বাংলাদেশ ১২:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
মুন্সীগঞ্জ সদর ইউএনওর চরডুমুরিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন সন্ধ্যার মধ্যে উপাচার্য, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বাসভবন ছাড়ার আল্টিমেটাম কুবি শিক্ষার্থীদের রাবিতে জড়ো হওয়া আন্দোলনকারীদের পুলিশ-বিজিবির ধাওয়া মেহেন্দিগঞ্জে অজ্ঞাতনামা নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার। মুন্সীগঞ্জে গায়েবানা জানাযা থেকে ঈমাম ও বিএনপি নেতাকে ধরে নিয়ে গেলো পুলিশ কোটা আন্দোলনের পক্ষে সংহতি জানিয়ে ফেনী ইউনিভার্সিটির বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের বিবৃতি চলমান পরিস্থিতিতে রাবি ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি আপাতত স্থগিত: উপাচার্য বিদেশের পাঠানো টাকা চাইতে গিয়ে বিপাকে প্রবাসী স্বামী রাজশাহীতে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পবিত্র আশুরা পালিত চট্রগ্রামের কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত ওয়াসিমের জানাজায় মানুষের ঢল পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া পৌরসভার রাস্তায় সমবায় সমিতি ভবনের ট্যাংকির ময়লা: জনদুর্ভোগ মুন্সীগঞ্জে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের উপর হামলা, আহত ৫ হরিপুরে, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড এর পক্ষ থেকে কর্মী মিটিং ও গ্রাহক সমাবেশ অনুষ্ঠিত। গৌরীপুরে উদীচী কার্য়ালয়ে হামলা ও ভাংচুর স্ত্রীর যৌতুক মামলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক কারাগারে

বালাগঞ্জ ইউনিয়ন নির্বাচন ও প্রাসঙ্গীক কিছু কথা।

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০২:৪৬:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ মার্চ ২০২২
  • ১৬৬৪ বার পড়া হয়েছে
সাইদুল ইসলাম বালাগঞ্জ সিলেট প্রতিনিধি ::
ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন-২০২১-২২ এর দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১১ নভেম্বর ২০২১ তারিখে। ঐ তারিখে সিলেট জেলার বালাগঞ্জ উপজেলার বালাগঞ্জ সদর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনও অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের ৯টি ভোট কেন্দ্রের ১টি ৪১নং বির্তনীয় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। অর্থাৎ বালাগঞ্জ সদর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড।
অন্যান্য ভোট কেন্দ্রের ন্যায় ১১ নভেম্বর ২০২১ তারিখ সকাল ৮.০০ ঘটিকায় উক্ত কেন্দ্রে ভোট গ্রহন শুরু হওয়ার কথা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, উক্ত কেন্দ্রে প্রায় ১ ঘন্টা বিলম্ব করে সকাল ৯.০০ ঘটিকায় ভোটগ্রহন শুরু হয়। বিলম্বে ভোট শুরু হওয়ার বিষয়টি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনিত চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ জুনেদ মিয়া’র প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট হিসাবে আমাকে ঐ কেন্দ্রের পোলিং এজেন্ট অবহিত করে। বিষয়টি জানার পর আমি খোঁজ নিয়ে দেখি ঐ কেন্দ্রে দেরিতে ভোটগ্রহন শুরুসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে  অনিয়ম এবং বিশৃংখলা হচ্ছে।
বিশৃংখলা এরানোর জন্য ঐ ভোট কেন্দ্রের নৌকার পোলিং এজেন্টকে দিয়ে তাৎক্ষনিক প্রিসাইডিং অফিসার বরাবরে অভিযোগ করাই এবং আমি নিজেও অভিযোগ করি। অনিয়ম আর বিশৃংখলতার মধ্যদিয়ে প্রায় সাড়ে ৫টার দিকে ঐ ভোট কেন্দ্রের ভোটগ্রহন শেষ হয়। এবং যথারিতি ভোট গননা শুরু হয় (ভোট গননা কালে আমাদের কোন পোলিং এজেন্ট গননা কক্ষে ছিলো না)।
ভোট কেন্দ্র সমূহের ভোট গননাকালীন সময়ে আমি ও আমাদের প্রার্থী নির্বাচনী কার্যালয়ে বসে বিভিন্ন ভোট কেন্দ্রের ফলাফল সংগ্রহ করছিলাম। প্রায় সব কেন্দ্রের ফলাফল আমরা যথাসময়ে পেয়ে যাই। শুধু বিশৃংখলার জন্য ৪২নং গৌরীনাথপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্র এবং  ৪১নং বির্তনীয় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রের ফলাফল আসতে বিলম্ব হচ্ছিলো। বিলম্ব দেখে আমি ও আমাদের প্রার্থী বির্তনীয়া ভোট কেন্দ্রে যাই। সেখানে গিয়ে দেখি ভোট কেন্দ্রের বাহিরে মানুষজন ফলাফলের জন্য শ্লোগান দিচ্ছে এবং কিছু মানুষ ভোট কেন্দ্রের দরজা-জানালা ভাঙ্গা শুরু করেছে। আমরা তখন ভয়ে সেখান থেকে চলে আসি।
চলে আসার পর রাতেই আমি  রিটানিং অফিসার বরাবরে এই ভোট কেন্দ্রের অনিয়ম বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন করি এবং আবেদনে ফলাফল ঘোষনা থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানাই।
উক্ত ভোট কেন্দ্রে ভোট গননাকালীন সময়ে আমাদের পোলিং এজেন্ট না থাকায় আমরা ফলাফল জানতে পারিনি। পরে উপজেলা কন্টোলরুমে রাতে গিয়ে ফলাফল সংগ্রহ করি। তখনই ফলাফলে দেখতে পাই ৪১নং বির্তনীয় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ১০০% ভোট কাস্ট করা হয়েছ। যাহা নীতি বহির্ভূত এবং অনিয়মের চুড়ান্ত পর্যায় বলে আমার কাছে মনে হলো।
রেজাল্ট সিটে এই মর্মান্তিক ঘটনা দেখে আমি আবারও রিটার্নিং অফিসার বরাবরে আবদন করি এবং এই কেন্দ্রের ফলাফল বাতিলের দাবি জানাই। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, রিটার্নিং অফিসার কোন ব্যবস্থা গ্রহন করেননি। রিটার্নিং অফিসারের কাছে ব্যর্থ হয়ে আমি সরাসরি প্রধান নির্বাচন কমিশন বরাবরে আবেদন করি।
উক্ত আবেদনের প্রেক্ষিতে দতন্ত স্বাপেক্ষে নির্বাচন কমিশন এই কেন্দ্রের ফলাফল বাতিল করে পুনরায় ভোট গ্রহনের সিদ্ধান্ত নেন এবং যথারিতি ভোটগ্রহনের নির্দেশ দেন। সেই নির্দেশনা মতে যথাযথ কর্তৃপক্ষ ৩১ মার্চ ২০২২ তারিখে পূণঃ নির্বাচন অনুষ্ঠানের গণ বিজ্ঞপ্তি জারি করে। সেই বিজ্ঞপ্তি মোতাবেক আজ ছিলো নির্বাচনের দিন। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, হঠাৎ গতকালে রাতে কর্তৃপক্ষ থেকে জানা যায় আজ নির্বাচন হবে না। এর কারন- এই ভোট কেন্দ্রের ফলাফল নিয়ে কোর্টে একটা আবেদন করা হয়েছে, সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে আজকের তারিখে নির্বাচন না করার জন্য ইসি থেকে জানানো হয়েছে।
তো সবকিছু শেষে কিছু দিনের মধ্যে এই নির্বাচনের তারিখ আবার পুণঃনির্ধারন করা হবে। সময় বেশি দিন লাগবে না, সর্বোচ্ছ ৩ মাসের মধ্যে হবে, অনেকেই বিষয়টাকে অনেক ভাবে ভাবছেন। আসলে বিষয়টা ভিন্নভাবে ভাবার সুযোগ নেই, পুরু বিষয়টা আইনী প্রক্রিয়ার মধ্যদিয়ে এগুচ্ছে। এখানে আমিত্বের আর বড়ত্বের কিছুই নেই। আইনী প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই সত্যটা বেড়িয়ে আসবে। ফিরে আসবে জনমনে ম্বস্তি।
চলমান আইনী প্রক্রিয়া সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত সবাই ধর্য ধরুণ। ষড়যন্ত্রকারীরা যেখানে স্বস্তির ঢেকুর দিচ্ছে, সেখান থেকেই জয়ধ্বনি উচ্ছারিত হবে।
জনপ্রিয় সংবাদ

মুন্সীগঞ্জ সদর ইউএনওর চরডুমুরিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন

বালাগঞ্জ ইউনিয়ন নির্বাচন ও প্রাসঙ্গীক কিছু কথা।

আপডেট সময় ০২:৪৬:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ মার্চ ২০২২
সাইদুল ইসলাম বালাগঞ্জ সিলেট প্রতিনিধি ::
ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন-২০২১-২২ এর দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১১ নভেম্বর ২০২১ তারিখে। ঐ তারিখে সিলেট জেলার বালাগঞ্জ উপজেলার বালাগঞ্জ সদর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনও অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের ৯টি ভোট কেন্দ্রের ১টি ৪১নং বির্তনীয় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। অর্থাৎ বালাগঞ্জ সদর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড।
অন্যান্য ভোট কেন্দ্রের ন্যায় ১১ নভেম্বর ২০২১ তারিখ সকাল ৮.০০ ঘটিকায় উক্ত কেন্দ্রে ভোট গ্রহন শুরু হওয়ার কথা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, উক্ত কেন্দ্রে প্রায় ১ ঘন্টা বিলম্ব করে সকাল ৯.০০ ঘটিকায় ভোটগ্রহন শুরু হয়। বিলম্বে ভোট শুরু হওয়ার বিষয়টি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনিত চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ জুনেদ মিয়া’র প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট হিসাবে আমাকে ঐ কেন্দ্রের পোলিং এজেন্ট অবহিত করে। বিষয়টি জানার পর আমি খোঁজ নিয়ে দেখি ঐ কেন্দ্রে দেরিতে ভোটগ্রহন শুরুসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে  অনিয়ম এবং বিশৃংখলা হচ্ছে।
বিশৃংখলা এরানোর জন্য ঐ ভোট কেন্দ্রের নৌকার পোলিং এজেন্টকে দিয়ে তাৎক্ষনিক প্রিসাইডিং অফিসার বরাবরে অভিযোগ করাই এবং আমি নিজেও অভিযোগ করি। অনিয়ম আর বিশৃংখলতার মধ্যদিয়ে প্রায় সাড়ে ৫টার দিকে ঐ ভোট কেন্দ্রের ভোটগ্রহন শেষ হয়। এবং যথারিতি ভোট গননা শুরু হয় (ভোট গননা কালে আমাদের কোন পোলিং এজেন্ট গননা কক্ষে ছিলো না)।
ভোট কেন্দ্র সমূহের ভোট গননাকালীন সময়ে আমি ও আমাদের প্রার্থী নির্বাচনী কার্যালয়ে বসে বিভিন্ন ভোট কেন্দ্রের ফলাফল সংগ্রহ করছিলাম। প্রায় সব কেন্দ্রের ফলাফল আমরা যথাসময়ে পেয়ে যাই। শুধু বিশৃংখলার জন্য ৪২নং গৌরীনাথপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্র এবং  ৪১নং বির্তনীয় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রের ফলাফল আসতে বিলম্ব হচ্ছিলো। বিলম্ব দেখে আমি ও আমাদের প্রার্থী বির্তনীয়া ভোট কেন্দ্রে যাই। সেখানে গিয়ে দেখি ভোট কেন্দ্রের বাহিরে মানুষজন ফলাফলের জন্য শ্লোগান দিচ্ছে এবং কিছু মানুষ ভোট কেন্দ্রের দরজা-জানালা ভাঙ্গা শুরু করেছে। আমরা তখন ভয়ে সেখান থেকে চলে আসি।
চলে আসার পর রাতেই আমি  রিটানিং অফিসার বরাবরে এই ভোট কেন্দ্রের অনিয়ম বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন করি এবং আবেদনে ফলাফল ঘোষনা থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানাই।
উক্ত ভোট কেন্দ্রে ভোট গননাকালীন সময়ে আমাদের পোলিং এজেন্ট না থাকায় আমরা ফলাফল জানতে পারিনি। পরে উপজেলা কন্টোলরুমে রাতে গিয়ে ফলাফল সংগ্রহ করি। তখনই ফলাফলে দেখতে পাই ৪১নং বির্তনীয় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে ১০০% ভোট কাস্ট করা হয়েছ। যাহা নীতি বহির্ভূত এবং অনিয়মের চুড়ান্ত পর্যায় বলে আমার কাছে মনে হলো।
রেজাল্ট সিটে এই মর্মান্তিক ঘটনা দেখে আমি আবারও রিটার্নিং অফিসার বরাবরে আবদন করি এবং এই কেন্দ্রের ফলাফল বাতিলের দাবি জানাই। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, রিটার্নিং অফিসার কোন ব্যবস্থা গ্রহন করেননি। রিটার্নিং অফিসারের কাছে ব্যর্থ হয়ে আমি সরাসরি প্রধান নির্বাচন কমিশন বরাবরে আবেদন করি।
উক্ত আবেদনের প্রেক্ষিতে দতন্ত স্বাপেক্ষে নির্বাচন কমিশন এই কেন্দ্রের ফলাফল বাতিল করে পুনরায় ভোট গ্রহনের সিদ্ধান্ত নেন এবং যথারিতি ভোটগ্রহনের নির্দেশ দেন। সেই নির্দেশনা মতে যথাযথ কর্তৃপক্ষ ৩১ মার্চ ২০২২ তারিখে পূণঃ নির্বাচন অনুষ্ঠানের গণ বিজ্ঞপ্তি জারি করে। সেই বিজ্ঞপ্তি মোতাবেক আজ ছিলো নির্বাচনের দিন। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, হঠাৎ গতকালে রাতে কর্তৃপক্ষ থেকে জানা যায় আজ নির্বাচন হবে না। এর কারন- এই ভোট কেন্দ্রের ফলাফল নিয়ে কোর্টে একটা আবেদন করা হয়েছে, সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে আজকের তারিখে নির্বাচন না করার জন্য ইসি থেকে জানানো হয়েছে।
তো সবকিছু শেষে কিছু দিনের মধ্যে এই নির্বাচনের তারিখ আবার পুণঃনির্ধারন করা হবে। সময় বেশি দিন লাগবে না, সর্বোচ্ছ ৩ মাসের মধ্যে হবে, অনেকেই বিষয়টাকে অনেক ভাবে ভাবছেন। আসলে বিষয়টা ভিন্নভাবে ভাবার সুযোগ নেই, পুরু বিষয়টা আইনী প্রক্রিয়ার মধ্যদিয়ে এগুচ্ছে। এখানে আমিত্বের আর বড়ত্বের কিছুই নেই। আইনী প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই সত্যটা বেড়িয়ে আসবে। ফিরে আসবে জনমনে ম্বস্তি।
চলমান আইনী প্রক্রিয়া সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত সবাই ধর্য ধরুণ। ষড়যন্ত্রকারীরা যেখানে স্বস্তির ঢেকুর দিচ্ছে, সেখান থেকেই জয়ধ্বনি উচ্ছারিত হবে।