বাংলাদেশ ১০:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
হাইকোর্টের নির্দেশে মাধ্যমিক এবং মাদ্রাসার ক্লাস বন্ধ রাখার নির্দেশ। দুই স্ত্রী হত্যা মামলার মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। রাবির জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতায় ফাইনালে ঢাবির দুই দল ঝালকাঠীর দুর্ঘটনায় অতিরিক্ত গতি-সড়ক অবকাঠামো দায়ী। সোনারগাঁয় শেষ হলো পনেরো দিনব্যাপী বৈশাখীমেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান  নাগরপুরে সার্বজনীন পেনশন স্কিম অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত।  স্বাস্থ্য প্রকৌশলী আনোয়ার আলীর বিরুদ্ধে শত কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০০০ রিকশাচালকের মাঝে শোভনের ক্যাপ বিতরণ রাঙ্গাবালী খালে পাওয়া টর্পেডো উদ্ধার করে নিয়ে গেছে নৌবাহিনী। পঞ্চগড়ে ট্রাফিক পুলিশের উদ্যেগে তৃষ্ণার্ত মানুষের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতরণ উপাচার্য-ট্রেজারের অপসারণের দাবিতে প্রশাসনিক ও একাডেমিক কার্যক্রম বর্জনের ঘোষণা শিক্ষক সমিতির ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিআরটিএ অফিস ঘেরাও করে বিক্ষোভ ক্লিন,গ্রীন ও স্মার্ট সি‌লেট গড়ার ল‌ক্ষ্যে সিসিক মেয়র এর সা‌থে আন্তর্জা‌তিক ব্যবসায়ীদের বৈঠক ফুলবাড়ীতে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ হোসেনপুরে সবুজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার।

রায়গঞ্জ থেকে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে মাটির জিনিসপত্র

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৭:২৪:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • ১৬৩২ বার পড়া হয়েছে

রায়গঞ্জ থেকে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে মাটির জিনিসপত্র

 

মোঃ মোকাদ্দেস হোসাইন সোহান, রায়গঞ্জ, সিরাজগঞ্জঃ
কালের বিবর্তনে সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে মাটির বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র। এক সময় মাটির জিনিসপত্র তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করতেন উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মৃৎশিল্পরা। কিন্তু বর্তমানে পৃষ্ঠপোষকতা ও নানা জটিলতার কারণে আজ হারিয়ে যেতে বসেছে উপজেলার ঐতিহ্যবাহী মৃৎশিল্প।
এক সময় সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে মাটির বিভিন্ন ধরনের হাড়ি-পাতিল বোঝই ভাঁড় নিয়ে বিক্রেতারা ছুটে চলতেন উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে। কিন্তু বর্তমান বাজারে কাঁচ, অ্যালুমিনিয়াম, সিলভার, মেলামাইন ও প্লাস্টিকের কাছে প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে মাটির বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র।
উপজেলার ধানগড়া পালপাড়া গ্রামের পরিতোশ পাল জানান, এক সময় মাটির তৈরি হাঁড়ি, পাতিল, কলসি, রঙিন ফুলদানি, ফুলের টপ, হাতি, ঘোড়া সহ নানা রঙের পুতুল ও বাচ্চাদের বিভিন্ন ধরনের খেলনা সামগ্রী উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার ও গ্রামে গ্রামে বিক্রি করে সংসার চালাতাম।
কিন্তু এখন প্লাস্টিক ও অ্যালুমিনিয়ামের চাপে আগের মতো আর বেচাবিক্রি নেই। কোনো মতে পিঠা ভাজার খোলা, অল্প কিছু হাড়ি-পাতিল, মাটির ব্যাংক ও অর্ডার মোতাবেক কিছু ল্যাট্টিনের পাট তৈরি করে কোনো মতে চালাতে হচ্ছে সংসার। আবার অনেকেই বাপ-দাদার বংশীয় পেশা ছেড়ে দিয়ে অন্য পেশা বেছে নিয়েছেন। আবার যারা বাপ- দাদার রেখে যাওয়া এ পেশা আঁকড়ে ধরে আছেন, তাদের দিন যাচ্ছে অতি কষ্টে। এদিকে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে হারিয়ে যাওয়া এ শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব বলে মনে করছেন উপজেলার অধিকাংশ মৃৎশিল্পরা।
আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

হাইকোর্টের নির্দেশে মাধ্যমিক এবং মাদ্রাসার ক্লাস বন্ধ রাখার নির্দেশ।

রায়গঞ্জ থেকে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে মাটির জিনিসপত্র

আপডেট সময় ০৭:২৪:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

 

মোঃ মোকাদ্দেস হোসাইন সোহান, রায়গঞ্জ, সিরাজগঞ্জঃ
কালের বিবর্তনে সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে মাটির বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র। এক সময় মাটির জিনিসপত্র তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করতেন উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মৃৎশিল্পরা। কিন্তু বর্তমানে পৃষ্ঠপোষকতা ও নানা জটিলতার কারণে আজ হারিয়ে যেতে বসেছে উপজেলার ঐতিহ্যবাহী মৃৎশিল্প।
এক সময় সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে মাটির বিভিন্ন ধরনের হাড়ি-পাতিল বোঝই ভাঁড় নিয়ে বিক্রেতারা ছুটে চলতেন উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে। কিন্তু বর্তমান বাজারে কাঁচ, অ্যালুমিনিয়াম, সিলভার, মেলামাইন ও প্লাস্টিকের কাছে প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে মাটির বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র।
উপজেলার ধানগড়া পালপাড়া গ্রামের পরিতোশ পাল জানান, এক সময় মাটির তৈরি হাঁড়ি, পাতিল, কলসি, রঙিন ফুলদানি, ফুলের টপ, হাতি, ঘোড়া সহ নানা রঙের পুতুল ও বাচ্চাদের বিভিন্ন ধরনের খেলনা সামগ্রী উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার ও গ্রামে গ্রামে বিক্রি করে সংসার চালাতাম।
কিন্তু এখন প্লাস্টিক ও অ্যালুমিনিয়ামের চাপে আগের মতো আর বেচাবিক্রি নেই। কোনো মতে পিঠা ভাজার খোলা, অল্প কিছু হাড়ি-পাতিল, মাটির ব্যাংক ও অর্ডার মোতাবেক কিছু ল্যাট্টিনের পাট তৈরি করে কোনো মতে চালাতে হচ্ছে সংসার। আবার অনেকেই বাপ-দাদার বংশীয় পেশা ছেড়ে দিয়ে অন্য পেশা বেছে নিয়েছেন। আবার যারা বাপ- দাদার রেখে যাওয়া এ পেশা আঁকড়ে ধরে আছেন, তাদের দিন যাচ্ছে অতি কষ্টে। এদিকে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে হারিয়ে যাওয়া এ শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব বলে মনে করছেন উপজেলার অধিকাংশ মৃৎশিল্পরা।