বাংলাদেশ ০১:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ২০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
ব্রাহ্মণপাড়ায় টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে যেতে পারে কৃষকের স্বপ্ন, দ্বিগুণ ক্ষতির শঙ্কা ভয়ংকর মাদক ব্যবসায়ী শামীমের অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী নবম গ্রেড হতে পারে মাধ্যমিক শিক্ষার উন্নয়নের ভিত্তি বুড়িচংয়ে স্কুলের ছাত্রের নিখোঁজের ৬ দিন পর পুকুর থেকে ভাসমান লাশ উদ্ধার যারা চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী তারা আমার কর্মী নয় এবং বিএনপি’র কেউ না-শফিকুর রহমান কিরন। ইলিশ মাছের দাম বেশী হওয়া সাধারণ মানুষ ইলিশ খেতে পারেনা: উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। হোসেনপুরে প্রকাশ্যে দিবালোকে ইসলামিক স্থাপনা ভাঙচুরের চেষ্টা জাকারিয়া সরদার হত্যা মামলার প্রধান আসামী মোঃ নজরুল ইসলাম লাল্টুকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৬। রাঙ্গাবালীতে বিশ্ব শিক্ষক দিবস উদযাপন বাঙ্গু হত্যা মামলার আসামীকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। মির্জাগঞ্জে বিএনপির অফিস ভাঙচুর যুবলীগ নেতা গ্রেফতার জামালপুরে বিশ্ব শিক্ষক দিবস ২০২৪ উদযাপিত খানসামা সাংবাদিকদের নতুন সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ১৬০০ মিটার রাস্তা পাকা না হওয়ায় হাজারো মানুষের জনদুর্ভোগ চরমে। হযরত মুহাম্মদ (সা:) কে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে বদলগাছীতে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

প্রবাসিকে ডেকে দেড় লাখ টাকা ব্ল্যাকমেইলের অভিযোগ আরএমপি মির্জাপুর ফাঁড়ির এটিএসআই এর বিরুদ্ধে!

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০২:২৩:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ জুলাই ২০২৪
  • ১৬৭১ বার পড়া হয়েছে

প্রবাসিকে ডেকে দেড় লাখ টাকা ব্ল্যাকমেইলের অভিযোগ আরএমপি মির্জাপুর ফাঁড়ির এটিএসআই এর বিরুদ্ধে!

 

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহীতে প্রবাসিকে ডেকে বাড়িতে আটকিয়ে ব্ল্যাকমেইল করে প্রায় দেড় লাখ লাখ টাকা নগদ এ্যাকাউন্ট ও বিকাশের মাধ্যমে নেওয়ার অভিযোগ এসআই আনিছুর রহমান তার স্ত্রী ও তাদের ৪জন অজ্ঞাত সহযোগী। এটিএসআই আনিছুর রহমান, আরএমপি মতিহার থানার মির্জাপুর ফাঁড়িতে কর্মরত।

সে (মির্জাপুর এলাকায় (শ্যামলের মাঠ পানির ট্যাংকির পাশে) একটি বাড়িতে ভাড়া থাকেন। তার স্ত্রী সুমোনা খাতুনের বিকাশ- এবং নগদ মোবাইল নং-০১৭৩৯-২৩৯০৮০। এই নম্বরেই মূলত ৫০ হাজার টাকা নিয়েছেন বলে স্বিকার করেছেন এটিএসআই অনিছুর। তবে সেই টাকা তার পাওয়া ছিলো বলে জানান।

 

 

 

অপরদিকে, মোঃ জাহাঙ্গীর আলম নাহিদ (৩০), সে মেহেরপুর জেলার ও থানার সোনাপুর গ্রামের মোঃ খোকন আলীর ছেলে। তিনি একজন সিঙ্গাপুর প্রবাসি।

ভুক্তভোগী জাহাঙ্গীর আলম নাহিদ জানায়, গত ২জুলাই বিকাল ৪টায় এটিএসআই আনিছুরের স্ত্রী সুমোনা তার মোবাইল ফোন থেকে আমাকে ফোন দিয়ে বলে, রাজশাহীতে আসলে আমার বাড়িতে আসিস, কথা আছে। এর আগে গত ২৯ জুন ঢাকা থেকে রাজশাহীতে আসি এবং ২ জুলাই বিকাল ৪টায় এটিএসআই আনিছুরের বাড়িতে যাই। আমাকে ঘরে বসতে দেন আনিছুরের স্ত্রী সুমোনা। তার ঠিক ১০মিনিট পরে অজ্ঞাত ৩জন যুবক ঘরের ভেতর প্রবেশ করে আমাকে বাঁশের লাঠি ও রুটি বানানো বেলন দিয়ে বেধড়ক মারপিট করতে থাকে।

এক পর্যায়ে আরও একজন অজ্ঞাত যুবক সেই ঘরে প্রবেশ করে আমার মোবাইল ও মানিব্যাগ ছিনিয়ে নেয়। এ সময় সে আমার নগদ এ্যাকাউন্টের পিন নম্বর চায়। না দেয়ার ব্যপাক মারপিট করে এবং ২লাখ টাকা দাবি করে। পরে আমি তাকে পিন নম্বর দিলে সে ঘটনাস্থল থেকে চলে যায়। তার আগে যে আজ্ঞাত ৩জন যুবক ঘরে প্রবেশ করে ছিলো তারা আমার গলায় চাকু ধরে আমার নিজ মোবাইল নং-০১৮৯১-৪৮৬২৫৫ থেকে এটিএসআই আনিছুরের সহযোগীরা নগদে টাকা নিয়েছে -০১৭২১- ৭৭৯৩২৯ নম্বরে ২৫,০০০/- টাকা, ০১৭১৮৫৪১০৩৮ নম্বরে ২৪,৬৫৫/- ০১৭৩৩- ৭৬৪৭৩৬ নম্বরে ২৫,৩১২.৫০/- টাকা, ০১৬৮৮-৩০০৫০৭ নম্বরে-১৫,০০০/- টাকা,০১৬৮৮-৩০০৫০৭ নম্বরে একবার ২২০/-টাকা একবার ৩৬০/- টাকা। মানিব্যাগে থাকা নগদ ১২,০৫০/-টাকা ছিনিয়ে নেয়।

পরে তারা আমাকে জোরপূর্বক ইয়াবা ট্যাবলেট ও ফেনসিডিল সেবন করিয়ে ভিডিও ধারণ করে। পরের দিন অর্থাৎ ৩জুলাই আমার বাড়ি থেকে আনিছুরের স্ত্রী সুমোনার এ্যাকাউন্টে বিকাশ ও নগদের মাধ্যমে ৫০হাজার টাকা আমার বাড়ি থেকে দেয়। টাকা পেয়ে সুমোনা বলে, এই কথা কাউকে বল্লে তোর নেশা সেবন করা ভিডিও ইন্টার নেটে ছেড়ে দেব। এ সময় আমাকে পূর্ণরায় এটিএসআই আনিছুর মারপিট করে বলে এইসব ঘটনার কথা কাইকে বললে তোকে মাদক মামলা-সহ বিভিন্ন মামলায় ফাঁসাবো বলে হুমকি দেয়।

এরপর শুক্রবার (৫ জুলাই) জুম্মার নামাজ শেষে মতিহার থানায় অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ মোঃ মোবারক হোসেনের অফিসে গিয়ে সকল ঘটনা খুলে বলি। তিনি সন্ধ্যা ৭টার দিকে আনিছুরকে ডেকে আমাকে ফোন দিবে বলে জানান। শনিবার (৬ জুলাই) সকাল ১১টার পরে আমি থানায় যাই।

ডিউটি অফিসার বলেন, ওসি স্যারের কিছু করা নাই। পুলিশ কমিশনার স্যারের কাছে বিচার দেন। পরে রবিবার (৭ জুলাই) দুপুরে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের পুলিশ কমিশনার বরাবার একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করি।

মির্জাপুর ফাঁড়ির এটিএসআই আনিছুর রহমান জানান, মোঃ জাহাঙ্গীর আলম নাহিদ আমার ধর্ম ভাই। আমার কাছ থেকে ৫০হাজার টাকা ধার নিয়েছিলো। যাহা স্ট্যাম্পে লিখাপড়া করা আছে। আমি তাকে বাড়িতে আটকিয়ে সেই টাকাই আমার স্ত্রীর নগদ ও বিকাশ নম্বরে নিয়েছি। অজ্ঞাত চারজন যুবক আপনার বাড়িতে প্রবেশ করে মারপিট করে নগদ ও বিকালে টাকা নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে, তিনি বলেন বিষয়টি আমার জানা নেই।

এ ব্যপারে মির্জপুর ফাড়ির ইনচার্জ এসআই মোঃ সাহাবুল ইসলাম জানান, এটিএসআই আনিছুরকে আমি বিভিন্ন ভাবে ম্যানেজ করার চেষ্টা করেছি। তার বক্তব্য অনুযায়ী তার পাওনা টাকা সে উদ্ধার করেছে। তাই আমার কিছু করার নাই।

জানতে চাইলে মতিহার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ মোঃ মোবারক পারভেজ জানান, এটিএসআই আনিছুরকে ডেকেছিলাম। তার সাথে কথা হয়েছে। সে পাওনা টাকা উদ্ধার করেছে বলে স্বিকার করেছে। কিন্তু সন্ত্রাসী কায়দায় ঘরে আটকিয়ে মারপিট করে টাকা উদ্ধারের বিষয়টি জানতে চাইলে, ওসি বলেন, বিষয়টি আমার জানা নাই।

 

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello

ব্রাহ্মণপাড়ায় টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে যেতে পারে কৃষকের স্বপ্ন, দ্বিগুণ ক্ষতির শঙ্কা

প্রবাসিকে ডেকে দেড় লাখ টাকা ব্ল্যাকমেইলের অভিযোগ আরএমপি মির্জাপুর ফাঁড়ির এটিএসআই এর বিরুদ্ধে!

আপডেট সময় ০২:২৩:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ জুলাই ২০২৪

 

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহীতে প্রবাসিকে ডেকে বাড়িতে আটকিয়ে ব্ল্যাকমেইল করে প্রায় দেড় লাখ লাখ টাকা নগদ এ্যাকাউন্ট ও বিকাশের মাধ্যমে নেওয়ার অভিযোগ এসআই আনিছুর রহমান তার স্ত্রী ও তাদের ৪জন অজ্ঞাত সহযোগী। এটিএসআই আনিছুর রহমান, আরএমপি মতিহার থানার মির্জাপুর ফাঁড়িতে কর্মরত।

সে (মির্জাপুর এলাকায় (শ্যামলের মাঠ পানির ট্যাংকির পাশে) একটি বাড়িতে ভাড়া থাকেন। তার স্ত্রী সুমোনা খাতুনের বিকাশ- এবং নগদ মোবাইল নং-০১৭৩৯-২৩৯০৮০। এই নম্বরেই মূলত ৫০ হাজার টাকা নিয়েছেন বলে স্বিকার করেছেন এটিএসআই অনিছুর। তবে সেই টাকা তার পাওয়া ছিলো বলে জানান।

 

 

 

অপরদিকে, মোঃ জাহাঙ্গীর আলম নাহিদ (৩০), সে মেহেরপুর জেলার ও থানার সোনাপুর গ্রামের মোঃ খোকন আলীর ছেলে। তিনি একজন সিঙ্গাপুর প্রবাসি।

ভুক্তভোগী জাহাঙ্গীর আলম নাহিদ জানায়, গত ২জুলাই বিকাল ৪টায় এটিএসআই আনিছুরের স্ত্রী সুমোনা তার মোবাইল ফোন থেকে আমাকে ফোন দিয়ে বলে, রাজশাহীতে আসলে আমার বাড়িতে আসিস, কথা আছে। এর আগে গত ২৯ জুন ঢাকা থেকে রাজশাহীতে আসি এবং ২ জুলাই বিকাল ৪টায় এটিএসআই আনিছুরের বাড়িতে যাই। আমাকে ঘরে বসতে দেন আনিছুরের স্ত্রী সুমোনা। তার ঠিক ১০মিনিট পরে অজ্ঞাত ৩জন যুবক ঘরের ভেতর প্রবেশ করে আমাকে বাঁশের লাঠি ও রুটি বানানো বেলন দিয়ে বেধড়ক মারপিট করতে থাকে।

এক পর্যায়ে আরও একজন অজ্ঞাত যুবক সেই ঘরে প্রবেশ করে আমার মোবাইল ও মানিব্যাগ ছিনিয়ে নেয়। এ সময় সে আমার নগদ এ্যাকাউন্টের পিন নম্বর চায়। না দেয়ার ব্যপাক মারপিট করে এবং ২লাখ টাকা দাবি করে। পরে আমি তাকে পিন নম্বর দিলে সে ঘটনাস্থল থেকে চলে যায়। তার আগে যে আজ্ঞাত ৩জন যুবক ঘরে প্রবেশ করে ছিলো তারা আমার গলায় চাকু ধরে আমার নিজ মোবাইল নং-০১৮৯১-৪৮৬২৫৫ থেকে এটিএসআই আনিছুরের সহযোগীরা নগদে টাকা নিয়েছে -০১৭২১- ৭৭৯৩২৯ নম্বরে ২৫,০০০/- টাকা, ০১৭১৮৫৪১০৩৮ নম্বরে ২৪,৬৫৫/- ০১৭৩৩- ৭৬৪৭৩৬ নম্বরে ২৫,৩১২.৫০/- টাকা, ০১৬৮৮-৩০০৫০৭ নম্বরে-১৫,০০০/- টাকা,০১৬৮৮-৩০০৫০৭ নম্বরে একবার ২২০/-টাকা একবার ৩৬০/- টাকা। মানিব্যাগে থাকা নগদ ১২,০৫০/-টাকা ছিনিয়ে নেয়।

পরে তারা আমাকে জোরপূর্বক ইয়াবা ট্যাবলেট ও ফেনসিডিল সেবন করিয়ে ভিডিও ধারণ করে। পরের দিন অর্থাৎ ৩জুলাই আমার বাড়ি থেকে আনিছুরের স্ত্রী সুমোনার এ্যাকাউন্টে বিকাশ ও নগদের মাধ্যমে ৫০হাজার টাকা আমার বাড়ি থেকে দেয়। টাকা পেয়ে সুমোনা বলে, এই কথা কাউকে বল্লে তোর নেশা সেবন করা ভিডিও ইন্টার নেটে ছেড়ে দেব। এ সময় আমাকে পূর্ণরায় এটিএসআই আনিছুর মারপিট করে বলে এইসব ঘটনার কথা কাইকে বললে তোকে মাদক মামলা-সহ বিভিন্ন মামলায় ফাঁসাবো বলে হুমকি দেয়।

এরপর শুক্রবার (৫ জুলাই) জুম্মার নামাজ শেষে মতিহার থানায় অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ মোঃ মোবারক হোসেনের অফিসে গিয়ে সকল ঘটনা খুলে বলি। তিনি সন্ধ্যা ৭টার দিকে আনিছুরকে ডেকে আমাকে ফোন দিবে বলে জানান। শনিবার (৬ জুলাই) সকাল ১১টার পরে আমি থানায় যাই।

ডিউটি অফিসার বলেন, ওসি স্যারের কিছু করা নাই। পুলিশ কমিশনার স্যারের কাছে বিচার দেন। পরে রবিবার (৭ জুলাই) দুপুরে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের পুলিশ কমিশনার বরাবার একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করি।

মির্জাপুর ফাঁড়ির এটিএসআই আনিছুর রহমান জানান, মোঃ জাহাঙ্গীর আলম নাহিদ আমার ধর্ম ভাই। আমার কাছ থেকে ৫০হাজার টাকা ধার নিয়েছিলো। যাহা স্ট্যাম্পে লিখাপড়া করা আছে। আমি তাকে বাড়িতে আটকিয়ে সেই টাকাই আমার স্ত্রীর নগদ ও বিকাশ নম্বরে নিয়েছি। অজ্ঞাত চারজন যুবক আপনার বাড়িতে প্রবেশ করে মারপিট করে নগদ ও বিকালে টাকা নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে, তিনি বলেন বিষয়টি আমার জানা নেই।

এ ব্যপারে মির্জপুর ফাড়ির ইনচার্জ এসআই মোঃ সাহাবুল ইসলাম জানান, এটিএসআই আনিছুরকে আমি বিভিন্ন ভাবে ম্যানেজ করার চেষ্টা করেছি। তার বক্তব্য অনুযায়ী তার পাওনা টাকা সে উদ্ধার করেছে। তাই আমার কিছু করার নাই।

জানতে চাইলে মতিহার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ মোঃ মোবারক পারভেজ জানান, এটিএসআই আনিছুরকে ডেকেছিলাম। তার সাথে কথা হয়েছে। সে পাওনা টাকা উদ্ধার করেছে বলে স্বিকার করেছে। কিন্তু সন্ত্রাসী কায়দায় ঘরে আটকিয়ে মারপিট করে টাকা উদ্ধারের বিষয়টি জানতে চাইলে, ওসি বলেন, বিষয়টি আমার জানা নাই।