বাংলাদেশ ১০:৪৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
নলছিটির ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির চাঁদাবাজী।। মহাসচিবের কাছে অভিযোগ। পা দিয়ে লিখে আলিম পাশ করলো রাসেল নাইক্ষ‍্যংছড়ি মদিনাতুল উলুম মডেল ইন: ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসা আলিম পরীক্ষায় এবারও শীর্ষস্থানে নলছিটি সুবিদপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির বিরুদ্ধে চাঁদা দাবীর অভিযোগ ভান্ডারিয়ায় শিল্পপতি সৈয়দ সোহেল রানার ওপর সন্ত্রাসী হামলা: বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ভান্ডারিয়ায় পূজা উদ্যাপন কমিটির সাথে বিএনপির মতবিনিময় সভা ভান্ডারিয়ায় সিরাত সন্ধ্যায় প্রাণের ছোঁয়া ভান্ডারিয়ায় “মুক্তকন্ঠ” শিল্পী ও সাংস্কৃতিক জোটের কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত গণঅভ্যুত্থানে মানুষের কাঁধে চেপে বসা জালিম শাসকের পতন হয়েছে – মাহমুদুর রহমান ২৬ লাখ টাকার ঘড়ি ৪ মাসেই নষ্ট ঠাকুরগাঁওয়ের শ্রী শ্রী রসিক রায় জিও মন্দির প্রাঙ্গন ও আশপাশ এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি ১৪ মাসেই কোরআনের হাফেজ বালক গৌরনদীতে সাংবাদিক সোহেবের চেক ছিনতাই ও চাঁদাবাজির ঘটনায় আদালতে মামলা মুন্সিগঞ্জ জেলা ক্রিড়া অফিসের আয়োজনে বার্ষিক ক্রিড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত। শরীয়তপুরের জাজিরায় ডিজিএম এর একঘেয়েমীর কারণে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল এক পল্লীবিদ্যুৎতের লাইনম্যানের।

লালমোহনে ইলিশ ধরা বন্ধ, জেলেদের দুর্দিন

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৮:২১:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ মার্চ ২০২২
  • ১৭৩৭ বার পড়া হয়েছে

লালমোহনে ইলিশ ধরা বন্ধ, জেলেদের দুর্দিন

মনজুরুল আলম, লালমোহন (ভোলা)
মার্চ-এপ্রিল দুই মাস ইলিশ ধরা বন্ধ থাকায় বেকার হয়ে পড়েছেন লালমোহনের ২৩ হাজার জেলে। নিষেধাজ্ঞা থাকায় নদীতে যেতে না পারায় তারা পরিবার-পরিজন নিয়ে পড়েছেন চরম বিপাকে। অভাব-অনাটন আর অনিশ্চয়তার মধ্যে দিন কাটছে তাদের।
জেলে পুর্নঃ বাসনের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে চাল বরাদ্দ দেয়া হলেও সেই চাল এখনও পৌঁছায়নি জেলেদের কাছে। এতে কস্টে আছেন জেলেরা। উপজেলা মৎস্য অফিস থেকে জানা যায়, লালমোহন উপজেলায় ২৩ হাজার জেলে থাকলেও এবার চাল বরাদ্দ আসছে ১১ হাজার জেলে নামে। এতে ১২ হাজার জেলে পূর্নবাসনের চাল থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রতি বছরের মত এ বছরও ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীর ১৯০ কিলোমিটার এলাকায় ইলিশ সহ সকল ধরনের মাছ ধরা বন্ধ ঘোষনা করা হয়েছে।
প্রশাসনের নির্দেশ মানতে নদীতে যেতে পারছেন না জেলেরা। জাল-নৌকা তুলে ঘাটে নিয়ে রেখেছেন। কেউ বা বিকল্প পেশা খুজছেন। তবে পেটর টানে কিছু সংখ্যক জেলে নদীতে নামলেও তাদের আটক হয়ে জেল-জরিমানা গুনতে হচ্ছে হচ্ছে।
লালমোহনের বাতির খাল মৎস্য ঘাটের মোঃ আলমগীর মাঝি জানান,আমার নৌকার ১৮ জন নিয়ে নদীতে মাছ ধরা থেকে বিরত আছি।মাছ ধরা বন্ধ থাকায় আমরা ধরা দেনা থাকায় আমরা পরিবার পরিজন নিয়ে কষ্ট দিন কাটছে।এখনো জেলে পূর্নবাসনের চাল পাইনি।
আরেক জেলের মতো সিরাজ ও মোঃ রিপন জানান, মাছ ধরা বন্ধ থাকায় আমরা জাল বুনে দিন পার করছি।কবে থেকে জেলে পুর্নবাসনের চাল পাবো তা এখনও অনিশ্চিত। সরকারে কাছে আমাদের দাবী আমরা যেন দূরত্ব চাল পাই সে ব্যবস্থা করে দেয়।
এ ব্যাপারে লালমোহন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রুহুল কুদ্দুস জানিয়েছেন, আগামী তিন-চার দিনের ভিতরে জেলেদের চাউল বিতরণ করা হবে। তখন জেলেদের এই সমস্যা আর থাকবে না।
তিনি আরো জানান, যে পরিমাণ চাল বরাদ্দ আছে।তা পরিমানের ছাড়াও কম। ২৩ হাজারোও বেশি জেলে আছে।বরাদ্দ আসছে ১১ হাজারের।যদি পরবর্তীতে বরাদ্দ আসে, তাহলে বাকি জেলেদেরকে দেয়া হবে। আর যদি না আসে তাহলে মৎস্য অফিস কি ভাবে দিবো।

নলছিটির ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির চাঁদাবাজী।। মহাসচিবের কাছে অভিযোগ।

লালমোহনে ইলিশ ধরা বন্ধ, জেলেদের দুর্দিন

আপডেট সময় ০৮:২১:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ মার্চ ২০২২
মনজুরুল আলম, লালমোহন (ভোলা)
মার্চ-এপ্রিল দুই মাস ইলিশ ধরা বন্ধ থাকায় বেকার হয়ে পড়েছেন লালমোহনের ২৩ হাজার জেলে। নিষেধাজ্ঞা থাকায় নদীতে যেতে না পারায় তারা পরিবার-পরিজন নিয়ে পড়েছেন চরম বিপাকে। অভাব-অনাটন আর অনিশ্চয়তার মধ্যে দিন কাটছে তাদের।
জেলে পুর্নঃ বাসনের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে চাল বরাদ্দ দেয়া হলেও সেই চাল এখনও পৌঁছায়নি জেলেদের কাছে। এতে কস্টে আছেন জেলেরা। উপজেলা মৎস্য অফিস থেকে জানা যায়, লালমোহন উপজেলায় ২৩ হাজার জেলে থাকলেও এবার চাল বরাদ্দ আসছে ১১ হাজার জেলে নামে। এতে ১২ হাজার জেলে পূর্নবাসনের চাল থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রতি বছরের মত এ বছরও ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীর ১৯০ কিলোমিটার এলাকায় ইলিশ সহ সকল ধরনের মাছ ধরা বন্ধ ঘোষনা করা হয়েছে।
প্রশাসনের নির্দেশ মানতে নদীতে যেতে পারছেন না জেলেরা। জাল-নৌকা তুলে ঘাটে নিয়ে রেখেছেন। কেউ বা বিকল্প পেশা খুজছেন। তবে পেটর টানে কিছু সংখ্যক জেলে নদীতে নামলেও তাদের আটক হয়ে জেল-জরিমানা গুনতে হচ্ছে হচ্ছে।
লালমোহনের বাতির খাল মৎস্য ঘাটের মোঃ আলমগীর মাঝি জানান,আমার নৌকার ১৮ জন নিয়ে নদীতে মাছ ধরা থেকে বিরত আছি।মাছ ধরা বন্ধ থাকায় আমরা ধরা দেনা থাকায় আমরা পরিবার পরিজন নিয়ে কষ্ট দিন কাটছে।এখনো জেলে পূর্নবাসনের চাল পাইনি।
আরেক জেলের মতো সিরাজ ও মোঃ রিপন জানান, মাছ ধরা বন্ধ থাকায় আমরা জাল বুনে দিন পার করছি।কবে থেকে জেলে পুর্নবাসনের চাল পাবো তা এখনও অনিশ্চিত। সরকারে কাছে আমাদের দাবী আমরা যেন দূরত্ব চাল পাই সে ব্যবস্থা করে দেয়।
এ ব্যাপারে লালমোহন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা রুহুল কুদ্দুস জানিয়েছেন, আগামী তিন-চার দিনের ভিতরে জেলেদের চাউল বিতরণ করা হবে। তখন জেলেদের এই সমস্যা আর থাকবে না।
তিনি আরো জানান, যে পরিমাণ চাল বরাদ্দ আছে।তা পরিমানের ছাড়াও কম। ২৩ হাজারোও বেশি জেলে আছে।বরাদ্দ আসছে ১১ হাজারের।যদি পরবর্তীতে বরাদ্দ আসে, তাহলে বাকি জেলেদেরকে দেয়া হবে। আর যদি না আসে তাহলে মৎস্য অফিস কি ভাবে দিবো।