বাংলাদেশ ০৬:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ২০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
খানসামা সাংবাদিকদের নতুন সংগঠনের আত্মপ্রকাশ হযরত মোহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে গৌরীপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ দীর্ঘ ছয়’বছর পর রাজাখালী ইউনিয়ন ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা। ওলামা পরিষদের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত কুষ্টিয়ায় জামায়াতের উদ্যোগে ইউনিয়ন ভিত্তিক ফুটবল টুর্নামেন্টে খেলা অনুষ্ঠিত অবৈধ মাদকদ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেটসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গাপূজা উদযাপনের লক্ষ্যে কাজ করছে হিন্দু নেতৃবৃন্দ একটি তালগাছ একটি বজ্রনিরোধক দণ্ড হিসাবে কাজ করবে- ইউএনও শাকিল আহমেদ কুবিতে আইকিউএসি’র পরিচালক ও অতিরিক্ত পরিচালক নিয়োগ জিয়ার জন্মদিনে বিশিষ্টজনের শুভেচ্ছা মিরপুরে বজ্রপাতে এক কিশোরের মৃত্যু অকপটে শুধু গান নিয়েই একটা জীবন কাটিয়ে দিলেন- বিজয় সরকার। বুড়িচংয়ে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত চট্টগ্রামে নবীকে নিয়ে কটুক্তি ; যুবক গ্রেফতার জামালপুরে তিনদিন ব্যাপী কর্মবিরতি ও অবস্থান ধর্মঘট

পদ্মা নদীর নাম এসেছে হিন্দু দেবী লক্ষ্মীর নামানুসারে!

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৭:৩৫:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ মে ২০২২
  • ১৭৪৫ বার পড়া হয়েছে

 

 

পদ্মা নদীর নাম এসেছে হিন্দু দেবী লক্ষ্মীর নামানুসারে!

 সোহেল সানি

সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটালো সরকার। পদ্মা নদীর নামেই “পদ্মা সেতু” নামকরণ হলো। শেখ হাসিনার নামানুসারে সেতুটির নামকরণ হলো না। সর্বশেষ দাবিটিও অগ্রাহ্য করেছেন সয়ং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অবশ্য প্রথম থেকেই প্রধানমন্ত্রী বলে আসছিলেন তাঁর নামে সেতুটির নামকরন হোক তা তিনি চান না। প্রস্তাবটি মন্ত্রিসভায়ও উঠছিল, কিন্তু তিনি তা নাকচ করে দেন। সড়কপরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় থেকে করা সর্বশেষ প্রস্তাবটিতেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সায় দিলেন না।

 

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ  প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে জানিয়ে দিয়েছে যে, পদ্মা নদীর নামেই “পদ্মা সেতু” ২৫ জুন শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করা হবে। তবে জানা যায়নি কেন কী কারণে সেতুটির নাম “পদ্মা সেতু” রাখা হলো? কেনো প্রবল জনদাবি সত্ত্বেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজের নামানুসারে সেতুটির” নামকরণ করলেন না তাও জানা যায়নি। “পদ্মা সেতু” নামকরণে ধর্মান্ধ মৌলবাদী গোষ্ঠী নির্বিকার থাকায় ধন্যবাদ পেতেই পারে।

 

 

কারণ নিশ্চয়ই তারা জানেন পদ্মা বাংলাদেশের প্রধান নদী। হিমালয়ে উৎপন্ন গঙ্গানদীর প্রধান শাখা এবং দেশের গুরুত্বপূর্ণ শহর রাজশাহী এই পদ্মার উত্তর তীরে অবস্থিত। নামটি যে লক্ষ্মী দেবীর নামানুসারেই রাখা। এই তো সেদিনও দেখলাম, মূর্তি-ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে ইসলামের নামে ধর্মান্ধ গোষ্ঠীকে কত ধ্বংসাত্মক তৎপরতা। জাতির পিতার ভাস্কর্য উচ্ছেদের হুঙ্কারও আমরা শুনেছি ইসলামি লেবাসধারী অনেকের বয়ানে। পদ্মা সেতুর নামকরণ নিয়ে এদের মাথাব্যথা নেই। দুটি কারণে এটা হতে পারে। এক, পদ্মা লক্ষ্মী দেবীর নামানুসারে হলেও এটা অতি প্রাচীন কালের মীমাংসিত বিষয়- এতে জনগণের সমর্থন মিলবে না। দুই পদ্মা নামকরণপর প্রতিবাদে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলার মানেই হবে শেখ হাসিনার নামানুসারেই সেটা করার পথ প্রশস্ত করে দেয়া এজন্যই মৌলবাদিরা নিশ্চুপ। যাক তারা সাধুবাদ পেতেই পারে। অন্তত সরকারকে ঝামেলা পোহাতে হলোনা। উৎসবমুখর পরিবেশেই উদ্বোধন হচ্ছে।

“পদ্মা নামের উৎপত্তি” 

পদ্মা নদীর নামের উৎপত্তি হিন্দু দেবী লক্ষ্মীর নামানুসারে। লক্ষ্মীর আরেকটি নাম পদ্মা। পদ্ম ফুলের মাঝে প্রকাশিত বলেই লক্ষ্মী দেবীর হাতে পদ্মফুল লক্ষ্য করা যায়। দেবী লক্ষ্মীর অবতার হলো পদ্মা দেবী বা পদ্মাবতী। ইতিহাস বলছে বঙ্গদেশ মানে প্রাচীন বাংলা বৌদ্ধ ও হিন্দু অধ্যুষিত ছিল। হিন্দু- বৌদ্ধ শাসকবর্গের নামে যেমন গড়ে ওঠে শহর বন্দরের নাম তেমনিভাবে দেবদেবীর নামে নামকরণ করা হয় নদীর। যেমন পদ্মা, মেঘনা, যমুনা প্রধান এই তিনটি নদী হিন্দুদের তিন দেবীর নামানুসারে রাখা হয়। মেঘনা নদীর নাম দেবী গঙ্গার নামানুসারে রাখা হয়েছে। মেঘনা হলো গঙ্গা দেবীর একটি অবতার।

 

 

মেঘের দেবী মেঘনা। হিন্দুরা গঙ্গা দেবীকে মেঘের দেবীও বলে। পদ্মা নদী (Padma River) মূলত গঙ্গার নিম্ন স্রোতধারার নাম, আরও নির্দিষ্টভাবে বলা যায় গোয়ালন্দ ঘাটে গঙ্গা ও যমুনার সঙ্গম স্থলের পরবর্তী মিলিত প্রবাহই পদ্মা নামে অভিহিত। বাংলাদেশে গঙ্গার প্রবেশ স্থল (নবাবগঞ্জ জেলাধীন শিবগঞ্জ উপজেলার মানাকোসা ও দুর্লভপুর ইউনিয়ন) থেকে নদীটি পদ্মা নামে বহুল পরিচিত। এই নামটি (পদ্মা) গঙ্গা নদীর ডান তীর থেকে বিভক্ত হয়ে আসা ভাগীরথী নামক শাখাটির উৎসস্থল পর্যন্ত ব্যবহূত হয়, এবং হিন্দুমতে এই ধারাটিই গঙ্গার ধর্মীয় পবিত্রতা বহন করে।

 

 

নদীজ ভূমিরূপ বিদ্যাগতভাবে যমুনার সাথে সঙ্গমস্থলের পূর্ব পর্যন্ত প্রবাহটিকে গঙ্গা নামে এবং সঙ্গমস্থল পরবর্তী নিম্ন স্রোত ধারাকে পদ্মা নামে অভিহিত করা অধিকতর সঠিক। পদ্মা কখনো কখনো ভুলবশত গঙ্গা নামে উল্লিখিত হয়। ব্রহ্মপুত্রের স্থানান্তরিত প্রবাহের ফলে এই নদীখাতের সৃষ্টির কারণে শুধুমাত্র নয় বরং বৎসরের অধিকাংশ সময়ে ব্রহ্মপুত্র-যমুনা গঙ্গার তুলনায় পদ্মার প্রবাহে অধিকতর ভূমিকা রাখে।

 

 

পদ্মা ১২০ কিমি দীর্ঘ এবং ৪ থেকে ৮ কিমি প্রশস্ত। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ গোয়ালন্দ-চাঁদপুর স্টিমার চলাচল পথের অধিকাংশই এই নদী জুড়ে। গোয়ালন্দ ঘাট থেকে ১৪ কিমি দূরে টেপাখোলার কাছে এর ডান তীর থেকে বেরিয়ে আসা ছোট একটি শাখার নাম ফরিদপুর খাল। আরও ৫০ কিমি ভাটিতে ডান তীর থেকে আড়িয়াল খাঁ নদীর সৃষ্টি হয়েছে। আরও ১৪ কিমি ভাটির দিকে বাম তীরবর্তী লোহাগঞ্জে, লোহাগঞ্জ খাল পদ্মায় পতিত হয়েছে এবং অপর তীর থেকে শাখা নদী ক্রিস্টানগরের উৎপত্তি হয়েছে। এ স্থান থেকে কয়েক কিলোমিটার নিম্নে ডান তীর থেকে শোশাখাল এবং নড়িয়াখাল উৎপন্ন হয়েছে, পরে দুটি….

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello

খানসামা সাংবাদিকদের নতুন সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

পদ্মা নদীর নাম এসেছে হিন্দু দেবী লক্ষ্মীর নামানুসারে!

আপডেট সময় ০৭:৩৫:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ মে ২০২২

 

 

পদ্মা নদীর নাম এসেছে হিন্দু দেবী লক্ষ্মীর নামানুসারে!

 সোহেল সানি

সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটালো সরকার। পদ্মা নদীর নামেই “পদ্মা সেতু” নামকরণ হলো। শেখ হাসিনার নামানুসারে সেতুটির নামকরণ হলো না। সর্বশেষ দাবিটিও অগ্রাহ্য করেছেন সয়ং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অবশ্য প্রথম থেকেই প্রধানমন্ত্রী বলে আসছিলেন তাঁর নামে সেতুটির নামকরন হোক তা তিনি চান না। প্রস্তাবটি মন্ত্রিসভায়ও উঠছিল, কিন্তু তিনি তা নাকচ করে দেন। সড়কপরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় থেকে করা সর্বশেষ প্রস্তাবটিতেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সায় দিলেন না।

 

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ  প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে জানিয়ে দিয়েছে যে, পদ্মা নদীর নামেই “পদ্মা সেতু” ২৫ জুন শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করা হবে। তবে জানা যায়নি কেন কী কারণে সেতুটির নাম “পদ্মা সেতু” রাখা হলো? কেনো প্রবল জনদাবি সত্ত্বেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজের নামানুসারে সেতুটির” নামকরণ করলেন না তাও জানা যায়নি। “পদ্মা সেতু” নামকরণে ধর্মান্ধ মৌলবাদী গোষ্ঠী নির্বিকার থাকায় ধন্যবাদ পেতেই পারে।

 

 

কারণ নিশ্চয়ই তারা জানেন পদ্মা বাংলাদেশের প্রধান নদী। হিমালয়ে উৎপন্ন গঙ্গানদীর প্রধান শাখা এবং দেশের গুরুত্বপূর্ণ শহর রাজশাহী এই পদ্মার উত্তর তীরে অবস্থিত। নামটি যে লক্ষ্মী দেবীর নামানুসারেই রাখা। এই তো সেদিনও দেখলাম, মূর্তি-ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে ইসলামের নামে ধর্মান্ধ গোষ্ঠীকে কত ধ্বংসাত্মক তৎপরতা। জাতির পিতার ভাস্কর্য উচ্ছেদের হুঙ্কারও আমরা শুনেছি ইসলামি লেবাসধারী অনেকের বয়ানে। পদ্মা সেতুর নামকরণ নিয়ে এদের মাথাব্যথা নেই। দুটি কারণে এটা হতে পারে। এক, পদ্মা লক্ষ্মী দেবীর নামানুসারে হলেও এটা অতি প্রাচীন কালের মীমাংসিত বিষয়- এতে জনগণের সমর্থন মিলবে না। দুই পদ্মা নামকরণপর প্রতিবাদে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলার মানেই হবে শেখ হাসিনার নামানুসারেই সেটা করার পথ প্রশস্ত করে দেয়া এজন্যই মৌলবাদিরা নিশ্চুপ। যাক তারা সাধুবাদ পেতেই পারে। অন্তত সরকারকে ঝামেলা পোহাতে হলোনা। উৎসবমুখর পরিবেশেই উদ্বোধন হচ্ছে।

“পদ্মা নামের উৎপত্তি” 

পদ্মা নদীর নামের উৎপত্তি হিন্দু দেবী লক্ষ্মীর নামানুসারে। লক্ষ্মীর আরেকটি নাম পদ্মা। পদ্ম ফুলের মাঝে প্রকাশিত বলেই লক্ষ্মী দেবীর হাতে পদ্মফুল লক্ষ্য করা যায়। দেবী লক্ষ্মীর অবতার হলো পদ্মা দেবী বা পদ্মাবতী। ইতিহাস বলছে বঙ্গদেশ মানে প্রাচীন বাংলা বৌদ্ধ ও হিন্দু অধ্যুষিত ছিল। হিন্দু- বৌদ্ধ শাসকবর্গের নামে যেমন গড়ে ওঠে শহর বন্দরের নাম তেমনিভাবে দেবদেবীর নামে নামকরণ করা হয় নদীর। যেমন পদ্মা, মেঘনা, যমুনা প্রধান এই তিনটি নদী হিন্দুদের তিন দেবীর নামানুসারে রাখা হয়। মেঘনা নদীর নাম দেবী গঙ্গার নামানুসারে রাখা হয়েছে। মেঘনা হলো গঙ্গা দেবীর একটি অবতার।

 

 

মেঘের দেবী মেঘনা। হিন্দুরা গঙ্গা দেবীকে মেঘের দেবীও বলে। পদ্মা নদী (Padma River) মূলত গঙ্গার নিম্ন স্রোতধারার নাম, আরও নির্দিষ্টভাবে বলা যায় গোয়ালন্দ ঘাটে গঙ্গা ও যমুনার সঙ্গম স্থলের পরবর্তী মিলিত প্রবাহই পদ্মা নামে অভিহিত। বাংলাদেশে গঙ্গার প্রবেশ স্থল (নবাবগঞ্জ জেলাধীন শিবগঞ্জ উপজেলার মানাকোসা ও দুর্লভপুর ইউনিয়ন) থেকে নদীটি পদ্মা নামে বহুল পরিচিত। এই নামটি (পদ্মা) গঙ্গা নদীর ডান তীর থেকে বিভক্ত হয়ে আসা ভাগীরথী নামক শাখাটির উৎসস্থল পর্যন্ত ব্যবহূত হয়, এবং হিন্দুমতে এই ধারাটিই গঙ্গার ধর্মীয় পবিত্রতা বহন করে।

 

 

নদীজ ভূমিরূপ বিদ্যাগতভাবে যমুনার সাথে সঙ্গমস্থলের পূর্ব পর্যন্ত প্রবাহটিকে গঙ্গা নামে এবং সঙ্গমস্থল পরবর্তী নিম্ন স্রোত ধারাকে পদ্মা নামে অভিহিত করা অধিকতর সঠিক। পদ্মা কখনো কখনো ভুলবশত গঙ্গা নামে উল্লিখিত হয়। ব্রহ্মপুত্রের স্থানান্তরিত প্রবাহের ফলে এই নদীখাতের সৃষ্টির কারণে শুধুমাত্র নয় বরং বৎসরের অধিকাংশ সময়ে ব্রহ্মপুত্র-যমুনা গঙ্গার তুলনায় পদ্মার প্রবাহে অধিকতর ভূমিকা রাখে।

 

 

পদ্মা ১২০ কিমি দীর্ঘ এবং ৪ থেকে ৮ কিমি প্রশস্ত। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ গোয়ালন্দ-চাঁদপুর স্টিমার চলাচল পথের অধিকাংশই এই নদী জুড়ে। গোয়ালন্দ ঘাট থেকে ১৪ কিমি দূরে টেপাখোলার কাছে এর ডান তীর থেকে বেরিয়ে আসা ছোট একটি শাখার নাম ফরিদপুর খাল। আরও ৫০ কিমি ভাটিতে ডান তীর থেকে আড়িয়াল খাঁ নদীর সৃষ্টি হয়েছে। আরও ১৪ কিমি ভাটির দিকে বাম তীরবর্তী লোহাগঞ্জে, লোহাগঞ্জ খাল পদ্মায় পতিত হয়েছে এবং অপর তীর থেকে শাখা নদী ক্রিস্টানগরের উৎপত্তি হয়েছে। এ স্থান থেকে কয়েক কিলোমিটার নিম্নে ডান তীর থেকে শোশাখাল এবং নড়িয়াখাল উৎপন্ন হয়েছে, পরে দুটি….