বাংলাদেশ ০৫:২৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ ও বিয়ার সহ ১জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। মঠবাড়িয়ায় কলেজ অধ্যক্ষের নাম ভাঙিয়ে খাল দখলের অভিযোগ দুর্নীতি ও অনিয়মের নানা অভিযোগে পিরোজপুর জেলা নাসিং ইনস্টিটিউট অবরুদ্ধ করেছে শিক্ষার্থীরা রাণীশংকৈলে গণ অধিকার পরিষদের আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত মান্দার ছাত্রদল নেতাদের সাথে নবাগত ওসির মতবিনিময়। ভান্ডারিয়ায় সাবেক ছাত্রদল নেতার নামে বিএনপির কর্মীর মামলা নাইক্ষংছড়িতে ইয়াবাসহ পৃথক পৃথক অভিযানে ৪ কারবারি আটক বুড়িচংয়ে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কমিটি গঠন ভালুকায় বিআরটিসি এসি বাস সার্ভিসের শুভ উদ্বোধন গৌরীপুর মহিলা কলেজের গভর্নিং বডির এডহক কমিটির সভাপতি তানজীন চৌধুরী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ছাত্র হত্যা মামলার পলাতক আসামি কে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। বিতর্কিত শিক্ষক মাকসুদা আছেন কুবির উপাচার্য হওয়ার দৌড়ে আমান উল্লাহ তাজুনের প্রতিবাদ ফুলবাড়ী ২৯ বিজিবি কর্তৃক বড়গ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জনসচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত মান্দা উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে ওসি’র মতবিনিময়

রাজাপুর থেকে নিখোঁজ সেই মাদ্রাসা ছাত্র ১১দিনপর ভোলায় উদ্ধার

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:০১:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ জুন ২০২৩
  • ১৬০৮ বার পড়া হয়েছে
মো. নাঈম হাসান ঈমন ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ
ঝালকাঠির রাজাপুরের একটি মাদ্রাসা থেকে  নিখোঁজ হওয়া দুই শিশু ছাত্র ভোলা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ।
গত ১১ দিন নিখোঁজ থাকা শিশু দুটিকে ভোলা থেকে ঝালকাঠি এনে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। শিশু উদ্ধারের খবর এবং পরিবারের কাছে হস্তান্তরের বিষয়টি গনমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছে রাজাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) পুলক চন্দ্র রায়।
পুলিশ জানায়, উদ্ধার হওয়া দুই মাদ্রাসা ছাত্ররা হলো ১২ বছর বয়সী মো. নুরুল ইসলাম এবং ১১ বছর বয়সী মো. আমানুল্লাহ। এদের মধ্যে নুরুল ইসলাম রাজাপুর উপজেলার বড় কৈবর্তখালী গ্রামের মো. হানিফ এর ছেলে। অপরজন মো. আমানুল্লাহ একই উপজেলার গালুয়া ইউনিয়নের পুটিয়াখালী গ্রামের মো. আবদুল্লাহর ছেলে। তারা দু’জনেই রাজাপুর সমবায় আশরাফুল মাদারিস নূরানী হাফিজি ও কওমী মাদ্রাসায় হিফজ শাখায় হাফিজি পড়তো।
মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ এবং শিশু দুটির পরিবার জানায়, গত ২৮ মে বিকালে নুরুল ইসলাম ও আমানুল্লাহ তাদের মাদ্রাসা থেকে নিখোঁজ হয়। পরবর্তিতে ৩ জুন তাদের উভয়ের বাবা রাজাপুর থানায় পৃথক দুটি সাধারণ ডায়েরী করেন। এর প্রেক্ষিতে পুলিশ উদ্ধার অভিযান শুরু করেন। এদেরকে নিয়ে গত ৬জুন বিভিন্ন পত্রিকায় নিখোঁজ সংবাদ প্রকাশ করা হয়। এরপর ৭ জুন বুধবার সন্ধ্যায় ভোলা সদর থানা পুলিশের সহায়তায় একটি খাবার হোটেল থেকে শিশুদুটিকে উদ্ধার করে বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজাপুর থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।
উদ্ধার হওয়া আমান এবং নুরুল জানায়, তারা তাদের নিজেদের ইচ্ছায় মাদ্রাসা থেকে পালিয়ে গিয়ে ভোলা সদরের একটি খাবার হোটেলে বয়ের কাজ শুরু করেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ ও বিয়ার সহ ১জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।

রাজাপুর থেকে নিখোঁজ সেই মাদ্রাসা ছাত্র ১১দিনপর ভোলায় উদ্ধার

আপডেট সময় ০৪:০১:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ জুন ২০২৩
মো. নাঈম হাসান ঈমন ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ
ঝালকাঠির রাজাপুরের একটি মাদ্রাসা থেকে  নিখোঁজ হওয়া দুই শিশু ছাত্র ভোলা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ।
গত ১১ দিন নিখোঁজ থাকা শিশু দুটিকে ভোলা থেকে ঝালকাঠি এনে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। শিশু উদ্ধারের খবর এবং পরিবারের কাছে হস্তান্তরের বিষয়টি গনমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছে রাজাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) পুলক চন্দ্র রায়।
পুলিশ জানায়, উদ্ধার হওয়া দুই মাদ্রাসা ছাত্ররা হলো ১২ বছর বয়সী মো. নুরুল ইসলাম এবং ১১ বছর বয়সী মো. আমানুল্লাহ। এদের মধ্যে নুরুল ইসলাম রাজাপুর উপজেলার বড় কৈবর্তখালী গ্রামের মো. হানিফ এর ছেলে। অপরজন মো. আমানুল্লাহ একই উপজেলার গালুয়া ইউনিয়নের পুটিয়াখালী গ্রামের মো. আবদুল্লাহর ছেলে। তারা দু’জনেই রাজাপুর সমবায় আশরাফুল মাদারিস নূরানী হাফিজি ও কওমী মাদ্রাসায় হিফজ শাখায় হাফিজি পড়তো।
মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ এবং শিশু দুটির পরিবার জানায়, গত ২৮ মে বিকালে নুরুল ইসলাম ও আমানুল্লাহ তাদের মাদ্রাসা থেকে নিখোঁজ হয়। পরবর্তিতে ৩ জুন তাদের উভয়ের বাবা রাজাপুর থানায় পৃথক দুটি সাধারণ ডায়েরী করেন। এর প্রেক্ষিতে পুলিশ উদ্ধার অভিযান শুরু করেন। এদেরকে নিয়ে গত ৬জুন বিভিন্ন পত্রিকায় নিখোঁজ সংবাদ প্রকাশ করা হয়। এরপর ৭ জুন বুধবার সন্ধ্যায় ভোলা সদর থানা পুলিশের সহায়তায় একটি খাবার হোটেল থেকে শিশুদুটিকে উদ্ধার করে বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজাপুর থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।
উদ্ধার হওয়া আমান এবং নুরুল জানায়, তারা তাদের নিজেদের ইচ্ছায় মাদ্রাসা থেকে পালিয়ে গিয়ে ভোলা সদরের একটি খাবার হোটেলে বয়ের কাজ শুরু করেন।