বাংলাদেশ ১১:৪০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
প্রতিরক্ষা ক্রয় মহাপরিদপ্তরে ঔষধ ও মেডিক্যাল সামগ্রী ক্রয় প্রক্রিয়ায় প্রতারণা ও জালিয়াতির প্রতারক চক্রের মূলহোতা সহ ২ জনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। স্কুলে শিক্ষাথীর সংখ্যা ১১,এসএসসিতে অকৃতকার্য ১১ ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি পাঠাগারের নতুন সভাপতি জহির ও সাধারণ সম্পাদক লিটন এবার চার বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি। বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ ১ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার। অভিনব কায়দায় পাচারের সময় গাঁজাসহ ০১ জন কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। কুবিতে ধর্ম অবমাননার অভিযোগ তদন্তে কমিটি গঠন অ্যাসাইলাম আবেদন প্রত্যাখান হওয়া বাংলাদেশি নাগরিকদের দেশে ফেরত পাঠানো হবে। আ.লীগের সংস্কৃতি-বিষয়ক উপকমিটির সদস্য হলেন রাবির ড. সুজন সেন দেশে গণমানুষের ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে: রাবি উপ-উপাচার্য হিন্দু শিক্ষার্থীকে শিবির আখ্যা দিয়ে হত্যার হুমকি রাবি ছাত্রলীগ নেতার আবারো তাজা প্রাণ গেল এক যুবকের। হত্যাকান্ডের মামলার আসামি শ্যুটার সহ অন্যতম ০৪ আসামিকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। মোবাইলে লুডু খেলা নিয়ে দ্বন্দ্বে শাকিব নামে এক তরুণের প্রাণ গেল। কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী চক্রের মূলহোতা লিপু ও তার ০৪ জন সহযোগী’কে ফেন্সিডিলসহ গ্রেফতার করেছে র‍্যাব।

কাউখালীতে খাদ্য গুদামে দুই যুগেরও  জেটি নির্মিত হয়নি,ঝুঁকি নিয়ে মালামাল ওঠানামা করতে হয়।

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:৩৪:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ মে ২০২৪
  • ১৫৯০ বার পড়া হয়েছে

কাউখালীতে খাদ্য গুদামে দুই যুগেরও  জেটি নির্মিত হয়নি,ঝুঁকি নিয়ে মালামাল ওঠানামা করতে হয়।

কাউখালী (পিরোজপুর) প্রতিনিধি।
 পিরোজপুরের কাউখালীতে সন্ধ্যা নদীর কোলঘেষে ব্রিটিশ আমলে নির্মিত খাদ্য গুদামটি বর্তমানে অযত্নে অবহেলা ও সংস্কারের অভাবে খাদ্য গুদামের ভবনগুলো ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। খাদ্য গুদামের ৫টি ভবনের ৪টিই এখন ব্যবহারের অনুপযোগী। ১টি ভবন কোনরকম জোড়াতালি দিয়ে চলছে। এই ভবনগুলোতে এ অঞ্চলের খাদ্যের মালামাল রাখার সুব্যবস্থা ছিল। কালের প্রবাহে খাদ্য গুদামগুলো ভাগ হওয়ার ফলে কিছুটা গুরুত্ব কমে যায়।
এ গুদামে বছরে এখনও প্রায় ২ হাজার মে.টন খাদ্য সামগ্রী ওঠানামা করে। নদীর তীরবর্তী ভবনগুলো একমাত্র কারন ছিল উপমহাদেশের জাহাজে ও দেশীয় জাহাজে করে নদী দিয়ে এই গুদামে খাদ্যসামগ্রী রাখা সহজ ব্যবস্থা ছিল। অথচ সরকারের এই বৃহৎ গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য ভবনে ওঠানামার জেটিটি দীর্ঘ দুই যুগেও নির্মাণ করা হয়নি।
খাদ্য গুদামের সর্দার নুরুল ইসলাম জানান, জাহাজ থেকে মাল ওঠানামা করতে গিয়ে শ্রমিকরা প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হয়। তিনি আরো জানান, এই কারনে অনেক শ্রমিক জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে। যারফলে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করে শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে। শুধু জেটি নয়, সীমানা প্রাচীরও নদী ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। বর্তমানে খাদ্য গুদামের আবাসিক ও অফিস ভবনগুলো সীমান প্রাচীর না থাকায় অরক্ষিত  অবস্থায় রয়েছে। সাধারণ মানুষ চলাচলের ব্যবস্থা থাকার কথা না থাকলেও অবাধে সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে এখানে এখন মাদক ও উঠতি বয়সি ছেলে-মেয়েদের অনৈতিক কার্যকলাপের নিরাপদ স্থান বলে অনেকেই মনে করেন। সবমিলিয়ে খাদ্য গুদাম এলাকা এখন অরক্ষিত হয়ে পড়েছে।
এ ব্যাপারে খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা আবুল কালাম বলেন, আমি এই স্টেশনে নুতন। খাদ্য গুদামের সকল সমস্যা নিয়ে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে অবহিত করা হয়েছে। তবে খাদ্য গুদামের পাইলিং এর কাজ শেষে সীমানা প্রাচীর ও জেটির জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

প্রতিরক্ষা ক্রয় মহাপরিদপ্তরে ঔষধ ও মেডিক্যাল সামগ্রী ক্রয় প্রক্রিয়ায় প্রতারণা ও জালিয়াতির প্রতারক চক্রের মূলহোতা সহ ২ জনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।

কাউখালীতে খাদ্য গুদামে দুই যুগেরও  জেটি নির্মিত হয়নি,ঝুঁকি নিয়ে মালামাল ওঠানামা করতে হয়।

আপডেট সময় ০৪:৩৪:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ মে ২০২৪
কাউখালী (পিরোজপুর) প্রতিনিধি।
 পিরোজপুরের কাউখালীতে সন্ধ্যা নদীর কোলঘেষে ব্রিটিশ আমলে নির্মিত খাদ্য গুদামটি বর্তমানে অযত্নে অবহেলা ও সংস্কারের অভাবে খাদ্য গুদামের ভবনগুলো ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। খাদ্য গুদামের ৫টি ভবনের ৪টিই এখন ব্যবহারের অনুপযোগী। ১টি ভবন কোনরকম জোড়াতালি দিয়ে চলছে। এই ভবনগুলোতে এ অঞ্চলের খাদ্যের মালামাল রাখার সুব্যবস্থা ছিল। কালের প্রবাহে খাদ্য গুদামগুলো ভাগ হওয়ার ফলে কিছুটা গুরুত্ব কমে যায়।
এ গুদামে বছরে এখনও প্রায় ২ হাজার মে.টন খাদ্য সামগ্রী ওঠানামা করে। নদীর তীরবর্তী ভবনগুলো একমাত্র কারন ছিল উপমহাদেশের জাহাজে ও দেশীয় জাহাজে করে নদী দিয়ে এই গুদামে খাদ্যসামগ্রী রাখা সহজ ব্যবস্থা ছিল। অথচ সরকারের এই বৃহৎ গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য ভবনে ওঠানামার জেটিটি দীর্ঘ দুই যুগেও নির্মাণ করা হয়নি।
খাদ্য গুদামের সর্দার নুরুল ইসলাম জানান, জাহাজ থেকে মাল ওঠানামা করতে গিয়ে শ্রমিকরা প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হয়। তিনি আরো জানান, এই কারনে অনেক শ্রমিক জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে। যারফলে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করে শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে। শুধু জেটি নয়, সীমানা প্রাচীরও নদী ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। বর্তমানে খাদ্য গুদামের আবাসিক ও অফিস ভবনগুলো সীমান প্রাচীর না থাকায় অরক্ষিত  অবস্থায় রয়েছে। সাধারণ মানুষ চলাচলের ব্যবস্থা থাকার কথা না থাকলেও অবাধে সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে এখানে এখন মাদক ও উঠতি বয়সি ছেলে-মেয়েদের অনৈতিক কার্যকলাপের নিরাপদ স্থান বলে অনেকেই মনে করেন। সবমিলিয়ে খাদ্য গুদাম এলাকা এখন অরক্ষিত হয়ে পড়েছে।
এ ব্যাপারে খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা আবুল কালাম বলেন, আমি এই স্টেশনে নুতন। খাদ্য গুদামের সকল সমস্যা নিয়ে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে অবহিত করা হয়েছে। তবে খাদ্য গুদামের পাইলিং এর কাজ শেষে সীমানা প্রাচীর ও জেটির জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।