বাংলাদেশ ১১:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
রাণীশংকৈলে গণ অধিকার পরিষদের আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত ভান্ডারিয়ায় সাবেক ছাত্রদল নেতার নামে বিএনপির কর্মীর মামলা নাইক্ষংছড়িতে ইয়াবাসহ পৃথক পৃথক অভিযানে ৪ কারবারি আটক বুড়িচংয়ে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কমিটি গঠন ভালুকায় বিআরটিসি এসি বাস সার্ভিসের শুভ উদ্বোধন গৌরীপুর মহিলা কলেজের গভর্নিং বডির এডহক কমিটির সভাপতি তানজীন চৌধুরী বিতর্কিত শিক্ষক মাকসুদা আছেন কুবির উপাচার্য হওয়ার দৌড়ে আমান উল্লাহ তাজুনের প্রতিবাদ ফুলবাড়ী ২৯ বিজিবি কর্তৃক বড়গ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জনসচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত মান্দা উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে ওসি’র মতবিনিময় অভিযোগের ব্যাপারে যা বললেন অধ্যাপক ড. শরীফুল করিম বাবুগঞ্জে গৃহবধূ আত্ম হত্যা নয়, হত্যা।অভিযোগ গৃহবধু শিউলির পরিবারের দৌলতখানে জয়নুল আবদীন ল্যাবরেটরীতে আড়ম্বরপূর্ণ ফাইনাল ম্যাচ সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করলেন বদলগাছী থানার নবাগত ওসি।  সাবেক এমপির ভাঙচুরকৃত কবর পরিদর্শনে বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ

বদলগাছীতে মিনা ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ ধামাচাপার চেষ্টা; গ্রামবাসীর তোপের মুখে মাতব্বর গ্রাম শালিসে বেত্রাঘাত এলাকায় ব্যাপক তোলপাড়।

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:০৪:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জুন ২০২৩
  • ১৬৪২ বার পড়া হয়েছে

 

 

 

 

 মোঃ সারোয়ার হোসেন অপু বদলগাছি (নওগাঁ) প্রতিনিধি,

নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার মিঠাপুর ইউপির মিঠাপুর (নতুন পাড়া) গ্রামের সিদ্দিকের স্ত্রী মিনা বেগম (৩০) কে একই গ্রামের মৃত সামাদ মন্ডলের ছেলে ওয়াহেদ আলী (৫০) কর্তৃক ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ উঠেছিল। উক্ত অভিযোগটি ধামাচাপার চেষ্টা তোপের মুখে মাতব্বর গ্রাম শালিশে বেত্রাঘাত। জানা গেছে। গত ২৮ এপ্রিল শুক্রবার সকাল ৮ ঘটিকায় সিদ্দিকের স্ত্রী মিনা বেগম তার পরিবারিক কাজ করছিলেন। এমন সময় ওয়াহেদ আলী সিদ্দিকের বাড়ীতে গিয়ে মিনা বেগমের সাথে গরুর মাংস কেনা বিষয়ে গল্প করেন এবং সিদ্দিক বাড়িতে আছে কিনা জিজ্ঞাসা করেন। মিনা বেগম নিজ কাজে ঘরের ভিতরে গেলে ওয়াহেদ আলী সুযোগ বুঝে তার পিছনে পিছনে গিয়ো ঘরের ভিতর আকস্মিক ভাবে আবেগ প্ৰবনে ঝাপটে ধরে জবরদস্তী ভাবে ধর্ষণের চেষ্টা করে। ঘটনাটি সন্দেহ হলে সিদ্দিকের বড় ভাই আব্দুস সালাম মিনা বেগমের শয়ন কক্ষে প্রবেশ করেন,
এবং আপত্তিকর অবস্থায় আলিঙ্গন করতে দেখতে পারে নিজে স্থির রাখতে না পেরে সালা পার্শ্বে থাকা লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়ি ভাবে আঘাত করলে ওয়াহেদ আলী দ্রুত ঘটনার স্থান থেকে দৌড়ে পালিয়ে যান। বিষয় টি গোপনে গ্রামের কতিপয় মাতব্বর সুকৌশলে ধামাচাপার চালানোর চেষ্টা করে, কিন্তু বেশি ভাগ গ্রাম বাসীর তোপের মুখে পড়ে গ্রামের মাতব্বর। গ্রামের অধিকাংশ গ্রাম বাসি আগামী কুরবানি সমাজ ভিন্ন করার হুমকি সহ মসজিদের ধান দিতে অস্বীকৃতি জানালে গ্রাম কমিটি বিচার করতে বাধ্য হন। গ্রামের যুব সমাজ সহ অধিকাংশ গ্রাম বাসির মৌখিক তোপের মুখে মিঠাপুর নতুন পাড়া গ্রাম কমিটি গত ৪ জুন রাত ৯ টায় মসজিদের খলিয়ানে গ্রাম্য শালিসের বৈঠক বসান। সেখানে ঐ গ্রামের সাবেক মেম্বার কছির উদদীনের পরিচালনায় শাদিসটি শুরু হলে বিভিন্ন কথার একপর্যায়ে অভিযুক্ত ওয়াহেদ আলী ও ভিকটিম মিনা নিজ নিজ অপরাধের পুনরাবৃত্তি স্বীকার করলে উপস্থিত স্বচেতন মহল দরবারে খোমা প্রার্থনা সহ ১০ টি করে বেত্রাঘাতের রায় প্রদান করেন। ইসলামের বিধান মতে অভিযুক্ত ওয়াহেদ আলী কে মিঠাপুর নতুন পাড়া মসজিদের ইমাম মাওলানা খোরশেদ আলম, একই গ্রামের মাওলানা মোঃ আঃ ছাত্তার ৫ টি করে ১০ টি বেত্রাঘাত করেছেন মর্মে গ্রাম বাসি সূত্রে জানা গেছে। ভিকটিম মিনা খাতুন কে তার স্বামী সিদ্দিক ১০টি বেত্রাঘাত করেন। এভাবেই গ্রাম কমিটি গ্রাম বাসির তোপের মুখে আপোষ মিমাংসা করলেন।
গ্রাম কমিটির সভাপতি মোজাম্মেল হক জানান, বিচার না আমরা গ্রাম বাসী তাকে লজ্জা দেওয়ার জন্য, দুই জন মাওলানার দ্বারা এই কাজ করেছি। আনোয়ার হোসেন বলেন দরবারে নিজ নিজ অপরাধ স্বীকার করলে দুই জন আলেম দ্বারা সমাধান করেছি। নজরুল, ফারুক, মিম জানান যতটুকু হয়েছে তাহা গ্রাম বাসির তোপের মুখে। কারণ ইতিপূর্বে ও আদিবাসী সমিতির সাথে অনুরূপ ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত ঈসা নামের শিশু বর্তমানে তার বয়স ১৪ বছর। ঈসা বলে কে আমার পিতা। জানা যায় অভিযুক্ত ওয়াহেদ আলীর সহধর্মিণী হাজিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহ কারী শিক্ষিকা,ভাই মাওলানা আঃ রশিদ রুকুনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছোট ভাই ও গয়ড়া তেতুলিয়া ফাজিল মাদ্রাসার সহকারী পালিয়ে যায়। শিক্ষক। স্হানীয় এলাকাবাসী জানান ভাই, ও বউয়ের সম্মান বারংবার নষ্ট করে সেই সাথে গ্রাম বাসী বাজারে অসম্মান হন মর্মে ই তাকে লজ্জা দিতেই শালিস।
বর্তমানে গ্রামে আর চাপা উত্তেজনা নেই বলে অধিকাংশ গ্রামবাসী সুত্রে জানা যায়। স্থানীয় ভ্যানচালক মিঠুর বলেন, ঘটনা সত্য শুধু এই ঘটনা নয় ইতোপূর্বে একই গ্রামের আদিবাসী মহিলা। সুমিতি রাণী কে ২০০৮ সালে তার লালসার স্বীকার বানিয়েছিল। এবং সুমিতা রাণীর ঘরে ওয়াহেদ আলীর ঔরসজাতক একটি ছেলে সন্তানও রয়েছে। উক্ত ছেলের নাম মোঃ ঈসা। এখন সেই ছেলের বয়স প্রায় ১৪ বছর। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কয়েকজন গ্রামবাসী জানান, ওয়াহেদ আলী ইতোপূর্বে ও এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছিলেন, গ্রাম্য সালিশে দফা-রফার মধ্যমে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়া হয়েছিল। কি বলিব দুঃখের কথা বুকটা যায় ফাটিয়া ঔরসজাতক সন্তান এখন পথে পথে ঘুরছে। আমরা এলাকাবাসী বর্তমান ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছিলাম। এ বিষয়ে মিনা বেগম বলেন, আমি ঘরের মধ্যে ছিলাম পিছন থেকে ওয়াহেদ আলী আমাকে ঝাপটে ধরিয়া ধর্ষণের চেষ্টা করলে আমার ভাসুর সালাম লাঠি দিয়ে এলোপাতারি ভাবে আঘাত করলে ওয়াহেদ আলী পালিয়ে যায়। ঘটনার স্বাক্ষী আব্দুস সালাম বলেন, আমি সিদ্দিকের বাড়ীর পাশ দিয়ে আসার সময় দেখি মিনার সাথে ওয়াহেদ আলী গল্প করছিল। বাড়ীতে আসার পর মনে সন্দেহ হলে আবার সিদ্দিকের বাড়ীতে দক্ষিণ দুয়ারী শয়ন ঘরে মিনা ও ওয়াহেদকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখতে পেয়ে দরজার পাশে থাকা লাঠি, দিয়ো মারপিট করতে থাকলে ওয়াহেদ আলী দৌড়ে পালিয়ে যান। ধর্ষণ চেষ্টাকারী ওয়াহেদ আলীর বাড়িতে গেলে।
জনপ্রিয় সংবাদ

রাণীশংকৈলে গণ অধিকার পরিষদের আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত

বদলগাছীতে মিনা ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ ধামাচাপার চেষ্টা; গ্রামবাসীর তোপের মুখে মাতব্বর গ্রাম শালিসে বেত্রাঘাত এলাকায় ব্যাপক তোলপাড়।

আপডেট সময় ১০:০৪:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জুন ২০২৩

 

 

 

 

 মোঃ সারোয়ার হোসেন অপু বদলগাছি (নওগাঁ) প্রতিনিধি,

নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার মিঠাপুর ইউপির মিঠাপুর (নতুন পাড়া) গ্রামের সিদ্দিকের স্ত্রী মিনা বেগম (৩০) কে একই গ্রামের মৃত সামাদ মন্ডলের ছেলে ওয়াহেদ আলী (৫০) কর্তৃক ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ উঠেছিল। উক্ত অভিযোগটি ধামাচাপার চেষ্টা তোপের মুখে মাতব্বর গ্রাম শালিশে বেত্রাঘাত। জানা গেছে। গত ২৮ এপ্রিল শুক্রবার সকাল ৮ ঘটিকায় সিদ্দিকের স্ত্রী মিনা বেগম তার পরিবারিক কাজ করছিলেন। এমন সময় ওয়াহেদ আলী সিদ্দিকের বাড়ীতে গিয়ে মিনা বেগমের সাথে গরুর মাংস কেনা বিষয়ে গল্প করেন এবং সিদ্দিক বাড়িতে আছে কিনা জিজ্ঞাসা করেন। মিনা বেগম নিজ কাজে ঘরের ভিতরে গেলে ওয়াহেদ আলী সুযোগ বুঝে তার পিছনে পিছনে গিয়ো ঘরের ভিতর আকস্মিক ভাবে আবেগ প্ৰবনে ঝাপটে ধরে জবরদস্তী ভাবে ধর্ষণের চেষ্টা করে। ঘটনাটি সন্দেহ হলে সিদ্দিকের বড় ভাই আব্দুস সালাম মিনা বেগমের শয়ন কক্ষে প্রবেশ করেন,
এবং আপত্তিকর অবস্থায় আলিঙ্গন করতে দেখতে পারে নিজে স্থির রাখতে না পেরে সালা পার্শ্বে থাকা লাঠি দিয়ে এলোপাতাড়ি ভাবে আঘাত করলে ওয়াহেদ আলী দ্রুত ঘটনার স্থান থেকে দৌড়ে পালিয়ে যান। বিষয় টি গোপনে গ্রামের কতিপয় মাতব্বর সুকৌশলে ধামাচাপার চালানোর চেষ্টা করে, কিন্তু বেশি ভাগ গ্রাম বাসীর তোপের মুখে পড়ে গ্রামের মাতব্বর। গ্রামের অধিকাংশ গ্রাম বাসি আগামী কুরবানি সমাজ ভিন্ন করার হুমকি সহ মসজিদের ধান দিতে অস্বীকৃতি জানালে গ্রাম কমিটি বিচার করতে বাধ্য হন। গ্রামের যুব সমাজ সহ অধিকাংশ গ্রাম বাসির মৌখিক তোপের মুখে মিঠাপুর নতুন পাড়া গ্রাম কমিটি গত ৪ জুন রাত ৯ টায় মসজিদের খলিয়ানে গ্রাম্য শালিসের বৈঠক বসান। সেখানে ঐ গ্রামের সাবেক মেম্বার কছির উদদীনের পরিচালনায় শাদিসটি শুরু হলে বিভিন্ন কথার একপর্যায়ে অভিযুক্ত ওয়াহেদ আলী ও ভিকটিম মিনা নিজ নিজ অপরাধের পুনরাবৃত্তি স্বীকার করলে উপস্থিত স্বচেতন মহল দরবারে খোমা প্রার্থনা সহ ১০ টি করে বেত্রাঘাতের রায় প্রদান করেন। ইসলামের বিধান মতে অভিযুক্ত ওয়াহেদ আলী কে মিঠাপুর নতুন পাড়া মসজিদের ইমাম মাওলানা খোরশেদ আলম, একই গ্রামের মাওলানা মোঃ আঃ ছাত্তার ৫ টি করে ১০ টি বেত্রাঘাত করেছেন মর্মে গ্রাম বাসি সূত্রে জানা গেছে। ভিকটিম মিনা খাতুন কে তার স্বামী সিদ্দিক ১০টি বেত্রাঘাত করেন। এভাবেই গ্রাম কমিটি গ্রাম বাসির তোপের মুখে আপোষ মিমাংসা করলেন।
গ্রাম কমিটির সভাপতি মোজাম্মেল হক জানান, বিচার না আমরা গ্রাম বাসী তাকে লজ্জা দেওয়ার জন্য, দুই জন মাওলানার দ্বারা এই কাজ করেছি। আনোয়ার হোসেন বলেন দরবারে নিজ নিজ অপরাধ স্বীকার করলে দুই জন আলেম দ্বারা সমাধান করেছি। নজরুল, ফারুক, মিম জানান যতটুকু হয়েছে তাহা গ্রাম বাসির তোপের মুখে। কারণ ইতিপূর্বে ও আদিবাসী সমিতির সাথে অনুরূপ ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত ঈসা নামের শিশু বর্তমানে তার বয়স ১৪ বছর। ঈসা বলে কে আমার পিতা। জানা যায় অভিযুক্ত ওয়াহেদ আলীর সহধর্মিণী হাজিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহ কারী শিক্ষিকা,ভাই মাওলানা আঃ রশিদ রুকুনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছোট ভাই ও গয়ড়া তেতুলিয়া ফাজিল মাদ্রাসার সহকারী পালিয়ে যায়। শিক্ষক। স্হানীয় এলাকাবাসী জানান ভাই, ও বউয়ের সম্মান বারংবার নষ্ট করে সেই সাথে গ্রাম বাসী বাজারে অসম্মান হন মর্মে ই তাকে লজ্জা দিতেই শালিস।
বর্তমানে গ্রামে আর চাপা উত্তেজনা নেই বলে অধিকাংশ গ্রামবাসী সুত্রে জানা যায়। স্থানীয় ভ্যানচালক মিঠুর বলেন, ঘটনা সত্য শুধু এই ঘটনা নয় ইতোপূর্বে একই গ্রামের আদিবাসী মহিলা। সুমিতি রাণী কে ২০০৮ সালে তার লালসার স্বীকার বানিয়েছিল। এবং সুমিতা রাণীর ঘরে ওয়াহেদ আলীর ঔরসজাতক একটি ছেলে সন্তানও রয়েছে। উক্ত ছেলের নাম মোঃ ঈসা। এখন সেই ছেলের বয়স প্রায় ১৪ বছর। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কয়েকজন গ্রামবাসী জানান, ওয়াহেদ আলী ইতোপূর্বে ও এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছিলেন, গ্রাম্য সালিশে দফা-রফার মধ্যমে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়া হয়েছিল। কি বলিব দুঃখের কথা বুকটা যায় ফাটিয়া ঔরসজাতক সন্তান এখন পথে পথে ঘুরছে। আমরা এলাকাবাসী বর্তমান ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছিলাম। এ বিষয়ে মিনা বেগম বলেন, আমি ঘরের মধ্যে ছিলাম পিছন থেকে ওয়াহেদ আলী আমাকে ঝাপটে ধরিয়া ধর্ষণের চেষ্টা করলে আমার ভাসুর সালাম লাঠি দিয়ে এলোপাতারি ভাবে আঘাত করলে ওয়াহেদ আলী পালিয়ে যায়। ঘটনার স্বাক্ষী আব্দুস সালাম বলেন, আমি সিদ্দিকের বাড়ীর পাশ দিয়ে আসার সময় দেখি মিনার সাথে ওয়াহেদ আলী গল্প করছিল। বাড়ীতে আসার পর মনে সন্দেহ হলে আবার সিদ্দিকের বাড়ীতে দক্ষিণ দুয়ারী শয়ন ঘরে মিনা ও ওয়াহেদকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখতে পেয়ে দরজার পাশে থাকা লাঠি, দিয়ো মারপিট করতে থাকলে ওয়াহেদ আলী দৌড়ে পালিয়ে যান। ধর্ষণ চেষ্টাকারী ওয়াহেদ আলীর বাড়িতে গেলে।