বাংলাদেশ ১২:১৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
নলছিটির ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির চাঁদাবাজী।। মহাসচিবের কাছে অভিযোগ। পা দিয়ে লিখে আলিম পাশ করলো রাসেল নাইক্ষ‍্যংছড়ি মদিনাতুল উলুম মডেল ইন: ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসা আলিম পরীক্ষায় এবারও শীর্ষস্থানে নলছিটি সুবিদপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির বিরুদ্ধে চাঁদা দাবীর অভিযোগ ভান্ডারিয়ায় শিল্পপতি সৈয়দ সোহেল রানার ওপর সন্ত্রাসী হামলা: বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ভান্ডারিয়ায় পূজা উদ্যাপন কমিটির সাথে বিএনপির মতবিনিময় সভা ভান্ডারিয়ায় সিরাত সন্ধ্যায় প্রাণের ছোঁয়া ভান্ডারিয়ায় “মুক্তকন্ঠ” শিল্পী ও সাংস্কৃতিক জোটের কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত গণঅভ্যুত্থানে মানুষের কাঁধে চেপে বসা জালিম শাসকের পতন হয়েছে – মাহমুদুর রহমান ২৬ লাখ টাকার ঘড়ি ৪ মাসেই নষ্ট ঠাকুরগাঁওয়ের শ্রী শ্রী রসিক রায় জিও মন্দির প্রাঙ্গন ও আশপাশ এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি ১৪ মাসেই কোরআনের হাফেজ বালক গৌরনদীতে সাংবাদিক সোহেবের চেক ছিনতাই ও চাঁদাবাজির ঘটনায় আদালতে মামলা মুন্সিগঞ্জ জেলা ক্রিড়া অফিসের আয়োজনে বার্ষিক ক্রিড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত। শরীয়তপুরের জাজিরায় ডিজিএম এর একঘেয়েমীর কারণে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল এক পল্লীবিদ্যুৎতের লাইনম্যানের।

শেষ হলো চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক জশনে জুলুস, গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম উঠাতে আবেদন 

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১২:০১:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ অক্টোবর ২০২২
  • ১৬৮০ বার পড়া হয়েছে

শেষ হলো চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক জশনে জুলুস, গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম উঠাতে আবেদন 

 

 

এম. মতিন, চট্টগ্রাম ব্যুরো।
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (স.) এর জন্মদিবস উদযাপন উপলক্ষে চট্টগ্রামের ধর্ম প্রাণ নবীপ্রেমী মানুষের অংশগ্রহণে শেষ হয়েছে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবীর (সা.) জশনে জুলুস। এটি ছিল জশনে জুলুসের ৫০তম আয়োজন।
এবারের জশনে জুলুসে অর্ধ কোটি মানুষের ঢল নেমেছে বলে জানা যায়। লাখো কন্ঠে নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর, নারায়ে রিসালত ইয়া রাসুলাল্লাহ, ও হামদ, নাত, দরুদে মুখরিত জুলুস ও আশপাশের এলাকা।
রোববার (৯ অক্টোবর) সাড়ে ১০টার দিকে নগরীর ষোলশহর জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলিয়া মাদ্রাসার  সংলগ্ন আলমগীর খানকাহ-এ-কাদেরিয়া সৈয়্যদিয়া তৈয়্যবিয়া প্রাঙ্গণ থেকে আল্লামা সৈয়দ মুহাম্মদ তাহের শাহ্’র নেতৃত্বে এই জুলুস শুরু হয়।
জুলুসে প্রধান অতিথি ছিলেন আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ (মঃজিঃআ)। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাহেবজাদা আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ কাসেম শাহ (মঃজিঃআ)।
জানা যায়, সকাল সাড়ে ১০ টায় মাদরাসা সংলগ্ন আলমগীর খানকা থেকে জুলুস শুরু হয়। তবে জুলুসে বহর মাদরাসা থেকে বের হয়ে বিবিরহাট পেরিয়ে মুরাদপুর আসার পরই জনসমুদ্রে পরিণত হয় জুলুসটি। এরপর মির্জাপুল, কাতালগঞ্জ, চকবাজার অলিখাঁ মসজিদ, প্যারেড মাঠের পশ্চিম কর্নার, চট্টগ্রাম কলেজ, গণি বেকারি, খাস্তগীর স্কুল, ডা. এমএ হাশেম চত্বর (জামালখান), আসকার দীঘির উত্তর পাড়, কাজীর দেউড়ি, আলমাস, ওয়াসা, জিইসি, ২ নম্বর গেইট, মুরাদপুর হয়ে পুনরায় মাদ্রাসা মাঠে পৌঁছে শেষ হয় জশনে জুলুস।
জুলুসের রোডম্যাপের মোড়ে মোড়ে অপেক্ষা করেন স্বেচ্ছাসেবক ও হুজুর কেবলার ভক্তরা। জুলুসকে ঘিরে মুরাদপুর, বিবিরহাট, মাদ্রাসা এলাকায় শত শত টুপি, মাস্ক, আতর, সুরমা, তসবিহ, পাঞ্জাবি, ইসলামি বই, খাবার দোকান বসেছে। এছাড়াও জুলুসে আগত মেহমানদের শরবত, চকলেট, খেজুর, জিলাপি, জুস বিতরণ করছেন অনেক ভক্ত। নারী, শিশুরা বিভিন্ন ভবনের ছাদ, জানালা দিয়ে স্বাগত জানান জুলুসকে।
করোনা মহামারিতে দুই বছর সীমিত পরিসরে হয়েছিল চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদুন্নবী (স.)। এবার হিজরি বর্ষ অনুযায়ী জুলুসের ৫০তম আয়োজন। তাই জুলুসকে ঘিরে চট্টগ্রাম সেজেছে বর্ণিল সাজে।
এদিকে আল্লামা সৈয়দ মুহাম্মদ তাহের শাহ্’ হুজুর কেবলার জন্য বিশেষভাবে সাজানো হয়েছে বিশেষ একটি গাড়ী। আর গাড়িতে হুজুরের সাথে বসে ছিলেন আনজুমান এ রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ মহসিন, সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, অ্যাডিশনাল সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ শামসুদ্দিন, পিএইচপি ফ্যামিলির চেয়ারম্যান সুফি মিজানুর রহমান প্রমুখ।
গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট মোছাহেব উদ্দিন বখতেয়ার বলেন, জুলুসে নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলার জন্য আনজুমান সিকিউরিটি ফোর্সের (এএসএফ) তিন হাজার, গাউসিয়া কমিটির নেতা-কর্মী ও জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া কামিল মাদ্রাসার ছাত্র মিলে ১০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক দায়িত্ব পালন করছেন। যথারীতি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরাও দায়িত্ব পালন করছেন। জুলুস শেষে দুপুর ১২টায় অনুষ্ঠিত হয় মাহফিল। এরপর জোহরের নামাজ শেষে দোয়া ও আখেরি মোনাজাত করা হয়।
প্রসঙ্গত, এটি চট্টগ্রামের ৫০তম জুলুস। ১৯৭৪ সালে (১৩৯৫ হিজরি) আল্লামা তৈয়্যব শাহ (রহ.) চট্টগ্রাম নগরীর আন্দরকিল্লার ভুলোয়ারদিঘীর পাড়ের খানকাহ এ কাদেরিয়া সৈয়দিয়া তৈয়্যবিয়া থেকে প্রথম জশনে জুলুসের সূচনা করেন। আর আনজুমানে রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনায় দেশের প্রথম জশনে জুলুসে নেতৃত্ব দেন আনজুমান ট্রাস্টের তৎকালীন সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আলহাজ্ব নূর মোহাম্মদ আল কাদেরী। এরপর থেকে আনজুমান-এ রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনায় প্রতিবছর ১২ ই রবিউল আউয়াল পালিত হয়ে আসছে এ জুলুস। তবে এবারই প্রথমবারের মতো জুলুসের নেতৃত্ব দিয়েছেন আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ।
এবারের এই জশনে জুলুসকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় জুলুস হিসেবে রেকর্ড বইয়ে নাম তুলতে গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ড কর্তৃপক্ষের কাছে আয়োজনকারী সংস্থা আনজুমান-এর রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্ট আবেদনও করেছে বলে জানান গাউসিয়া কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মোছাহেব উদ্দিন বখতিয়ার।

নলছিটির ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির চাঁদাবাজী।। মহাসচিবের কাছে অভিযোগ।

শেষ হলো চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক জশনে জুলুস, গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম উঠাতে আবেদন 

আপডেট সময় ১২:০১:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ অক্টোবর ২০২২

 

 

এম. মতিন, চট্টগ্রাম ব্যুরো।
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (স.) এর জন্মদিবস উদযাপন উপলক্ষে চট্টগ্রামের ধর্ম প্রাণ নবীপ্রেমী মানুষের অংশগ্রহণে শেষ হয়েছে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবীর (সা.) জশনে জুলুস। এটি ছিল জশনে জুলুসের ৫০তম আয়োজন।
এবারের জশনে জুলুসে অর্ধ কোটি মানুষের ঢল নেমেছে বলে জানা যায়। লাখো কন্ঠে নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর, নারায়ে রিসালত ইয়া রাসুলাল্লাহ, ও হামদ, নাত, দরুদে মুখরিত জুলুস ও আশপাশের এলাকা।
রোববার (৯ অক্টোবর) সাড়ে ১০টার দিকে নগরীর ষোলশহর জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলিয়া মাদ্রাসার  সংলগ্ন আলমগীর খানকাহ-এ-কাদেরিয়া সৈয়্যদিয়া তৈয়্যবিয়া প্রাঙ্গণ থেকে আল্লামা সৈয়দ মুহাম্মদ তাহের শাহ্’র নেতৃত্বে এই জুলুস শুরু হয়।
জুলুসে প্রধান অতিথি ছিলেন আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ (মঃজিঃআ)। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাহেবজাদা আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ কাসেম শাহ (মঃজিঃআ)।
জানা যায়, সকাল সাড়ে ১০ টায় মাদরাসা সংলগ্ন আলমগীর খানকা থেকে জুলুস শুরু হয়। তবে জুলুসে বহর মাদরাসা থেকে বের হয়ে বিবিরহাট পেরিয়ে মুরাদপুর আসার পরই জনসমুদ্রে পরিণত হয় জুলুসটি। এরপর মির্জাপুল, কাতালগঞ্জ, চকবাজার অলিখাঁ মসজিদ, প্যারেড মাঠের পশ্চিম কর্নার, চট্টগ্রাম কলেজ, গণি বেকারি, খাস্তগীর স্কুল, ডা. এমএ হাশেম চত্বর (জামালখান), আসকার দীঘির উত্তর পাড়, কাজীর দেউড়ি, আলমাস, ওয়াসা, জিইসি, ২ নম্বর গেইট, মুরাদপুর হয়ে পুনরায় মাদ্রাসা মাঠে পৌঁছে শেষ হয় জশনে জুলুস।
জুলুসের রোডম্যাপের মোড়ে মোড়ে অপেক্ষা করেন স্বেচ্ছাসেবক ও হুজুর কেবলার ভক্তরা। জুলুসকে ঘিরে মুরাদপুর, বিবিরহাট, মাদ্রাসা এলাকায় শত শত টুপি, মাস্ক, আতর, সুরমা, তসবিহ, পাঞ্জাবি, ইসলামি বই, খাবার দোকান বসেছে। এছাড়াও জুলুসে আগত মেহমানদের শরবত, চকলেট, খেজুর, জিলাপি, জুস বিতরণ করছেন অনেক ভক্ত। নারী, শিশুরা বিভিন্ন ভবনের ছাদ, জানালা দিয়ে স্বাগত জানান জুলুসকে।
করোনা মহামারিতে দুই বছর সীমিত পরিসরে হয়েছিল চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদুন্নবী (স.)। এবার হিজরি বর্ষ অনুযায়ী জুলুসের ৫০তম আয়োজন। তাই জুলুসকে ঘিরে চট্টগ্রাম সেজেছে বর্ণিল সাজে।
এদিকে আল্লামা সৈয়দ মুহাম্মদ তাহের শাহ্’ হুজুর কেবলার জন্য বিশেষভাবে সাজানো হয়েছে বিশেষ একটি গাড়ী। আর গাড়িতে হুজুরের সাথে বসে ছিলেন আনজুমান এ রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ মহসিন, সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, অ্যাডিশনাল সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ শামসুদ্দিন, পিএইচপি ফ্যামিলির চেয়ারম্যান সুফি মিজানুর রহমান প্রমুখ।
গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট মোছাহেব উদ্দিন বখতেয়ার বলেন, জুলুসে নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলার জন্য আনজুমান সিকিউরিটি ফোর্সের (এএসএফ) তিন হাজার, গাউসিয়া কমিটির নেতা-কর্মী ও জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া কামিল মাদ্রাসার ছাত্র মিলে ১০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক দায়িত্ব পালন করছেন। যথারীতি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরাও দায়িত্ব পালন করছেন। জুলুস শেষে দুপুর ১২টায় অনুষ্ঠিত হয় মাহফিল। এরপর জোহরের নামাজ শেষে দোয়া ও আখেরি মোনাজাত করা হয়।
প্রসঙ্গত, এটি চট্টগ্রামের ৫০তম জুলুস। ১৯৭৪ সালে (১৩৯৫ হিজরি) আল্লামা তৈয়্যব শাহ (রহ.) চট্টগ্রাম নগরীর আন্দরকিল্লার ভুলোয়ারদিঘীর পাড়ের খানকাহ এ কাদেরিয়া সৈয়দিয়া তৈয়্যবিয়া থেকে প্রথম জশনে জুলুসের সূচনা করেন। আর আনজুমানে রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনায় দেশের প্রথম জশনে জুলুসে নেতৃত্ব দেন আনজুমান ট্রাস্টের তৎকালীন সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আলহাজ্ব নূর মোহাম্মদ আল কাদেরী। এরপর থেকে আনজুমান-এ রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনায় প্রতিবছর ১২ ই রবিউল আউয়াল পালিত হয়ে আসছে এ জুলুস। তবে এবারই প্রথমবারের মতো জুলুসের নেতৃত্ব দিয়েছেন আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ।
এবারের এই জশনে জুলুসকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় জুলুস হিসেবে রেকর্ড বইয়ে নাম তুলতে গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ড কর্তৃপক্ষের কাছে আয়োজনকারী সংস্থা আনজুমান-এর রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্ট আবেদনও করেছে বলে জানান গাউসিয়া কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মোছাহেব উদ্দিন বখতিয়ার।