বাংলাদেশ ০১:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
চ্যালেঞ্জে ফেনী’র ছোট নদীর নাব্য উত্তরবঙ্গে মৌ-চাষী সমিতির সভাপতি রশিদ সম্পাদক শিশির সাহা বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ ও বিয়ার সহ ১জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। ময়মনসিংহে সিপিবি’র সমাবেশ ও লাল পতাকার মিছিল মঠবাড়িয়ায় কলেজ অধ্যক্ষের নাম ভাঙিয়ে খাল দখলের অভিযোগ দুর্নীতি ও অনিয়মের নানা অভিযোগে পিরোজপুর জেলা নাসিং ইনস্টিটিউট অবরুদ্ধ করেছে শিক্ষার্থীরা রাণীশংকৈলে গণ অধিকার পরিষদের আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত মান্দার ছাত্রদল নেতাদের সাথে নবাগত ওসির মতবিনিময়। ভান্ডারিয়ায় সাবেক ছাত্রদল নেতার নামে বিএনপির কর্মীর মামলা নাইক্ষংছড়িতে ইয়াবাসহ পৃথক পৃথক অভিযানে ৪ কারবারি আটক বুড়িচংয়ে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কমিটি গঠন ভালুকায় বিআরটিসি এসি বাস সার্ভিসের শুভ উদ্বোধন গৌরীপুর মহিলা কলেজের গভর্নিং বডির এডহক কমিটির সভাপতি তানজীন চৌধুরী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ছাত্র হত্যা মামলার পলাতক আসামি কে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। বিতর্কিত শিক্ষক মাকসুদা আছেন কুবির উপাচার্য হওয়ার দৌড়ে

নোয়াখালীতে ব্যবসায়ীকে ১০ বছর কারাদণ্ড

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:৪১:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ মার্চ ২০২৩
  • ১৬৮০ বার পড়া হয়েছে

নোয়াখালীতে ব্যবসায়ীকে ১০ বছর কারাদণ্ড

নোয়াখালী প্রতিনিধি:

সোনালী ব্যাংকের টাকা আত্মসাতের ঘটনায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় ওমর ফারুক নামের এক ব্যবসায়ীকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। একই সঙ্গে দুটি ধারায় তাকে ৮ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।

দণ্ডপ্রাপ্ত ওমর ফারুক ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার আজিজ ফাজিলপুর গ্রামের জমাদার বাড়ির সিরাজ উল্যার ছেলে।

রোববার (৫ মার্চ) বিকেলে জেলা বিশেষ জজ আদালতের বিচারক এ এন এম মোরশেদ খান এ রায় দেন। রায়ের সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড মহিপাল ফেনী শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক আবুল কাশেমের সহযোগিতায় মেসার্স নিউ দেশ টেলিকম অ্যান্ড কম্পিউটারের ভূয়া স্বত্ত্বাধিকারীর কাগজপত্র তৈরি করে ব্যবসায়ী ওমর ফারুক। পরে ওই ব্যাংক কর্মকর্তা সহযোগিতায় গত ২০১১ সালের ১০ অক্টোবর সোনালী ব্যাংকের মহিপাল শাখার চলতি হিসাব নং ১৩৮৫ এর মাধ্যমে চার লাখ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করে।

পরে এ ঘটনায় ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বাদী হয়ে ফেনী সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় অভিযুক্ত করা হয় ব্যাংকের ব্যবস্থাপক আবুল কাশেম ও টাকা উত্তোলনকারী ওমর ফারুককে। পরবর্তীতে মামলাটি অধিকতর তদন্তের জন্য দুদকে হস্তান্তর করা হয়। তদন্ত চলাকালীন সময় আসামি আবুল কাশেম মারা যাওয়ার কারণে ব্যবসায়ী ওমর ফারুকের বিরুদ্ধে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. তালেবুর রহমান।

দুদকের পিপি আবুল কাশেম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শুনানি শেষে আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালতের বিচারক আসামি ওমর ফারুককে দণ্ডবিধি ৪২০ ধারায় ৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড, ৭ লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং ৪৬৮ ধারায় আরও ৫ বছর এবং ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করেন এবং আসামিকে গ্রেফতারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

চ্যালেঞ্জে ফেনী’র ছোট নদীর নাব্য

নোয়াখালীতে ব্যবসায়ীকে ১০ বছর কারাদণ্ড

আপডেট সময় ০৩:৪১:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ মার্চ ২০২৩

নোয়াখালী প্রতিনিধি:

সোনালী ব্যাংকের টাকা আত্মসাতের ঘটনায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় ওমর ফারুক নামের এক ব্যবসায়ীকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। একই সঙ্গে দুটি ধারায় তাকে ৮ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।

দণ্ডপ্রাপ্ত ওমর ফারুক ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার আজিজ ফাজিলপুর গ্রামের জমাদার বাড়ির সিরাজ উল্যার ছেলে।

রোববার (৫ মার্চ) বিকেলে জেলা বিশেষ জজ আদালতের বিচারক এ এন এম মোরশেদ খান এ রায় দেন। রায়ের সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড মহিপাল ফেনী শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক আবুল কাশেমের সহযোগিতায় মেসার্স নিউ দেশ টেলিকম অ্যান্ড কম্পিউটারের ভূয়া স্বত্ত্বাধিকারীর কাগজপত্র তৈরি করে ব্যবসায়ী ওমর ফারুক। পরে ওই ব্যাংক কর্মকর্তা সহযোগিতায় গত ২০১১ সালের ১০ অক্টোবর সোনালী ব্যাংকের মহিপাল শাখার চলতি হিসাব নং ১৩৮৫ এর মাধ্যমে চার লাখ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করে।

পরে এ ঘটনায় ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বাদী হয়ে ফেনী সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় অভিযুক্ত করা হয় ব্যাংকের ব্যবস্থাপক আবুল কাশেম ও টাকা উত্তোলনকারী ওমর ফারুককে। পরবর্তীতে মামলাটি অধিকতর তদন্তের জন্য দুদকে হস্তান্তর করা হয়। তদন্ত চলাকালীন সময় আসামি আবুল কাশেম মারা যাওয়ার কারণে ব্যবসায়ী ওমর ফারুকের বিরুদ্ধে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. তালেবুর রহমান।

দুদকের পিপি আবুল কাশেম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শুনানি শেষে আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালতের বিচারক আসামি ওমর ফারুককে দণ্ডবিধি ৪২০ ধারায় ৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড, ৭ লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং ৪৬৮ ধারায় আরও ৫ বছর এবং ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করেন এবং আসামিকে গ্রেফতারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।