বাংলাদেশ ০৮:২৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
অভিযোগের ব্যাপারে যা বললেন অধ্যাপক ড. শরীফুল করিম বাবুগঞ্জে গৃহবধূ আত্ম হত্যা নয়, হত্যা।অভিযোগ গৃহবধু শিউলির পরিবারের দৌলতখানে জয়নুল আবদীন ল্যাবরেটরীতে আড়ম্বরপূর্ণ ফাইনাল ম্যাচ সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করলেন বদলগাছী থানার নবাগত ওসি।  সাবেক এমপির ভাঙচুরকৃত কবর পরিদর্শনে বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ গৌরনদীতে চাঁদাবাজি মামলা করে বাদী বিপাকে পরে বসত ভিটা ছাড়ার অভিযোগ অবশেষে শিক্ষক কনিকা মুখার্জির অলিখিত সাদা কাগজে সই দিয়ে পদত্যাগ পিরোজপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের সাথে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় কয়রায় অনলাইন জুয়া ও পারিবারিক কলহে যুবকের আত্মহত্যা সিলেট বিভাগে নারী আন্দোলনের দামিনামা নিয়ে আলোচনা। বুড়িচংয়ে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার হোসেনপুরে ঈদেমিল্লাদুন্নবী উপলক্ষে হামদ নাথ কেরাত গজল প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত ০৮ দফা দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি প্রদান করেছেন বাংলাদেশ সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির প্রতিনিধি দল। কেন্দ্রীয় কারাগার হতে পলাতক হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন আসামী গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। পিরোজপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আলোচনা সভায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৭

চোরাকারবারী শিহাবের মাধ্যমে প্রতিরাতে আসছে লাখ লাখ টাকার অবৈধ ভারতীয় পণ্যে, দেখার কেউ নেই

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:৩৯:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩
  • ১৬৪০ বার পড়া হয়েছে

চোরাকারবারী শিহাবের মাধ্যমে প্রতিরাতে আসছে লাখ লাখ টাকার অবৈধ ভারতীয় পণ্যে, দেখার কেউ নেই

স্টাফ রিপোর্টারঃ
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার সুরমা ইউনিয়নের ইব্রাহিতপুর গ্রামের চিহিৃত চোরকারবারী দ্বারা সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে ভারতীয় চোরাই শাড়িঁ, কসমেটিক্স, গরুসহ বিভিন্ন ধরনের নেশা জাতীয় মাদকে সয়লাভ এই অঞ্চলটি।
কেউ প্রতিবাদ করলে তার উপর নেমে আসে মিথ্যা মামলা থেকে শুরু করে অত্যাচার নির্যাতনের স্ট্রীমরোলার। চিহিৃত এই চোরাকারবারী হলেন তাজুয়ার আফজল শিহাব ।
তিনি ইব্রাহিমপুর গ্রামের মোঃ আফজাল হোসেন ছানা মিয়ার ছেলে এবং সুরমা ইউপি চেয়ারম্যানের আপন ভাতিজা, তিনি দীর্ঘ একযুগ ধরে প্রভাব প্রতিপত্বির জুড়ে প্রতিরাতে লক্ষ লক্ষ টাকার এই অবৈধ মালামাল নিরাপদে সীমান্ত দিয়ে আনলে ও কারো সাহস নেই এই অন্যায়ের প্রতিবাদ করার।
তার এমন কর্মকান্ডের ফলে এলাকার যুব সমাজের বর্তমান প্রজন্মের ছেলেরা অনেকেই মাদকাসক্ত হয়ে বিপদগামি হচ্ছে বলে অভিযোগ অনেকের। এ ঘটনায় গ্রামসহ আশপাশের যুবকরা অতিষ্ঠ হয়ে প্রতিবাদ মুখর হয়ে উঠেছেন।
চলতি বছরের ১৭ই আগষ্ট চোরাকারবারী শিহাব নিজ গ্রামে গরুর খামার থেকে চোরাই মালামাল ভারতীয় শাঁড়ি, লেহেঙ্গা, চাপাতাসহ বিভিন্ন ধরনের বিপুল সংখ্যক ভারতীয় অবৈধ পণ্যসহ র‌্যাব -৯ এর হাতে ধরা পড়েন এবং বেশ কিছুদিন জেল ও কেটেছেন।
কথায় আছে না চোর না শুনে ধর্মের কাহিনী, তিনি জেল থেকে বের হয়ে পূনরায় শুরু করেন তার সেই পূর্বের লাভজনক ব্যবসা ভারতীয় সীমান্ত থেকে প্রতিরাতে আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্যদের চোখ ফাঁকি দিয়ে মাদকসহ অবৈধ পণ্যর জমজমাট ব্যবসা।
এ ঘটনায় ইব্রাহিমপুর গ্রামের ইব্রাহিমপুরের রিয়ার আলীর ছেলে আশিক মিয়া, মৃত শেরন মিয়ার ছেলে তানভীর হাসান, একই গ্রামের শামছুদ্দিন মিয়ার ছেলে হারুন মিয়া গণমাধ্যমকর্মীদের জানান আমাদের ইব্রাহিমপুর গ্রামের চিহিৃত চোরাকারবারী তাজুয়ার আফজল শিহাব আইন শৃংখলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে সীমান্ত এলাকা দিয়ে প্রতিরাতে লাখ লাখ টাকার ভারতীয় অবৈধ পন্য নিরাপদে তার বাড়িতে এনে বিভিন্ন জায়গাতে সাপ্লাই দিয়ে এক দশকে সে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ বনে গেছেন।
তার এই অবৈধ সম্পদের পাহাড়ের কারণে গ্রাম ও এলাকার মানুষকে তুচ্ছ তাচ্ছুল্যে মনে করে প্রতিটি মানুষের সাথে খারাপ আচরণ করেই যাচ্ছেন। অবিলম্বে এই চোরাকারবারীর বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছেন।
এ ব্যাপারে চিহিৃত চোরাকারবারী তাজুয়ার আফজল শিহাবের সাথে মোবাইল ফোনে যোগযোগ করা বলে তিনি সংবাদকর্মীদের জানান, তিনি গত ১৭ই আগষ্ট যে র‌্যাবের হাতে ভারতীয় অবৈধ পণ্যসহ গ্রেপ্তারের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান জেল কাটার পর থেকে আমি কোন ভারতীয় কোন অবৈধ পণ্য আমদানীর সাথে জড়িত না বলে জানান।
এ ব্যাপারে সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ খালেদ চৌধুরী জানান, আমি মাত্র কয়েকদিন হলো এই থানায় যোগদান করেছি। আমি সব বিষয়ে তথ্য নিচ্ছি, তদন্ত সাপেক্ষে দোষী প্রমানিত হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস প্রদান করেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

অভিযোগের ব্যাপারে যা বললেন অধ্যাপক ড. শরীফুল করিম

চোরাকারবারী শিহাবের মাধ্যমে প্রতিরাতে আসছে লাখ লাখ টাকার অবৈধ ভারতীয় পণ্যে, দেখার কেউ নেই

আপডেট সময় ০৪:৩৯:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩
স্টাফ রিপোর্টারঃ
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার সুরমা ইউনিয়নের ইব্রাহিতপুর গ্রামের চিহিৃত চোরকারবারী দ্বারা সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে ভারতীয় চোরাই শাড়িঁ, কসমেটিক্স, গরুসহ বিভিন্ন ধরনের নেশা জাতীয় মাদকে সয়লাভ এই অঞ্চলটি।
কেউ প্রতিবাদ করলে তার উপর নেমে আসে মিথ্যা মামলা থেকে শুরু করে অত্যাচার নির্যাতনের স্ট্রীমরোলার। চিহিৃত এই চোরাকারবারী হলেন তাজুয়ার আফজল শিহাব ।
তিনি ইব্রাহিমপুর গ্রামের মোঃ আফজাল হোসেন ছানা মিয়ার ছেলে এবং সুরমা ইউপি চেয়ারম্যানের আপন ভাতিজা, তিনি দীর্ঘ একযুগ ধরে প্রভাব প্রতিপত্বির জুড়ে প্রতিরাতে লক্ষ লক্ষ টাকার এই অবৈধ মালামাল নিরাপদে সীমান্ত দিয়ে আনলে ও কারো সাহস নেই এই অন্যায়ের প্রতিবাদ করার।
তার এমন কর্মকান্ডের ফলে এলাকার যুব সমাজের বর্তমান প্রজন্মের ছেলেরা অনেকেই মাদকাসক্ত হয়ে বিপদগামি হচ্ছে বলে অভিযোগ অনেকের। এ ঘটনায় গ্রামসহ আশপাশের যুবকরা অতিষ্ঠ হয়ে প্রতিবাদ মুখর হয়ে উঠেছেন।
চলতি বছরের ১৭ই আগষ্ট চোরাকারবারী শিহাব নিজ গ্রামে গরুর খামার থেকে চোরাই মালামাল ভারতীয় শাঁড়ি, লেহেঙ্গা, চাপাতাসহ বিভিন্ন ধরনের বিপুল সংখ্যক ভারতীয় অবৈধ পণ্যসহ র‌্যাব -৯ এর হাতে ধরা পড়েন এবং বেশ কিছুদিন জেল ও কেটেছেন।
কথায় আছে না চোর না শুনে ধর্মের কাহিনী, তিনি জেল থেকে বের হয়ে পূনরায় শুরু করেন তার সেই পূর্বের লাভজনক ব্যবসা ভারতীয় সীমান্ত থেকে প্রতিরাতে আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্যদের চোখ ফাঁকি দিয়ে মাদকসহ অবৈধ পণ্যর জমজমাট ব্যবসা।
এ ঘটনায় ইব্রাহিমপুর গ্রামের ইব্রাহিমপুরের রিয়ার আলীর ছেলে আশিক মিয়া, মৃত শেরন মিয়ার ছেলে তানভীর হাসান, একই গ্রামের শামছুদ্দিন মিয়ার ছেলে হারুন মিয়া গণমাধ্যমকর্মীদের জানান আমাদের ইব্রাহিমপুর গ্রামের চিহিৃত চোরাকারবারী তাজুয়ার আফজল শিহাব আইন শৃংখলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে সীমান্ত এলাকা দিয়ে প্রতিরাতে লাখ লাখ টাকার ভারতীয় অবৈধ পন্য নিরাপদে তার বাড়িতে এনে বিভিন্ন জায়গাতে সাপ্লাই দিয়ে এক দশকে সে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ বনে গেছেন।
তার এই অবৈধ সম্পদের পাহাড়ের কারণে গ্রাম ও এলাকার মানুষকে তুচ্ছ তাচ্ছুল্যে মনে করে প্রতিটি মানুষের সাথে খারাপ আচরণ করেই যাচ্ছেন। অবিলম্বে এই চোরাকারবারীর বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছেন।
এ ব্যাপারে চিহিৃত চোরাকারবারী তাজুয়ার আফজল শিহাবের সাথে মোবাইল ফোনে যোগযোগ করা বলে তিনি সংবাদকর্মীদের জানান, তিনি গত ১৭ই আগষ্ট যে র‌্যাবের হাতে ভারতীয় অবৈধ পণ্যসহ গ্রেপ্তারের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান জেল কাটার পর থেকে আমি কোন ভারতীয় কোন অবৈধ পণ্য আমদানীর সাথে জড়িত না বলে জানান।
এ ব্যাপারে সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ খালেদ চৌধুরী জানান, আমি মাত্র কয়েকদিন হলো এই থানায় যোগদান করেছি। আমি সব বিষয়ে তথ্য নিচ্ছি, তদন্ত সাপেক্ষে দোষী প্রমানিত হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস প্রদান করেন।