বাংলাদেশ ০৫:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর ২০২৪, ১৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
গফরগাঁওয়ে চাঁদা চেয়ে ব্যর্থ জোরপূর্বক স্বাক্ষর নিয়ে লিখে নেওয়া হলো ইটভাটা। শিশু ধর্ষণের মামলায় যুবক আটক পিরোজপুরে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি সংস্কার পরিষদের ১ দফা দাবিতে কর্মবিরতি দশম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে সার্ভে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মবিরতি ও অবস্থান ধর্মঘট কালুরঘাট সেতু দ্রুত নির্মাণের দাবি বুড়িচংয়ে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বোয়ালখালীতে এরশাদ উল্লাহ, জনগণের টাকা লোপাটকারীদের আইনের আওতায় আনতে হবে কুষ্টিয়া সীমান্তে বিজিবি’র সতর্কতা জারি মান্দায় চাঁদার টাকা না পেয়ে বালুমহালের সরঞ্জামে হামলা রিয়াজ নকিব এর উপর হামলার প্রতিবাদে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ দৌলতপুরে ক্রসফায়ারে নিহতের ৬ বছর পর মামলা নিষিদ্ধ Buprenorphine Injection সহ ০১ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। মুলাদীতে শারদীয় দুর্গা পুজা উৎযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা বুড়িচং সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশের চেষ্টা, ৩ জন আটক ভারতে হিন্দু পুরোহিতের মহানবী (সা.)কে নিয়ে কটূক্তির প্রতিবাদে ধনবাড়ীতে বিক্ষোভ মিছিল

বিশ্বে যা- কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৮:৩১:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ মার্চ ২০২৪
  • ১৬৪২ বার পড়া হয়েছে

বিশ্বে যা- কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর

অর্ধেক তার করিয়াছি নারী, অর্ধেক তার নর। – সৃষ্টির শুরু থেকে অদ্যাবধি নারী ও পুরুষ একে অপরের পরিপূরক। সৃষ্টি ছাড়া এ জগৎ অকল্পনীয়। সৃষ্টিকে যদি জানতে বা মানতে হয় তাহলে নারী শক্তিকে জানতে হবে।সকল সৃষ্টির আধার হচ্ছে নারী।আমরা যদি আদিম যুগেও ফিরে যাই তাহলে দেখব জীবন- জীবিকা ও বেঁচে থাকার তাগিদে যে কৃষিকাজের সূচনা হয়েছিল তারও আদ্যশক্তি ছিল এই নারী। নারীশক্তি ছাড়া এ জগৎ সত্যি অকল্পনীয়। নারী প্রতিটি মানুষের প্রেরণারও উৎস। সকাল থেকে ঘুমানোর পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত নিজের হাজারো কাজের মধ্যে সন্তানসহ পরিবারের প্রতিটি সদস্যেকে পরম মমতায় আগলে রাখে।অথচ সেই নারীর পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক  সাংস্কৃতিক ও কর্মক্ষেত্রে তার কাজের অবদানকে প্রতিষ্ঠিত করতে একটি নির্দিষ্ট দিবসকে উপলক্ষ্য করে পালন করতে হয় যা সত্যিই কষ্টের ও বেদনার।
তেমনিই একটি কষ্ট ও বেদনাদায়ক দিন মার্চ মাসের ০৮ তারিখ।সারা বিশ্বব্যাপি নারীপুরুষ নির্বিশেষে একটি প্রধান উপলক্ষ্য হিসাবে এই দিবসটি পালন করে থাকেন যা আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসাবে খ্যাত।
বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে নারীদিবস পালনের প্রধান লক্ষ্য বিভিন্ন। কোথাও নারীর প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা দিবসটি পালনের মূখ্য বিষয় আবার কোথাওবা মহিলাদের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রতিষ্ঠার বিষয় গুলি গুরুত্ব পায়।
এই দিবসটি উদযাপনের পিছনে রয়েছে নারী শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের সংগ্রামের ইতিহাস। ১৮৫৭ সালে মজুরি বৈষম্য, কর্মঘন্টা নির্দিষ্ট করা, কাজের অমানবিক পরিবেশের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের রাস্তায় নেমেছিলেন সুতা কারখানার নারী শ্রমিকেরা।আর সেই মিছিলে চলে সরকারি লাঠিয়াল বাহিনীর দমন-পীড়ন।১৯০৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি নিউইয়র্কের সোশ্যালডেমোক্র্যাট নারী সংগঠনের পক্ষ থেকে আয়োজিত নারী সমাবেশে সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন হয়। এরপর ১৯১০ সালে ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠিত হয় দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন এবং  ১৭ টি দেশ থেকে ১০০ জন নারী প্রতিনিধি এতে যোগ দেয়। এ সম্মেলনে জার্মান রাজনীতিবিদ ও জার্মান কমিউনিস্ট পার্টির ক্লারা প্রতি বছর ০৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালন করার প্রস্তাব দেন। সিদ্ধান্ত হয় ১৯১১ সাল থেকে নারীদের সম-অধিকার দিবস হিসাবে দিনটি পালিত হবে। ১৯১৪ সাল থেকে বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশে ০৮ মার্চ পালিত হতে লাগলো।
বাংলাদেশে ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভের পূর্ব থেকেই দিবসটি পালিত হতে  শুরু করে। অতঃপর ১৯৭৫ সালের ০৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসাবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়।দিবসটি পালনের জন্য জাতিসংঘ বিভিন্ন রাষ্ট্রকে আহ্বান জানায়।এরপর থেকে সারা পৃথিবী জুড়ে দিবসটি পালিত হচ্ছে নারীর সমাধিকার আদায়ের প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করার অভিপ্রায় নিয়ে। প্রতি বছরই পৃথক পৃথক মূল বিষয় নিয়ে দিবসটি পালিত হয়।শুধুমাত্র ১৯৯৬ সালে নির্দিষ্ট থিম নিয়ে আন্তর্জাতিক নারী দিবসটি পালিত হয়েছিল।
এবছর নারী দিবসের স্লোগান, নারীর সমঅধিকার, সমসুযোগ, এগিয়ে নিতে হোক বিনিয়োগ। নারীর উন্নয়নে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকেও নানাবিধ উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাতে এই প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতিপাদ্যটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করে জাতিসংঘ বলছে, কোভিড মহামারী এবং সংঘাতের কারণে ২০২০ সাল থেকে আরও ৭৫ মিলিয়ন মানুষ গুরুতর দারিদ্র্যের মধ্যে পড়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে দারিদ্র্যের সীমারেখায় থাকা ৩৪২ মিলিয়নেরও বেশি নারীর ভাগ্য পরিবর্তন করার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতাহীনতা মোকাবিলায় নজর দেওয়ার জন্যই এবারের নারী দিবসের থিম নির্বাচন করা হয়েছে। এছাড়া নারীদের প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধেও বর্তমানে বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগ যথেষ্ট নয়। অথচ নারীদের জন্য সঠিক বিনিয়োগ উন্নত ভবিষ্যৎ গঠনের জন্য অপরিহার্য।
আন্তর্জাতিক নারী দিবসের মধ্য দিয়ে নারীত্বের অধিকারের বিষয় তুলে ধরা হয়। জাতি, ধর্ম, বর্ণ, ভাষা, সংস্কৃতি, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ভেদাভেদ ভুলে মহিলাদের  কৃতিত্বকে স্বীকৃতি জানানোর জন্য দিবসটি পালিত হয়। এই দিনে প্রত্যেক নারীর অধিকার ও জেন্ডার সমতার বিষয়ে সচেতন করে তোলা হয়। পাশাপাশি মহিলাদের লড়াইয়ের গতি সঞ্চার করার জন্য উদ্বুদ্ধ করাও দিবসটি পালনের অন্যতম উদ্দেশ্য।
জনপ্রিয় সংবাদ

গফরগাঁওয়ে চাঁদা চেয়ে ব্যর্থ জোরপূর্বক স্বাক্ষর নিয়ে লিখে নেওয়া হলো ইটভাটা।

বিশ্বে যা- কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর

আপডেট সময় ০৮:৩১:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ মার্চ ২০২৪
অর্ধেক তার করিয়াছি নারী, অর্ধেক তার নর। – সৃষ্টির শুরু থেকে অদ্যাবধি নারী ও পুরুষ একে অপরের পরিপূরক। সৃষ্টি ছাড়া এ জগৎ অকল্পনীয়। সৃষ্টিকে যদি জানতে বা মানতে হয় তাহলে নারী শক্তিকে জানতে হবে।সকল সৃষ্টির আধার হচ্ছে নারী।আমরা যদি আদিম যুগেও ফিরে যাই তাহলে দেখব জীবন- জীবিকা ও বেঁচে থাকার তাগিদে যে কৃষিকাজের সূচনা হয়েছিল তারও আদ্যশক্তি ছিল এই নারী। নারীশক্তি ছাড়া এ জগৎ সত্যি অকল্পনীয়। নারী প্রতিটি মানুষের প্রেরণারও উৎস। সকাল থেকে ঘুমানোর পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত নিজের হাজারো কাজের মধ্যে সন্তানসহ পরিবারের প্রতিটি সদস্যেকে পরম মমতায় আগলে রাখে।অথচ সেই নারীর পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক  সাংস্কৃতিক ও কর্মক্ষেত্রে তার কাজের অবদানকে প্রতিষ্ঠিত করতে একটি নির্দিষ্ট দিবসকে উপলক্ষ্য করে পালন করতে হয় যা সত্যিই কষ্টের ও বেদনার।
তেমনিই একটি কষ্ট ও বেদনাদায়ক দিন মার্চ মাসের ০৮ তারিখ।সারা বিশ্বব্যাপি নারীপুরুষ নির্বিশেষে একটি প্রধান উপলক্ষ্য হিসাবে এই দিবসটি পালন করে থাকেন যা আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসাবে খ্যাত।
বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে নারীদিবস পালনের প্রধান লক্ষ্য বিভিন্ন। কোথাও নারীর প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা দিবসটি পালনের মূখ্য বিষয় আবার কোথাওবা মহিলাদের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রতিষ্ঠার বিষয় গুলি গুরুত্ব পায়।
এই দিবসটি উদযাপনের পিছনে রয়েছে নারী শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের সংগ্রামের ইতিহাস। ১৮৫৭ সালে মজুরি বৈষম্য, কর্মঘন্টা নির্দিষ্ট করা, কাজের অমানবিক পরিবেশের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের রাস্তায় নেমেছিলেন সুতা কারখানার নারী শ্রমিকেরা।আর সেই মিছিলে চলে সরকারি লাঠিয়াল বাহিনীর দমন-পীড়ন।১৯০৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি নিউইয়র্কের সোশ্যালডেমোক্র্যাট নারী সংগঠনের পক্ষ থেকে আয়োজিত নারী সমাবেশে সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন হয়। এরপর ১৯১০ সালে ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠিত হয় দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন এবং  ১৭ টি দেশ থেকে ১০০ জন নারী প্রতিনিধি এতে যোগ দেয়। এ সম্মেলনে জার্মান রাজনীতিবিদ ও জার্মান কমিউনিস্ট পার্টির ক্লারা প্রতি বছর ০৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালন করার প্রস্তাব দেন। সিদ্ধান্ত হয় ১৯১১ সাল থেকে নারীদের সম-অধিকার দিবস হিসাবে দিনটি পালিত হবে। ১৯১৪ সাল থেকে বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশে ০৮ মার্চ পালিত হতে লাগলো।
বাংলাদেশে ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভের পূর্ব থেকেই দিবসটি পালিত হতে  শুরু করে। অতঃপর ১৯৭৫ সালের ০৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসাবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়।দিবসটি পালনের জন্য জাতিসংঘ বিভিন্ন রাষ্ট্রকে আহ্বান জানায়।এরপর থেকে সারা পৃথিবী জুড়ে দিবসটি পালিত হচ্ছে নারীর সমাধিকার আদায়ের প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করার অভিপ্রায় নিয়ে। প্রতি বছরই পৃথক পৃথক মূল বিষয় নিয়ে দিবসটি পালিত হয়।শুধুমাত্র ১৯৯৬ সালে নির্দিষ্ট থিম নিয়ে আন্তর্জাতিক নারী দিবসটি পালিত হয়েছিল।
এবছর নারী দিবসের স্লোগান, নারীর সমঅধিকার, সমসুযোগ, এগিয়ে নিতে হোক বিনিয়োগ। নারীর উন্নয়নে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকেও নানাবিধ উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাতে এই প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতিপাদ্যটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করে জাতিসংঘ বলছে, কোভিড মহামারী এবং সংঘাতের কারণে ২০২০ সাল থেকে আরও ৭৫ মিলিয়ন মানুষ গুরুতর দারিদ্র্যের মধ্যে পড়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে দারিদ্র্যের সীমারেখায় থাকা ৩৪২ মিলিয়নেরও বেশি নারীর ভাগ্য পরিবর্তন করার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতাহীনতা মোকাবিলায় নজর দেওয়ার জন্যই এবারের নারী দিবসের থিম নির্বাচন করা হয়েছে। এছাড়া নারীদের প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধেও বর্তমানে বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগ যথেষ্ট নয়। অথচ নারীদের জন্য সঠিক বিনিয়োগ উন্নত ভবিষ্যৎ গঠনের জন্য অপরিহার্য।
আন্তর্জাতিক নারী দিবসের মধ্য দিয়ে নারীত্বের অধিকারের বিষয় তুলে ধরা হয়। জাতি, ধর্ম, বর্ণ, ভাষা, সংস্কৃতি, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ভেদাভেদ ভুলে মহিলাদের  কৃতিত্বকে স্বীকৃতি জানানোর জন্য দিবসটি পালিত হয়। এই দিনে প্রত্যেক নারীর অধিকার ও জেন্ডার সমতার বিষয়ে সচেতন করে তোলা হয়। পাশাপাশি মহিলাদের লড়াইয়ের গতি সঞ্চার করার জন্য উদ্বুদ্ধ করাও দিবসটি পালনের অন্যতম উদ্দেশ্য।