বাংলাদেশ ১২:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন বিরোধে প্রাণ গেল তিন জনের। ব্রাহ্মণপাড়ায় ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজমুল হাছান শরীফের পক্ষে দীর্ঘভূমি গ্রামে একাত্নতা ঘোষণা মোবাইল ফোন কলের মাধ্যমে ছাত্রকে ফাঁসানোর চেস্টা আপিলে প্রার্থীতা ফিরে পেলেন ব্রাহ্মণপাড়া মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী তাহমিনা হক পপি ভালুকায় সড়ক পরিবহন শ্রমিকলীগের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  মুলাদীর আরিয়াল-খাঁ নদীতে অভিযান পরিচালনা করে বিষ প্রয়োগ মাছ ধরা ও অবৈধ কারেন্ট জাল সহ আটক-৩ পিস্তল দিয়ে ভয় দেখানোর ঘটনা বানোয়াট-মিথ্যাচার: গালিব ভান্ডারিয়ায় সার্বজনীন পেনশন স্কিম মেলার উদ্বোধন ফিলিস্তিনে ইসরাইলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে রাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ পিরোজপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জামানাত বাতিল হচ্ছে ১০ প্রার্থীর নওগাঁয় বজ্রপাতে এক ধানকাটা কৃষকের মৃত্যু  ফুলবাড়ী জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ দিবসের শুভ উদ্বোধন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ছাত্রলীগ দখল করে শিক্ষার্থীদের জিম্মি করেছে: ছাত্রদল সভাপতি ঝালকাঠিতে স্কুল ছাত্রীধর্ষণের ঘটনায় শিক্ষককে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৮ হোসেনপুরে আবারো উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হলেন সোহেল। 

কাউখালীতে মাছের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাহিরে চলে যাচ্ছে।

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৫:০৬:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
  • ১৬১৫ বার পড়া হয়েছে

কাউখালীতে মাছের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাহিরে চলে যাচ্ছে।

 

কাউখালী (পিরোজপুর) প্রতিনিধি।
পিরোজপুরে কাউখালীতে মাছের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। রমজান মাসে একশ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীরা ইচ্ছা করে মাছ সহ প্রতিটি নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বাড়িয়ে বিক্রি করছে। প্রশাসন যখন অভিযান করে তখন দাম কিছুটা নাগালে ভিতরে থাকে। সরকারের বেদে দেওয়া মূল্য ব্যবসায়ীরা মানছে না।
২৯ মার্চ শুক্রবার সকালে কাউখালী হাটের দিনে মাছের বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, সাধারণ ক্রেতারা মাছ কিনতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে। অনেকে আবার মাছ না কিনে খালি ব্যাগ নিয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের মাছ থাকলেও ব্যবসায়ীরা ইচ্ছেমতো ক্রেতাদের জিম্মি করে অতিরিক্ত দামে মাছ বিক্রি করছে। ইলিশ মাছ প্রতি কেজি ৮০০ টাকা থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত। রুই মাছ প্রতি কেজি ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত, পাঙ্গাস মাছ ১৮০ টাকা, মরমা মাঠ ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া ১৮০ টাকা, শলা চিংড়ি ৮০০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা, পোমা মাছ ৩৫০ টাকা, পাবদা ৩৫০ টাকা, কোরাল মাছ ৬৫০ টাকা, তাপসী মাছ ৭০০ টাকা, ডেলা মাছ ৪০০ টাকা কেজি হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। তাছাড়া সামুদ্রিক মাছ অতিরিক্ত দামে বিক্রি হচ্ছে।
মাছ ব্যবসায়ী ইয়াকুব আলী ও সাইদুল হোসেন বলেন, আমরা যে দামে মাছ ক্রয় করি তার চেয়ে সামান্য লাভে আমরা মাছ বিক্রি করি। বাজারে চাহিদার চেয়ে মাছের সরবরাহ কম তাই মাছের দাম একটু বেশি।
ক্রেতা মাসুম বিল্লাহ বলেন, বাজারে যদি নিয়মিত মনিটরিং করা হতো তাহলে মাছের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের ভিতরে চলে আসতো। দিনমজুর শুকুর আলী বলেন আমাদের পক্ষে বর্তমান বাজারে মাছ কিনে খাওয়া সম্ভব না আমরা শুধু দেখেই যাব।
এক সংবাদকর্মী অভিযোগ করে বলেন, বাজারে প্রায় সময়ই মাছে রং দিয়ে বিভিন্ন ধরনের কালার তৈরি করে অতিরিক্ত দামে মাছ বিক্রি করে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সজল মোল্লা জানান, আমরা নিয়মিত বাজার মনিটরিং করছি। যদি কোন ব্যবসায়ী ইচ্ছে করে অতিরিক্ত দামে মাছ সহ অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রি করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে।
আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন বিরোধে প্রাণ গেল তিন জনের।

কাউখালীতে মাছের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাহিরে চলে যাচ্ছে।

আপডেট সময় ০৫:০৬:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

 

কাউখালী (পিরোজপুর) প্রতিনিধি।
পিরোজপুরে কাউখালীতে মাছের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। রমজান মাসে একশ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীরা ইচ্ছা করে মাছ সহ প্রতিটি নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বাড়িয়ে বিক্রি করছে। প্রশাসন যখন অভিযান করে তখন দাম কিছুটা নাগালে ভিতরে থাকে। সরকারের বেদে দেওয়া মূল্য ব্যবসায়ীরা মানছে না।
২৯ মার্চ শুক্রবার সকালে কাউখালী হাটের দিনে মাছের বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, সাধারণ ক্রেতারা মাছ কিনতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে। অনেকে আবার মাছ না কিনে খালি ব্যাগ নিয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের মাছ থাকলেও ব্যবসায়ীরা ইচ্ছেমতো ক্রেতাদের জিম্মি করে অতিরিক্ত দামে মাছ বিক্রি করছে। ইলিশ মাছ প্রতি কেজি ৮০০ টাকা থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত। রুই মাছ প্রতি কেজি ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত, পাঙ্গাস মাছ ১৮০ টাকা, মরমা মাঠ ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া ১৮০ টাকা, শলা চিংড়ি ৮০০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা, পোমা মাছ ৩৫০ টাকা, পাবদা ৩৫০ টাকা, কোরাল মাছ ৬৫০ টাকা, তাপসী মাছ ৭০০ টাকা, ডেলা মাছ ৪০০ টাকা কেজি হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। তাছাড়া সামুদ্রিক মাছ অতিরিক্ত দামে বিক্রি হচ্ছে।
মাছ ব্যবসায়ী ইয়াকুব আলী ও সাইদুল হোসেন বলেন, আমরা যে দামে মাছ ক্রয় করি তার চেয়ে সামান্য লাভে আমরা মাছ বিক্রি করি। বাজারে চাহিদার চেয়ে মাছের সরবরাহ কম তাই মাছের দাম একটু বেশি।
ক্রেতা মাসুম বিল্লাহ বলেন, বাজারে যদি নিয়মিত মনিটরিং করা হতো তাহলে মাছের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের ভিতরে চলে আসতো। দিনমজুর শুকুর আলী বলেন আমাদের পক্ষে বর্তমান বাজারে মাছ কিনে খাওয়া সম্ভব না আমরা শুধু দেখেই যাব।
এক সংবাদকর্মী অভিযোগ করে বলেন, বাজারে প্রায় সময়ই মাছে রং দিয়ে বিভিন্ন ধরনের কালার তৈরি করে অতিরিক্ত দামে মাছ বিক্রি করে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সজল মোল্লা জানান, আমরা নিয়মিত বাজার মনিটরিং করছি। যদি কোন ব্যবসায়ী ইচ্ছে করে অতিরিক্ত দামে মাছ সহ অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রি করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে।