বাংলাদেশ ১০:৩৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এক যুবকের লাশ প্রভাবের পরোয়া করে না ঠাকুরগাঁওয়ের ভোটাররা ইসলাম অবমাননায় স্বপ্নীলের শাস্তির দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যুতে শোক সভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত  অতিরিক্ত খাজনা আদায় ও সিন্ডিকেটে কমছে ধানের দাম  বিশ্ব পরিবেশ দিবস বিতর্ক প্রতিযোগিতায় ফাইনালে রাবি রাবিতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী ডিভিশনাল অ্যাস্ট্রোনমি ক্যাম্প ফের খাবারের দাম বৃদ্ধি, রাবি প্রশাসনের সিদ্ধান্তকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দোকানিদের রাবিতে গ্যাস ক্রোমাটোগ্রাফির উপর কর্মশালা অনুষ্ঠিত ঈদুল আজহার আগে শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইউপি সদস্য রিপন হত্যা মামলার পলাতক আসামীকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। কাউখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিরোধ-কোন্দলে লড়াই হবে ত্রিমুখী ফুলবাড়ী খাদ্য গুদামে ইরি বোরো ধান ও চাউল সংগ্রহের শুভ উদ্বোধন  বিপুল পরিমানে ফেন্সিডিল পাঁচারকালে ২জন কুখ্যাত মাদক কারবারী আটক। বিআরটিসি লাইসেন্স ও সরকারি অনুমোদন ব্যতীত জিপিএস ট্র্যাকার, ট্রেসলক জিপিএস ট্র্যাকার, মোটোলক রিমোর্ট ও ফ্রিকোয়েন্সী যন্ত্র সামগ্রীসহ ০৩ জনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।

রায়গঞ্জ থেকে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে মাটির জিনিসপত্র

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৭:২৪:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • ১৬৩৬ বার পড়া হয়েছে

রায়গঞ্জ থেকে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে মাটির জিনিসপত্র

 

মোঃ মোকাদ্দেস হোসাইন সোহান, রায়গঞ্জ, সিরাজগঞ্জঃ
কালের বিবর্তনে সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে মাটির বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র। এক সময় মাটির জিনিসপত্র তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করতেন উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মৃৎশিল্পরা। কিন্তু বর্তমানে পৃষ্ঠপোষকতা ও নানা জটিলতার কারণে আজ হারিয়ে যেতে বসেছে উপজেলার ঐতিহ্যবাহী মৃৎশিল্প।
এক সময় সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে মাটির বিভিন্ন ধরনের হাড়ি-পাতিল বোঝই ভাঁড় নিয়ে বিক্রেতারা ছুটে চলতেন উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে। কিন্তু বর্তমান বাজারে কাঁচ, অ্যালুমিনিয়াম, সিলভার, মেলামাইন ও প্লাস্টিকের কাছে প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে মাটির বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র।
উপজেলার ধানগড়া পালপাড়া গ্রামের পরিতোশ পাল জানান, এক সময় মাটির তৈরি হাঁড়ি, পাতিল, কলসি, রঙিন ফুলদানি, ফুলের টপ, হাতি, ঘোড়া সহ নানা রঙের পুতুল ও বাচ্চাদের বিভিন্ন ধরনের খেলনা সামগ্রী উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার ও গ্রামে গ্রামে বিক্রি করে সংসার চালাতাম।
কিন্তু এখন প্লাস্টিক ও অ্যালুমিনিয়ামের চাপে আগের মতো আর বেচাবিক্রি নেই। কোনো মতে পিঠা ভাজার খোলা, অল্প কিছু হাড়ি-পাতিল, মাটির ব্যাংক ও অর্ডার মোতাবেক কিছু ল্যাট্টিনের পাট তৈরি করে কোনো মতে চালাতে হচ্ছে সংসার। আবার অনেকেই বাপ-দাদার বংশীয় পেশা ছেড়ে দিয়ে অন্য পেশা বেছে নিয়েছেন। আবার যারা বাপ- দাদার রেখে যাওয়া এ পেশা আঁকড়ে ধরে আছেন, তাদের দিন যাচ্ছে অতি কষ্টে। এদিকে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে হারিয়ে যাওয়া এ শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব বলে মনে করছেন উপজেলার অধিকাংশ মৃৎশিল্পরা।
আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এক যুবকের লাশ

রায়গঞ্জ থেকে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে মাটির জিনিসপত্র

আপডেট সময় ০৭:২৪:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

 

মোঃ মোকাদ্দেস হোসাইন সোহান, রায়গঞ্জ, সিরাজগঞ্জঃ
কালের বিবর্তনে সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে মাটির বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র। এক সময় মাটির জিনিসপত্র তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করতেন উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মৃৎশিল্পরা। কিন্তু বর্তমানে পৃষ্ঠপোষকতা ও নানা জটিলতার কারণে আজ হারিয়ে যেতে বসেছে উপজেলার ঐতিহ্যবাহী মৃৎশিল্প।
এক সময় সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে মাটির বিভিন্ন ধরনের হাড়ি-পাতিল বোঝই ভাঁড় নিয়ে বিক্রেতারা ছুটে চলতেন উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে। কিন্তু বর্তমান বাজারে কাঁচ, অ্যালুমিনিয়াম, সিলভার, মেলামাইন ও প্লাস্টিকের কাছে প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে মাটির বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র।
উপজেলার ধানগড়া পালপাড়া গ্রামের পরিতোশ পাল জানান, এক সময় মাটির তৈরি হাঁড়ি, পাতিল, কলসি, রঙিন ফুলদানি, ফুলের টপ, হাতি, ঘোড়া সহ নানা রঙের পুতুল ও বাচ্চাদের বিভিন্ন ধরনের খেলনা সামগ্রী উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার ও গ্রামে গ্রামে বিক্রি করে সংসার চালাতাম।
কিন্তু এখন প্লাস্টিক ও অ্যালুমিনিয়ামের চাপে আগের মতো আর বেচাবিক্রি নেই। কোনো মতে পিঠা ভাজার খোলা, অল্প কিছু হাড়ি-পাতিল, মাটির ব্যাংক ও অর্ডার মোতাবেক কিছু ল্যাট্টিনের পাট তৈরি করে কোনো মতে চালাতে হচ্ছে সংসার। আবার অনেকেই বাপ-দাদার বংশীয় পেশা ছেড়ে দিয়ে অন্য পেশা বেছে নিয়েছেন। আবার যারা বাপ- দাদার রেখে যাওয়া এ পেশা আঁকড়ে ধরে আছেন, তাদের দিন যাচ্ছে অতি কষ্টে। এদিকে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে হারিয়ে যাওয়া এ শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব বলে মনে করছেন উপজেলার অধিকাংশ মৃৎশিল্পরা।