বাংলাদেশ ০৫:২৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
ফুলবাড়ীর পল্লীতে বাদশা মিয়া হত্যার রহস্য চার বছরেও উদঘাটন করতে পারেনি আইন প্রয়োগকারী সংস্থা স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও নির্মাণ হয়নি বাসষ্ট্যান্ড বা যাত্রী ছাউনি ফুলবাড়ীতে বাস টার্মিনাল না থাকায় জনদূর্ভোগ যোগদানের পর আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থীকে দেখতে গেলেন কুবি ভিসি কালকিনিতে এসিআই মটরস বার্ষিক সার্ভিস ও মত বিনিময় সভা ঠাকুরগাঁওয়ে বজ্রপাতে ৩ জনের মৃত্যু গফরগাঁওয়ে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি ডিলার নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ। তানোর বিলকুমারি বিল থেকে ভেসে আসা অজ্ঞাত ব্যাক্তির লাশ উদ্ধার শামসুন নাহার হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের আহবায়ক মনি, সদস্য সচিব লিলি ঠাকুরগাঁওয়ে অবৈধভাবে বিএসএফ সদস্য অনুপ্রবেশ করে নলছিটিতে নিয়োগ বানিজ্য দুর্নীতি আড়াল করতেই রেজুলেশন খাতা ছিনতাই করার চেস্টা সাবেক প্রধান শিক্ষকের। একই দিনে ব্রাহ্মণপাড়ার ২ জন খুন গবেষণা প্রকল্পে রাবির সাথে হেইফার ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের চুক্তি কুবি’র সিএসই সোসাইটির নেতৃত্বে সবুজ সাকিব শাহজাদপুরে পুনরায় মদের দোকান খোলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত নাটোরের বড়াইগ্রামে ধর্ষন হত্যা জমি সংক্রান্ত বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন।

কাউখালীতে জরাজীর্ণ ভবনে ক্লাস করছে কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রীরা।

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০২:২৫:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৩
  • ১৬০১ বার পড়া হয়েছে

 

রিয়াদ মাহমুদ সিকদার, কাউখালী (পিরোজপুর) প্রতিনিধি।
পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলার শিয়ালকাঠী ইউনিয়নের শাপলাজা জয়তুনিয়া দাখিল মাদ্রাসায় জরাজীর্ণ ভবনে পাঠদান চলছে। বুধবার (৩০ আগস্ট) সরজমিনে মাদ্রাসায় গিয়ে দেখা গেছে জরাজীর্ণ ভবনে ঝুঁকি নিয়ে পাঠদান করছে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। ১৯৮৩ সালে মাদ্রাসাটি স্থাপিত হলেও ভবনের অভাবে পাঠদানে খুবই সমস্যা হচ্ছে।
বেঞ্চের অভাবে শিক্ষার্থীরা গাদাগাদি করে ক্লাস করছে। মাদ্রাসাটির নেই কোন কমন রুম, নেই কোন খেলার মাঠ ফলে শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এলাকাবাসী ও শিক্ষকদের সহযোগিতায় কোনমতে কক্ষ করে পাঠদান করছে শিক্ষকরা। বর্তমানে মাদ্রাসাটিতে সুপারসহ ২৪ জন শিক্ষকের পদ থাকলেও তিনটি পদ খালি রয়েছে। তারমধ্যে  দীর্ঘদিন ধরে ইবতেদায়ী  কারিগরি শাখা একজন, সহকারী মৌলভী একজন ও ভৌত বিজ্ঞানের একজন শিক্ষকের পদ খালি রয়েছে। প্রথম শ্রেণী থেকে দাখিল পর্যন্ত প্রায় ২০০ জন শিক্ষার্থী এই মাদ্রাসায় লেখাপড়া করছে। নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ইসরাত জাহান অন্তরা ও দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী মোঃ মুজাহিদুল ইসলাম বলেন আমরা জরাজীর্ণ ও স্যাতস্যতে ভবনে ঝুঁকির ভিতরে ক্লাস করছি। অতিবৃষ্টি কিংবা জোয়ারে বেশি পানি উঠলে মাদ্রাসার ফ্লোরে পানি উঠে যায়।
মাদ্রাসার সুপার মাওলানা মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, মাদ্রাসা ভবনের অভাবে আমরা ঝুঁকির ভিতরে ক্লাস নিচ্ছি। তাছাড়া আমাদের মাদ্রাসার কিছু রেকর্ডিং জায়গা বেদখল আছে। যার কারণে মাদ্রাসার সামনে জায়গা খুবই কম। এ ব্যাপারে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মাইনুল ইসলাম মনির মোল্লা বলেন, আমাদের মাদ্রাসায় একটি ভবন জরুরিভাবে দরকার। ছেলেমেয়েরা ঝুঁকি নিয়ে জরাজীর্ণ ভবনে পাঠদান করছে। কাউখালী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল হান্নান বলেন, পর্যায়ক্রমে সকল মাদ্রাসায় নতুন ভবন হবে।
জনপ্রিয় সংবাদ

ফুলবাড়ীর পল্লীতে বাদশা মিয়া হত্যার রহস্য চার বছরেও উদঘাটন করতে পারেনি আইন প্রয়োগকারী সংস্থা

কাউখালীতে জরাজীর্ণ ভবনে ক্লাস করছে কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রীরা।

আপডেট সময় ০২:২৫:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৩

 

রিয়াদ মাহমুদ সিকদার, কাউখালী (পিরোজপুর) প্রতিনিধি।
পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলার শিয়ালকাঠী ইউনিয়নের শাপলাজা জয়তুনিয়া দাখিল মাদ্রাসায় জরাজীর্ণ ভবনে পাঠদান চলছে। বুধবার (৩০ আগস্ট) সরজমিনে মাদ্রাসায় গিয়ে দেখা গেছে জরাজীর্ণ ভবনে ঝুঁকি নিয়ে পাঠদান করছে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। ১৯৮৩ সালে মাদ্রাসাটি স্থাপিত হলেও ভবনের অভাবে পাঠদানে খুবই সমস্যা হচ্ছে।
বেঞ্চের অভাবে শিক্ষার্থীরা গাদাগাদি করে ক্লাস করছে। মাদ্রাসাটির নেই কোন কমন রুম, নেই কোন খেলার মাঠ ফলে শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এলাকাবাসী ও শিক্ষকদের সহযোগিতায় কোনমতে কক্ষ করে পাঠদান করছে শিক্ষকরা। বর্তমানে মাদ্রাসাটিতে সুপারসহ ২৪ জন শিক্ষকের পদ থাকলেও তিনটি পদ খালি রয়েছে। তারমধ্যে  দীর্ঘদিন ধরে ইবতেদায়ী  কারিগরি শাখা একজন, সহকারী মৌলভী একজন ও ভৌত বিজ্ঞানের একজন শিক্ষকের পদ খালি রয়েছে। প্রথম শ্রেণী থেকে দাখিল পর্যন্ত প্রায় ২০০ জন শিক্ষার্থী এই মাদ্রাসায় লেখাপড়া করছে। নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ইসরাত জাহান অন্তরা ও দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী মোঃ মুজাহিদুল ইসলাম বলেন আমরা জরাজীর্ণ ও স্যাতস্যতে ভবনে ঝুঁকির ভিতরে ক্লাস করছি। অতিবৃষ্টি কিংবা জোয়ারে বেশি পানি উঠলে মাদ্রাসার ফ্লোরে পানি উঠে যায়।
মাদ্রাসার সুপার মাওলানা মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, মাদ্রাসা ভবনের অভাবে আমরা ঝুঁকির ভিতরে ক্লাস নিচ্ছি। তাছাড়া আমাদের মাদ্রাসার কিছু রেকর্ডিং জায়গা বেদখল আছে। যার কারণে মাদ্রাসার সামনে জায়গা খুবই কম। এ ব্যাপারে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মাইনুল ইসলাম মনির মোল্লা বলেন, আমাদের মাদ্রাসায় একটি ভবন জরুরিভাবে দরকার। ছেলেমেয়েরা ঝুঁকি নিয়ে জরাজীর্ণ ভবনে পাঠদান করছে। কাউখালী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল হান্নান বলেন, পর্যায়ক্রমে সকল মাদ্রাসায় নতুন ভবন হবে।