বাংলাদেশ ০৫:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
বাতিল নয় !হোল্ডিং ট্যাক্স নিয়ে আপত্তি থাকলে ভুক্তভোগীরা আপত্তি জানাতে পারবেন। কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতিকে শোকজ জনগনের ভালবাসায় এগিয়ে ফুটবল প্রতীকের প্রার্থী চায়না খানম কালকিনিতে প্রচার-প্রচারণায় এগিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী শহিদুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ যৌন কর্মীদের কাছ থেকে সাংবাদিক ও পুলিশ চাঁদা আদায়-১ উন্নয়নের পাশাপাশি স্বাস্থ্য খাতেও ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন প্রধানমন্ত্রী -ড. আনোয়ার হোসেন খান এমপি নন্দীগ্রামে ধান বোঝাই ট্রাক চুরি, চোর চক্রের ৩ জন গ্রেফতার মহাসড়কে পণ্যবাহী যানবাহন থেকে চাঁদাবাজি চক্রের ১১ জনকে আটক করেছে র‌্যাব। মধুপুর নব নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যানের গণ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক এমপি  এসএসসি, দাখিল ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল ছাত্রশিবির  শ্রীমঙ্গলে আড়াই বছরের প্রতিবন্ধী শিশুকে বিষ খাইয়ে হত্যা কালকিনিতে স্ত্রীর জন্য শিক্ষকদের কাছে ভোট চাওয়ার অভিযোগ সরকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আমৃত্যু জনগণের সেবা করার প্রত্যয় নিয়ে চিংড়ি প্রতীকে ভোট চাই উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী খাজে আহমেদ মজুমদার উপজেলা নির্বাচন- ঠাকুরগাঁওয়ে প্রচারণায় ব্যস্ত প্রার্থীরা রাজশাহী নগরীতে বিপুল পরিমান ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট সহ গ্রেপ্তার-৬

সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের প্রকল্প পরিচালকের পছন্দের ঠিকাদারদের কাজ পাইয়ে দেয়ার জন্য মরিয়া হয়ে পড়ছে

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০১:০২:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ মার্চ ২০২৪
  • ১৬২৯ বার পড়া হয়েছে

সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের প্রকল্প পরিচালকের পছন্দের ঠিকাদারদের কাজ পাইয়ে দেয়ার জন্য মরিয়া হয়ে পড়ছে

 

 

 

খান মোঃ রফিকুল ইসলাম, বিশেষ প্রতিনিধি,

সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল প্রকল্প বর্তমান সরকারের একটি অগ্রাধিকার প্রকল্প। বর্তমানে এই হাসপাতালটি ৫০০ শয্যায় উন্নীত করণের কাজ চলছে। যার দ্বায়িত্বে আছেন হাসপাতাল প্রকল্প পরিচালক, শরীফ এমডি ফরহাদ হোসেন।

প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য প্রকল্পের যন্ত্রপাতি ক্রয় বাবদ চারটি লটে একশো ছয় কোটি সাতাশি লক্ষ আট হাজার টাকার দরপত্র আহবান করা হয়। উক্ত দরপত্র গত ২০/১১/২০২৩ ইং তারিখ উন্মুক্ত করা হয়। যাতে Anifco Health Care – ২ টি, New Vision Medisystem -১টি এবং Medi Square Limited-১টি তে সর্বনিম্ন দরদাতা বিবেচিত হয়। কিন্তু প্রকল্প পরিচালক সম্পূর্ণ অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে দীর্ঘ সময় কালক্ষেপণ করেন। পরবর্তীতে জরুরী প্রকল্পটির গতিরোধ করার জন্য উক্ত দরপত্র ৩টি আবার পুনঃদরপত্র আহবান করেন এবং তার আশীর্বাদপুষ্ট ঠিকাদার মেডিকেট কর্পোরেশনকে (সর্বোচ্চ দর দাতা হওয়া সত্ত্বেও) স্থগিতকৃত কাজটি পাইয়ে দেয়ার গোপন পায়তারায় লিপ্ত রয়েছেন বলে জানা গেছে।

এখানে উল্লেখ্য যে, মেডিকেট কর্পোরেশনকে ইতিপূর্বে যে কার্যাদেশের ভিত্তিতে যোগ্য দেখিয়ে প্রায় আটত্রিশ কোটি টাকার কাজটি দেয়া হয়েছে সেই কার্যাদেশটিও শতভাগ ভুয়া বলে প্রতীয়মান হয়েছে। যা বিভাগীয় তদন্ত করলেই বের হয়ে আসবে।
বর্তমানে সরকারের এ অগ্রাধিকার প্রকল্প নিয়ে এমন হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য সংশ্লিষ্ট মহল মেডিকেট কর্পোরেশন এবং হাসপাতাল প্রকল্প পরিচালক শরীফ এমডি ফরহাদ হোসেনের গোপন আঁতাতকে দায়ী করছেন। তারা আশংকা প্রকাশ করেন সরকারের একটা ভালো কাজ যেন তেন প্রকারে সমাপ্ত হবে ফলে কিছুদিন যেতে না যেতেই বড় ধরনের কোনো বিপদ ঘটতে পারে এবং বেহুদা সরকারের কোটি কোটি টাকা প্রকল্প লুটপাটের ভাগবাটোয়ারায় পরিনত হবে।

এ ব্যাপারে অবশ্যই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন এলাকার সচেতন মহল। তারা বলেছেন, সরকারের এই অগ্রাধিকার প্রকল্প মালামাল ক্রয়ে প্রকল্প পরিচালকের আশীর্বাদপুষ্ট ঠিকাদার মেডিকেট কর্পোরেশনের সাথে জিই হেলথ কেয়ার কর্পোরেশন এর অবৈধ সংশ্লিষ্টতার কারণে এদেশের লোকাল এজেন্ট মেডিকেট কর্পোরেশনের মাধ্যমে উচ্চদরে এম আর আই, সিটি স্কান ও অন্যান্য স্বাস্থ্য সামগ্রী সরবরাহের অভিযোগ রয়েছে। যার মাশুল দিচ্ছে সরকার ও জনগণ।

অন্যদিকে এই ক্রয় প্রক্রিয়ায় পি,পি,আর অনুযায়ী স্বচ্ছতার সাথে মালামাল ক্রয় করলে সরকার লাভবান হবে। এমন জনহিতকর কাজে কোনো স্বজন প্রীতি নয়। যারা এসব কাজে দক্ষ ও অভিজ্ঞ এবং এ কাজে যাদের দীর্ঘ সুনাম রয়েছে তাদের দিয়ে এ কাজটি করানো উচিৎ। যাতে করে সরকারের স্বাস্থ্য খাতে এই অগ্রাধিকার প্রকল্প দীর্ঘমেয়াদী সুফল বয়ে আনে।

 

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

বাতিল নয় !হোল্ডিং ট্যাক্স নিয়ে আপত্তি থাকলে ভুক্তভোগীরা আপত্তি জানাতে পারবেন।

সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের প্রকল্প পরিচালকের পছন্দের ঠিকাদারদের কাজ পাইয়ে দেয়ার জন্য মরিয়া হয়ে পড়ছে

আপডেট সময় ০১:০২:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ মার্চ ২০২৪

 

 

 

খান মোঃ রফিকুল ইসলাম, বিশেষ প্রতিনিধি,

সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল প্রকল্প বর্তমান সরকারের একটি অগ্রাধিকার প্রকল্প। বর্তমানে এই হাসপাতালটি ৫০০ শয্যায় উন্নীত করণের কাজ চলছে। যার দ্বায়িত্বে আছেন হাসপাতাল প্রকল্প পরিচালক, শরীফ এমডি ফরহাদ হোসেন।

প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য প্রকল্পের যন্ত্রপাতি ক্রয় বাবদ চারটি লটে একশো ছয় কোটি সাতাশি লক্ষ আট হাজার টাকার দরপত্র আহবান করা হয়। উক্ত দরপত্র গত ২০/১১/২০২৩ ইং তারিখ উন্মুক্ত করা হয়। যাতে Anifco Health Care – ২ টি, New Vision Medisystem -১টি এবং Medi Square Limited-১টি তে সর্বনিম্ন দরদাতা বিবেচিত হয়। কিন্তু প্রকল্প পরিচালক সম্পূর্ণ অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে দীর্ঘ সময় কালক্ষেপণ করেন। পরবর্তীতে জরুরী প্রকল্পটির গতিরোধ করার জন্য উক্ত দরপত্র ৩টি আবার পুনঃদরপত্র আহবান করেন এবং তার আশীর্বাদপুষ্ট ঠিকাদার মেডিকেট কর্পোরেশনকে (সর্বোচ্চ দর দাতা হওয়া সত্ত্বেও) স্থগিতকৃত কাজটি পাইয়ে দেয়ার গোপন পায়তারায় লিপ্ত রয়েছেন বলে জানা গেছে।

এখানে উল্লেখ্য যে, মেডিকেট কর্পোরেশনকে ইতিপূর্বে যে কার্যাদেশের ভিত্তিতে যোগ্য দেখিয়ে প্রায় আটত্রিশ কোটি টাকার কাজটি দেয়া হয়েছে সেই কার্যাদেশটিও শতভাগ ভুয়া বলে প্রতীয়মান হয়েছে। যা বিভাগীয় তদন্ত করলেই বের হয়ে আসবে।
বর্তমানে সরকারের এ অগ্রাধিকার প্রকল্প নিয়ে এমন হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য সংশ্লিষ্ট মহল মেডিকেট কর্পোরেশন এবং হাসপাতাল প্রকল্প পরিচালক শরীফ এমডি ফরহাদ হোসেনের গোপন আঁতাতকে দায়ী করছেন। তারা আশংকা প্রকাশ করেন সরকারের একটা ভালো কাজ যেন তেন প্রকারে সমাপ্ত হবে ফলে কিছুদিন যেতে না যেতেই বড় ধরনের কোনো বিপদ ঘটতে পারে এবং বেহুদা সরকারের কোটি কোটি টাকা প্রকল্প লুটপাটের ভাগবাটোয়ারায় পরিনত হবে।

এ ব্যাপারে অবশ্যই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন এলাকার সচেতন মহল। তারা বলেছেন, সরকারের এই অগ্রাধিকার প্রকল্প মালামাল ক্রয়ে প্রকল্প পরিচালকের আশীর্বাদপুষ্ট ঠিকাদার মেডিকেট কর্পোরেশনের সাথে জিই হেলথ কেয়ার কর্পোরেশন এর অবৈধ সংশ্লিষ্টতার কারণে এদেশের লোকাল এজেন্ট মেডিকেট কর্পোরেশনের মাধ্যমে উচ্চদরে এম আর আই, সিটি স্কান ও অন্যান্য স্বাস্থ্য সামগ্রী সরবরাহের অভিযোগ রয়েছে। যার মাশুল দিচ্ছে সরকার ও জনগণ।

অন্যদিকে এই ক্রয় প্রক্রিয়ায় পি,পি,আর অনুযায়ী স্বচ্ছতার সাথে মালামাল ক্রয় করলে সরকার লাভবান হবে। এমন জনহিতকর কাজে কোনো স্বজন প্রীতি নয়। যারা এসব কাজে দক্ষ ও অভিজ্ঞ এবং এ কাজে যাদের দীর্ঘ সুনাম রয়েছে তাদের দিয়ে এ কাজটি করানো উচিৎ। যাতে করে সরকারের স্বাস্থ্য খাতে এই অগ্রাধিকার প্রকল্প দীর্ঘমেয়াদী সুফল বয়ে আনে।