বাংলাদেশ ০১:১৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
সিলেট বিভাগে নারী আন্দোলনের দামিনামা নিয়ে আলোচনা। হোসেনপুরে ঈদেমিল্লাদুন্নবী উপলক্ষে হামদ নাথ কেরাত গজল প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় কারাগার হতে পলাতক হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন আসামী গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। পিরোজপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আলোচনা সভায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৭ সিরাজগঞ্জে পৃথক তিনটি অভিযানে ফিন্সিডিল ও গাঁজাসহ ৫ জন গ্রেফতার। নাইক্ষ্যংছড়িতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলনে- মাওলানা শাহজাহান মুলাদী ইউএনও-এর বিরুদ্ধে দূর্ণীতিবাজ শিক্ষকের মিথ্যা মামলা দায়ের কুবিতে প্রথমবারের মত ইদে মিলাদুন্নবী পালিত উলিপুরে হিফজুল কোরআন কমপ্লেক্স এর উদ্বোধন ও ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন ফুলবাড়ীতে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) অনুষ্ঠিত ফুলবাড়ীতে ওয়ান-ডে ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত সিরাজগঞ্জে যৌথবাহিনীর অভিযানে রিভলভার ও গুলি উদ্ধার ধনবাড়ী সাকিনা মেমোরিয়াল গালর্স হাই স্কুলে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন রায়গঞ্জের গ্রামপাঙ্গাসী ডিগ্রি কলেজে পবিত্র ঈদ-ই- মিলাদুন্নবী (সাঃ) উদযাপন সিরাজগঞ্জে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

৪৩ তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত জবি শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা 

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৮:১৭:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ জুন ২০২৪
  • ১৬৪৫ বার পড়া হয়েছে

৪৩ তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত জবি শিক্ষার্থীদের  মিলনমেলা 

জয়া পালিত, জবি প্রতিনিধি:
৪৩ তম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে (বিসিএস) বিভিন্ন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (৩১ মে) পুরান ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত বুড়িগঙ্গা রিভারভিউ রেস্টুরেন্টে এই মিলনমেলার আয়োজন করা হয়।
মিলনমেলায় পরিচয় পর্ব থেকে শুরু করে কেক কাটা এবং নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে এই আয়োজন শুরু হয়। এ সময় সকলেই দেশ ও জাতির কল্যাণের লক্ষে নিজেকে নিয়োজিত করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
প্রোগ্রামের অন্যতম উদ্যোক্তা শিক্ষা ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী শফিকুল ইসলাম বলেন, ৪৩তম বিসিএস ফলাফলের পরপরই চেষ্টা করতেছিলাম, সুপারিশপ্রাপ্ত সবাইকে নিয়ে একটা সুন্দর প্রোগ্রাম করার। সবাই অত্যন্ত আন্তরিকভাবে এগিয়ে আসছেন এবং প্রোগ্রাম সফল করার জন্য কাজ করেছেন। অনেকে উপস্থিত থাকতে পারেন নাই, ভবিষ্যতে ইচ্ছে আছে আরো বড় পরিসরে প্রোগ্রাম করার। এ ধরনের প্রোগ্রাম আমাদের মধ্যে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন গড়ে তোলে। আমরা আশা করি ভবিষ্যতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আরো বেশি সুপারিশপ্রাপ্ত হবে এবং সিভিল সার্ভিস থেকে শুরু করে সকল ক্ষেত্রে তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব সততা ও নিষ্ঠার সাথে পালন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ছড়িয়ে দিবে।
প্রশাসনে সুপারিশপ্রাপ্ত আশফিয়া ইসলাম বলেন, যেহেতু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো সকল শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় আবাসনের ব্যবস্থা করে উঠতে পারেনি তাই আমাদের মধ্যে পারস্পারিক সম্পর্কও তেমন গড়ে ওঠেনি। এ ধরনের প্রোগ্রামের মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে আন্তঃসম্পর্ক হওয়ার একটা সুযোগ হয়। আমাদের ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীরা অনেক কষ্ট করে পড়াশোনা করে। ভবিষ্যতে ক্যাডার সার্ভিস থেকে শুরু করে সকল ক্ষেত্রে তাদের জ্ঞানের প্রতিফলন ঘটবে, বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে যাবে, এটিই আমাদের প্রত্যাশা।
বিসিএস নীরিক্ষা ও হিসাবে সুপারিশপ্রাপ্ত, শরীফুল ইসলাম বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় একটি অনাবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ায় আমাদের মধ্যে যোগাযোগের যে স্বাভাবিক ঘাটতি রয়েছে তা পূরণে এবং ভবিষ্যতের কর্মস্থলে জবিয়ানদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব ও যোগাযোগ বৃদ্ধিতে এধরণের আয়োজন যুগান্তকারী হয়ে থাকবে। পরবর্তীতে যারা আসবেন তাদের জন্য শুভকামনা, তাঁরা আরো ভালো কিছু করবেন।
বিসিএস শুল্ক এবং আবগারিতে সুপারিশপ্রাপ্ত মাহমুদুল আলম পলাশ বলেন, আজকে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত সকলের অংশগ্রহণে একটা ছোট গেটটুগেদার এর আয়োজন ছিলো যা ছিলো অনবদ্য। আমাদের মতো অনাবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সকলের একসাথে করানোটাই ছিলো একটা চ্যালেঞ্জ যা আমরা আমাদের প্রিয় শফিক ভাইয়ের উদ্যোগে সফলভাবে সম্পন্ন করেছি।
আজকের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা সকলে সকলকে ভালোভাবে জানতে পেরেছি, সিনিয়র-জুনিয়র সকলে একত্রিত হতে পেরেছি, সবার সাথে আলাদা ভাবে পরিচিত হতে পেরেছি যা আমাদের ভবিষ্যৎ চাকরিজীবনে অনেক সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমি মনে করি। আজ যা শুরু হলো তার মাধ্যমে আমরা ৪৩তম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার একত্রে থেকে সবাই সবার বিভিন্ন প্রয়োজনে পাশে দাড়াতে পারবো, এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের জুনিয়ররাও আমাদের মাধ্যমে বিভিন্ন সহযোগিতা লাভ করতে পারবে। আজকের এই ছোটো প্রোগ্রামটিই ভবিষ্যতে অনেক বড় বড় প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে পাথেয় হয়ে থাকবে। পরিশেষে বলতে চাই, সকলের অংশগ্রহণে আজকে আমাদের একটি সুন্দর আয়োজন ছিলো আমাদের সবার প্রিয় বুড়িগঙ্গার তীরে। জয়তু ৪৩তম বিসিএস পরিবার।
জানা যায়, ৪৩ তম বিসিএসে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রায় ৭০ জন সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছে। এ পর্যন্ত পাওয়া তথ্য মতে পুলিশে ১ জন, প্রাশাসনে ৪ জন, ট্যাক্সে ৩ জন, অডিট এন্ড একাউন্টসে ১ জন,কাস্টমস এন্ড এক্সাইজে ১ জন, তথ্যে ১ জন, সমবায় ১ জন এবং বড় একটি অংশ শিক্ষা ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছে।
আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

সিলেট বিভাগে নারী আন্দোলনের দামিনামা নিয়ে আলোচনা।

৪৩ তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত জবি শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা 

আপডেট সময় ০৮:১৭:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ জুন ২০২৪
জয়া পালিত, জবি প্রতিনিধি:
৪৩ তম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে (বিসিএস) বিভিন্ন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (৩১ মে) পুরান ঢাকার সদরঘাটে অবস্থিত বুড়িগঙ্গা রিভারভিউ রেস্টুরেন্টে এই মিলনমেলার আয়োজন করা হয়।
মিলনমেলায় পরিচয় পর্ব থেকে শুরু করে কেক কাটা এবং নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে এই আয়োজন শুরু হয়। এ সময় সকলেই দেশ ও জাতির কল্যাণের লক্ষে নিজেকে নিয়োজিত করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
প্রোগ্রামের অন্যতম উদ্যোক্তা শিক্ষা ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী শফিকুল ইসলাম বলেন, ৪৩তম বিসিএস ফলাফলের পরপরই চেষ্টা করতেছিলাম, সুপারিশপ্রাপ্ত সবাইকে নিয়ে একটা সুন্দর প্রোগ্রাম করার। সবাই অত্যন্ত আন্তরিকভাবে এগিয়ে আসছেন এবং প্রোগ্রাম সফল করার জন্য কাজ করেছেন। অনেকে উপস্থিত থাকতে পারেন নাই, ভবিষ্যতে ইচ্ছে আছে আরো বড় পরিসরে প্রোগ্রাম করার। এ ধরনের প্রোগ্রাম আমাদের মধ্যে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন গড়ে তোলে। আমরা আশা করি ভবিষ্যতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আরো বেশি সুপারিশপ্রাপ্ত হবে এবং সিভিল সার্ভিস থেকে শুরু করে সকল ক্ষেত্রে তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব সততা ও নিষ্ঠার সাথে পালন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ছড়িয়ে দিবে।
প্রশাসনে সুপারিশপ্রাপ্ত আশফিয়া ইসলাম বলেন, যেহেতু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো সকল শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় আবাসনের ব্যবস্থা করে উঠতে পারেনি তাই আমাদের মধ্যে পারস্পারিক সম্পর্কও তেমন গড়ে ওঠেনি। এ ধরনের প্রোগ্রামের মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে আন্তঃসম্পর্ক হওয়ার একটা সুযোগ হয়। আমাদের ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীরা অনেক কষ্ট করে পড়াশোনা করে। ভবিষ্যতে ক্যাডার সার্ভিস থেকে শুরু করে সকল ক্ষেত্রে তাদের জ্ঞানের প্রতিফলন ঘটবে, বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে যাবে, এটিই আমাদের প্রত্যাশা।
বিসিএস নীরিক্ষা ও হিসাবে সুপারিশপ্রাপ্ত, শরীফুল ইসলাম বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় একটি অনাবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ায় আমাদের মধ্যে যোগাযোগের যে স্বাভাবিক ঘাটতি রয়েছে তা পূরণে এবং ভবিষ্যতের কর্মস্থলে জবিয়ানদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব ও যোগাযোগ বৃদ্ধিতে এধরণের আয়োজন যুগান্তকারী হয়ে থাকবে। পরবর্তীতে যারা আসবেন তাদের জন্য শুভকামনা, তাঁরা আরো ভালো কিছু করবেন।
বিসিএস শুল্ক এবং আবগারিতে সুপারিশপ্রাপ্ত মাহমুদুল আলম পলাশ বলেন, আজকে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত সকলের অংশগ্রহণে একটা ছোট গেটটুগেদার এর আয়োজন ছিলো যা ছিলো অনবদ্য। আমাদের মতো অনাবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সকলের একসাথে করানোটাই ছিলো একটা চ্যালেঞ্জ যা আমরা আমাদের প্রিয় শফিক ভাইয়ের উদ্যোগে সফলভাবে সম্পন্ন করেছি।
আজকের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা সকলে সকলকে ভালোভাবে জানতে পেরেছি, সিনিয়র-জুনিয়র সকলে একত্রিত হতে পেরেছি, সবার সাথে আলাদা ভাবে পরিচিত হতে পেরেছি যা আমাদের ভবিষ্যৎ চাকরিজীবনে অনেক সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আমি মনে করি। আজ যা শুরু হলো তার মাধ্যমে আমরা ৪৩তম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার একত্রে থেকে সবাই সবার বিভিন্ন প্রয়োজনে পাশে দাড়াতে পারবো, এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের জুনিয়ররাও আমাদের মাধ্যমে বিভিন্ন সহযোগিতা লাভ করতে পারবে। আজকের এই ছোটো প্রোগ্রামটিই ভবিষ্যতে অনেক বড় বড় প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে পাথেয় হয়ে থাকবে। পরিশেষে বলতে চাই, সকলের অংশগ্রহণে আজকে আমাদের একটি সুন্দর আয়োজন ছিলো আমাদের সবার প্রিয় বুড়িগঙ্গার তীরে। জয়তু ৪৩তম বিসিএস পরিবার।
জানা যায়, ৪৩ তম বিসিএসে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রায় ৭০ জন সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছে। এ পর্যন্ত পাওয়া তথ্য মতে পুলিশে ১ জন, প্রাশাসনে ৪ জন, ট্যাক্সে ৩ জন, অডিট এন্ড একাউন্টসে ১ জন,কাস্টমস এন্ড এক্সাইজে ১ জন, তথ্যে ১ জন, সমবায় ১ জন এবং বড় একটি অংশ শিক্ষা ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছে।