বাংলাদেশ ০৮:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ মে ২০২৪, ২৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
টানা দ্বিতীয়বারের মতো ভান্ডারিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন মিরাজুল ইসলাম কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী চক্রের মূলহোতা রায়হান কবির তার ০২ জন সহযোগীকে ফেন্সিডিলসহ গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৩; মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত পিকআপ ভ্যান জব্দ। ৭ দিনের চীন সফরে রাবি উপাচার্যসহ এক প্রতিনিধিদল মুলাদী ও হিজলার বিভিন্ন নদীতে অভিযান পরিচালনা করে বিপুল পরিমানে কারেন্ট জাল সহ আটক-৩ মুলাদীতে বাংলাদেশের কম্পট্রোলার এন্ড অডিটর জেনারেল কার্যালয়ের ৫১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা রাবিতে ব্যাংকে টাকা জমার দীর্ঘ লাইন; ভোগান্তিতে শিক্ষার্থী-অভিভাবকেরা হোটেল ব্যবসায়ীকে হামলার আসামি কিশোর গ্যাং লিডার মিরাজকে গ্রেফতার করেছে র‍‍্যাব। রাবিতে হলের কর্মচারীকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীর মারধর ভালুকায় আসাদুল হিমেল ও নাসিমার অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকাবাসীর মানববন্ধন  হত্যাকান্ডের মূলহোতা নুর আলম টান কে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। শুল্ক ফাঁকি দিয়ে চোরাচালানকৃত বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ৩৪৪টি মোবাইল ফোন উদ্ধারসহ ০১ চোরাকারবারিকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। রাবিতে ছাত্রলীগের রাতভর সংঘর্ষ; ককটেল বিস্ফোরণ রায়পুরা উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী তাজ তাহমিনা মানিক ব্যপক গণসংযোগ!! বুড়িচংয়ে পৈতৃক সম্পত্তিতে ঘর করতে বাধা তালা ভেঙে জোর পূর্বক দখলের অভিযোগ  পেকুয়ায় আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে জরিমানা

পুলিশের হাত থেকে বাঁচতে পারলোনা বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:১৩:৩২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • ১৬৮৭ বার পড়া হয়েছে

 

 

 

নিজস্ব প্রতিবেদক 
বিএমপি বরিশাল পুলিশের কোতয়ালী থানার এস. আই. মেহেদী হাসান (বিপি নং- ৯২১৯২২৪৩৫৭) এর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রসঙ্গে বলেন, আমি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মিসেস শাহনাজ আক্তার, পিতাঃ মৃত- বীর মুক্তিযোদ্ধা- ফজলুল হক বাবুল, ঠিকানাঃ পশ্চিম বগুড়া রোড, ১৮নং ওয়ার্ড, থানাঃ কোতয়ালী মডেল, বি.এম.পি. বরিশাল।

 

 

 

 

গত ১৬/০৯/২০২২ইং তারিখ রাত আনুমানিক ৯.৩০ মিনিটের সময় কোতয়ালী থানার এস.আই. মেহেদী আমার বড় ভাই ফাইজুল হক মনাকে আমাদের বাসার সামনে মারধর করে গ্রেফতার করে। আমি আমার মা ও আমার বোন মারধরের কারন জিজ্ঞেস করলে সে বলে তোমার ভাই মটরসাইকেল চুরি করেছে।

 

 

পরে আমরা জানতে পারি আমাদের এলাকার রানা ভাইয়ের মটর সাইকেল ঘণ্টাখানেক আগে রানা ভাই আামার ভাইকে ফোন করে বলে যে আইকন ফার্নিচারের সামনে আমার মটর সাইকেল টি রাখা আছে আমি দূরে অবস্থান করায় তুমি মটর সাইকেল টি তোমার বাসার সামনে এনে রাখো।

 

 

উক্ত কথপোকথনের পরে আমার ভাই তার কথানুযায়ী মটরসাইকেল টি আমাদের বাসার গলির সামনে ঠেলে এনে রাখে এই তার অপরাধ।

 

 

মটরসাইকেল রাখার কিছুক্ষন পরে সে সামনে বের হলে দেখে যে মটর সাইকেল টি আগে যেখানে রাখা ছিল ঐখানে মানুষের ভিড়, সে ভিড়ের ভিতরে গেলে সেখানে দেখে পুলিশ এবং রানার ভিতরে তার মটর সাইকেল নিয়ে তর্কবিতর্ক চলতেছিল।

 

 

সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে পুলিশ আমার ভাইকে গ্রেফতার করে ও চড় থাপড় মারতে মারতে বলে যে আমার ভাই রানার মটরসাইকেল টি চুরি করেছে, কিন্তু আমার ভাই ফাইজুল হক মনা রানার কথা অনুযায়ীই তার মটরসাইকেলটি আমাদের বাসার সামনে এনে রেখেছিল।

 

 

মটরসাইকেলের ভিতরে কি আছে তাও সে জানে না। আমার ভাইয়ের কাছে তারা কিছু পাইনি। তারপর ও এস.আই. মেহেদী আমার ভাইয়ের হাতে হ্যান্ডকাপ পড়িয়ে মটরসাইকেল চোর বলে মারতে থাকে এবং থানায় নেওয়ার চেষ্টা করে।

 

 

আমরা বাধা দিলে আমাদের সাথেও খারাপ আচরণ করে। আমার মামিকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। আমাকে বলে তুই ইয়াবার ব্যবসা করো। তোদের আচরণ দেহ ব্যবসায়ীদের মত। তোরা দেহ ব্যবসায়ী। আমরা তার আচরণে হতবাক হয়ে যাই।

 

 

আরও তো পুলিশ সদস্য ছিল তারা এরকম আচরণ করে নাই। এলাকার সবাই তার এই আচরণের প্রতিবাদ করলে এবং আমার বড় ভাইকে নিতে বাধা প্রদান করলে সে থানার ওসি স্যার, এসি স্যার কে এনে আমার ভাইকে থানায় নিয়ে যায়।

 

 

 

মটরসাইকেলের মালিক রানা ভাই বারবার আমার ভাইকে নির্দোষ বলে এবং ও কিছু জানে না বললেও তাকে মারধর করে এবং গালাগালি করে এবং আমাদের সাথে কুকুরের সাথে মানুষ যে আচরণ করে সেভাবে আচরণ করেছে। আমি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান।

 

 

আমরা কোন অন্যায় করি নাই। তারপরও সে বলেছে আমি নাকি ইয়াবা ব্যবসায়ী, দেহ ব্যবায়ী। আমরা তার এহেন আচরণের বিচার চাই। আমাদের এলাকার এক ছোট ভাই আফজাল হোসেন মঈন আমাদের সাথে এভাবে ব্যবহার করায় তাদের কে প্রতিবাদ করলে তাকেও ০৩ নম্বর আসামী করে গ্রেফতার করে ও মামলা দায়ের করে।

 

 

 

 

শামীম নামের একটি ছেলেকে উক্ত মাদক মামলার ১নং আসামী রানার সাথে একই সাথে গাজা সহ গ্রেফতার করলেও তাকে মামলার আসামী করা হয়নি। আমার ভাইয়ের কাছে কিছু না পেয়েও অন্যায়ভাবে তাকে ইয়াবা মামলা দিয়ে চালান দেয়।

 

 

আমরা মুক্তিযোদ্ধা পরিবার, আমরা আওয়ামী লীগ পরিবার, আমাদের সাথে যদি এরকম আচরণ করে। নারীদের সাথে কোন পুলিশ সদস্য এরকম আচরণ করে তা আমাদের জানা ছিল না। আমরা মুক্তিযোদ্ধার ইয়াতিম সন্তান হিসাবে উপযুক্ত সুষ্ঠ্য বিচার চাই।

 

 

এস. আই. মেহেদী হাসান এর মোবাইল নাম্বারে ও হোয়াটসঅ্যাপে একাধিক বার কল দিলেও সে কল রিসিভ করে না। এইজন্য তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি। 

 

 

 

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

টানা দ্বিতীয়বারের মতো ভান্ডারিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন মিরাজুল ইসলাম

পুলিশের হাত থেকে বাঁচতে পারলোনা বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান

আপডেট সময় ১০:১৩:৩২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২

 

 

 

নিজস্ব প্রতিবেদক 
বিএমপি বরিশাল পুলিশের কোতয়ালী থানার এস. আই. মেহেদী হাসান (বিপি নং- ৯২১৯২২৪৩৫৭) এর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রসঙ্গে বলেন, আমি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মিসেস শাহনাজ আক্তার, পিতাঃ মৃত- বীর মুক্তিযোদ্ধা- ফজলুল হক বাবুল, ঠিকানাঃ পশ্চিম বগুড়া রোড, ১৮নং ওয়ার্ড, থানাঃ কোতয়ালী মডেল, বি.এম.পি. বরিশাল।

 

 

 

 

গত ১৬/০৯/২০২২ইং তারিখ রাত আনুমানিক ৯.৩০ মিনিটের সময় কোতয়ালী থানার এস.আই. মেহেদী আমার বড় ভাই ফাইজুল হক মনাকে আমাদের বাসার সামনে মারধর করে গ্রেফতার করে। আমি আমার মা ও আমার বোন মারধরের কারন জিজ্ঞেস করলে সে বলে তোমার ভাই মটরসাইকেল চুরি করেছে।

 

 

পরে আমরা জানতে পারি আমাদের এলাকার রানা ভাইয়ের মটর সাইকেল ঘণ্টাখানেক আগে রানা ভাই আামার ভাইকে ফোন করে বলে যে আইকন ফার্নিচারের সামনে আমার মটর সাইকেল টি রাখা আছে আমি দূরে অবস্থান করায় তুমি মটর সাইকেল টি তোমার বাসার সামনে এনে রাখো।

 

 

উক্ত কথপোকথনের পরে আমার ভাই তার কথানুযায়ী মটরসাইকেল টি আমাদের বাসার গলির সামনে ঠেলে এনে রাখে এই তার অপরাধ।

 

 

মটরসাইকেল রাখার কিছুক্ষন পরে সে সামনে বের হলে দেখে যে মটর সাইকেল টি আগে যেখানে রাখা ছিল ঐখানে মানুষের ভিড়, সে ভিড়ের ভিতরে গেলে সেখানে দেখে পুলিশ এবং রানার ভিতরে তার মটর সাইকেল নিয়ে তর্কবিতর্ক চলতেছিল।

 

 

সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে পুলিশ আমার ভাইকে গ্রেফতার করে ও চড় থাপড় মারতে মারতে বলে যে আমার ভাই রানার মটরসাইকেল টি চুরি করেছে, কিন্তু আমার ভাই ফাইজুল হক মনা রানার কথা অনুযায়ীই তার মটরসাইকেলটি আমাদের বাসার সামনে এনে রেখেছিল।

 

 

মটরসাইকেলের ভিতরে কি আছে তাও সে জানে না। আমার ভাইয়ের কাছে তারা কিছু পাইনি। তারপর ও এস.আই. মেহেদী আমার ভাইয়ের হাতে হ্যান্ডকাপ পড়িয়ে মটরসাইকেল চোর বলে মারতে থাকে এবং থানায় নেওয়ার চেষ্টা করে।

 

 

আমরা বাধা দিলে আমাদের সাথেও খারাপ আচরণ করে। আমার মামিকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। আমাকে বলে তুই ইয়াবার ব্যবসা করো। তোদের আচরণ দেহ ব্যবসায়ীদের মত। তোরা দেহ ব্যবসায়ী। আমরা তার আচরণে হতবাক হয়ে যাই।

 

 

আরও তো পুলিশ সদস্য ছিল তারা এরকম আচরণ করে নাই। এলাকার সবাই তার এই আচরণের প্রতিবাদ করলে এবং আমার বড় ভাইকে নিতে বাধা প্রদান করলে সে থানার ওসি স্যার, এসি স্যার কে এনে আমার ভাইকে থানায় নিয়ে যায়।

 

 

 

মটরসাইকেলের মালিক রানা ভাই বারবার আমার ভাইকে নির্দোষ বলে এবং ও কিছু জানে না বললেও তাকে মারধর করে এবং গালাগালি করে এবং আমাদের সাথে কুকুরের সাথে মানুষ যে আচরণ করে সেভাবে আচরণ করেছে। আমি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান।

 

 

আমরা কোন অন্যায় করি নাই। তারপরও সে বলেছে আমি নাকি ইয়াবা ব্যবসায়ী, দেহ ব্যবায়ী। আমরা তার এহেন আচরণের বিচার চাই। আমাদের এলাকার এক ছোট ভাই আফজাল হোসেন মঈন আমাদের সাথে এভাবে ব্যবহার করায় তাদের কে প্রতিবাদ করলে তাকেও ০৩ নম্বর আসামী করে গ্রেফতার করে ও মামলা দায়ের করে।

 

 

 

 

শামীম নামের একটি ছেলেকে উক্ত মাদক মামলার ১নং আসামী রানার সাথে একই সাথে গাজা সহ গ্রেফতার করলেও তাকে মামলার আসামী করা হয়নি। আমার ভাইয়ের কাছে কিছু না পেয়েও অন্যায়ভাবে তাকে ইয়াবা মামলা দিয়ে চালান দেয়।

 

 

আমরা মুক্তিযোদ্ধা পরিবার, আমরা আওয়ামী লীগ পরিবার, আমাদের সাথে যদি এরকম আচরণ করে। নারীদের সাথে কোন পুলিশ সদস্য এরকম আচরণ করে তা আমাদের জানা ছিল না। আমরা মুক্তিযোদ্ধার ইয়াতিম সন্তান হিসাবে উপযুক্ত সুষ্ঠ্য বিচার চাই।

 

 

এস. আই. মেহেদী হাসান এর মোবাইল নাম্বারে ও হোয়াটসঅ্যাপে একাধিক বার কল দিলেও সে কল রিসিভ করে না। এইজন্য তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।