বাংলাদেশ ০৬:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
ভান্ডারিয়ায় সাবেক ছাত্রদল নেতার নামে বিএনপির কর্মীর মামলা ভালুকায় বিআরটিসি এসি বাস সার্ভিসের শুভ উদ্বোধন গৌরীপুর মহিলা কলেজের গভর্নিং বডির এডহক কমিটির সভাপতি তানজীন চৌধুরী বিতর্কিত শিক্ষক মাকসুদা আছেন কুবির উপাচার্য হওয়ার দৌড়ে আমান উল্লাহ তাজুনের প্রতিবাদ ফুলবাড়ী ২৯ বিজিবি কর্তৃক বড়গ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জনসচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত মান্দা উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে ওসি’র মতবিনিময় অভিযোগের ব্যাপারে যা বললেন অধ্যাপক ড. শরীফুল করিম বাবুগঞ্জে গৃহবধূ আত্ম হত্যা নয়, হত্যা।অভিযোগ গৃহবধু শিউলির পরিবারের দৌলতখানে জয়নুল আবদীন ল্যাবরেটরীতে আড়ম্বরপূর্ণ ফাইনাল ম্যাচ সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করলেন বদলগাছী থানার নবাগত ওসি।  সাবেক এমপির ভাঙচুরকৃত কবর পরিদর্শনে বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ গৌরনদীতে চাঁদাবাজি মামলা করে বাদী বিপাকে পরে বসত ভিটা ছাড়ার অভিযোগ অবশেষে শিক্ষক কনিকা মুখার্জির অলিখিত সাদা কাগজে সই দিয়ে পদত্যাগ পিরোজপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের সাথে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

বিতর্কিত শিক্ষক মাকসুদা আছেন কুবির উপাচার্য হওয়ার দৌড়ে

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১২:২৬:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ১৫৮২ বার পড়া হয়েছে

 

 

ডেক্স রিপোর্ট:

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদ সহ বেশ কয়েকটি পদ শূন্য রয়েছে প্রায় একমাস যাবত। উপাচার্য পদে নিয়োগ পেতে ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে দৌড়ঝাঁপ। এই উপাচার্য হওয়ার দৌড়ে আছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতির অভিযোগে অভিযুক্ত শিক্ষক লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. মাকসুদা কামাল।

খোজ নিয়ে জানা যায়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষ (কলা ও মানবিক অনুষদভুক্ত ‘বি’ ইউনিট) ভর্তি পরীক্ষায় এক শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহন না করেই হয়েছিলেন মেধাতালিকায় ১২তম। সে সময় ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার আহ্বায়ক হিসেবে ছিলেন অধ্যাপক ড. মাসুদা কামাল।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ‘তিনি উপাচার্য হওয়ার দৌড়ে থাকলেও গত চার বছর আগেই কুমিল্লা থেকে ঢাকায় বাসা শিফট করেছেন। অর্থাৎ তিনি ঢাকা থেকে এসেই সপ্তাহে দুই দিন ক্লাস নিয়ে চলে আসেন।

এছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে তিনি বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করার ক্ষেত্রেও অনীহা প্রকাশ করেছেন। বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালনে অনীহা প্রকাশ করে উপাচার্যের মত পদের জন্য তদবির চালানোর পিছনে দুরভিসন্ধিমূলক উদ্দেশ্য আছে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক বলেন, যিনি ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতি করতে পারে তার নীতির ঠিক নেই। উনার মত একজন উপাচার্য হয়ে আসলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অনেক ক্ষতি। আমি চাই বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সৎ এবং যোগ্য লোক উপাচার্য হয়ে আসবেন যিনি বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিয়ে যাবেন।

এই ব্যাপারে অধ্যাপক ড. মাকসুদা কামালকে মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিয়েও পাওয়া যায়নি।

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

ভান্ডারিয়ায় সাবেক ছাত্রদল নেতার নামে বিএনপির কর্মীর মামলা

বিতর্কিত শিক্ষক মাকসুদা আছেন কুবির উপাচার্য হওয়ার দৌড়ে

আপডেট সময় ১২:২৬:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

 

 

ডেক্স রিপোর্ট:

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদ সহ বেশ কয়েকটি পদ শূন্য রয়েছে প্রায় একমাস যাবত। উপাচার্য পদে নিয়োগ পেতে ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে দৌড়ঝাঁপ। এই উপাচার্য হওয়ার দৌড়ে আছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতির অভিযোগে অভিযুক্ত শিক্ষক লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. মাকসুদা কামাল।

খোজ নিয়ে জানা যায়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষ (কলা ও মানবিক অনুষদভুক্ত ‘বি’ ইউনিট) ভর্তি পরীক্ষায় এক শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহন না করেই হয়েছিলেন মেধাতালিকায় ১২তম। সে সময় ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার আহ্বায়ক হিসেবে ছিলেন অধ্যাপক ড. মাসুদা কামাল।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ‘তিনি উপাচার্য হওয়ার দৌড়ে থাকলেও গত চার বছর আগেই কুমিল্লা থেকে ঢাকায় বাসা শিফট করেছেন। অর্থাৎ তিনি ঢাকা থেকে এসেই সপ্তাহে দুই দিন ক্লাস নিয়ে চলে আসেন।

এছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে তিনি বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করার ক্ষেত্রেও অনীহা প্রকাশ করেছেন। বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালনে অনীহা প্রকাশ করে উপাচার্যের মত পদের জন্য তদবির চালানোর পিছনে দুরভিসন্ধিমূলক উদ্দেশ্য আছে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক বলেন, যিনি ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতি করতে পারে তার নীতির ঠিক নেই। উনার মত একজন উপাচার্য হয়ে আসলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অনেক ক্ষতি। আমি চাই বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সৎ এবং যোগ্য লোক উপাচার্য হয়ে আসবেন যিনি বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিয়ে যাবেন।

এই ব্যাপারে অধ্যাপক ড. মাকসুদা কামালকে মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিয়েও পাওয়া যায়নি।