঘটনার পর থেকে ওসির দেখা বা কথা হয়নি বলেও তিনি জানান।
এ প্রসঙ্গে কাঠালিয়া থানার তারাবুনিয়া পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মাহাবুবুর রহমান বলেন, আমি এ ধরনের একটি ঘটনার কথা শুনেছি। কিন্তু আমি ছুটি শেষে মঙ্গলবার ক্যাম্পে ফেরার কারনে কিছুই জানিনা। তবে ক্যাম্পে এসআই আলমগীরকে পাওয়া যায়নি।