বাংলাদেশ ০৩:৩৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
ফুলবাড়ীর পল্লীতে বাদশা মিয়া হত্যার রহস্য চার বছরেও উদঘাটন করতে পারেনি আইন প্রয়োগকারী সংস্থা স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও নির্মাণ হয়নি বাসষ্ট্যান্ড বা যাত্রী ছাউনি ফুলবাড়ীতে বাস টার্মিনাল না থাকায় জনদূর্ভোগ যোগদানের পর আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থীকে দেখতে গেলেন কুবি ভিসি কালকিনিতে এসিআই মটরস বার্ষিক সার্ভিস ও মত বিনিময় সভা ঠাকুরগাঁওয়ে বজ্রপাতে ৩ জনের মৃত্যু গফরগাঁওয়ে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি ডিলার নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ। তানোর বিলকুমারি বিল থেকে ভেসে আসা অজ্ঞাত ব্যাক্তির লাশ উদ্ধার শামসুন নাহার হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের আহবায়ক মনি, সদস্য সচিব লিলি ঠাকুরগাঁওয়ে অবৈধভাবে বিএসএফ সদস্য অনুপ্রবেশ করে নলছিটিতে নিয়োগ বানিজ্য দুর্নীতি আড়াল করতেই রেজুলেশন খাতা ছিনতাই করার চেস্টা সাবেক প্রধান শিক্ষকের। একই দিনে ব্রাহ্মণপাড়ার ২ জন খুন গবেষণা প্রকল্পে রাবির সাথে হেইফার ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের চুক্তি কুবি’র সিএসই সোসাইটির নেতৃত্বে সবুজ সাকিব শাহজাদপুরে পুনরায় মদের দোকান খোলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত নাটোরের বড়াইগ্রামে ধর্ষন হত্যা জমি সংক্রান্ত বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন।

গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী এলাকায় চাঞ্চল্যকর ইউপি সদস্য ও আওয়ামীলীগের ওয়ার্ড সভাপতি বাদশা মিয়া হত্যা মামলায় পলাতক প্রধান আসামি পাপুল মিয়া’কে রাজধানীর লালবাগ এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:১৪:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ অক্টোবর ২০২৩
  • ১৬১২ বার পড়া হয়েছে

 

 

র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে থাকে। জঙ্গী, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং অপহরন, ধর্ষণ ও হত্যাসহ, বিভিন্ন মামলার সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতারে র‌্যাব নিয়মিত অভিযান চালিয়ে আসছে। গোয়েন্দা নজরদারী ও আভিযানিক কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় অপরাধ নিয়ন্ত্রণে র‌্যাব ইতোমধ্যেই জনগণের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছে।

 

 

 

এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল ০৮ অক্টোবর ২০২৩ খ্রিঃ তারিখ আনুমানিক রাত ২২:০৫ ঘটিকায় র‌্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাজধানী ঢাকার লালবাগ থানাধীন শহীদগর এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে।

 

 

 

উক্ত অভিযানে গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী থানার মামলা নং-২৩ তারিখ-২৬/০৯/২০২৩ খ্রিঃ, ধারা- ৩২৩/ ৩২৬/ ৩০৭/ ৩০২/ ৫০৬/৩৪ দÐ বিধি; চাঞ্চল্যকর গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী থানাধীন ০৬ নং বেদকাপা ইউপি সদস্য ও ০৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি বাদশা মিয়া হত্যা মামলার পলাতক প্রধান আসামি মোঃ পাপুল মিয়া (৩০), পিতা-মোঃ মোসলেম উদ্দিন ভোলা, সাং-পূর্ব নয়ানপুর, থানা-পলাশবাড়ী, জেলা-গাইবান্ধা’কে গ্রেফতার করে।

 

 

 

 

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, গ্রেফতারকৃত আসামি পাপুল মিয়া উক্ত এলাকায় মাদক সেবন, জুয়া খেলা, চুরি ও ছিনতাইসহ বিভিন্ন প্রকার অপকর্ম করে আসছিল। ভিকটিম বাদশা মিয়া উক্ত এলাকার ইউপি সদস্য হওয়ায় পাপুলকে একাধিকবার ভালো হওয়ার জন্য উপদেশ প্রদান করে। যার কারণে পাপুলর বাদশা মিয়ার প্রতি ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।

 

 

 

 

 

গত ২৬/০৯/২০২৩ খ্রিঃ তারিখ আনুমানিক রাত ২৩:৪৫ ঘটিকায় উল্লেখিত পলাশবাড়ী থানাধীন পূর্বনয়ানপুর এলাকায় আসামি পাপুল ও তার অপর ২/৩ জন সহযোগীরা মিলে মাদক সেবন করে। তা দেখে উল্লেখিত এলাকা ও বাজারের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সাভাবিক রাখার উদ্দেশ্যে নিয়োগকৃত নৈশ্যপ্রহরীগন পাপুলসহ তার অন্যান্য সহাযোগীদের মাদক সেবন করতে নিষেধ করলে তাদের মধ্যে একপ্রকার বাকবিতন্ডার সৃষ্টি হয়।

 

 

 

 

 

 

অতঃপর তাদের তর্ক-বিতর্ক শুনে উক্ত এলাকার ইউপি সদস্য ভিকটিম বাদশা মিয়াসহ কয়েকজন গণ্যমান্য ব্যক্তি ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় এবং তাদেরকে যার যার বাড়ীতে চলে যাওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। এতে আসামি পাপুল পূর্ব ক্ষোভের জের ধরে বাদশা মিয়ার উপর উত্তেজিত হয়ে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে এবং একপর্যায় পাপুলর সাথে থাকা অন্যান্য সহযোগীরা বাদশা মিয়াকে ঝাপটে ধরে এবং পাপুল তার প্যান্টের পকেটে থাকা চাকু দিয়ে বাদশা মিয়ার পাজরে স্বজরে দুইবার ছুরিকাঘাত করে।

 

 

 

 

অতঃপর বাদশা মিয়াকে বাঁচানোর জন্য তার দুই ভাতিজা স্বপন মিয়া ও সবুজ মিয়া এগিয়ে আসলে পাপুল তাদেরকেও এলোপাথারি ছুড়িকাঘাত করে গুরুতর রক্তাক্ত জখম করে। উক্ত ঘটনার পর স্থানীয় লোকজন বাদশা মিয়া ও তার দুই ভাতিজাকে গুরুতর আহত অবস্থায় অটোরিক্সাযোগে পলাশবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বাদশা মিয়াকে মৃত ঘোষনা করেন।

 

 

 

 

 

 

 

উক্ত হত্যাকান্ডের পর মৃত বাদশা মিয়ার মেয়ে মোছাঃ স্বপ্না খাতুন (২৫) বাদি হয়ে গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী থানায় আসামি পাপুল মিয়াসহ ০৬ জন ও অজ্ঞাতনামা আরো ৫-৭ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা রুজুর পর থেকে হত্যাকাÐে জড়িত সকল আসামিরা আত্মগোপনে চলে যায়। ইতোমধ্যে হত্যাকাÐের ঘটনাটি বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে গুরুত্বসহকারে প্রকাশ করায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছিল।

 

 

 

 

হত্যাকাÐের ঘটনাটি জানতে পেরে র‌্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল উক্ত চাঞ্চল্যকর গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী এলাকার ইউপি সদস্য ও ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি বাদশা মিয়া হত্যাকাÐে জড়িত আসামিদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে। এরই ধারাবাহিকতায় র‌্যাব-১০ এর উক্ত আভিযানিক দল গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ও তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় উক্ত হত্যাকাÐে জড়িত প্রধান আসামিকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। গ্রেফতারকৃত আসামিকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

 

 

 

 

 

 

জনপ্রিয় সংবাদ

ফুলবাড়ীর পল্লীতে বাদশা মিয়া হত্যার রহস্য চার বছরেও উদঘাটন করতে পারেনি আইন প্রয়োগকারী সংস্থা

গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী এলাকায় চাঞ্চল্যকর ইউপি সদস্য ও আওয়ামীলীগের ওয়ার্ড সভাপতি বাদশা মিয়া হত্যা মামলায় পলাতক প্রধান আসামি পাপুল মিয়া’কে রাজধানীর লালবাগ এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

আপডেট সময় ১০:১৪:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ অক্টোবর ২০২৩

 

 

র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে থাকে। জঙ্গী, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং অপহরন, ধর্ষণ ও হত্যাসহ, বিভিন্ন মামলার সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতারে র‌্যাব নিয়মিত অভিযান চালিয়ে আসছে। গোয়েন্দা নজরদারী ও আভিযানিক কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় অপরাধ নিয়ন্ত্রণে র‌্যাব ইতোমধ্যেই জনগণের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছে।

 

 

 

এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল ০৮ অক্টোবর ২০২৩ খ্রিঃ তারিখ আনুমানিক রাত ২২:০৫ ঘটিকায় র‌্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাজধানী ঢাকার লালবাগ থানাধীন শহীদগর এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে।

 

 

 

উক্ত অভিযানে গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী থানার মামলা নং-২৩ তারিখ-২৬/০৯/২০২৩ খ্রিঃ, ধারা- ৩২৩/ ৩২৬/ ৩০৭/ ৩০২/ ৫০৬/৩৪ দÐ বিধি; চাঞ্চল্যকর গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী থানাধীন ০৬ নং বেদকাপা ইউপি সদস্য ও ০৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি বাদশা মিয়া হত্যা মামলার পলাতক প্রধান আসামি মোঃ পাপুল মিয়া (৩০), পিতা-মোঃ মোসলেম উদ্দিন ভোলা, সাং-পূর্ব নয়ানপুর, থানা-পলাশবাড়ী, জেলা-গাইবান্ধা’কে গ্রেফতার করে।

 

 

 

 

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, গ্রেফতারকৃত আসামি পাপুল মিয়া উক্ত এলাকায় মাদক সেবন, জুয়া খেলা, চুরি ও ছিনতাইসহ বিভিন্ন প্রকার অপকর্ম করে আসছিল। ভিকটিম বাদশা মিয়া উক্ত এলাকার ইউপি সদস্য হওয়ায় পাপুলকে একাধিকবার ভালো হওয়ার জন্য উপদেশ প্রদান করে। যার কারণে পাপুলর বাদশা মিয়ার প্রতি ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।

 

 

 

 

 

গত ২৬/০৯/২০২৩ খ্রিঃ তারিখ আনুমানিক রাত ২৩:৪৫ ঘটিকায় উল্লেখিত পলাশবাড়ী থানাধীন পূর্বনয়ানপুর এলাকায় আসামি পাপুল ও তার অপর ২/৩ জন সহযোগীরা মিলে মাদক সেবন করে। তা দেখে উল্লেখিত এলাকা ও বাজারের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সাভাবিক রাখার উদ্দেশ্যে নিয়োগকৃত নৈশ্যপ্রহরীগন পাপুলসহ তার অন্যান্য সহাযোগীদের মাদক সেবন করতে নিষেধ করলে তাদের মধ্যে একপ্রকার বাকবিতন্ডার সৃষ্টি হয়।

 

 

 

 

 

 

অতঃপর তাদের তর্ক-বিতর্ক শুনে উক্ত এলাকার ইউপি সদস্য ভিকটিম বাদশা মিয়াসহ কয়েকজন গণ্যমান্য ব্যক্তি ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় এবং তাদেরকে যার যার বাড়ীতে চলে যাওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। এতে আসামি পাপুল পূর্ব ক্ষোভের জের ধরে বাদশা মিয়ার উপর উত্তেজিত হয়ে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে এবং একপর্যায় পাপুলর সাথে থাকা অন্যান্য সহযোগীরা বাদশা মিয়াকে ঝাপটে ধরে এবং পাপুল তার প্যান্টের পকেটে থাকা চাকু দিয়ে বাদশা মিয়ার পাজরে স্বজরে দুইবার ছুরিকাঘাত করে।

 

 

 

 

অতঃপর বাদশা মিয়াকে বাঁচানোর জন্য তার দুই ভাতিজা স্বপন মিয়া ও সবুজ মিয়া এগিয়ে আসলে পাপুল তাদেরকেও এলোপাথারি ছুড়িকাঘাত করে গুরুতর রক্তাক্ত জখম করে। উক্ত ঘটনার পর স্থানীয় লোকজন বাদশা মিয়া ও তার দুই ভাতিজাকে গুরুতর আহত অবস্থায় অটোরিক্সাযোগে পলাশবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বাদশা মিয়াকে মৃত ঘোষনা করেন।

 

 

 

 

 

 

 

উক্ত হত্যাকান্ডের পর মৃত বাদশা মিয়ার মেয়ে মোছাঃ স্বপ্না খাতুন (২৫) বাদি হয়ে গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী থানায় আসামি পাপুল মিয়াসহ ০৬ জন ও অজ্ঞাতনামা আরো ৫-৭ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা রুজুর পর থেকে হত্যাকাÐে জড়িত সকল আসামিরা আত্মগোপনে চলে যায়। ইতোমধ্যে হত্যাকাÐের ঘটনাটি বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে গুরুত্বসহকারে প্রকাশ করায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছিল।

 

 

 

 

হত্যাকাÐের ঘটনাটি জানতে পেরে র‌্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল উক্ত চাঞ্চল্যকর গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী এলাকার ইউপি সদস্য ও ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি বাদশা মিয়া হত্যাকাÐে জড়িত আসামিদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে। এরই ধারাবাহিকতায় র‌্যাব-১০ এর উক্ত আভিযানিক দল গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ও তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় উক্ত হত্যাকাÐে জড়িত প্রধান আসামিকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। গ্রেফতারকৃত আসামিকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।