বাংলাদেশ ০২:০৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
মির্জাগঞ্জে বৃষ্টি কামনায় ইস্তিস্কার নামাজ আদায় শনিবারের ছুটি ও আমাদের অবস্থান মির্জাগঞ্জে বিনাদোষে দুই নারীকে মারধরের প্রতিবাদে মানববন্ধন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হলেন যে নারী। নবীনগরে সড়ক ও খালের জায়গা দখলের চলছে মহোৎসব! চট্টগ্রামে সহ সারা দেশে সাংবাদিকের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে ‘সিইউজে’ সিংগাইরে সাংবাদিকের চাঁদাবাজি,দুই জন আটক দিনাজপুরে সজনের ডাটার বাম্পার ফলন সাংবাদিক হামলার মামলায় সুদেব মাষ্টার জেল হাজতে প্রেরণ চট্টগ্রাম টেকপাড়া ও এয়াকুব নগরে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে নগদ অর্থ ও শাড়ি-লুঙ্গি বিতরণ পিরোজপুরের চরখালী ফেরীতে মেট্রোপলিটন পরিবহনের ধাক্কায় ফেরী থেকে একাধিক মোটরসাইকেল নদীতে কটিয়াদীতে সর্বজনীন পেনশন স্কিম অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত সাত গ্রামের সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী এড. রেজাউল করিম বালিয়াডাঙ্গীতে খাপড়া ওয়ার্ড দিবসে শহীদদের স্মরণে সিপিবির লাল পতাকা মিছিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। স্কুলের জমি দখলের প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন 

কাউখালীতে মাছের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাহিরে চলে যাচ্ছে।

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৫:০৬:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
  • ১৬১১ বার পড়া হয়েছে

কাউখালীতে মাছের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাহিরে চলে যাচ্ছে।

 

কাউখালী (পিরোজপুর) প্রতিনিধি।
পিরোজপুরে কাউখালীতে মাছের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। রমজান মাসে একশ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীরা ইচ্ছা করে মাছ সহ প্রতিটি নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বাড়িয়ে বিক্রি করছে। প্রশাসন যখন অভিযান করে তখন দাম কিছুটা নাগালে ভিতরে থাকে। সরকারের বেদে দেওয়া মূল্য ব্যবসায়ীরা মানছে না।
২৯ মার্চ শুক্রবার সকালে কাউখালী হাটের দিনে মাছের বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, সাধারণ ক্রেতারা মাছ কিনতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে। অনেকে আবার মাছ না কিনে খালি ব্যাগ নিয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের মাছ থাকলেও ব্যবসায়ীরা ইচ্ছেমতো ক্রেতাদের জিম্মি করে অতিরিক্ত দামে মাছ বিক্রি করছে। ইলিশ মাছ প্রতি কেজি ৮০০ টাকা থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত। রুই মাছ প্রতি কেজি ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত, পাঙ্গাস মাছ ১৮০ টাকা, মরমা মাঠ ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া ১৮০ টাকা, শলা চিংড়ি ৮০০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা, পোমা মাছ ৩৫০ টাকা, পাবদা ৩৫০ টাকা, কোরাল মাছ ৬৫০ টাকা, তাপসী মাছ ৭০০ টাকা, ডেলা মাছ ৪০০ টাকা কেজি হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। তাছাড়া সামুদ্রিক মাছ অতিরিক্ত দামে বিক্রি হচ্ছে।
মাছ ব্যবসায়ী ইয়াকুব আলী ও সাইদুল হোসেন বলেন, আমরা যে দামে মাছ ক্রয় করি তার চেয়ে সামান্য লাভে আমরা মাছ বিক্রি করি। বাজারে চাহিদার চেয়ে মাছের সরবরাহ কম তাই মাছের দাম একটু বেশি।
ক্রেতা মাসুম বিল্লাহ বলেন, বাজারে যদি নিয়মিত মনিটরিং করা হতো তাহলে মাছের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের ভিতরে চলে আসতো। দিনমজুর শুকুর আলী বলেন আমাদের পক্ষে বর্তমান বাজারে মাছ কিনে খাওয়া সম্ভব না আমরা শুধু দেখেই যাব।
এক সংবাদকর্মী অভিযোগ করে বলেন, বাজারে প্রায় সময়ই মাছে রং দিয়ে বিভিন্ন ধরনের কালার তৈরি করে অতিরিক্ত দামে মাছ বিক্রি করে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সজল মোল্লা জানান, আমরা নিয়মিত বাজার মনিটরিং করছি। যদি কোন ব্যবসায়ী ইচ্ছে করে অতিরিক্ত দামে মাছ সহ অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রি করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে।
আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

মির্জাগঞ্জে বৃষ্টি কামনায় ইস্তিস্কার নামাজ আদায়

কাউখালীতে মাছের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাহিরে চলে যাচ্ছে।

আপডেট সময় ০৫:০৬:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

 

কাউখালী (পিরোজপুর) প্রতিনিধি।
পিরোজপুরে কাউখালীতে মাছের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। রমজান মাসে একশ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীরা ইচ্ছা করে মাছ সহ প্রতিটি নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বাড়িয়ে বিক্রি করছে। প্রশাসন যখন অভিযান করে তখন দাম কিছুটা নাগালে ভিতরে থাকে। সরকারের বেদে দেওয়া মূল্য ব্যবসায়ীরা মানছে না।
২৯ মার্চ শুক্রবার সকালে কাউখালী হাটের দিনে মাছের বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, সাধারণ ক্রেতারা মাছ কিনতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে। অনেকে আবার মাছ না কিনে খালি ব্যাগ নিয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের মাছ থাকলেও ব্যবসায়ীরা ইচ্ছেমতো ক্রেতাদের জিম্মি করে অতিরিক্ত দামে মাছ বিক্রি করছে। ইলিশ মাছ প্রতি কেজি ৮০০ টাকা থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত। রুই মাছ প্রতি কেজি ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত, পাঙ্গাস মাছ ১৮০ টাকা, মরমা মাঠ ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া ১৮০ টাকা, শলা চিংড়ি ৮০০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা, পোমা মাছ ৩৫০ টাকা, পাবদা ৩৫০ টাকা, কোরাল মাছ ৬৫০ টাকা, তাপসী মাছ ৭০০ টাকা, ডেলা মাছ ৪০০ টাকা কেজি হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। তাছাড়া সামুদ্রিক মাছ অতিরিক্ত দামে বিক্রি হচ্ছে।
মাছ ব্যবসায়ী ইয়াকুব আলী ও সাইদুল হোসেন বলেন, আমরা যে দামে মাছ ক্রয় করি তার চেয়ে সামান্য লাভে আমরা মাছ বিক্রি করি। বাজারে চাহিদার চেয়ে মাছের সরবরাহ কম তাই মাছের দাম একটু বেশি।
ক্রেতা মাসুম বিল্লাহ বলেন, বাজারে যদি নিয়মিত মনিটরিং করা হতো তাহলে মাছের দাম সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের ভিতরে চলে আসতো। দিনমজুর শুকুর আলী বলেন আমাদের পক্ষে বর্তমান বাজারে মাছ কিনে খাওয়া সম্ভব না আমরা শুধু দেখেই যাব।
এক সংবাদকর্মী অভিযোগ করে বলেন, বাজারে প্রায় সময়ই মাছে রং দিয়ে বিভিন্ন ধরনের কালার তৈরি করে অতিরিক্ত দামে মাছ বিক্রি করে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সজল মোল্লা জানান, আমরা নিয়মিত বাজার মনিটরিং করছি। যদি কোন ব্যবসায়ী ইচ্ছে করে অতিরিক্ত দামে মাছ সহ অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রি করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে।