বাংলাদেশ ০৪:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
বাতিল নয় !হোল্ডিং ট্যাক্স নিয়ে আপত্তি থাকলে ভুক্তভোগীরা আপত্তি জানাতে পারবেন। কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতিকে শোকজ জনগনের ভালবাসায় এগিয়ে ফুটবল প্রতীকের প্রার্থী চায়না খানম কালকিনিতে প্রচার-প্রচারণায় এগিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী শহিদুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ যৌন কর্মীদের কাছ থেকে সাংবাদিক ও পুলিশ চাঁদা আদায়-১ মহাসড়কে পণ্যবাহী যানবাহন থেকে চাঁদাবাজি চক্রের ১১ জনকে আটক করেছে র‌্যাব। এসএসসি, দাখিল ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল ছাত্রশিবির  শ্রীমঙ্গলে আড়াই বছরের প্রতিবন্ধী শিশুকে বিষ খাইয়ে হত্যা কালকিনিতে স্ত্রীর জন্য শিক্ষকদের কাছে ভোট চাওয়ার অভিযোগ সরকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাচন- ঠাকুরগাঁওয়ে প্রচারণায় ব্যস্ত প্রার্থীরা নব-নির্বাচিত ময়না চেয়ারম্যানকে গণসংবর্ধনা রাবি শিক্ষার্থী জিসানের শতাধিক নিরীক্ষাধর্মী ছবি নিয়ে একক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী রাবি সায়েন্স ক্লাবের ” Win the Career Race” কর্মশালার আয়োজন অনিয়মের অভিযোগে ইটভাটায় অর্থদন্ড করে ভ্রাম্যমাণ আদালত রাবিতে শুরু হল দুই দিনব্যাপী আরিইউসিসি জব ফেয়ার

গো-খাদ্যের চড়া দামে দিশেহারা রায়গঞ্জের ছোট-বড় খামারিরা

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:৪৭:৫৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩১ মার্চ ২০২৪
  • ১৬১২ বার পড়া হয়েছে

গো-খাদ্যের চড়া দামে দিশেহারা রায়গঞ্জের ছোট-বড় খামারিরা

মোঃ মোকাদ্দেস হোসাইন সোহান, রায়গঞ্জ, সিরাজগঞ্জঃ
গো-খাদ্যের চড়া দামে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জের ছোট-বড় খামারি মালিকেরা। উপজেলার বেশ কয়েকজন খামারি মালিকের সাথে কথা হলে তারা জানান, খড় ও ঘাসের পাশাপাশি গবাদি পশুকে ভুট্টার গুড়া, খোল, ধানের গুড়া, ডালের খোসা, চালের খুদ সহ বিভিন্ন কোম্পানির খাদ্য উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার থেকে ক্রয় করে খাওয়ানো হয়।
উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার ঘুরে জানা গেছে, গত দুই মাস আগেও ছিল এসব খাদ্যের দাম নাগালের মধ্যে। কিন্তু বর্তমান বাজারে এসব খাদ্যের দাম বেড়ে ক্রয়-ক্ষমতার বাইরে চলে যাওয়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন উপজেলার ছোট-বড় খামারি মালিকেরা। বর্তমান বাজারে গবাদি পশুর অন্যান্য খাদ্যের পাশাপাশি বাড়ছে, ভুষি, ভুট্টার গুড়া, ধানের গুড়া সহ বিভিন্ন খাদ্যের দাম। ভূষি বিক্রি করা হচ্ছে, ৫৮ টাকা থেকে ৬০ টাকা, ভুট্টার গুড়া ৪০ থেকে ৪৫ টাকা, ধানের গুড়া ২২ টাকা যা গত দুই মাস আগেও বিক্রি করা হয়েছে সুলভ মূল্যে। দিন যতই যাচ্চে ততই বাড়ছে এসব খাদ্যের দাম।
উপজেলার গ্রামপাঙ্গাসী গ্রামের খামারি মোঃ নুরুল ইসলাম বলেন, গবাদি পশুর সব ধরনের খাদ্যের দাম বাড়ায় আগের তুলনায় ফিট, ভুষি, খুদ কেনা কমিয়ে দিয়েছেন। এখন তিনি খরের পাশাপাশি কচুড়ি গাছ খাওয়াচ্ছেন। সব কিছুর দাম উর্ধমুখী হওয়ায় লোকশান দিয়ে হলেও হাটে গরু বিক্রি করে দিচ্ছেন অনেকেই।
এদিকে উপজেলার শ্রীদাস গাতী গ্রামের আরেক খামারি জানান, বর্তমান বাজারে গো-খাদ্যের দাম বাড়ায় আমাদের মতো খামারিদের নাজুক অবস্হা হয়েছে। খামারিদের বাঁচাতে হলে সব ধরনের গো-খাদ্যের দাম কমানো দরকার। এমতাবস্থায় বাজার মনিটরিং করে খাদ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে আনার জন্য সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন উপজেলার ছোট-বড় খামারি মালিকেরা।
আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

বাতিল নয় !হোল্ডিং ট্যাক্স নিয়ে আপত্তি থাকলে ভুক্তভোগীরা আপত্তি জানাতে পারবেন।

গো-খাদ্যের চড়া দামে দিশেহারা রায়গঞ্জের ছোট-বড় খামারিরা

আপডেট সময় ১০:৪৭:৫৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩১ মার্চ ২০২৪
মোঃ মোকাদ্দেস হোসাইন সোহান, রায়গঞ্জ, সিরাজগঞ্জঃ
গো-খাদ্যের চড়া দামে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জের ছোট-বড় খামারি মালিকেরা। উপজেলার বেশ কয়েকজন খামারি মালিকের সাথে কথা হলে তারা জানান, খড় ও ঘাসের পাশাপাশি গবাদি পশুকে ভুট্টার গুড়া, খোল, ধানের গুড়া, ডালের খোসা, চালের খুদ সহ বিভিন্ন কোম্পানির খাদ্য উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার থেকে ক্রয় করে খাওয়ানো হয়।
উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার ঘুরে জানা গেছে, গত দুই মাস আগেও ছিল এসব খাদ্যের দাম নাগালের মধ্যে। কিন্তু বর্তমান বাজারে এসব খাদ্যের দাম বেড়ে ক্রয়-ক্ষমতার বাইরে চলে যাওয়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন উপজেলার ছোট-বড় খামারি মালিকেরা। বর্তমান বাজারে গবাদি পশুর অন্যান্য খাদ্যের পাশাপাশি বাড়ছে, ভুষি, ভুট্টার গুড়া, ধানের গুড়া সহ বিভিন্ন খাদ্যের দাম। ভূষি বিক্রি করা হচ্ছে, ৫৮ টাকা থেকে ৬০ টাকা, ভুট্টার গুড়া ৪০ থেকে ৪৫ টাকা, ধানের গুড়া ২২ টাকা যা গত দুই মাস আগেও বিক্রি করা হয়েছে সুলভ মূল্যে। দিন যতই যাচ্চে ততই বাড়ছে এসব খাদ্যের দাম।
উপজেলার গ্রামপাঙ্গাসী গ্রামের খামারি মোঃ নুরুল ইসলাম বলেন, গবাদি পশুর সব ধরনের খাদ্যের দাম বাড়ায় আগের তুলনায় ফিট, ভুষি, খুদ কেনা কমিয়ে দিয়েছেন। এখন তিনি খরের পাশাপাশি কচুড়ি গাছ খাওয়াচ্ছেন। সব কিছুর দাম উর্ধমুখী হওয়ায় লোকশান দিয়ে হলেও হাটে গরু বিক্রি করে দিচ্ছেন অনেকেই।
এদিকে উপজেলার শ্রীদাস গাতী গ্রামের আরেক খামারি জানান, বর্তমান বাজারে গো-খাদ্যের দাম বাড়ায় আমাদের মতো খামারিদের নাজুক অবস্হা হয়েছে। খামারিদের বাঁচাতে হলে সব ধরনের গো-খাদ্যের দাম কমানো দরকার। এমতাবস্থায় বাজার মনিটরিং করে খাদ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে আনার জন্য সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন উপজেলার ছোট-বড় খামারি মালিকেরা।