বাংলাদেশ ০৩:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
মির্জাগঞ্জে বৃষ্টি কামনায় ইস্তিস্কার নামাজ আদায় শনিবারের ছুটি ও আমাদের অবস্থান মির্জাগঞ্জে বিনাদোষে দুই নারীকে মারধরের প্রতিবাদে মানববন্ধন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হলেন যে নারী। নবীনগরে সড়ক ও খালের জায়গা দখলের চলছে মহোৎসব! চট্টগ্রামে সহ সারা দেশে সাংবাদিকের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে ‘সিইউজে’ সিংগাইরে সাংবাদিকের চাঁদাবাজি,দুই জন আটক দিনাজপুরে সজনের ডাটার বাম্পার ফলন সাংবাদিক হামলার মামলায় সুদেব মাষ্টার জেল হাজতে প্রেরণ চট্টগ্রাম টেকপাড়া ও এয়াকুব নগরে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে নগদ অর্থ ও শাড়ি-লুঙ্গি বিতরণ পিরোজপুরের চরখালী ফেরীতে মেট্রোপলিটন পরিবহনের ধাক্কায় ফেরী থেকে একাধিক মোটরসাইকেল নদীতে কটিয়াদীতে সর্বজনীন পেনশন স্কিম অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত সাত গ্রামের সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী এড. রেজাউল করিম বালিয়াডাঙ্গীতে খাপড়া ওয়ার্ড দিবসে শহীদদের স্মরণে সিপিবির লাল পতাকা মিছিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। স্কুলের জমি দখলের প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন 

রমজানেও থামছে না গানের নামে বেহায়াপনা, প্রশাসনের চোখে কালো চশমা

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৫:০২:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪
  • ১৬২৫ বার পড়া হয়েছে

 

 

 

খান মোঃ রফিকুল ইসলাম, বিশেষ প্রতিনিধি,

আমাদের দেশ বাংলাদেশ। এটি একটি মুসলিম প্রধান দেশ। মুসলিমরা সাধারণত রমজান মাসটা সিয়াম সাধনার মধ্য দিয়ে পাড় করে। সারাদিন রোজা রাখেন, ইফতার করেন তারাবিহ নামাজ আদায় করেন এবং অনেকে মধ্যরাতে তাহাজ্জুদ নামাজ নামাজ পড়ে।

আমাদের দেশে সরকার অনুমোদিত বাউল শিল্পী একাডেমী নামের বিভিন্ন ক্লাব রয়েছে বিভিন্ন স্থানে। সমস্ত বাউল গানের ক্লাব রমজানের পবিত্রতা রক্ষার্থে গানের আসর গুলো বন্ধ রাখেন কারণ এখানে গান করে বিভিন্ন রং ডং এর মধ্য দিয়ে। তাদের ভক্তবিন্দদের কাছ থেকে রং ঢং করে টাকা বকশিস নেয়। প্রয়োজনে টাকার জন্য বেহায়াপনার এত নীচে নেমে যায় যাহা মধ্যে যুগকেও হার মানায়।

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা স্টেডিয়াম সংলগ্ন সুমন মিয়ার ভান্ডারী গানের ক্লাবে মানছে না কোন সরকারী আইন, সামাজিকতা এবং ইসলামিক নিয়ম নীতি। সেখানে প্রতিরাতে চলছে গানের আসরের নামে মহিলা দিয়ে ব্যবসা।

ফতুল্লা স্টেডিয়ামের গানের ক্লাবের মালিক সুমন মিয়াকে বিভিন্ন ভাবে বোঝানোর পরে তিনি বলেন, আমার এখানের গান বন্ধ হবে না পারলে আপনারা ঠেকান।

তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল আপনি কি থানা বা প্রশাসনের কোন অনুমতি নিয়েছেন কিনা জবাবে তিনি বলেন, কোন অনুমতি লাগেনা। আমার গানের ক্লাব চলবে। সামনে ঈদ তাই এই মেয়েদের টাকা পয়সা দরকার।

সেই ক্লাবের সামনে সাংবাদিক এর উপস্থিতকালে ফতুল্লা থানার পুলিশ এর টিম গিয়ে সুমনের সাথে হাত মিলিয়ে চলে যায়। গান বন্ধ করার কোন ভুমিকা পুলিশের ছিলনা।

ঐ ক্লাবের সামনে দিয়ে চলমান কয়েকজন লোকের কাছে জানতে চাইলে তারা বলে দেশটা একেবারে ধংশ হয়ে যাচ্ছে।কোন আইন কানুন তো মানছেই না বরং এখানে চলে যত কুকর্ম তাও আবার পুলিশ প্রশাসন এর সহায়তায়। এখানের পরিস্থিতি এমন ভয়ানক এর সামনে দিয়ে পরিবার পরিজন, ছেলে মেয়ে মা বাবা নিয়ে চলাচল খুবই লজ্জাজনক। এলাকাবাসী প্রশাসনের কাছে এটাই দাবী জানিয়েছেন এখান থেকে এই ক্লাব চিরতরে যেন বন্ধ হয়।

 

 

 

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

মির্জাগঞ্জে বৃষ্টি কামনায় ইস্তিস্কার নামাজ আদায়

রমজানেও থামছে না গানের নামে বেহায়াপনা, প্রশাসনের চোখে কালো চশমা

আপডেট সময় ০৫:০২:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪

 

 

 

খান মোঃ রফিকুল ইসলাম, বিশেষ প্রতিনিধি,

আমাদের দেশ বাংলাদেশ। এটি একটি মুসলিম প্রধান দেশ। মুসলিমরা সাধারণত রমজান মাসটা সিয়াম সাধনার মধ্য দিয়ে পাড় করে। সারাদিন রোজা রাখেন, ইফতার করেন তারাবিহ নামাজ আদায় করেন এবং অনেকে মধ্যরাতে তাহাজ্জুদ নামাজ নামাজ পড়ে।

আমাদের দেশে সরকার অনুমোদিত বাউল শিল্পী একাডেমী নামের বিভিন্ন ক্লাব রয়েছে বিভিন্ন স্থানে। সমস্ত বাউল গানের ক্লাব রমজানের পবিত্রতা রক্ষার্থে গানের আসর গুলো বন্ধ রাখেন কারণ এখানে গান করে বিভিন্ন রং ডং এর মধ্য দিয়ে। তাদের ভক্তবিন্দদের কাছ থেকে রং ঢং করে টাকা বকশিস নেয়। প্রয়োজনে টাকার জন্য বেহায়াপনার এত নীচে নেমে যায় যাহা মধ্যে যুগকেও হার মানায়।

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা স্টেডিয়াম সংলগ্ন সুমন মিয়ার ভান্ডারী গানের ক্লাবে মানছে না কোন সরকারী আইন, সামাজিকতা এবং ইসলামিক নিয়ম নীতি। সেখানে প্রতিরাতে চলছে গানের আসরের নামে মহিলা দিয়ে ব্যবসা।

ফতুল্লা স্টেডিয়ামের গানের ক্লাবের মালিক সুমন মিয়াকে বিভিন্ন ভাবে বোঝানোর পরে তিনি বলেন, আমার এখানের গান বন্ধ হবে না পারলে আপনারা ঠেকান।

তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল আপনি কি থানা বা প্রশাসনের কোন অনুমতি নিয়েছেন কিনা জবাবে তিনি বলেন, কোন অনুমতি লাগেনা। আমার গানের ক্লাব চলবে। সামনে ঈদ তাই এই মেয়েদের টাকা পয়সা দরকার।

সেই ক্লাবের সামনে সাংবাদিক এর উপস্থিতকালে ফতুল্লা থানার পুলিশ এর টিম গিয়ে সুমনের সাথে হাত মিলিয়ে চলে যায়। গান বন্ধ করার কোন ভুমিকা পুলিশের ছিলনা।

ঐ ক্লাবের সামনে দিয়ে চলমান কয়েকজন লোকের কাছে জানতে চাইলে তারা বলে দেশটা একেবারে ধংশ হয়ে যাচ্ছে।কোন আইন কানুন তো মানছেই না বরং এখানে চলে যত কুকর্ম তাও আবার পুলিশ প্রশাসন এর সহায়তায়। এখানের পরিস্থিতি এমন ভয়ানক এর সামনে দিয়ে পরিবার পরিজন, ছেলে মেয়ে মা বাবা নিয়ে চলাচল খুবই লজ্জাজনক। এলাকাবাসী প্রশাসনের কাছে এটাই দাবী জানিয়েছেন এখান থেকে এই ক্লাব চিরতরে যেন বন্ধ হয়।