বাংলাদেশ ১১:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
রাণীশংকৈলে গণ অধিকার পরিষদের আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত ভান্ডারিয়ায় সাবেক ছাত্রদল নেতার নামে বিএনপির কর্মীর মামলা নাইক্ষংছড়িতে ইয়াবাসহ পৃথক পৃথক অভিযানে ৪ কারবারি আটক বুড়িচংয়ে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কমিটি গঠন ভালুকায় বিআরটিসি এসি বাস সার্ভিসের শুভ উদ্বোধন গৌরীপুর মহিলা কলেজের গভর্নিং বডির এডহক কমিটির সভাপতি তানজীন চৌধুরী বিতর্কিত শিক্ষক মাকসুদা আছেন কুবির উপাচার্য হওয়ার দৌড়ে আমান উল্লাহ তাজুনের প্রতিবাদ ফুলবাড়ী ২৯ বিজিবি কর্তৃক বড়গ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জনসচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত মান্দা উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে ওসি’র মতবিনিময় অভিযোগের ব্যাপারে যা বললেন অধ্যাপক ড. শরীফুল করিম বাবুগঞ্জে গৃহবধূ আত্ম হত্যা নয়, হত্যা।অভিযোগ গৃহবধু শিউলির পরিবারের দৌলতখানে জয়নুল আবদীন ল্যাবরেটরীতে আড়ম্বরপূর্ণ ফাইনাল ম্যাচ সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করলেন বদলগাছী থানার নবাগত ওসি।  সাবেক এমপির ভাঙচুরকৃত কবর পরিদর্শনে বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ

তীব্র তাপদাহ ভেপসা গরমে একটু সস্তির আশায় মানুষ,

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১১:০৩:১১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জুন ২০২৩
  • ১৬১৫ বার পড়া হয়েছে
সিরাজুল ইসলাম ঠাকুর গাঁও প্রতিনিধিঃ
দেশের বিভিন্ন জেলায় বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপদাহ এবং ভেপসা গরম যার ফলে বাড়ছে রোগব্যাধী, হচ্ছে হিট স্টক। সারা দেশের ন্যায় এবার তীব্র তাপদাহ এবং ভেপসা গরমে অতিষ্ঠ ঠাকুর গাঁওয়ের জনজীবন, একদিকে যেমন বাড়ছে রোদের চোখ রাংগানি আর ভেপসা গরম অপর দিকে ঘনঘন লোডশেডিং। এই ভেপসা গরমে একটু সস্তির আশায় ছেলে বুড়ো সবাই ভির জমাচ্ছে গাছের ছায়ায়, জেলায় পানির জন্য পর পর দুই বার ইস্তেখার নামাজ আদায় করলেও মিলছেনা পানির দেখা এতে বিপাকে পড়েছেন কৃষক, ঠাকুর গাঁও জেলার হরিপুর উপজেলায় এখনো চলছে বোরোধান কাটার ধুম, ধানপেকে গেছে কিন্তু প্রচন্ড রোদে আর গরমে  মাঠে টিকে থাকতে পারছেনা কৃষক। টেংরিয়া গ্রামের স্হায়ী বাসিন্দা দিনমুজু আবুল কালাম জানান এই প্রচন্ড রোদের কারনে মাঠে কাজে যেতে পারছিনা, আগে যদি ইনকাম হতো ৪০০টাকা এখন তীব্র গরমে টিকে থাকা বড় দায় যার ফলে কমে গেছে আয় রোজগারও। ভ্যান চালক আলমগীর জানান আগে যদি আমাদের আয় হতো ৪০০-৫০০টাকা কিন্তু প্রচন্ড তাপদাহ আর ভেপসা গরমের কারনে যাত্রীরা আর ভ্যানে উঠতে চায়না যার ফলে আয়রোজগার ও কমে গেছে।
স্হায়ী বাসিন্দা শিক্ষক  মিজানুর রহমান জানান, এই গরমে একটু শরীরকে শিতল করতে কেউ ভির জমাচ্ছে গাছ তলায় কেউ টং পেতে শরীর ঠান্ডা করছে।গ্রামের পুকুর গুলো ঘুরে দেখা গেছে, প্রখর রোদের কারনে পানি শুকিয়ে গেছে এবং দিন দিন ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে যাচ্ছে। হরিপুর উপজেলার কাঠালডাংগী বাজার ঘুরে দেখা যায়, সাধারণত মানুষ ভির জমাচ্ছে আখ এবং সরবতের দোকান গুলোতে বেশি বেশি  বিক্রি হচ্ছে তরমুজ, আনারস, লেবু ডাব সহ সব রসালো ফল। আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে বর্তমান তাপমাত্রা ৩৮-৪০ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠানামা করছে।এই তীব্র গরমে সব থেকে বেশি অসুস্থ হচ্ছে শিশুরা, পল্লী চিকিৎসক আকতারুল ইসলাম জানান এই গরমে পানি শুন্যতার হাত থেকে বাঁচতে সাধারণত ঘনঘন ঠাণ্ডা  পানিপান করতে হবে খাবার সাল্যাইন ডাব এবং তরল জাতীয় খাবার খেতে হবে।
জনপ্রিয় সংবাদ

রাণীশংকৈলে গণ অধিকার পরিষদের আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত

তীব্র তাপদাহ ভেপসা গরমে একটু সস্তির আশায় মানুষ,

আপডেট সময় ১১:০৩:১১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জুন ২০২৩
সিরাজুল ইসলাম ঠাকুর গাঁও প্রতিনিধিঃ
দেশের বিভিন্ন জেলায় বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপদাহ এবং ভেপসা গরম যার ফলে বাড়ছে রোগব্যাধী, হচ্ছে হিট স্টক। সারা দেশের ন্যায় এবার তীব্র তাপদাহ এবং ভেপসা গরমে অতিষ্ঠ ঠাকুর গাঁওয়ের জনজীবন, একদিকে যেমন বাড়ছে রোদের চোখ রাংগানি আর ভেপসা গরম অপর দিকে ঘনঘন লোডশেডিং। এই ভেপসা গরমে একটু সস্তির আশায় ছেলে বুড়ো সবাই ভির জমাচ্ছে গাছের ছায়ায়, জেলায় পানির জন্য পর পর দুই বার ইস্তেখার নামাজ আদায় করলেও মিলছেনা পানির দেখা এতে বিপাকে পড়েছেন কৃষক, ঠাকুর গাঁও জেলার হরিপুর উপজেলায় এখনো চলছে বোরোধান কাটার ধুম, ধানপেকে গেছে কিন্তু প্রচন্ড রোদে আর গরমে  মাঠে টিকে থাকতে পারছেনা কৃষক। টেংরিয়া গ্রামের স্হায়ী বাসিন্দা দিনমুজু আবুল কালাম জানান এই প্রচন্ড রোদের কারনে মাঠে কাজে যেতে পারছিনা, আগে যদি ইনকাম হতো ৪০০টাকা এখন তীব্র গরমে টিকে থাকা বড় দায় যার ফলে কমে গেছে আয় রোজগারও। ভ্যান চালক আলমগীর জানান আগে যদি আমাদের আয় হতো ৪০০-৫০০টাকা কিন্তু প্রচন্ড তাপদাহ আর ভেপসা গরমের কারনে যাত্রীরা আর ভ্যানে উঠতে চায়না যার ফলে আয়রোজগার ও কমে গেছে।
স্হায়ী বাসিন্দা শিক্ষক  মিজানুর রহমান জানান, এই গরমে একটু শরীরকে শিতল করতে কেউ ভির জমাচ্ছে গাছ তলায় কেউ টং পেতে শরীর ঠান্ডা করছে।গ্রামের পুকুর গুলো ঘুরে দেখা গেছে, প্রখর রোদের কারনে পানি শুকিয়ে গেছে এবং দিন দিন ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে যাচ্ছে। হরিপুর উপজেলার কাঠালডাংগী বাজার ঘুরে দেখা যায়, সাধারণত মানুষ ভির জমাচ্ছে আখ এবং সরবতের দোকান গুলোতে বেশি বেশি  বিক্রি হচ্ছে তরমুজ, আনারস, লেবু ডাব সহ সব রসালো ফল। আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে বর্তমান তাপমাত্রা ৩৮-৪০ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠানামা করছে।এই তীব্র গরমে সব থেকে বেশি অসুস্থ হচ্ছে শিশুরা, পল্লী চিকিৎসক আকতারুল ইসলাম জানান এই গরমে পানি শুন্যতার হাত থেকে বাঁচতে সাধারণত ঘনঘন ঠাণ্ডা  পানিপান করতে হবে খাবার সাল্যাইন ডাব এবং তরল জাতীয় খাবার খেতে হবে।