বাংলাদেশ ০২:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
অভিযোগের ব্যাপারে যা বললেন অধ্যাপক ড. শরীফুল করিম বাবুগঞ্জে গৃহবধূ আত্ম হত্যা নয়, হত্যা।অভিযোগ গৃহবধু শিউলির পরিবারের দৌলতখানে জয়নুল আবদীন ল্যাবরেটরীতে আড়ম্বরপূর্ণ ফাইনাল ম্যাচ সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করলেন বদলগাছী থানার নবাগত ওসি।  সাবেক এমপির ভাঙচুরকৃত কবর পরিদর্শনে বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ গৌরনদীতে চাঁদাবাজি মামলা করে বাদী বিপাকে পরে বসত ভিটা ছাড়ার অভিযোগ অবশেষে শিক্ষক কনিকা মুখার্জির অলিখিত সাদা কাগজে সই দিয়ে পদত্যাগ পিরোজপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের সাথে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় কয়রায় অনলাইন জুয়া ও পারিবারিক কলহে যুবকের আত্মহত্যা সিলেট বিভাগে নারী আন্দোলনের দামিনামা নিয়ে আলোচনা। বুড়িচংয়ে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার হোসেনপুরে ঈদেমিল্লাদুন্নবী উপলক্ষে হামদ নাথ কেরাত গজল প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত ০৮ দফা দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি প্রদান করেছেন বাংলাদেশ সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির প্রতিনিধি দল। কেন্দ্রীয় কারাগার হতে পলাতক হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন আসামী গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। পিরোজপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আলোচনা সভায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৭

ফুলবাড়ী ২৯ বিজিবির ৪২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী কেক কেটে পালিত॥

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৭:২৬:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • ১৭১২ বার পড়া হয়েছে

ফুলবাড়ী ২৯ বিজিবির ৪২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী কেক কেটে পালিত॥

 

 

 

 

 

মোঃ আফজাল হোসেন, দিনাজপুর প্রতিনিধি:

ফুলবাড়ী ব্যাটালিয়ন ২৯ বিজিবি’র ৪২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী কেক কেটে পালিত হয়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর ১টায় ফুলবাড়ী ২৯ বিজিবি’র সদর দপ্তর হলরুমে ৪২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী কেক কেটে পালিত।

 

 

 

এতে সভাপত্বিত করেন ও সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন, ফুলবাড়ী ২৯ বিজিবি’র অধিনায়ক লে: কর্ণেল আলমগীর কবির (পিএসসি)। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন, রংপুর রিজিয়ন এর রিজিয়ন কমান্ডার বিগ্রেডিয়ার জেনারেল এবিএম নওরোজ এহসান (বিএসপি, পিএসসি)।

 

 

 

 

তিনি তার বক্তেব্যে বলেন, ২৯ বিজিবি’র পিলখানা ঢাকায় ১৯৮০ ইং সালে যাত্রা শুরু করেন। পর্বতীতে এ ব্যাটালিয়ন জামালপুর, মারিশ্যা, কুমিল্লা, রংপুর, যামিনী পাড়া, জয়পুরহাট এবং খেদাছড়ায় দায়িত্বরত ছিল। সর্বশেষ এ ব্যাটালিয়ন খেদাছড়া হতে গত ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে বর্তমান অবস্থান ফুলবাড়ী ব্যাটালিয়নের দায়িত্বভার গ্রহণ করে অদ্যবধি দায়িত্ব পালন করে আসছেন। প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবাষির্কী পালন করা হয়।

 

 

 

এছাড়া ২৯ বিজিবি’র আওতায় সীমান্ত ফাঁড়ীর সকল মসজিদে ফজরের নামাজের পর বিশেষ মোনাজাতের আয়োজন করা হয়। পরবর্তীতে অধিনায়ক এর বিশেষ দরবার অনুষ্টিত হয়। দুপুরে ইউনিট এর কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ সেড এ প্রীতিভোজের আয়োজন করা হয়। এতে রিজিয়ন সদরদপ্তর ও দিনাজপুর সেক্টর এর অন্যান কর্মকর্তা, স্থানীয় সরকারী কর্মকর্তা, বিজিবি’র পদস্ত কর্মকর্তা, সৈনিকগণ, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং সাংবাদকিগণ উপস্থিত ছিলেন।

 

 

 

বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যহত॥

মোঃ আফজাল হোসেন, ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি: দেশের উত্তর অঞ্চলের প্রথম দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে চলতি বছর নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ থাকায় উত্তর অঞ্চলের ১৬টি জেলায় কৃষি খাতে উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশের উত্তর অঞ্চলের দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার বড়পুকুরিয়া ৫২৫ মেগাওয়াট কয়লা ভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে চলতি বছর উত্তর অঞ্চলের ১৬টি জেলায় কৃষি ও শিল্প খাতে উৎপাদন বাড়াতে বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যহত থাকায় উত্তর অঞ্চলের ১৬টি জেলায় ৩ কোটি হেক্টর জমিতে ইরি বোর ধান চাষে উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে।

 

 

 

দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনিটি ১৯৯৪ ইং সালে উদ্বোধন করা হয়। এই খনির উৎপাদিৎ কয়লা দিয়ে দেশের প্রথম ২৫০ মেগাওয়াট ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ২টি ইউনিট ২০০৩ ইং সালে ২৩ শে এপ্রিল স্থাপিত হয়। এই ইউনিট দুটি থেকে চাহিদা মাফিক বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। ২৮২ একর জমির উপর নির্মিত ৩টি ইউনিটে প্রতি দিন ৯ হাজার মেট্রিক টন কয়লা জা¡লানী খাতে ব্যয় হচ্ছে। অপর দিকে ২০১৬ ইং সালে ৩য় ইউনিটটি নির্মানের পর থেকে চালু করা হয়। বর্তমান ২নং ও ৩ নং ইউনিট থেকে নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন অব্যহত রয়েছে।

 

 

 

উত্তর অঞ্চলের ভারিশিল্প, মাঝারি শিল্প ও আগামীতে আমন মৌসুমে বিদ্যুতের উৎপাদন বৃদ্ধিতে বড়পুকুরিয়া কয়লা ভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র তাদের কার্যক্রম অব্যহত রাখবে। যাতে কোন ভাবে বিদ্যুতের ঘাটতি দেখা না দেয়। বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে প্রধান প্রকৌশলী এসএম ওয়াজেদ আলী সরকার ২০২০ ইং সালে যোগদান করার পর বিদ্যুৎ উৎপাদনে তার প্রচেষ্ঠায় ৩টি ইউনিট নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে। জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্য মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে সর্বাত্তকভাবে কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র গুলি চালু রেখেছেন। যার ফলে মানুষ এখন আর বিদ্যুৎ এর জন্য হাহাকার করে না।

 

 

 

চীনা কোম্পানি এবং তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের দক্ষ প্রকৌশলী ও শ্রমিকরা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রটির বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধিতে নিরলশ পরিশ্রম করছেন। তাদের এই প্রচেষ্ঠা নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পাচ্ছে উত্তর অঞ্চলের ১৬টি জেলা। বর্তমান এলাকার মানুষ ও কর্মকর্তা কর্মচারীদের সাথে সৌহদ্যপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে প্রধান প্রকৌশলী এসএম ওয়াজেদ আলীর সাথে। তিনি যোগদান করার পর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে মসজিদ সংষ্কার, বঙ্গবন্ধুর শর্তবর্ষ উপলক্ষে মুজিব কর্ণার স্থাপন, শহীদ মিনার নির্মান সহ বিভিন উন্নয়নমূলক কাজ করে চলেছেন এবং তিনি সততা ও নিষ্ঠার সহিদ দায়িত্ব পালন করছেন। 

 

 

 

জনপ্রিয় সংবাদ

অভিযোগের ব্যাপারে যা বললেন অধ্যাপক ড. শরীফুল করিম

ফুলবাড়ী ২৯ বিজিবির ৪২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী কেক কেটে পালিত॥

আপডেট সময় ০৭:২৬:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২

 

 

 

 

 

মোঃ আফজাল হোসেন, দিনাজপুর প্রতিনিধি:

ফুলবাড়ী ব্যাটালিয়ন ২৯ বিজিবি’র ৪২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী কেক কেটে পালিত হয়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর ১টায় ফুলবাড়ী ২৯ বিজিবি’র সদর দপ্তর হলরুমে ৪২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী কেক কেটে পালিত।

 

 

 

এতে সভাপত্বিত করেন ও সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন, ফুলবাড়ী ২৯ বিজিবি’র অধিনায়ক লে: কর্ণেল আলমগীর কবির (পিএসসি)। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন, রংপুর রিজিয়ন এর রিজিয়ন কমান্ডার বিগ্রেডিয়ার জেনারেল এবিএম নওরোজ এহসান (বিএসপি, পিএসসি)।

 

 

 

 

তিনি তার বক্তেব্যে বলেন, ২৯ বিজিবি’র পিলখানা ঢাকায় ১৯৮০ ইং সালে যাত্রা শুরু করেন। পর্বতীতে এ ব্যাটালিয়ন জামালপুর, মারিশ্যা, কুমিল্লা, রংপুর, যামিনী পাড়া, জয়পুরহাট এবং খেদাছড়ায় দায়িত্বরত ছিল। সর্বশেষ এ ব্যাটালিয়ন খেদাছড়া হতে গত ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে বর্তমান অবস্থান ফুলবাড়ী ব্যাটালিয়নের দায়িত্বভার গ্রহণ করে অদ্যবধি দায়িত্ব পালন করে আসছেন। প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবাষির্কী পালন করা হয়।

 

 

 

এছাড়া ২৯ বিজিবি’র আওতায় সীমান্ত ফাঁড়ীর সকল মসজিদে ফজরের নামাজের পর বিশেষ মোনাজাতের আয়োজন করা হয়। পরবর্তীতে অধিনায়ক এর বিশেষ দরবার অনুষ্টিত হয়। দুপুরে ইউনিট এর কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ সেড এ প্রীতিভোজের আয়োজন করা হয়। এতে রিজিয়ন সদরদপ্তর ও দিনাজপুর সেক্টর এর অন্যান কর্মকর্তা, স্থানীয় সরকারী কর্মকর্তা, বিজিবি’র পদস্ত কর্মকর্তা, সৈনিকগণ, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং সাংবাদকিগণ উপস্থিত ছিলেন।

 

 

 

বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যহত॥

মোঃ আফজাল হোসেন, ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি: দেশের উত্তর অঞ্চলের প্রথম দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে চলতি বছর নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ থাকায় উত্তর অঞ্চলের ১৬টি জেলায় কৃষি খাতে উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশের উত্তর অঞ্চলের দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার বড়পুকুরিয়া ৫২৫ মেগাওয়াট কয়লা ভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে চলতি বছর উত্তর অঞ্চলের ১৬টি জেলায় কৃষি ও শিল্প খাতে উৎপাদন বাড়াতে বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যহত থাকায় উত্তর অঞ্চলের ১৬টি জেলায় ৩ কোটি হেক্টর জমিতে ইরি বোর ধান চাষে উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে।

 

 

 

দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনিটি ১৯৯৪ ইং সালে উদ্বোধন করা হয়। এই খনির উৎপাদিৎ কয়লা দিয়ে দেশের প্রথম ২৫০ মেগাওয়াট ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ২টি ইউনিট ২০০৩ ইং সালে ২৩ শে এপ্রিল স্থাপিত হয়। এই ইউনিট দুটি থেকে চাহিদা মাফিক বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। ২৮২ একর জমির উপর নির্মিত ৩টি ইউনিটে প্রতি দিন ৯ হাজার মেট্রিক টন কয়লা জা¡লানী খাতে ব্যয় হচ্ছে। অপর দিকে ২০১৬ ইং সালে ৩য় ইউনিটটি নির্মানের পর থেকে চালু করা হয়। বর্তমান ২নং ও ৩ নং ইউনিট থেকে নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন অব্যহত রয়েছে।

 

 

 

উত্তর অঞ্চলের ভারিশিল্প, মাঝারি শিল্প ও আগামীতে আমন মৌসুমে বিদ্যুতের উৎপাদন বৃদ্ধিতে বড়পুকুরিয়া কয়লা ভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র তাদের কার্যক্রম অব্যহত রাখবে। যাতে কোন ভাবে বিদ্যুতের ঘাটতি দেখা না দেয়। বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে প্রধান প্রকৌশলী এসএম ওয়াজেদ আলী সরকার ২০২০ ইং সালে যোগদান করার পর বিদ্যুৎ উৎপাদনে তার প্রচেষ্ঠায় ৩টি ইউনিট নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে। জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্য মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে সর্বাত্তকভাবে কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র গুলি চালু রেখেছেন। যার ফলে মানুষ এখন আর বিদ্যুৎ এর জন্য হাহাকার করে না।

 

 

 

চীনা কোম্পানি এবং তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের দক্ষ প্রকৌশলী ও শ্রমিকরা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রটির বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধিতে নিরলশ পরিশ্রম করছেন। তাদের এই প্রচেষ্ঠা নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পাচ্ছে উত্তর অঞ্চলের ১৬টি জেলা। বর্তমান এলাকার মানুষ ও কর্মকর্তা কর্মচারীদের সাথে সৌহদ্যপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে প্রধান প্রকৌশলী এসএম ওয়াজেদ আলীর সাথে। তিনি যোগদান করার পর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে মসজিদ সংষ্কার, বঙ্গবন্ধুর শর্তবর্ষ উপলক্ষে মুজিব কর্ণার স্থাপন, শহীদ মিনার নির্মান সহ বিভিন উন্নয়নমূলক কাজ করে চলেছেন এবং তিনি সততা ও নিষ্ঠার সহিদ দায়িত্ব পালন করছেন।