বাংলাদেশ ০৯:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
মোবাইল ফোন কলের মাধ্যমে ছাত্রকে ফাঁসানোর চেস্টা আপিলে প্রার্থীতা ফিরে পেলেন ব্রাহ্মণপাড়া মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী তাহমিনা হক পপি ভালুকায় সড়ক পরিবহন শ্রমিকলীগের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  মুলাদীর আরিয়াল-খাঁ নদীতে অভিযান পরিচালনা করে বিষ প্রয়োগ মাছ ধরা ও অবৈধ কারেন্ট জাল সহ আটক-৩ পিস্তল দিয়ে ভয় দেখানোর ঘটনা বানোয়াট-মিথ্যাচার: গালিব ভান্ডারিয়ায় সার্বজনীন পেনশন স্কিম মেলার উদ্বোধন ফিলিস্তিনে ইসরাইলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে রাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ পিরোজপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জামানাত বাতিল হচ্ছে ১০ প্রার্থীর নওগাঁয় বজ্রপাতে এক ধানকাটা কৃষকের মৃত্যু  ফুলবাড়ী জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ দিবসের শুভ উদ্বোধন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ছাত্রলীগ দখল করে শিক্ষার্থীদের জিম্মি করেছে: ছাত্রদল সভাপতি ঝালকাঠিতে স্কুল ছাত্রীধর্ষণের ঘটনায় শিক্ষককে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৮ হোসেনপুরে আবারো উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হলেন সোহেল।  অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলনকালে চাঁদাবাজ চক্রের অন্যতম মূলহোতা শশি ও হানিফ সহ ১২ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। হরিপুরে উপজেলা নির্বাচনে বিপুল ভোটে পুষ্পের জয়

রমজানেও থামছে না গানের নামে বেহায়াপনা, প্রশাসনের চোখে কালো চশমা

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৫:০২:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪
  • ১৬৩১ বার পড়া হয়েছে

 

 

 

খান মোঃ রফিকুল ইসলাম, বিশেষ প্রতিনিধি,

আমাদের দেশ বাংলাদেশ। এটি একটি মুসলিম প্রধান দেশ। মুসলিমরা সাধারণত রমজান মাসটা সিয়াম সাধনার মধ্য দিয়ে পাড় করে। সারাদিন রোজা রাখেন, ইফতার করেন তারাবিহ নামাজ আদায় করেন এবং অনেকে মধ্যরাতে তাহাজ্জুদ নামাজ নামাজ পড়ে।

আমাদের দেশে সরকার অনুমোদিত বাউল শিল্পী একাডেমী নামের বিভিন্ন ক্লাব রয়েছে বিভিন্ন স্থানে। সমস্ত বাউল গানের ক্লাব রমজানের পবিত্রতা রক্ষার্থে গানের আসর গুলো বন্ধ রাখেন কারণ এখানে গান করে বিভিন্ন রং ডং এর মধ্য দিয়ে। তাদের ভক্তবিন্দদের কাছ থেকে রং ঢং করে টাকা বকশিস নেয়। প্রয়োজনে টাকার জন্য বেহায়াপনার এত নীচে নেমে যায় যাহা মধ্যে যুগকেও হার মানায়।

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা স্টেডিয়াম সংলগ্ন সুমন মিয়ার ভান্ডারী গানের ক্লাবে মানছে না কোন সরকারী আইন, সামাজিকতা এবং ইসলামিক নিয়ম নীতি। সেখানে প্রতিরাতে চলছে গানের আসরের নামে মহিলা দিয়ে ব্যবসা।

ফতুল্লা স্টেডিয়ামের গানের ক্লাবের মালিক সুমন মিয়াকে বিভিন্ন ভাবে বোঝানোর পরে তিনি বলেন, আমার এখানের গান বন্ধ হবে না পারলে আপনারা ঠেকান।

তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল আপনি কি থানা বা প্রশাসনের কোন অনুমতি নিয়েছেন কিনা জবাবে তিনি বলেন, কোন অনুমতি লাগেনা। আমার গানের ক্লাব চলবে। সামনে ঈদ তাই এই মেয়েদের টাকা পয়সা দরকার।

সেই ক্লাবের সামনে সাংবাদিক এর উপস্থিতকালে ফতুল্লা থানার পুলিশ এর টিম গিয়ে সুমনের সাথে হাত মিলিয়ে চলে যায়। গান বন্ধ করার কোন ভুমিকা পুলিশের ছিলনা।

ঐ ক্লাবের সামনে দিয়ে চলমান কয়েকজন লোকের কাছে জানতে চাইলে তারা বলে দেশটা একেবারে ধংশ হয়ে যাচ্ছে।কোন আইন কানুন তো মানছেই না বরং এখানে চলে যত কুকর্ম তাও আবার পুলিশ প্রশাসন এর সহায়তায়। এখানের পরিস্থিতি এমন ভয়ানক এর সামনে দিয়ে পরিবার পরিজন, ছেলে মেয়ে মা বাবা নিয়ে চলাচল খুবই লজ্জাজনক। এলাকাবাসী প্রশাসনের কাছে এটাই দাবী জানিয়েছেন এখান থেকে এই ক্লাব চিরতরে যেন বন্ধ হয়।

 

 

 

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

মোবাইল ফোন কলের মাধ্যমে ছাত্রকে ফাঁসানোর চেস্টা

রমজানেও থামছে না গানের নামে বেহায়াপনা, প্রশাসনের চোখে কালো চশমা

আপডেট সময় ০৫:০২:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪

 

 

 

খান মোঃ রফিকুল ইসলাম, বিশেষ প্রতিনিধি,

আমাদের দেশ বাংলাদেশ। এটি একটি মুসলিম প্রধান দেশ। মুসলিমরা সাধারণত রমজান মাসটা সিয়াম সাধনার মধ্য দিয়ে পাড় করে। সারাদিন রোজা রাখেন, ইফতার করেন তারাবিহ নামাজ আদায় করেন এবং অনেকে মধ্যরাতে তাহাজ্জুদ নামাজ নামাজ পড়ে।

আমাদের দেশে সরকার অনুমোদিত বাউল শিল্পী একাডেমী নামের বিভিন্ন ক্লাব রয়েছে বিভিন্ন স্থানে। সমস্ত বাউল গানের ক্লাব রমজানের পবিত্রতা রক্ষার্থে গানের আসর গুলো বন্ধ রাখেন কারণ এখানে গান করে বিভিন্ন রং ডং এর মধ্য দিয়ে। তাদের ভক্তবিন্দদের কাছ থেকে রং ঢং করে টাকা বকশিস নেয়। প্রয়োজনে টাকার জন্য বেহায়াপনার এত নীচে নেমে যায় যাহা মধ্যে যুগকেও হার মানায়।

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা স্টেডিয়াম সংলগ্ন সুমন মিয়ার ভান্ডারী গানের ক্লাবে মানছে না কোন সরকারী আইন, সামাজিকতা এবং ইসলামিক নিয়ম নীতি। সেখানে প্রতিরাতে চলছে গানের আসরের নামে মহিলা দিয়ে ব্যবসা।

ফতুল্লা স্টেডিয়ামের গানের ক্লাবের মালিক সুমন মিয়াকে বিভিন্ন ভাবে বোঝানোর পরে তিনি বলেন, আমার এখানের গান বন্ধ হবে না পারলে আপনারা ঠেকান।

তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল আপনি কি থানা বা প্রশাসনের কোন অনুমতি নিয়েছেন কিনা জবাবে তিনি বলেন, কোন অনুমতি লাগেনা। আমার গানের ক্লাব চলবে। সামনে ঈদ তাই এই মেয়েদের টাকা পয়সা দরকার।

সেই ক্লাবের সামনে সাংবাদিক এর উপস্থিতকালে ফতুল্লা থানার পুলিশ এর টিম গিয়ে সুমনের সাথে হাত মিলিয়ে চলে যায়। গান বন্ধ করার কোন ভুমিকা পুলিশের ছিলনা।

ঐ ক্লাবের সামনে দিয়ে চলমান কয়েকজন লোকের কাছে জানতে চাইলে তারা বলে দেশটা একেবারে ধংশ হয়ে যাচ্ছে।কোন আইন কানুন তো মানছেই না বরং এখানে চলে যত কুকর্ম তাও আবার পুলিশ প্রশাসন এর সহায়তায়। এখানের পরিস্থিতি এমন ভয়ানক এর সামনে দিয়ে পরিবার পরিজন, ছেলে মেয়ে মা বাবা নিয়ে চলাচল খুবই লজ্জাজনক। এলাকাবাসী প্রশাসনের কাছে এটাই দাবী জানিয়েছেন এখান থেকে এই ক্লাব চিরতরে যেন বন্ধ হয়।