বাংলাদেশ ১২:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী চক্রের মূলহোতা লিপু ও তার ০৪ জন সহযোগী’কে ফেন্সিডিলসহ গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। ধর্ষণ, অপহরণ ও হত্যার চেষ্টার মামলার আসামীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। মির্জাগঞ্জে প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরি নিয়ে ভোটের মাঠে প্রার্থীরা বিপুল পরিমানে ফেন্সিডিল পাঁচারকালে ১জন কুখ্যাত মাদক কারবারী আটক। শরীয়তপুর ২২ বছরের স্বামীর বাড়িতে ৪৩ বছর বয়সী স্ত্রীর অনশন। বাবুগঞ্জে বিদ্যালয় নিয়ে টানাহেঁচড়ায় শিক্ষার্থীর জীবন বিপন্ন ও সংঘাতের আসংখ্যা। রাজশাহীতে সক্রিয় আমের সিন্ডিকেট, দাম হবে দ্বিগুন আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থীকে শোকাজ। সরকারী সফরে আসছেন পুলিশ প্রধান বৃহত্তর সি‌লে‌টের কৃতি সন্তান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন ইসলাম অবমাননায় সাময়িক বহিষ্কার কুবি শিক্ষার্থী স্বপ্নীল ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন স্থগিত হওয়ায় তার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল নাইক্ষংছড়িতে নির্বাচন হবে স্বচ্ছ-সুষ্ঠ-অবাধ-নিরপেক্ষ ব্যতায় ঘটলে দায়ী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা রাঙ্গাবালী থানার কর্মকর্তার সাথে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের সৌজন্য সাক্ষাৎ ড. সজীবকে সমর্থন করে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়ালেন গিয়াস উদ্দিন  ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ব্যারিস্টার সোহরাব খান চৌধুরীর পক্ষে নাইঘর বাসীর একাত্মতা প্রকাশ

নেত্রকোণার আটপাড়ায় কৃষি সম্প্রসারণের মডেল গ্রাম প্রকল্পে নানান অনিয়ম 

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০১:১৩:৩৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ নভেম্বর ২০২২
  • ১৬৫৬ বার পড়া হয়েছে

নেত্রকোণার আটপাড়ায় কৃষি সম্প্রসারণের মডেল গ্রাম প্রকল্পে নানান অনিয়ম 

 

 

 

 

 

আব্দুর রহমান ঈশান, নেত্রকোণা প্রতিনিধি :
বিষ ও রাসায়নিক সার মুক্ত শাক সবজি, তরুলতা, বিভিন্ন ঔষধি ও ফলদ গাছে আচ্ছাদিত বাড়ির আঙ্গিনা। পাশেই ভার্মি কম্পোষ্ট তৈরির শেড, খামারজাত সার উৎপাদন শেড, মাটি ও গোবর মিশ্রণ শেড করা পাঁচটি বাড়িকে মডেল গ্রাম হিসেবে গড়ে তুলেছেন।কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আওতাধীন বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের ফসলের বৃদ্ধিকরণ প্রকল্প।
 আটপাড়া উপজেলার বানিয়াজান ও সূখারী  ইউনিয়নের পাহাড়পুর ও দেওশ্রী গ্রামে গড়ে উঠেছে এই মডেল গ্রাম। বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধি করণ প্রকল্পে আওতায় পাঁচটি বাড়ি নিয়ে এই প্রথম একটি মডেল গ্রাম গড়ে তুলা হয়েছে। কিন্তু আটপাড়া উপজেলার এ প্রকল্পের কৃষি অফিসারের বিরুদ্ধে  অনিয়মের অভিযোগ  উঠে। 
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের মডেল গ্রামের শেড স্থাপনায়  রয়েছে নানান অনিয়ম। এস্টিমেট অনুযায়ী যেভাবে করার কথা ছিল তার কোনটাই করেনি আটপাড়া উপজেলার কৃষি অফিসার ফয়জুন নাহার নিপা।
কাঠের বদলে বাঁশ, ইট বালু সিমেন্ট যে পরিমাণ দেওয়ার কথা ছিলো সেভাবে দেয়নি।মন গড়া ভাবে কাজ করেছে। যারা এর প্রতিবাদ করেছে তাদের পরবর্তীতে কোন সুযোগ সুবিধা দিবেনা বলে ভয় ভীতি দেখায়। এছাড়াও ফলের প্রতি গাছের মূল্য  মনগড়া যার প্রকৃত মূল্য হতে পারে ৭০-১০০ টাকার বলে ধারণা করছেন কৃষকরা। শাক সবজি এক প্যাকেট বীজ কয়েক জন কৃষকের মাঝে  বিতরণ ও করেছেন তারা।  
এছাড়াও বৃহত্তম ময়মনসিংহ ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্প আটপাড়া উপজেলার প্রকল্পের তথ্যের জন্য ১০ অক্টোবরে  তথ্য  অধিকার আইনে ২০০৯ আবেদন করলে ৩০ কার্যদিবস শেষ হওয়ার পর ও তথ্য দেয়নি কৃষি অফিসার বরং তিনি কেন তথ্য  তুলছি কি কারণে তার বর্ণনা জানতে চেয়েছেন।
তথ্যের জন্য কয়েকবার গিয়ে ও কোন লাভ হয়নি বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়েছেন। ১০ ইং নভেম্বর অফিসে গিয়ে তথ্য চাইলে কৃষি অফিসার ফয়জুন নাহার নিপা অফিস মেরামতের বাহানায় তথ্য দিবেন বলে জানান। কিন্তু এক সপ্তাহে ও কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। তথ্য না দিয়ে বরং বিভিন্ন লোক দিয়ে তথ্য না নেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন। 
এ ব্যাপারে আটপাড়া উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা ফয়জুন নাহার নিপার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি কোন কিছু না বলে দেখা করার কথা বলেন, এছাড়াও তথ্য না দেওয়ার বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, আমার অফিস কক্ষের কাজ চলছে কাজ শেষ হলে দিবেন। কিন্তু ৩০দিনেও কেন তথ্য দেয়নি তা জানতে চাইলে তিনি ফোন কেটে দেন।
মডেল গ্রামের কৃষকগণ জানান, আমরা গ্রামের সহজসরল কৃষক  তারা যেভাবে এই কাজ করেছেন আমরা তো তেমন কিছুই জানি না তবে তারা ইট মাত্র ২৫০-৩০০ টির মতো  ইট দিয়েছে।কম সিমেন্ট দিয়ে লেপে দিয়েছে,নীচে কোন পলিথিন দেয়নি,  বালু ও কম দিয়েছে তখন মাঠ কর্মীদের কাজ সঠিকভাবে করছে না বললে তারা উত্তেজিত হয়ে যায় এবং বলে আমার বাবার অনেক সম্পত্তি আছে এখান থেকে মেরে খেতে হবে না। আরও অনেক কিছু বলেছে, উনাদের একথা বলে যেন বিপদে পড়ে গেছি। আর গাছগুলোর কথা আর কি বলবো দাম শুনে তো অবাক হয়ে গেছি। কৃষি অফিসার কে মৌখিক ভাবে এসব অভিযোগ  দিয়ে ও কোন লাভ হয়নি।
এছাড়াও  আরও বলেন, শেডের চালে বাঁশ দিয়েছে এখনো দাম পরিশোধ  করেনি এখন বাঁশের মালিক আমাদের কাছে এসে টাকা দাবি করছেন।মডেল গ্রাম হওয়াতে আমরা খুব আনন্দ ছিলাম কিন্তু সেটা যদি নামে মাত্র কাজ হয়। এতে ভার্মি কম্পোস্ট বা শাকসবজি উৎপাদনে বৃদ্ধি বা তেমন কোন উপকারে আসবে বলে মনে হচ্ছে না। প্রশাসন ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা কাছে একটায় দাবি সঠিক ভাবে তদন্ত করে ব্যবস্থা নিবেন।
এদিকে সাংবাদিক রুবি এ প্রকল্পের তথ্য অধিকার আইনে -২০০৯  আবেদন না দেওয়ার কারণ জানতে চায়লে তিনি বলেন, আমি গত মাসের ১০ তারিখ বৃহত্তর ময়মনসিংহ ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্প তথ্য চেয়ে তথ্য অধিকার আইনে ২০০৯। ৪০ দিন হয়ে গেছে একনোও তথ্য দেয়নি, ঐ দিন আমার কাছ থেকে রিসিভ করা কপি টি কিছু লোক নিতে পাঠায় কিন্তু আমি দেয়নি।ঐ অফিসারের প্রকল্পের অনেক অনিয়ম রয়েছে। আমি তথ্য মন্ত্রণালয়ে আপীলের আবেদন করবো। উপজেলার কৃষি অফিসার এ কেমন আচরণ সাধারণ মানুষ কিভাবে ভাল কিছু আসা করবে জনমনে প্রশ্ন?
জনপ্রিয় সংবাদ

কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী চক্রের মূলহোতা লিপু ও তার ০৪ জন সহযোগী’কে ফেন্সিডিলসহ গ্রেফতার করেছে র‍্যাব।

নেত্রকোণার আটপাড়ায় কৃষি সম্প্রসারণের মডেল গ্রাম প্রকল্পে নানান অনিয়ম 

আপডেট সময় ০১:১৩:৩৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ নভেম্বর ২০২২

 

 

 

 

 

আব্দুর রহমান ঈশান, নেত্রকোণা প্রতিনিধি :
বিষ ও রাসায়নিক সার মুক্ত শাক সবজি, তরুলতা, বিভিন্ন ঔষধি ও ফলদ গাছে আচ্ছাদিত বাড়ির আঙ্গিনা। পাশেই ভার্মি কম্পোষ্ট তৈরির শেড, খামারজাত সার উৎপাদন শেড, মাটি ও গোবর মিশ্রণ শেড করা পাঁচটি বাড়িকে মডেল গ্রাম হিসেবে গড়ে তুলেছেন।কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আওতাধীন বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের ফসলের বৃদ্ধিকরণ প্রকল্প।
 আটপাড়া উপজেলার বানিয়াজান ও সূখারী  ইউনিয়নের পাহাড়পুর ও দেওশ্রী গ্রামে গড়ে উঠেছে এই মডেল গ্রাম। বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধি করণ প্রকল্পে আওতায় পাঁচটি বাড়ি নিয়ে এই প্রথম একটি মডেল গ্রাম গড়ে তুলা হয়েছে। কিন্তু আটপাড়া উপজেলার এ প্রকল্পের কৃষি অফিসারের বিরুদ্ধে  অনিয়মের অভিযোগ  উঠে। 
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের মডেল গ্রামের শেড স্থাপনায়  রয়েছে নানান অনিয়ম। এস্টিমেট অনুযায়ী যেভাবে করার কথা ছিল তার কোনটাই করেনি আটপাড়া উপজেলার কৃষি অফিসার ফয়জুন নাহার নিপা।
কাঠের বদলে বাঁশ, ইট বালু সিমেন্ট যে পরিমাণ দেওয়ার কথা ছিলো সেভাবে দেয়নি।মন গড়া ভাবে কাজ করেছে। যারা এর প্রতিবাদ করেছে তাদের পরবর্তীতে কোন সুযোগ সুবিধা দিবেনা বলে ভয় ভীতি দেখায়। এছাড়াও ফলের প্রতি গাছের মূল্য  মনগড়া যার প্রকৃত মূল্য হতে পারে ৭০-১০০ টাকার বলে ধারণা করছেন কৃষকরা। শাক সবজি এক প্যাকেট বীজ কয়েক জন কৃষকের মাঝে  বিতরণ ও করেছেন তারা।  
এছাড়াও বৃহত্তম ময়মনসিংহ ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্প আটপাড়া উপজেলার প্রকল্পের তথ্যের জন্য ১০ অক্টোবরে  তথ্য  অধিকার আইনে ২০০৯ আবেদন করলে ৩০ কার্যদিবস শেষ হওয়ার পর ও তথ্য দেয়নি কৃষি অফিসার বরং তিনি কেন তথ্য  তুলছি কি কারণে তার বর্ণনা জানতে চেয়েছেন।
তথ্যের জন্য কয়েকবার গিয়ে ও কোন লাভ হয়নি বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়েছেন। ১০ ইং নভেম্বর অফিসে গিয়ে তথ্য চাইলে কৃষি অফিসার ফয়জুন নাহার নিপা অফিস মেরামতের বাহানায় তথ্য দিবেন বলে জানান। কিন্তু এক সপ্তাহে ও কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। তথ্য না দিয়ে বরং বিভিন্ন লোক দিয়ে তথ্য না নেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন। 
এ ব্যাপারে আটপাড়া উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা ফয়জুন নাহার নিপার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি কোন কিছু না বলে দেখা করার কথা বলেন, এছাড়াও তথ্য না দেওয়ার বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, আমার অফিস কক্ষের কাজ চলছে কাজ শেষ হলে দিবেন। কিন্তু ৩০দিনেও কেন তথ্য দেয়নি তা জানতে চাইলে তিনি ফোন কেটে দেন।
মডেল গ্রামের কৃষকগণ জানান, আমরা গ্রামের সহজসরল কৃষক  তারা যেভাবে এই কাজ করেছেন আমরা তো তেমন কিছুই জানি না তবে তারা ইট মাত্র ২৫০-৩০০ টির মতো  ইট দিয়েছে।কম সিমেন্ট দিয়ে লেপে দিয়েছে,নীচে কোন পলিথিন দেয়নি,  বালু ও কম দিয়েছে তখন মাঠ কর্মীদের কাজ সঠিকভাবে করছে না বললে তারা উত্তেজিত হয়ে যায় এবং বলে আমার বাবার অনেক সম্পত্তি আছে এখান থেকে মেরে খেতে হবে না। আরও অনেক কিছু বলেছে, উনাদের একথা বলে যেন বিপদে পড়ে গেছি। আর গাছগুলোর কথা আর কি বলবো দাম শুনে তো অবাক হয়ে গেছি। কৃষি অফিসার কে মৌখিক ভাবে এসব অভিযোগ  দিয়ে ও কোন লাভ হয়নি।
এছাড়াও  আরও বলেন, শেডের চালে বাঁশ দিয়েছে এখনো দাম পরিশোধ  করেনি এখন বাঁশের মালিক আমাদের কাছে এসে টাকা দাবি করছেন।মডেল গ্রাম হওয়াতে আমরা খুব আনন্দ ছিলাম কিন্তু সেটা যদি নামে মাত্র কাজ হয়। এতে ভার্মি কম্পোস্ট বা শাকসবজি উৎপাদনে বৃদ্ধি বা তেমন কোন উপকারে আসবে বলে মনে হচ্ছে না। প্রশাসন ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা কাছে একটায় দাবি সঠিক ভাবে তদন্ত করে ব্যবস্থা নিবেন।
এদিকে সাংবাদিক রুবি এ প্রকল্পের তথ্য অধিকার আইনে -২০০৯  আবেদন না দেওয়ার কারণ জানতে চায়লে তিনি বলেন, আমি গত মাসের ১০ তারিখ বৃহত্তর ময়মনসিংহ ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্প তথ্য চেয়ে তথ্য অধিকার আইনে ২০০৯। ৪০ দিন হয়ে গেছে একনোও তথ্য দেয়নি, ঐ দিন আমার কাছ থেকে রিসিভ করা কপি টি কিছু লোক নিতে পাঠায় কিন্তু আমি দেয়নি।ঐ অফিসারের প্রকল্পের অনেক অনিয়ম রয়েছে। আমি তথ্য মন্ত্রণালয়ে আপীলের আবেদন করবো। উপজেলার কৃষি অফিসার এ কেমন আচরণ সাধারণ মানুষ কিভাবে ভাল কিছু আসা করবে জনমনে প্রশ্ন?