বাংলাদেশ ০৪:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
ঢাকায় বাল্কহেডে নিহতদের স্বরনে রাঙ্গাবালী ইউনিয়ন দক্ষিন শাখা শ্রমিক দলের দোয়া-মিলাদ ট্রাকে করে গাঁজা পরিবহন কালে বিপুল পরিমাণ গাঁজাসহ ০৩ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। সাংবাদিক বাহার উদ্দিন সরকারের ৮ ম মৃত্যু বার্ষিকী পালন। কচুয়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত মুক্ত হত্যার খুনিদের ফাঁসির দাবিতে কচুয়ায় মানববন্ধন সুস্থতার জন্য সবার কাছে দোয়া চাইলেন রায়গঞ্জের পাঙ্গাসী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বীর মু্ক্তিযোদ্ধা মজিবর রহমান মল্লিক নাটোর জেলা কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সভা ও বেসিক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত কুষ্টিয়ায় বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ ও ফেন্সিডিলসহ আটক-০৪ হোসেনপুরে গণ অধিকার পরিষদের আনন্দ মিছিল। পোড়াদহের চিথলিয়া রেল ব্রীজ থেকে নিচে পড়ে এক শিশু নিখোঁজ, দীর্ঘ (৫-৬)ঘন্টা পর উদ্ধার ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ সৈদেরগাঁও ইউনিয়ন পুজা উদযাপন পরিষদ গঠন শিক্ষার্থীদের বের করে জবির হল দখল করে কক্ষে তালা দিল ছাত্রদল ধান ক্ষেতের সাথে এ কেমন শত্রুতা লুট হওয়া অস্ত্র ও গোলাবারুদের মধ্যে পরিত্যক্ত অবস্থায় ০৩টি শর্টগান, ৯৮ রাউন্ড কার্তুজ ও ০১টি পুলিশ বেল্ট উদ্ধার করেছে র‌্যাব। আল্লামা সাঈদীকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে : নাজিরপুরে মাসুদ সাঈদী

কিশোরগঞ্জে ক্ষতিকর আফ্রিকান জায়ান্ট শামুক।

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:৫৬:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ জুলাই ২০২৪
  • ১৬২২ বার পড়া হয়েছে

কিশোরগঞ্জে ক্ষতিকর আফ্রিকান জায়ান্ট শামুক।

মাহফুজ রাজা, কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি:
কিশোরগঞ্জের বিভিন্ন  উপজেলায় ক্ষতিকর আফ্রিকান জায়ান্ট শামুকের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে।এই শামুক বিশ্বের যেসব দেশে ছড়িয়েছে সেসব দেশের জীব বৈচিত্র্যে ও কৃষি ব্যবস্থা হুমকির মুখে পড়েছে। এরা ফসলের জন্য খুব ক্ষতিকর।বাগান নষ্ট করে ফেলে।সড়কে অবস্থান করায় ছোট যান বাহনের জন্য রয়েছে ঝুঁকি।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, সন্ধ্যা হলেই ঝাকেঝাকে বের হয়ে আসে। আর দিনের বেলায় অত্যাধিক সূর্যালোক থেকে বাচঁতে লুকিয়ে থাকে। অতি বৃষ্টির সময় এরা দালানের দেয়াল বেয়ে উপরে উঠে আশ্রয় নেয়। দালানের জন্যও এ শামুক ক্ষতিকর। এর মাংস খুবই শক্ত বিধায় পশু-পাখিরাও খেতে চায় না।
তাই অনেক দেশে এই শামুক শতভাগ নির্মলের জন্য রীতিমত যুদ্ধ করছে। এর মধ্যে অন্যতম হল আমেরিকার ফ্লোরিডা, ভারতের কেরেলা এবং কর্ণাটক রাজ্যের কোদাগু জেলা। ভারতের কৃষক গত তিন দশক ধরে এই শামুকের সাথে রীতিমত যুদ্ধ করে আসছে। সম্প্রতি তারা সফলতার মুখ দেখতে পেরেছে। তারা এই শামুকের ব্যাপারে যে নীতি অনুসরণ করে তা হলো ‘ধর এবং মার’ নীতি।
সচেতন মহল মনে করেণ, ক্ষতিকর শামুকের এ প্রজাতিটি নির্মূলের জন্য এখনই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে এবং যেভাবেই হোক এর প্রজনন ও বৃদ্ধি প্রক্রিয়া নষ্ট করতে হবে। অন্যথায় এটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়বে। এতে গোটা দেশের কৃষি ব্যবস্থা হুমকির মুখে পড়বে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শামুক হচ্ছে প্রাকৃতিক ফিল্টার। শামুক পরিবেশের বিশেষ বন্ধু হিসেবে পরিগণিত। আমাদের দেশীয় যে শামুক আছে সেটি উপকারী এবং তারা স্থলভূমিতে উঠে আসে না, বরং পানিতেই থাকে। কিন্তু আফ্রিকান জায়ান্ট শামুক গাছপালা, লতাপাতা, ফলমূল খেয়ে ধ্বংস করে। যা আমাদের দেশের কৃষির জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ ।
এ ব্যাপারে হোসেনপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শাহজাহান কবির জানান, ওই প্রজাতির শামুকটি অনেক ক্ষতিকর। তাই যার সামনেই পড়বে, তাকে মেরে ফেলাই ভালো বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

ঢাকায় বাল্কহেডে নিহতদের স্বরনে রাঙ্গাবালী ইউনিয়ন দক্ষিন শাখা শ্রমিক দলের দোয়া-মিলাদ

কিশোরগঞ্জে ক্ষতিকর আফ্রিকান জায়ান্ট শামুক।

আপডেট সময় ০৪:৫৬:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ জুলাই ২০২৪
মাহফুজ রাজা, কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি:
কিশোরগঞ্জের বিভিন্ন  উপজেলায় ক্ষতিকর আফ্রিকান জায়ান্ট শামুকের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে।এই শামুক বিশ্বের যেসব দেশে ছড়িয়েছে সেসব দেশের জীব বৈচিত্র্যে ও কৃষি ব্যবস্থা হুমকির মুখে পড়েছে। এরা ফসলের জন্য খুব ক্ষতিকর।বাগান নষ্ট করে ফেলে।সড়কে অবস্থান করায় ছোট যান বাহনের জন্য রয়েছে ঝুঁকি।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, সন্ধ্যা হলেই ঝাকেঝাকে বের হয়ে আসে। আর দিনের বেলায় অত্যাধিক সূর্যালোক থেকে বাচঁতে লুকিয়ে থাকে। অতি বৃষ্টির সময় এরা দালানের দেয়াল বেয়ে উপরে উঠে আশ্রয় নেয়। দালানের জন্যও এ শামুক ক্ষতিকর। এর মাংস খুবই শক্ত বিধায় পশু-পাখিরাও খেতে চায় না।
তাই অনেক দেশে এই শামুক শতভাগ নির্মলের জন্য রীতিমত যুদ্ধ করছে। এর মধ্যে অন্যতম হল আমেরিকার ফ্লোরিডা, ভারতের কেরেলা এবং কর্ণাটক রাজ্যের কোদাগু জেলা। ভারতের কৃষক গত তিন দশক ধরে এই শামুকের সাথে রীতিমত যুদ্ধ করে আসছে। সম্প্রতি তারা সফলতার মুখ দেখতে পেরেছে। তারা এই শামুকের ব্যাপারে যে নীতি অনুসরণ করে তা হলো ‘ধর এবং মার’ নীতি।
সচেতন মহল মনে করেণ, ক্ষতিকর শামুকের এ প্রজাতিটি নির্মূলের জন্য এখনই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে এবং যেভাবেই হোক এর প্রজনন ও বৃদ্ধি প্রক্রিয়া নষ্ট করতে হবে। অন্যথায় এটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়বে। এতে গোটা দেশের কৃষি ব্যবস্থা হুমকির মুখে পড়বে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শামুক হচ্ছে প্রাকৃতিক ফিল্টার। শামুক পরিবেশের বিশেষ বন্ধু হিসেবে পরিগণিত। আমাদের দেশীয় যে শামুক আছে সেটি উপকারী এবং তারা স্থলভূমিতে উঠে আসে না, বরং পানিতেই থাকে। কিন্তু আফ্রিকান জায়ান্ট শামুক গাছপালা, লতাপাতা, ফলমূল খেয়ে ধ্বংস করে। যা আমাদের দেশের কৃষির জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ ।
এ ব্যাপারে হোসেনপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শাহজাহান কবির জানান, ওই প্রজাতির শামুকটি অনেক ক্ষতিকর। তাই যার সামনেই পড়বে, তাকে মেরে ফেলাই ভালো বলেও মন্তব্য করেন তিনি।