নিজস্ব প্রতিবেদক: পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার লক্ষীপুরা যুব ফোরাম ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক কমির মুন্সীর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠেছে। তিনি নাম মাত্র একটি ক্লাব করে সেখানে বিভিন্ন ধনাট্য ব্যক্তির কাছ থেকে বিভিন্ন অজুহাতে টাকা তুলে ফায়দা লুটে যাচ্ছে। সমাজের চোখে ধোকা দিয়ে এ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে কবির মুন্সী। উক্ত কবির মুন্সী এক প্রবাসীর স্ত্রীর সাথে পরকিয়া করে তাকে বাগিয়ে এনে বিয়ে কওে এবং লাভবান হয়। এতে ওই প্রবাসী পথে বসেছে। কবিরের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজীর অভিযোগ রয়েছে। তিনি চাঁদাবাজী করতে গিয়ে একবার গ্রামবাসীর হাতে গণদোলায় খায় এবং তাকে ইউনও অফিসে সোপর্দ করলে পরে এলাকা ছাড়া হয় সে।
এছাড়াও উক্ত কবির সম্প্রতি ডিজিটাল ড্রিমবাংলার ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের ধর্ম বিষয়ক কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য মো: সাঈদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার নামে চক্রান্ত ও ষরেযন্ত্র সহ মিথ্যাচার করছে। স্থানীয় জানায়, মো: সাঈদ চৌধুরী একজন ধানবীর। ভান্ডারিয়ার উপজেলার অসংখ মানুষদের নানা ভাবে অর্থ সহয়তা দিয়ে সেবা করে যাচ্ছে, তার নামে চক্রান্ত ও ষরেযন্ত্র সহ মিথ্যাচার করা ঠিক হয়নি। উক্ত কবির এলাকায় চাপবাজ হিসেবে পরিচিত।