বাংলাদেশ ১০:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
অভিযোগের ব্যাপারে যা বললেন অধ্যাপক ড. শরীফুল করিম বাবুগঞ্জে গৃহবধূ আত্ম হত্যা নয়, হত্যা।অভিযোগ গৃহবধু শিউলির পরিবারের দৌলতখানে জয়নুল আবদীন ল্যাবরেটরীতে আড়ম্বরপূর্ণ ফাইনাল ম্যাচ সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করলেন বদলগাছী থানার নবাগত ওসি।  সাবেক এমপির ভাঙচুরকৃত কবর পরিদর্শনে বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ গৌরনদীতে চাঁদাবাজি মামলা করে বাদী বিপাকে পরে বসত ভিটা ছাড়ার অভিযোগ অবশেষে শিক্ষক কনিকা মুখার্জির অলিখিত সাদা কাগজে সই দিয়ে পদত্যাগ পিরোজপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের সাথে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় কয়রায় অনলাইন জুয়া ও পারিবারিক কলহে যুবকের আত্মহত্যা সিলেট বিভাগে নারী আন্দোলনের দামিনামা নিয়ে আলোচনা। বুড়িচংয়ে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার হোসেনপুরে ঈদেমিল্লাদুন্নবী উপলক্ষে হামদ নাথ কেরাত গজল প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত ০৮ দফা দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি প্রদান করেছেন বাংলাদেশ সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির প্রতিনিধি দল। কেন্দ্রীয় কারাগার হতে পলাতক হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন আসামী গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। পিরোজপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আলোচনা সভায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৭

বাংলাদেশের প্রথম নারী সালমা রহমান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় জেলা পরিষদ নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছেন।

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:১০:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • ১৮৩৬ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সালমা রহমান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় জেলা পরিষদ নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছেন।

 

গাজী এনামুল হক (লিটন)
নিজস্ব প্রতিনিধি :

পিরোজপুরে আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তকে সন্মান জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন মহিউদ্দিন মহারাজ।

 

 

আজ ২৫ সেপ্টেম্বর রোববার দুপুরে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এ ঘোষনা দেন জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, ‘বিদ্রোহী’ চেয়ারম্যান প্রার্থী মহিউদ্দিন মহারাজ। তিনি জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বরত আছেন।

 

 

বাংলাদেশের প্রথম নারী সালমা রহমান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় জেলা পরিষদ নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছেন।
৬১ জেলার একমাত্র দলীয় সমর্থিত নারী প্রার্থী সালমা রহমানের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে নির্বাচন থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

 

 

 

সংবাদ সম্মেলনে জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন মহারাজ লিখিত বক্তব্যে জানান, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

 

 

 

২০১৬ সালের নির্বাচনেও তিনি দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসাবে নির্বাচন করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন। বিরোধীদল এ নির্বাচনে অংশগ্রহন করেনি সুতারং এই নির্বাচন উন্মুক্ত থাকবে ভেবে তিনি মনোনয়ন দাখিল করেছিলেন।

 

 

 

যেহেতু তিনি মনে প্রানে আওয়ামী লীগ করেন তাই দলের প্রতি এবং দলীয় সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ আস্থা ও শ্রদ্ধা রেখে দল সমর্থিত প্রার্থী শহীদ ওমর ফারুকের বোন ৬১ জেলার একমাত্র দলীয় সমর্থিত নারী প্রার্থী সালমা রহমানের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে নির্বাচন থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

 

 

বাংলাদেশের প্রথম নারী সালমা রহমান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় জেলা পরিষদ নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছেন।
বাংলাদেশের প্রথম নারী সালমা রহমান জেলা পরিষদ নির্বাচনে।

 

জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন মহারাজ আরো বলেন, বিগত নির্বাচনে তিনি প্রতিদ্বন্দি প্রার্থীর চেয়ে বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছিলাম এবারের নির্বাচনের আগে ৭৪৭ জন ভোটারের মধ্যে ৭০৫ জন ভোটার তাকে দলীয় মনোনয়ন দেয়ার জন্য শুপারিশ করেছিলেন।

 

 

কিন্তু তিনি মনে করেন ব্যাক্তির চেয়ে দল বড় তাই তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তকে সন্মান করে বিদ্রোহী প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে তার প্রিয় সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ভালোবেসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তকে সন্মান জানিয়েছেন।

 

 

 

 

জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা এ, কে, এম, এ আউয়াল, সহ-সভাপতি পৌর মেয়র হাবিবুর রহমান মালেক, দলীয় সমর্থিত নারী প্রার্থী সালমা রহমান হ্যাপী, জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের শতাধিক নেতা কর্মীরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

 

এর পরই তিনি জেলা সভাপতি সহ নেতৃবৃন্দকে সাথে নিয়ে জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্ণিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাহেদুর রহমানের কাছে প্রত্যাহারের জন্য মনোনয়ন প্রত্যাহার পত্র জমা দেন।

 

 

 

এ ছাড়াও বাকী ২ সতন্ত্র প্রার্থীও তাদের মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার করায় চেয়ারম্যান পদে সালমা রহমান হ্যাপীর আর কোন প্রতিদ্বন্দ্বী রইলো না। তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হলেন

 

 

 

 

এছাড়াও সাধারণ সদস্য পুরুষ ২০ জনের মধ্যে ০১ জন মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার করে মোট ১৯ জন রয়েছে। এছাড়াও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ১১ জনের মধ্যে ০১ জন প্রত্যাহার করে ১০ জন সদস্য প্রতিদন্দ্বিতা করবেন। আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে পুরুষ সদস্য মোট ১৯ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ১০ জন প্রার্থী প্রতিদন্দ্বিতা করবেন বলে জানা যায়।।

 

 

 

 

 

জনপ্রিয় সংবাদ

অভিযোগের ব্যাপারে যা বললেন অধ্যাপক ড. শরীফুল করিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সালমা রহমান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় জেলা পরিষদ নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছেন।

আপডেট সময় ০৩:১০:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২

 

গাজী এনামুল হক (লিটন)
নিজস্ব প্রতিনিধি :

পিরোজপুরে আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তকে সন্মান জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন মহিউদ্দিন মহারাজ।

 

 

আজ ২৫ সেপ্টেম্বর রোববার দুপুরে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এ ঘোষনা দেন জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, ‘বিদ্রোহী’ চেয়ারম্যান প্রার্থী মহিউদ্দিন মহারাজ। তিনি জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বরত আছেন।

 

 

বাংলাদেশের প্রথম নারী সালমা রহমান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় জেলা পরিষদ নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছেন।
৬১ জেলার একমাত্র দলীয় সমর্থিত নারী প্রার্থী সালমা রহমানের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে নির্বাচন থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

 

 

 

সংবাদ সম্মেলনে জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন মহারাজ লিখিত বক্তব্যে জানান, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

 

 

 

২০১৬ সালের নির্বাচনেও তিনি দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসাবে নির্বাচন করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন। বিরোধীদল এ নির্বাচনে অংশগ্রহন করেনি সুতারং এই নির্বাচন উন্মুক্ত থাকবে ভেবে তিনি মনোনয়ন দাখিল করেছিলেন।

 

 

 

যেহেতু তিনি মনে প্রানে আওয়ামী লীগ করেন তাই দলের প্রতি এবং দলীয় সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ আস্থা ও শ্রদ্ধা রেখে দল সমর্থিত প্রার্থী শহীদ ওমর ফারুকের বোন ৬১ জেলার একমাত্র দলীয় সমর্থিত নারী প্রার্থী সালমা রহমানের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে নির্বাচন থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

 

 

বাংলাদেশের প্রথম নারী সালমা রহমান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় জেলা পরিষদ নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছেন।
বাংলাদেশের প্রথম নারী সালমা রহমান জেলা পরিষদ নির্বাচনে।

 

জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন মহারাজ আরো বলেন, বিগত নির্বাচনে তিনি প্রতিদ্বন্দি প্রার্থীর চেয়ে বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছিলাম এবারের নির্বাচনের আগে ৭৪৭ জন ভোটারের মধ্যে ৭০৫ জন ভোটার তাকে দলীয় মনোনয়ন দেয়ার জন্য শুপারিশ করেছিলেন।

 

 

কিন্তু তিনি মনে করেন ব্যাক্তির চেয়ে দল বড় তাই তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তকে সন্মান করে বিদ্রোহী প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে তার প্রিয় সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ভালোবেসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তকে সন্মান জানিয়েছেন।

 

 

 

 

জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা এ, কে, এম, এ আউয়াল, সহ-সভাপতি পৌর মেয়র হাবিবুর রহমান মালেক, দলীয় সমর্থিত নারী প্রার্থী সালমা রহমান হ্যাপী, জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের শতাধিক নেতা কর্মীরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

 

এর পরই তিনি জেলা সভাপতি সহ নেতৃবৃন্দকে সাথে নিয়ে জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্ণিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাহেদুর রহমানের কাছে প্রত্যাহারের জন্য মনোনয়ন প্রত্যাহার পত্র জমা দেন।

 

 

 

এ ছাড়াও বাকী ২ সতন্ত্র প্রার্থীও তাদের মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার করায় চেয়ারম্যান পদে সালমা রহমান হ্যাপীর আর কোন প্রতিদ্বন্দ্বী রইলো না। তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হলেন

 

 

 

 

এছাড়াও সাধারণ সদস্য পুরুষ ২০ জনের মধ্যে ০১ জন মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার করে মোট ১৯ জন রয়েছে। এছাড়াও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ১১ জনের মধ্যে ০১ জন প্রত্যাহার করে ১০ জন সদস্য প্রতিদন্দ্বিতা করবেন। আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে পুরুষ সদস্য মোট ১৯ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ১০ জন প্রার্থী প্রতিদন্দ্বিতা করবেন বলে জানা যায়।।