বাংলাদেশ ০২:৩৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট যশোর জেলা কমিটির পথচারীদের মাঝে পানি ও শরবত বিতরণ  হাইকোর্টের নির্দেশে মাধ্যমিক এবং মাদ্রাসার ক্লাস বন্ধ রাখার নির্দেশ। দুই স্ত্রী হত্যা মামলার মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। রাবির জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতায় ফাইনালে ঢাবির দুই দল ঝালকাঠীর দুর্ঘটনায় অতিরিক্ত গতি-সড়ক অবকাঠামো দায়ী। সোনারগাঁয় শেষ হলো পনেরো দিনব্যাপী বৈশাখীমেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান  নাগরপুরে সার্বজনীন পেনশন স্কিম অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত।  স্বাস্থ্য প্রকৌশলী আনোয়ার আলীর বিরুদ্ধে শত কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০০০ রিকশাচালকের মাঝে শোভনের ক্যাপ বিতরণ রাঙ্গাবালী খালে পাওয়া টর্পেডো উদ্ধার করে নিয়ে গেছে নৌবাহিনী। পঞ্চগড়ে ট্রাফিক পুলিশের উদ্যেগে তৃষ্ণার্ত মানুষের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতরণ উপাচার্য-ট্রেজারের অপসারণের দাবিতে প্রশাসনিক ও একাডেমিক কার্যক্রম বর্জনের ঘোষণা শিক্ষক সমিতির ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিআরটিএ অফিস ঘেরাও করে বিক্ষোভ ক্লিন,গ্রীন ও স্মার্ট সি‌লেট গড়ার ল‌ক্ষ্যে সিসিক মেয়র এর সা‌থে আন্তর্জা‌তিক ব্যবসায়ীদের বৈঠক ফুলবাড়ীতে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

টাকা দিয়ে সেচ পাম্পের পানি পাচ্ছে না হরিপুরের কৃষকরা

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:২৮:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪
  • ১৬০২ বার পড়া হয়েছে

টাকা দিয়ে সেচ পাম্পের পানি পাচ্ছে না হরিপুরের কৃষকরা

 

 

 

নিজস্ব প্রতিবেদক।। হরিপুরে সেচ পাম্প থেকে পানি না পাওয়ায় প্রায় তিন থেকে চার বিঘা জমিতে ইরি ধান রোপন করতে পারে নাই সেকেন্দার আলী নামে এক কৃষক।

ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার ডাঙ্গীপাড়া ইউনিয়নের মালদা খন্ড কোয়ালিম গ্রামের মোঃ সেকেন্দার আলী ৩ নং এলএলএলপি হতে কার্ড দিয়ে পানি সেচ না পাওয়ায় প্রায় তিন থেকে চার বিঘা জমিতে ইরি ধান রোপণ করতে পারে নাই এমনই অভিযোগ করলেন ভুক্তভোগী কৃষক সেকেন্দার আলী।

তিনি জানান, আমি উক্ত সেচ পাম্পে আমার কার্ড দিয়ে পানি নিতে গেলে আমাকে বাধা প্রদান করেন এবং আমাকে হুমকি-ধমকি দেন শেচ পাম্পের অপারেটর মোঃ কফিল উদ্দিন।
এ অবস্থায় আমি হরিপুরের বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ কে লিখিত অভিযোগ করি। লিখিত অভিযোগ দেওয়ার পরেও আমি কোন সুবিচার পাই নাই। যার জন্য আমি তিন থেকে চার বিঘা জমিতে ইরি ধান রোপণ পারি নাই। আমাকে বাধ্য হয়ে আমার জমিগুলো ফেলে রাখতে হয়েছে, এতে আমার অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এমনই অভিযোগ ভুক্তভোগী সেকান্দার আলীর।

এ বিষয়ে হরিপুরের বরেন্দ্র অফিসের পরিদর্শক মোঃ আবু তাহের এর কাছে জানতে গেলে তিনি বলেন, আমার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে আমি সেখানে গিয়েছিলাম । আমি বিষয়টি সমাধান করার জন্য যথেষ্ট চেষ্টা করেছি কিন্তু ভুক্তভোগী সেকান্দার আমার কোন কথাই শুনে নাই। এমনকি আমি তাকে ওই সেচ পাম্পের অপারেটর হিসাবেও নিয়োগ দিতে চেয়েছিলাম তিনি সেটাতোও রাজি হননি।

এদিকে অপারেটর কফিল উদ্দিন বলেন, আমরা কৃষকদের নিয়ে একটা সমিতি করেছি সে সংগঠনের নিয়ম অনুযায়ী প্রতি বিঘা জমিতে ১০০০ করে টাকা নিচ্ছি।

সেকেন্দার আলীকে আমি পানি দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু তিনি নিজের কার্ড দিয়ে পানি নিবেন অথচ সকল কৃষক আমার কার্ড দিয়ে পানি নেই আমাকে বিঘা প্রতি ১০০০ করে টাকা দেয়। সেকেন্দার আলী সমিতির নিয়ম মেনে নেয়নি বিধায় তিনি পানি পায় নাই।

 

 

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট যশোর জেলা কমিটির পথচারীদের মাঝে পানি ও শরবত বিতরণ 

টাকা দিয়ে সেচ পাম্পের পানি পাচ্ছে না হরিপুরের কৃষকরা

আপডেট সময় ০৪:২৮:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪

 

 

 

নিজস্ব প্রতিবেদক।। হরিপুরে সেচ পাম্প থেকে পানি না পাওয়ায় প্রায় তিন থেকে চার বিঘা জমিতে ইরি ধান রোপন করতে পারে নাই সেকেন্দার আলী নামে এক কৃষক।

ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার ডাঙ্গীপাড়া ইউনিয়নের মালদা খন্ড কোয়ালিম গ্রামের মোঃ সেকেন্দার আলী ৩ নং এলএলএলপি হতে কার্ড দিয়ে পানি সেচ না পাওয়ায় প্রায় তিন থেকে চার বিঘা জমিতে ইরি ধান রোপণ করতে পারে নাই এমনই অভিযোগ করলেন ভুক্তভোগী কৃষক সেকেন্দার আলী।

তিনি জানান, আমি উক্ত সেচ পাম্পে আমার কার্ড দিয়ে পানি নিতে গেলে আমাকে বাধা প্রদান করেন এবং আমাকে হুমকি-ধমকি দেন শেচ পাম্পের অপারেটর মোঃ কফিল উদ্দিন।
এ অবস্থায় আমি হরিপুরের বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ কে লিখিত অভিযোগ করি। লিখিত অভিযোগ দেওয়ার পরেও আমি কোন সুবিচার পাই নাই। যার জন্য আমি তিন থেকে চার বিঘা জমিতে ইরি ধান রোপণ পারি নাই। আমাকে বাধ্য হয়ে আমার জমিগুলো ফেলে রাখতে হয়েছে, এতে আমার অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এমনই অভিযোগ ভুক্তভোগী সেকান্দার আলীর।

এ বিষয়ে হরিপুরের বরেন্দ্র অফিসের পরিদর্শক মোঃ আবু তাহের এর কাছে জানতে গেলে তিনি বলেন, আমার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে আমি সেখানে গিয়েছিলাম । আমি বিষয়টি সমাধান করার জন্য যথেষ্ট চেষ্টা করেছি কিন্তু ভুক্তভোগী সেকান্দার আমার কোন কথাই শুনে নাই। এমনকি আমি তাকে ওই সেচ পাম্পের অপারেটর হিসাবেও নিয়োগ দিতে চেয়েছিলাম তিনি সেটাতোও রাজি হননি।

এদিকে অপারেটর কফিল উদ্দিন বলেন, আমরা কৃষকদের নিয়ে একটা সমিতি করেছি সে সংগঠনের নিয়ম অনুযায়ী প্রতি বিঘা জমিতে ১০০০ করে টাকা নিচ্ছি।

সেকেন্দার আলীকে আমি পানি দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু তিনি নিজের কার্ড দিয়ে পানি নিবেন অথচ সকল কৃষক আমার কার্ড দিয়ে পানি নেই আমাকে বিঘা প্রতি ১০০০ করে টাকা দেয়। সেকেন্দার আলী সমিতির নিয়ম মেনে নেয়নি বিধায় তিনি পানি পায় নাই।