বাংলাদেশ ১১:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
স্বৈরাচারি হাসিনা পালিয়ে গেলেও তার দোসররা সকলে পালিয়ে যায়নিঃ মাওলানা মোস্তফা কামাল মিরপুরে ২৪ ঘন্টার ব্যাবধানে ট্রেনে কাটা পড়ে দুইজনের মৃত্যু ময়নামতিতে ফরিজপুর এলাকাবাসীর উদ্যোগে মাদক বিরোধী র‍্যালি ছাত্রশিবিরের সাবেক ও বর্তমানের মিলন মেলা ভান্ডারিয়ায় শারদীয় দুর্গাপুজা উদযাপন উপলক্ষ্যে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত নতুন ঠিকানায় ইসলামী ব্যাংকের ভান্ডারিয়া শাখা হিজলায় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকরা ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন। অসহায় মানুষের পাশে স্বপ্নের অংকুর যুব সংগঠন। ব্রাহ্মণপাড়ায় পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু জিকো হত্যা মামলার পলাতক আসামী সোহেল শেখকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। সিলেটে সাম্প্রদায়িক সম্প্রতির ঐতিহ্য দীর্ঘকালের : কাইয়ুম চৌধুরী শারদীয় দুর্গাপূজায় আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় আনসার ও ভিডিপি সদস্যা যাচাই-বাছাই ছাত্র আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থীদের সাথে কুবি উপাচার্যের মতবিনিময় ঝালকাঠির নলছিটি পৌর এলাকার ভাঙাচোড়া সড়কের সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন নাটোরের বাগাতিপাড়ার ভূমি দস্যু আসামি সাবেক সেনা সার্জেন্ট আলাউদ্দিন কারাগারে।

হরিপুরে শেখ রাসেল দিবস পালিত 

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০১:৩৪:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৩
  • ১৬২৫ বার পড়া হয়েছে
সিরাজুল ইসলাম ঠাকুরগাঁও  প্রতিনিধি:
ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলায় অদ্য১৮/১০/২৩ইং তারিখ বুধবার শেখ যথাযথ মর্যাদায় শেখ রাসেল দিবস পালিত হয়েছে, উপজেলা চত্বর হতে রেলি ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, হরিপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব মোঃ আরিফুজ্জামান, উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব মোঃ জিয়াউল হাসান মুকুল, সাধারণ সম্পাদক, এসএম আলমগীর সরকার, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, জনাবা মোতাহারা পারভীন সুমি, হরিপুর অফিসার ইনচার্জ জনাব মোঃ তাজুল ইসলাম, শিক্ষা অফিসার রাহানুল হক বুলু মিয়া এবং ছোট ছোট কোমল মতি শিক্ষার্থীরা।
অদ্য দিনটি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শহীদ শেখ রাসেলের ৬০তম জন্মদিন আজ বুধবার, ১৮ অক্টোবর। ১৯৬৪ সালের এই দিনে ধানমন্ডির ঐতিহাসিক ৩২ নম্বরের বঙ্গবন্ধু ভবনে শেখ রাসেল জন্মগ্রহণ করেন। ১৫ আগস্টের কালরাতে বাবা-মা ও পরিবারের অন্যান্য স্বজনের সঙ্গে তাকেও নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করে নরপিশাচরা।
বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২১ সাল থেকে শেখ রাসেলের জন্মদিনকে ‘শেখ রাসেল দিবস’ হিসেবে পালন করা হচ্ছে। এবার দিবসটি পালনের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘শেখ রাসেল দীপ্তিময়, নির্মল দুর্জয়
বঙ্গবন্ধুর আদরের ছোট সন্তানের জন্মদিনে বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। আর তার বড় বোন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক আবেগঘন বাণীতে ছোট ভাইকে স্মরণ করেছেন।
শেখ রাসেল আজ আমাদের মাঝে নেই, কিন্তু আছে তার পবিত্র স্মৃতি। বাংলাদেশে সব শিশুর মধ্যে আজও আমরা রাসেলকে খুঁজে ফিরি। এই শিশুদের রাসেলের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে। এমন এক উজ্জ্বল শিশুর সত্তা বুকে ধারণ করে বাংলাদেশের শিশুরা বড় হোক। খুনিদের বিরুদ্ধে তারা তীব্র ঘৃণা বর্ষণ করুক। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে দেশের সব শিশু এগিয়ে আসুক।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মানবতার ঘৃণ্য শত্রু খুনি-ঘাতক চক্রের নির্মম বুলেটের হাত থেকে রক্ষা পায়নি বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলও। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে নরপিশাচরা নিষ্ঠুরভাবে তাকেও হত্যা করে। রাসেল তখন ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্র। শিশু শেখ রাসেলের দণ্ডপ্রাপ্ত খুনিরা এখনও পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পলাতক। এই পলাতক খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে ফাঁসির রায় কার্যকর করা আজ সময়ের দাবি।
বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিরা শিশু শেখ রাসেলকে হত্যা করে বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকার নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, তাদের সেই অপচেষ্টা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে। শহীদ শেখ রাসেল আজ বাংলাদেশের শিশু-কিশোর, তরুণ, শুভ বুদ্ধিবোধসম্পন্ন মানুষদের কাছে পরম আদরের নাম।
অবহেলিত, পশ্চাৎপদ, অধিকারবঞ্চিত শিশুদের আলোকিত জীবন গড়ার প্রতীক হয়ে গ্রাম-গঞ্জ-শহর তথা বাংলাদেশের বিস্তীর্ণ জনপদ-লোকালয়ে শেখ রাসেল আজ এক মানবিক সত্তায় পরিণত হয়েছে। মানবিক চেতনাসম্পন্ন সব মানুষ শেখ রাসেলের মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের শোককে হৃদয়ে ধারণ করে বাংলার প্রতিটি শিশু-কিশোর ও তরুণের মুখে হাসি ফোটাতে আজ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
জনপ্রিয় সংবাদ

স্বৈরাচারি হাসিনা পালিয়ে গেলেও তার দোসররা সকলে পালিয়ে যায়নিঃ মাওলানা মোস্তফা কামাল

হরিপুরে শেখ রাসেল দিবস পালিত 

আপডেট সময় ০১:৩৪:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৩
সিরাজুল ইসলাম ঠাকুরগাঁও  প্রতিনিধি:
ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলায় অদ্য১৮/১০/২৩ইং তারিখ বুধবার শেখ যথাযথ মর্যাদায় শেখ রাসেল দিবস পালিত হয়েছে, উপজেলা চত্বর হতে রেলি ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, হরিপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব মোঃ আরিফুজ্জামান, উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব মোঃ জিয়াউল হাসান মুকুল, সাধারণ সম্পাদক, এসএম আলমগীর সরকার, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, জনাবা মোতাহারা পারভীন সুমি, হরিপুর অফিসার ইনচার্জ জনাব মোঃ তাজুল ইসলাম, শিক্ষা অফিসার রাহানুল হক বুলু মিয়া এবং ছোট ছোট কোমল মতি শিক্ষার্থীরা।
অদ্য দিনটি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শহীদ শেখ রাসেলের ৬০তম জন্মদিন আজ বুধবার, ১৮ অক্টোবর। ১৯৬৪ সালের এই দিনে ধানমন্ডির ঐতিহাসিক ৩২ নম্বরের বঙ্গবন্ধু ভবনে শেখ রাসেল জন্মগ্রহণ করেন। ১৫ আগস্টের কালরাতে বাবা-মা ও পরিবারের অন্যান্য স্বজনের সঙ্গে তাকেও নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করে নরপিশাচরা।
বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২১ সাল থেকে শেখ রাসেলের জন্মদিনকে ‘শেখ রাসেল দিবস’ হিসেবে পালন করা হচ্ছে। এবার দিবসটি পালনের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘শেখ রাসেল দীপ্তিময়, নির্মল দুর্জয়
বঙ্গবন্ধুর আদরের ছোট সন্তানের জন্মদিনে বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। আর তার বড় বোন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক আবেগঘন বাণীতে ছোট ভাইকে স্মরণ করেছেন।
শেখ রাসেল আজ আমাদের মাঝে নেই, কিন্তু আছে তার পবিত্র স্মৃতি। বাংলাদেশে সব শিশুর মধ্যে আজও আমরা রাসেলকে খুঁজে ফিরি। এই শিশুদের রাসেলের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে। এমন এক উজ্জ্বল শিশুর সত্তা বুকে ধারণ করে বাংলাদেশের শিশুরা বড় হোক। খুনিদের বিরুদ্ধে তারা তীব্র ঘৃণা বর্ষণ করুক। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে দেশের সব শিশু এগিয়ে আসুক।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মানবতার ঘৃণ্য শত্রু খুনি-ঘাতক চক্রের নির্মম বুলেটের হাত থেকে রক্ষা পায়নি বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলও। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে নরপিশাচরা নিষ্ঠুরভাবে তাকেও হত্যা করে। রাসেল তখন ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্র। শিশু শেখ রাসেলের দণ্ডপ্রাপ্ত খুনিরা এখনও পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পলাতক। এই পলাতক খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে ফাঁসির রায় কার্যকর করা আজ সময়ের দাবি।
বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিরা শিশু শেখ রাসেলকে হত্যা করে বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকার নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, তাদের সেই অপচেষ্টা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে। শহীদ শেখ রাসেল আজ বাংলাদেশের শিশু-কিশোর, তরুণ, শুভ বুদ্ধিবোধসম্পন্ন মানুষদের কাছে পরম আদরের নাম।
অবহেলিত, পশ্চাৎপদ, অধিকারবঞ্চিত শিশুদের আলোকিত জীবন গড়ার প্রতীক হয়ে গ্রাম-গঞ্জ-শহর তথা বাংলাদেশের বিস্তীর্ণ জনপদ-লোকালয়ে শেখ রাসেল আজ এক মানবিক সত্তায় পরিণত হয়েছে। মানবিক চেতনাসম্পন্ন সব মানুষ শেখ রাসেলের মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের শোককে হৃদয়ে ধারণ করে বাংলার প্রতিটি শিশু-কিশোর ও তরুণের মুখে হাসি ফোটাতে আজ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।