বাংলাদেশ ০২:০৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
ফুলবাড়ীর পল্লীতে বাদশা মিয়া হত্যার রহস্য চার বছরেও উদঘাটন করতে পারেনি আইন প্রয়োগকারী সংস্থা স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও নির্মাণ হয়নি বাসষ্ট্যান্ড বা যাত্রী ছাউনি ফুলবাড়ীতে বাস টার্মিনাল না থাকায় জনদূর্ভোগ যোগদানের পর আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থীকে দেখতে গেলেন কুবি ভিসি কালকিনিতে এসিআই মটরস বার্ষিক সার্ভিস ও মত বিনিময় সভা ঠাকুরগাঁওয়ে বজ্রপাতে ৩ জনের মৃত্যু গফরগাঁওয়ে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি ডিলার নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ। তানোর বিলকুমারি বিল থেকে ভেসে আসা অজ্ঞাত ব্যাক্তির লাশ উদ্ধার শামসুন নাহার হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের আহবায়ক মনি, সদস্য সচিব লিলি ঠাকুরগাঁওয়ে অবৈধভাবে বিএসএফ সদস্য অনুপ্রবেশ করে নলছিটিতে নিয়োগ বানিজ্য দুর্নীতি আড়াল করতেই রেজুলেশন খাতা ছিনতাই করার চেস্টা সাবেক প্রধান শিক্ষকের। একই দিনে ব্রাহ্মণপাড়ার ২ জন খুন গবেষণা প্রকল্পে রাবির সাথে হেইফার ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের চুক্তি কুবি’র সিএসই সোসাইটির নেতৃত্বে সবুজ সাকিব শাহজাদপুরে পুনরায় মদের দোকান খোলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত নাটোরের বড়াইগ্রামে ধর্ষন হত্যা জমি সংক্রান্ত বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন।

ফুলবাড়ীর পল্লীতে বাদশা মিয়া হত্যার রহস্য চার বছরেও উদঘাটন করতে পারেনি আইন প্রয়োগকারী সংস্থা

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১২:৪১:৩১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ১৫৭৮ বার পড়া হয়েছে

 

 

মোঃ আফজাল হোসেন, দিনাজপুর প্রতিনিধিঃ
ফুলবাড়ীর পল্লীতে বাদশা মিয়া হত্যার রহস্য দুই বছরেও উদঘাটন করতে পারেনি আইন প্রয়োগকারী সংস্থা।

দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার বেতদীঘি ইউপির শাহাপুর গ্রামে মৃত আব্দুস সালামের পুত্র মোঃ বাদশা মিয়া (৪৫) পুকুরের পাহারাদার হিসাবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। হত্যার দেড় বছর পার হলেও এখন পর্যন্ত ফুলবাড়ী থানার পুলিশ বাদশা মিয়া হত্যার রহস্য উদঘাটন করতে পারেনি। ফুলবাড়ী থানার পুলিশ হত্যার রহস্য উদঘাটন করতে না পারায় অবশেষে দিনাজপুর পিবিআই সংস্থা কে মামলাটি হস্তান্তর করেন ফুলবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ ফখরুল ইসলাম।

উল্লেখ্য যে, ২৩ জানুয়ারী শুক্রবার ২০২০ ইং সালে স্থানীয় দূর্বত্তরা দিবগত রাত্রীতে তাকে নির্মম ভাবে হত্যা করেন। মোঃ বাদশা মিয়া দূর্বত্তের সুরিকাঘাতে খুন হন। হত্যার রহস্য উদঘাটনের জন্য এলাকার ফয়জুল ইসলাম নামে এক ব্যাক্তি পুলিশ সুপার বরাবর একটি আবেদন করেন প্রকৃত ঘটনা উদঘাটনের জন্য।

বিরামপুর উপজেলার দেশমা ইউপির পুইনন্দা গ্রামে আব্দুল এর পুত্র মোঃ রানা ৬টি পুকুরের ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তার নিয়ন্ত্রনে ৬ জন দায়িত্ব পালন করেন পুকুরগুলির। বাদশা হত্যার প্রকৃত খুনি করা? কে তাকে হত্যা করল? তার কোন কুলু উদঘাটন করতে পারেনি ফুলবাড়ী থানার আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। তবে অতি গোপনে খবর নিয়ে জানা যায় ফুলবাড়ী থানার পুলিশ প্রথমে যাকে আটক করে থানায় আনেন সেই প্রকৃত হত্যার রহস্যর সাথে জড়িত ছিল বলে এলাকাবাসীর ধারনা।

ফুলবাড়ী থানার পুলিশ কেন এ হত্যার রহস্যটি উদঘাটন করতে পারলনা তা নিয়ে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। দিনাজপুর পিবিআই এর কাছে মামলাটি হস্ত্যান্তর করলেও এখন পর্যন্ত হত্যার সাথে কারা জড়িত তা উদঘাটন করেননি। পূর্বের শত্রুতার রেশ ধরে তাকে প্রতিপক্ষরা হত্যা করতে পারে বলেও অভিমত ব্যক্ত করেন। যাইহোক না কেন এই লোমহস্য হত্যার রহস্য কেন উদঘাটন হচ্ছে না তা রহস্যজনক।

এ ব্যাপারে তার স্ত্রী মোছাঃ ফরিদা বেগম বাদি হয়ে গত ২৩/০১/২০২০ ইং তারিখে ফুলবাড়ী থানায় স্বামী হত্যার মামলা দায়ের করেন। যাহার মামলা নং ২০। এমন হত্যার ঘটনা ফুলবাড়ীতে ১২ থেকে ১৪ টি রয়েছে। কিন্তু কেন এসব হত্যার রহস্য উদঘাটন হয়নি তা নিয়ে আইন প্রয়োগ কারী সংস্থার কোন মাথা ব্যাথা নেই। তাহলে কি প্রত্যেকটি হত্যার রহস্য উদঘাটন হবে না? বাদশা মিয়ার পরিবার কি হত্যার বিচার পাবে? না অবশেষে সব ধামাচাপা পড়ে যাবে? এসব হত্যার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে আইনে কাঠগড়ায় দাড় করাতে না পারলে তারা একটার পর একটা হত্যা করতেই থাকবে।

এসব হত্যার ঘটনা ঘটেছে বেতদীঘি ইউনিয়ন, কাজিহাল ইউনিয়ন, আলাদীপুর ইউনিয়ন, শিবনগর ইউনিয়ন ও এলুয়াড়ী ইউনিয়নে। বাদশা মিয়ার হত্যার রহস্যটি যাতে ধামাচাপা না পড়ে সে দিকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে এলাকাবাসী আইপ্রয়োগকারী সংস্থার আসু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

 

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

ফুলবাড়ীর পল্লীতে বাদশা মিয়া হত্যার রহস্য চার বছরেও উদঘাটন করতে পারেনি আইন প্রয়োগকারী সংস্থা

ফুলবাড়ীর পল্লীতে বাদশা মিয়া হত্যার রহস্য চার বছরেও উদঘাটন করতে পারেনি আইন প্রয়োগকারী সংস্থা

আপডেট সময় ১২:৪১:৩১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

 

 

মোঃ আফজাল হোসেন, দিনাজপুর প্রতিনিধিঃ
ফুলবাড়ীর পল্লীতে বাদশা মিয়া হত্যার রহস্য দুই বছরেও উদঘাটন করতে পারেনি আইন প্রয়োগকারী সংস্থা।

দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার বেতদীঘি ইউপির শাহাপুর গ্রামে মৃত আব্দুস সালামের পুত্র মোঃ বাদশা মিয়া (৪৫) পুকুরের পাহারাদার হিসাবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। হত্যার দেড় বছর পার হলেও এখন পর্যন্ত ফুলবাড়ী থানার পুলিশ বাদশা মিয়া হত্যার রহস্য উদঘাটন করতে পারেনি। ফুলবাড়ী থানার পুলিশ হত্যার রহস্য উদঘাটন করতে না পারায় অবশেষে দিনাজপুর পিবিআই সংস্থা কে মামলাটি হস্তান্তর করেন ফুলবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ ফখরুল ইসলাম।

উল্লেখ্য যে, ২৩ জানুয়ারী শুক্রবার ২০২০ ইং সালে স্থানীয় দূর্বত্তরা দিবগত রাত্রীতে তাকে নির্মম ভাবে হত্যা করেন। মোঃ বাদশা মিয়া দূর্বত্তের সুরিকাঘাতে খুন হন। হত্যার রহস্য উদঘাটনের জন্য এলাকার ফয়জুল ইসলাম নামে এক ব্যাক্তি পুলিশ সুপার বরাবর একটি আবেদন করেন প্রকৃত ঘটনা উদঘাটনের জন্য।

বিরামপুর উপজেলার দেশমা ইউপির পুইনন্দা গ্রামে আব্দুল এর পুত্র মোঃ রানা ৬টি পুকুরের ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তার নিয়ন্ত্রনে ৬ জন দায়িত্ব পালন করেন পুকুরগুলির। বাদশা হত্যার প্রকৃত খুনি করা? কে তাকে হত্যা করল? তার কোন কুলু উদঘাটন করতে পারেনি ফুলবাড়ী থানার আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। তবে অতি গোপনে খবর নিয়ে জানা যায় ফুলবাড়ী থানার পুলিশ প্রথমে যাকে আটক করে থানায় আনেন সেই প্রকৃত হত্যার রহস্যর সাথে জড়িত ছিল বলে এলাকাবাসীর ধারনা।

ফুলবাড়ী থানার পুলিশ কেন এ হত্যার রহস্যটি উদঘাটন করতে পারলনা তা নিয়ে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। দিনাজপুর পিবিআই এর কাছে মামলাটি হস্ত্যান্তর করলেও এখন পর্যন্ত হত্যার সাথে কারা জড়িত তা উদঘাটন করেননি। পূর্বের শত্রুতার রেশ ধরে তাকে প্রতিপক্ষরা হত্যা করতে পারে বলেও অভিমত ব্যক্ত করেন। যাইহোক না কেন এই লোমহস্য হত্যার রহস্য কেন উদঘাটন হচ্ছে না তা রহস্যজনক।

এ ব্যাপারে তার স্ত্রী মোছাঃ ফরিদা বেগম বাদি হয়ে গত ২৩/০১/২০২০ ইং তারিখে ফুলবাড়ী থানায় স্বামী হত্যার মামলা দায়ের করেন। যাহার মামলা নং ২০। এমন হত্যার ঘটনা ফুলবাড়ীতে ১২ থেকে ১৪ টি রয়েছে। কিন্তু কেন এসব হত্যার রহস্য উদঘাটন হয়নি তা নিয়ে আইন প্রয়োগ কারী সংস্থার কোন মাথা ব্যাথা নেই। তাহলে কি প্রত্যেকটি হত্যার রহস্য উদঘাটন হবে না? বাদশা মিয়ার পরিবার কি হত্যার বিচার পাবে? না অবশেষে সব ধামাচাপা পড়ে যাবে? এসব হত্যার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে আইনে কাঠগড়ায় দাড় করাতে না পারলে তারা একটার পর একটা হত্যা করতেই থাকবে।

এসব হত্যার ঘটনা ঘটেছে বেতদীঘি ইউনিয়ন, কাজিহাল ইউনিয়ন, আলাদীপুর ইউনিয়ন, শিবনগর ইউনিয়ন ও এলুয়াড়ী ইউনিয়নে। বাদশা মিয়ার হত্যার রহস্যটি যাতে ধামাচাপা না পড়ে সে দিকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে এলাকাবাসী আইপ্রয়োগকারী সংস্থার আসু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।