বাংলাদেশ ১২:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
ভান্ডারিয়ায় সিরাত সন্ধ্যায় প্রাণের ছোঁয়া ভান্ডারিয়ায় “মুক্তকন্ঠ” শিল্পী ও সাংস্কৃতিক জোটের কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত গণঅভ্যুত্থানে মানুষের কাঁধে চেপে বসা জালিম শাসকের পতন হয়েছে – মাহমুদুর রহমান ২৬ লাখ টাকার ঘড়ি ৪ মাসেই নষ্ট ঠাকুরগাঁওয়ের শ্রী শ্রী রসিক রায় জিও মন্দির প্রাঙ্গন ও আশপাশ এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি ১৪ মাসেই কোরআনের হাফেজ বালক গৌরনদীতে সাংবাদিক সোহেবের চেক ছিনতাই ও চাঁদাবাজির ঘটনায় আদালতে মামলা মুন্সিগঞ্জ জেলা ক্রিড়া অফিসের আয়োজনে বার্ষিক ক্রিড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত। শরীয়তপুরের জাজিরায় ডিজিএম এর একঘেয়েমীর কারণে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল এক পল্লীবিদ্যুৎতের লাইনম্যানের। নারী শিক্ষার্থীকে ফ্যানের সাথে ঝুলিয়ে পেটানোর হুমকি, ইবিতে শিক্ষককে অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ জামালপুরে দশম গ্রেড বাস্তবায়ন দুইদিন ব্যাপী কর্মবিরতি ও অবস্থান ধর্মঘট ফ্যাসিবাদের দোসরদের ব্যাপারে সতর্ক থাকার আহবান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির ঘোড়াঘাটে ক্যাপিটেশন ভুক্ত মাদ্রাসা গুলোতে চলছে লাখ লাখ টাকা লুটপাট দেখার কেউ নেই বিজিবি সেক্টর কমান্ডারের পুজা মন্ডব পরিদর্শন,শান্তিপুর্ণভাবে দুর্গোৎসব উদযাপনের আহবান ভান্ডারিয়ায় পূজা উদযাপন কমিটির সাথে বিএনপি নেতা সাবেক ভিপি মাহমুদ হোসাইনের মতবিনিময়

মুলাদী ইউএনও-এর বিরুদ্ধে দূর্ণীতিবাজ শিক্ষকের মিথ্যা মামলা দায়ের

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৬:০৪:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ১৫৯৭ বার পড়া হয়েছে

 

 

 

 

মুলাদী প্রতিনিধিঃ
বরিশাল জেলার মুলাদী উপজেলার গাছুয়া ইউনিয়নে সৈয়দা শাহাজাদী বেগম নিন্মমাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক আফরোজা বেগম মুলাদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ নিজাম উদ্দিনের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানীর স্বীকার করেছেন।
জানাযায়, ১১.৮.২০২৪ সালে মোকাম বরিশালের বিজ্ঞ মুলাদী সহকারী জজ আদালত দেওয়ানী মোকদ্দমা ৮৪/২০২৪ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ নিজাম উদ্দিনকে প্রধান বিবাদী করে আরো ৩জনকে বিবাদী করে মামলা দায়ের করেন।

ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ৬.১২.২৩ইং স্কুলের এ্যাডহক কমিটি বোর্ড কর্তৃক অনুমদিত হলে এই কমিটি ১/১/২৪ থেকে ১/৩/২৪ইং পর্যন্ত স্কুলের সকল শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতন ভাতা বন্ধ করে দেয়া হলে শিক্ষক কর্মচারীগণ বোর্ড কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবহিত করে। অপর দিকে এলাকাবাসী কমিটি বিলপ্তির জন্য বোর্ডে আবেদন করেন।

৩১/৩/২৪ইং তারিখে প্রধান শিক্ষক আফরোজা বেগম ও সভাপতি কাজী জানে আলম দুলাল ভোটার তৈরি করে ফুল কমিটি করার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর ৭ (সাত) কর্ম দিবসের মধ্যে প্রিজাইডিং অফিসার চেয়ে আবেদন করেন। অপর দিকে তিন কর্মদিবসের মধ্যে ২/৪/২৪ইং তারিখে বোর্ড কর্তৃপক্ষ কমিটি বাতিল করেন।

এদিকে স্কুলের প্রধান শিক্ষক প্রিজাইডিং অফিসার না দেওয়ার কারণে উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।

বোর্ড কর্তৃপক্ষ স্কুল পরিদর্শন করলে দেখতে পান ভোটার তালিকা ভুয়া। ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে শিক্ষার্থী ৬০ জন দেখানো হয়েছে ২০জন, ৭ম শ্রেণীতে ২৮জন দেখানো হয়েছে ৮জন ও ৮ম শ্রেণীতে ৩৬জন দেখানো হয়েছে ৫জন। এছাড়াও প্রধান শিক্ষক অত্র বিদ্যালয়ের দপ্তরী ১৯৯২ সালে ও আয়া ২০১২ সালে নিয়োগ হলে এখন পর্যন্ত তাদের কোন নিয়োগ ও যোগদানপত্র দেননি। এমনকি তাদের বেতন ভাতাও জোর পূর্বক নিয়ে নেন।

১/১/২০২৪ সাল থেকে প্রধান শিক্ষক অদ্যবদি পর্ডন্ত স্কুলে না আসার কারনে শিক্ষার্থীদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়ার কারণে স্কুলের অফিসগত সকল কাজ ব্যাহত হচ্ছে। বিগত দিনেও প্রধান শিক্ষক স্কুলের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলা দিয়ে শিক্ষার্থীদের পাঠদান ও উন্নয়নমূলক কাজে বাধা সৃষ্টি করেছেন।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ নিজাম উদ্দিন বলেন, স্কুল বোর্ড কর্তৃপক্ষ বিদ্যালয়ের এ্যাডহক কমিটি বাতিল করে দিয়েছে, এখানে আমার কিছুই করার নেই। অযথা আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছেন এবং বিদ্যালয়ের সকল কার্যক্রম ব্যাহত করছেন।

এলাকার ইউপি সদস্য রাশেদ মাতুব্বর বলেন, এই প্রধান শিক্ষক স্কুলের দপ্তরী ও আয়ার টাকা আত্মসাত করেন এবং তার সকল দূর্ণীতি ঢাকার জন্য মামলা দিয়ে সকলকে হয়রানি করেন।
১৯৭২ সালে গাছুয়া এলাকায় সৈয়দা শাহাজাদী বেগম নিন্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৯০ সালের পর থেকে বিদ্যালয়টি সঠিকভাবে পরিচালিত না হওয়ায় ও দূর্ণীতির কারণে শিক্ষার্থীর সংখ্যা হ্রাস পেতে থাকে। এসব কারণে ১৯৯৬ সালে শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতনভাতা সরকারী অংশের প্রদান বন্ধ হয়ে যায়।

 

 

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello

ভান্ডারিয়ায় সিরাত সন্ধ্যায় প্রাণের ছোঁয়া

মুলাদী ইউএনও-এর বিরুদ্ধে দূর্ণীতিবাজ শিক্ষকের মিথ্যা মামলা দায়ের

আপডেট সময় ০৬:০৪:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪

 

 

 

 

মুলাদী প্রতিনিধিঃ
বরিশাল জেলার মুলাদী উপজেলার গাছুয়া ইউনিয়নে সৈয়দা শাহাজাদী বেগম নিন্মমাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক আফরোজা বেগম মুলাদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ নিজাম উদ্দিনের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানীর স্বীকার করেছেন।
জানাযায়, ১১.৮.২০২৪ সালে মোকাম বরিশালের বিজ্ঞ মুলাদী সহকারী জজ আদালত দেওয়ানী মোকদ্দমা ৮৪/২০২৪ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ নিজাম উদ্দিনকে প্রধান বিবাদী করে আরো ৩জনকে বিবাদী করে মামলা দায়ের করেন।

ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ৬.১২.২৩ইং স্কুলের এ্যাডহক কমিটি বোর্ড কর্তৃক অনুমদিত হলে এই কমিটি ১/১/২৪ থেকে ১/৩/২৪ইং পর্যন্ত স্কুলের সকল শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতন ভাতা বন্ধ করে দেয়া হলে শিক্ষক কর্মচারীগণ বোর্ড কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবহিত করে। অপর দিকে এলাকাবাসী কমিটি বিলপ্তির জন্য বোর্ডে আবেদন করেন।

৩১/৩/২৪ইং তারিখে প্রধান শিক্ষক আফরোজা বেগম ও সভাপতি কাজী জানে আলম দুলাল ভোটার তৈরি করে ফুল কমিটি করার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর ৭ (সাত) কর্ম দিবসের মধ্যে প্রিজাইডিং অফিসার চেয়ে আবেদন করেন। অপর দিকে তিন কর্মদিবসের মধ্যে ২/৪/২৪ইং তারিখে বোর্ড কর্তৃপক্ষ কমিটি বাতিল করেন।

এদিকে স্কুলের প্রধান শিক্ষক প্রিজাইডিং অফিসার না দেওয়ার কারণে উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।

বোর্ড কর্তৃপক্ষ স্কুল পরিদর্শন করলে দেখতে পান ভোটার তালিকা ভুয়া। ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে শিক্ষার্থী ৬০ জন দেখানো হয়েছে ২০জন, ৭ম শ্রেণীতে ২৮জন দেখানো হয়েছে ৮জন ও ৮ম শ্রেণীতে ৩৬জন দেখানো হয়েছে ৫জন। এছাড়াও প্রধান শিক্ষক অত্র বিদ্যালয়ের দপ্তরী ১৯৯২ সালে ও আয়া ২০১২ সালে নিয়োগ হলে এখন পর্যন্ত তাদের কোন নিয়োগ ও যোগদানপত্র দেননি। এমনকি তাদের বেতন ভাতাও জোর পূর্বক নিয়ে নেন।

১/১/২০২৪ সাল থেকে প্রধান শিক্ষক অদ্যবদি পর্ডন্ত স্কুলে না আসার কারনে শিক্ষার্থীদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়ার কারণে স্কুলের অফিসগত সকল কাজ ব্যাহত হচ্ছে। বিগত দিনেও প্রধান শিক্ষক স্কুলের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলা দিয়ে শিক্ষার্থীদের পাঠদান ও উন্নয়নমূলক কাজে বাধা সৃষ্টি করেছেন।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ নিজাম উদ্দিন বলেন, স্কুল বোর্ড কর্তৃপক্ষ বিদ্যালয়ের এ্যাডহক কমিটি বাতিল করে দিয়েছে, এখানে আমার কিছুই করার নেই। অযথা আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছেন এবং বিদ্যালয়ের সকল কার্যক্রম ব্যাহত করছেন।

এলাকার ইউপি সদস্য রাশেদ মাতুব্বর বলেন, এই প্রধান শিক্ষক স্কুলের দপ্তরী ও আয়ার টাকা আত্মসাত করেন এবং তার সকল দূর্ণীতি ঢাকার জন্য মামলা দিয়ে সকলকে হয়রানি করেন।
১৯৭২ সালে গাছুয়া এলাকায় সৈয়দা শাহাজাদী বেগম নিন্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৯০ সালের পর থেকে বিদ্যালয়টি সঠিকভাবে পরিচালিত না হওয়ায় ও দূর্ণীতির কারণে শিক্ষার্থীর সংখ্যা হ্রাস পেতে থাকে। এসব কারণে ১৯৯৬ সালে শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতনভাতা সরকারী অংশের প্রদান বন্ধ হয়ে যায়।