নিজস্ব প্রতিবেদক, ভুবন সেন
১৯২০ সালের এই দিনে (১৭ মার্চ) তদানীন্তন ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গি পাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন শেখ মুজিবুর রহমান। বাবার নাম শেখ লুৎফর রহমান, আর মা সায়েরা খাতুন। চার বোন ও দুই ভাইয়ের মধ্যে শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন তৃতীয়। পরবর্তীতে ‘খোকা’ নামের এই শিশুটিই হয়ে ওঠেন নির্যাতিত-নিপীড়িত বাঙালির ত্রাতা ও মুক্তির দিশারি।
বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিনটি পালন করে খানসামা উপজেলা ছাত্রলীগ। বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়ে আনন্দ র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় পরে কেক কাটার মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) মোস্তফা শাহ, উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক রাকেশ গুহ। আরও উপস্থিত ছিলেন, খানসামা উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ন আহবায়ক
মোস্তাফিক আহমেদ শামীম, মাহবুবুর রহমান, শামীম রেজা, সোয়েব আক্তার, আল ফাহিম লিওন, এন আর আপন, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এরশাদ জামানের নেতৃত্বে শাখাওয়াত হোসেন, আরিফ হোসেন রাজু, মিঠুন সাহা, সবুজ, উত্তম, মনিরুল ইসলাম, তামিম প্রধান, ফজলে রাব্বি, রায়হান, ভাস্কর সাহা, সোহেল রানা, নুরুজ্জামান, ফারুক, সালজার, মকিম, শরিফুল, আইনুল, মাসুদ, বুলবুল ইসলাম, আকবর, বদিউজ্জামান, সাজু ইসলাম সহ আরও অনেকে।
এ সময় খানসামা উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক রাকেশ গুহ বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন আর কেউ পাবে না। আপনারা এই যুগে যারা আছেন, তারাই পাবেন। ভবিষ্যৎ বংশধর যারা আছেন, তারা এই দিন পালন করতে পারবেন না। আপনারা সৌভাগ্যবান, গোটা জাতি সৌভাগ্যবান।