বাংলাদেশ ০২:২৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
শরীয়তপুর ২২ বছরের স্বামীর বাড়িতে ৪৩ বছর বয়সী স্ত্রীর অনশন। রাজশাহীতে সক্রিয় আমের সিন্ডিকেট, দাম হবে দ্বিগুন আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থীকে শোকাজ। সরকারী সফরে আসছেন পুলিশ প্রধান বৃহত্তর সি‌লে‌টের কৃতি সন্তান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন ইসলাম অবমাননায় সাময়িক বহিষ্কার কুবি শিক্ষার্থী স্বপ্নীল ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন স্থগিত হওয়ায় তার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল নাইক্ষংছড়িতে নির্বাচন হবে স্বচ্ছ-সুষ্ঠ-অবাধ-নিরপেক্ষ ব্যতায় ঘটলে দায়ী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা রাঙ্গাবালী থানার কর্মকর্তার সাথে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের সৌজন্য সাক্ষাৎ ড. সজীবকে সমর্থন করে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়ালেন গিয়াস উদ্দিন  ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ব্যারিস্টার সোহরাব খান চৌধুরীর পক্ষে নাইঘর বাসীর একাত্মতা প্রকাশ প্লাস্টিক বর্জ্যের বিনিময়ে পরিবেশ বান্ধব গাছ উপহার দিলো ঐক্য-বন্ধন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদক সেবন নিয়ে মারামারি সালথার তরুণ কবি নাইমের কবিতা, আমিও মানুষ। রাজশাহীতে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সুরক্ষা ও অধিকার শীর্ষক অ্যাডভোকেসী সম্মেলন রাঙ্গাবালীতে চেয়াম্যান প্রার্থীর ভাইয়ের মৃতুতে দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে নির্বাচনী প্রচারণা

টাকা দিয়ে সেচ পাম্পের পানি পাচ্ছে না হরিপুরের কৃষকরা

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:২৮:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪
  • ১৬০৯ বার পড়া হয়েছে

টাকা দিয়ে সেচ পাম্পের পানি পাচ্ছে না হরিপুরের কৃষকরা

 

 

 

নিজস্ব প্রতিবেদক।। হরিপুরে সেচ পাম্প থেকে পানি না পাওয়ায় প্রায় তিন থেকে চার বিঘা জমিতে ইরি ধান রোপন করতে পারে নাই সেকেন্দার আলী নামে এক কৃষক।

ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার ডাঙ্গীপাড়া ইউনিয়নের মালদা খন্ড কোয়ালিম গ্রামের মোঃ সেকেন্দার আলী ৩ নং এলএলএলপি হতে কার্ড দিয়ে পানি সেচ না পাওয়ায় প্রায় তিন থেকে চার বিঘা জমিতে ইরি ধান রোপণ করতে পারে নাই এমনই অভিযোগ করলেন ভুক্তভোগী কৃষক সেকেন্দার আলী।

তিনি জানান, আমি উক্ত সেচ পাম্পে আমার কার্ড দিয়ে পানি নিতে গেলে আমাকে বাধা প্রদান করেন এবং আমাকে হুমকি-ধমকি দেন শেচ পাম্পের অপারেটর মোঃ কফিল উদ্দিন।
এ অবস্থায় আমি হরিপুরের বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ কে লিখিত অভিযোগ করি। লিখিত অভিযোগ দেওয়ার পরেও আমি কোন সুবিচার পাই নাই। যার জন্য আমি তিন থেকে চার বিঘা জমিতে ইরি ধান রোপণ পারি নাই। আমাকে বাধ্য হয়ে আমার জমিগুলো ফেলে রাখতে হয়েছে, এতে আমার অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এমনই অভিযোগ ভুক্তভোগী সেকান্দার আলীর।

এ বিষয়ে হরিপুরের বরেন্দ্র অফিসের পরিদর্শক মোঃ আবু তাহের এর কাছে জানতে গেলে তিনি বলেন, আমার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে আমি সেখানে গিয়েছিলাম । আমি বিষয়টি সমাধান করার জন্য যথেষ্ট চেষ্টা করেছি কিন্তু ভুক্তভোগী সেকান্দার আমার কোন কথাই শুনে নাই। এমনকি আমি তাকে ওই সেচ পাম্পের অপারেটর হিসাবেও নিয়োগ দিতে চেয়েছিলাম তিনি সেটাতোও রাজি হননি।

এদিকে অপারেটর কফিল উদ্দিন বলেন, আমরা কৃষকদের নিয়ে একটা সমিতি করেছি সে সংগঠনের নিয়ম অনুযায়ী প্রতি বিঘা জমিতে ১০০০ করে টাকা নিচ্ছি।

সেকেন্দার আলীকে আমি পানি দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু তিনি নিজের কার্ড দিয়ে পানি নিবেন অথচ সকল কৃষক আমার কার্ড দিয়ে পানি নেই আমাকে বিঘা প্রতি ১০০০ করে টাকা দেয়। সেকেন্দার আলী সমিতির নিয়ম মেনে নেয়নি বিধায় তিনি পানি পায় নাই।

 

 

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

শরীয়তপুর ২২ বছরের স্বামীর বাড়িতে ৪৩ বছর বয়সী স্ত্রীর অনশন।

টাকা দিয়ে সেচ পাম্পের পানি পাচ্ছে না হরিপুরের কৃষকরা

আপডেট সময় ০৪:২৮:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪

 

 

 

নিজস্ব প্রতিবেদক।। হরিপুরে সেচ পাম্প থেকে পানি না পাওয়ায় প্রায় তিন থেকে চার বিঘা জমিতে ইরি ধান রোপন করতে পারে নাই সেকেন্দার আলী নামে এক কৃষক।

ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার ডাঙ্গীপাড়া ইউনিয়নের মালদা খন্ড কোয়ালিম গ্রামের মোঃ সেকেন্দার আলী ৩ নং এলএলএলপি হতে কার্ড দিয়ে পানি সেচ না পাওয়ায় প্রায় তিন থেকে চার বিঘা জমিতে ইরি ধান রোপণ করতে পারে নাই এমনই অভিযোগ করলেন ভুক্তভোগী কৃষক সেকেন্দার আলী।

তিনি জানান, আমি উক্ত সেচ পাম্পে আমার কার্ড দিয়ে পানি নিতে গেলে আমাকে বাধা প্রদান করেন এবং আমাকে হুমকি-ধমকি দেন শেচ পাম্পের অপারেটর মোঃ কফিল উদ্দিন।
এ অবস্থায় আমি হরিপুরের বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ কে লিখিত অভিযোগ করি। লিখিত অভিযোগ দেওয়ার পরেও আমি কোন সুবিচার পাই নাই। যার জন্য আমি তিন থেকে চার বিঘা জমিতে ইরি ধান রোপণ পারি নাই। আমাকে বাধ্য হয়ে আমার জমিগুলো ফেলে রাখতে হয়েছে, এতে আমার অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এমনই অভিযোগ ভুক্তভোগী সেকান্দার আলীর।

এ বিষয়ে হরিপুরের বরেন্দ্র অফিসের পরিদর্শক মোঃ আবু তাহের এর কাছে জানতে গেলে তিনি বলেন, আমার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে আমি সেখানে গিয়েছিলাম । আমি বিষয়টি সমাধান করার জন্য যথেষ্ট চেষ্টা করেছি কিন্তু ভুক্তভোগী সেকান্দার আমার কোন কথাই শুনে নাই। এমনকি আমি তাকে ওই সেচ পাম্পের অপারেটর হিসাবেও নিয়োগ দিতে চেয়েছিলাম তিনি সেটাতোও রাজি হননি।

এদিকে অপারেটর কফিল উদ্দিন বলেন, আমরা কৃষকদের নিয়ে একটা সমিতি করেছি সে সংগঠনের নিয়ম অনুযায়ী প্রতি বিঘা জমিতে ১০০০ করে টাকা নিচ্ছি।

সেকেন্দার আলীকে আমি পানি দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু তিনি নিজের কার্ড দিয়ে পানি নিবেন অথচ সকল কৃষক আমার কার্ড দিয়ে পানি নেই আমাকে বিঘা প্রতি ১০০০ করে টাকা দেয়। সেকেন্দার আলী সমিতির নিয়ম মেনে নেয়নি বিধায় তিনি পানি পায় নাই।