বাংলাদেশ ০৪:০০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ২১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
পেকুয়ায় মৎস্য ঘের থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার মাদারীপুর নামজারি করতে ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা নেন সর্বনিম্ম ৬ হাজার টাকা! দুর্গোৎসব উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসনের মত-বিনিময় সভা তানোরে অজ্ঞাত ব্যাক্তি’র লাশ উদ্ধার” মিলছেনা পরিচয় বদলগাছীতে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ছয় বছরের শিশুর মৃত্যু দৌলতপুরে পুলিশের অভিযানে ফেন্সিডিলসহ আটক-০১ শরীয়তপুর সদর উপজেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের পরিচিত সভা নলছিটি জেড এ ভুট্টো ডিগ্রি কলেজ ৫আগস্ট থেকে পলাতক অধ্যক্ষ দুই মাস পর হঠাৎ হাজির ইবিতে জুলাই গণহত্যার তথ্য-উপাত্ত চেয়ে গণবিজ্ঞপ্তি নাটোরের বড়াইগ্রামে দুর্গাপূজার নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সুপারের মতবিনিময়। র‌্যাবের পৃথক অভিযানে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিলসহ ০৪ শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার। ত্রিশালে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবসে শোভাযাত্রা ও আলোচনা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৪ মাদক ব্যবসায়ীক গ্রেফতার। তানোর প্রেস ক্লাবের নির্বাচনে সাঈদ সাজু সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানা ব্রাহ্মণপাড়ায় কৃষক-কৃষাণীদের মাঝে বিনামূল্যে সবজির বীজ বিতরণ

কোটচাঁদপুর আগুনে পুড়ে শেষ হল ৪ পরিবারের ৫ বিঘা পানের বরজ। 

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৬:৪৬:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ এপ্রিল ২০২২
  • ১৭৪৯ বার পড়া হয়েছে

কোটচাঁদপুর আগুনে পুড়ে শেষ হল ৪ পরিবারের ৫ বিঘা পানের বরজ। 

আবুল হাসান কুশনা কোটচাঁদপুর ঝিনাইদহ 
ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার ৩ নং কুশনা ইউনিয়ন পরিষদ। জালালপুর  গ্রামের দিন মজুর ৪ পরিবারের শেষ সম্বল পানের বরজ  আগুনে পুড়ে  হলো ছাই। সরোজমিনে যেয়ে জানতে পারি জালালপুর,ঘাঘা, তালসার গ্রামের মধ্যবর্তী জলার বিলের মাঠে আগুনের সুত্রপাত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত হন  ১।  মোঃ আক্কাস আলী বরজের পরিমান ১.৫ বিঘা ২।  মোঃ ইমামুল ইসলাম ১ বিঘা ৩।
মোঃ শহিদ হোসেন  ১.৫ বিঘা ৪। মোঃ মুক্তার হোসেন ১ বিঘা  সর্বমোট ৫ বিঘা। ক্ষতিগ্রস্হ বরজের মালিক গন বলেন আজ ৩১/৩/২২রোজ  বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক ৮টার সময় আমরা জানতে পারি বরজে আগুন লেগেছে। আগুন লাগার সাথে সাথে কোটচাঁদপুর ফায়ার সার্ভিসের অফিসে ফোন দিলে তারা আসেন, আসতে একটু বিলম্বিত হয়।কোটচাঁদপুর  ফায়ার সার্ভিস আসার পুর্বে সব আগুনে পুড়ে ছাই। আগুন দাও দাও করে বরজের বাঁশ পাটখড়ি  খড়কুটো পুড়ে চারপাশে শুধু আগুনের ধোঁয়া।
এই মূহুর্তে ফায়ার সার্ভিসের সদস্য গন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ১ঘন্টা ৪৫ মিনিটের অক্লান্ত চেষ্টায় বরজের আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আসে। এই দিকে কোটচাঁদপুর  ফায়ার সার্ভিসের কর্তব্যরত ইনচার্য মোঃ আক্কাস আলীর নিকট আগুনের সুত্রপাত  সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন রাত ৮ টা পাঁচ মিনিটে জানতে পারি । কয়টা ইউনিট কাজ করেছে জানতে চাইলে বলেন দুই টি ইউনিট কাজ করেছি। আগুন সম্পুর্ণ নিয়ন্ত্রনে এসেছে কি তিনি বলেন আগুন আমাদের নিয়ন্ত্রণে এসেছে সম্পুর্ণ আগুন মুক্ত হলে কাজ সমাপ্ত করেছি। আগুনের সুত্রপাত  কিভাবে হতে পারে সেটা বলতে পারেন নি।এই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ সাইফুল ইসলামের নিকট জানতে পারি পানের বরজ মালিক গন খুবই গরীব মানুষ। শেষ সম্বল এই পানের বরজ।
বরজ মালিক গন দিন আনে দিন খায় তাদের মাথা তুলে দাঁড়াবার আর যায়গা থাকলো না। এদের পরিবার গুলো এখন না খেয়ে থাকতে হবে কোথায় যাবে এরা। প্রায়ই বরজে আগুন লেগেই আছে কে বা কাহারা কি ভাবে আগুন লাগছে এটা বোঝা যাচ্ছে  না। এদিকে বরজ মালিক দের কান্নাকাটির আওয়াজ আজ আকাশ বাতাস ভারী হয়ে ওঠেছে একটাই কথা আমরা ছেলে মেয়ে নিয়ে কি খাব কি করবো কোথায় যাব।আমাদের শেষ সম্বল তো আগুনের কাছে হারিয়ে গেল। আসলে বরজে কেন এই আগুন লাগছে প্রায়ই আর সর্বনাশ হয়ে পথে বসছে গরীব বর্গা পান চাষীরা। এর সুত্রপাত কোথায় এটাই এখন সকলের কাছে প্রশ্ন।
বরজে যাহারা কাজ করছে তাদের মধ্যে  বিড়ি সিগারেট খাওয়া মানুষ গুলোর অব্যবস্হাপনায় যত্রতত্র আগুন ব্যবহার করার বলি হচ্ছে নাতো গরীব পান চাষীরা। আসল সমস্যা সমাধানের ব্যবস্হা মাননীয় প্রশাসনের নিকট হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এলাকার গরীব পান চাষীরা। এই অবস্থার সুত্রপাত কোথায় জানতে না পারলে ক্ষতিগ্রস্হ হবে গরীব বর্গা পান চাষীরা আর বিলুপ্ত হবে পান নামক একটি অর্থকারি ফসল। ক্ষতিগ্রস্হ চার পরিবারের এখন একটাই চাওয়া পাওয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রীর নিকট ও এলাকার জেলা প্রশাসন উপজেলা প্রশাসন মহোদয়ের কাছে। যদি ক্ষতি পূরণ কিছুটা আসে তাতে কিছুটা হলেও বাঁচতে পাররো পরিবারের সবাই কে নিয়ে।

পেকুয়ায় মৎস্য ঘের থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

কোটচাঁদপুর আগুনে পুড়ে শেষ হল ৪ পরিবারের ৫ বিঘা পানের বরজ। 

আপডেট সময় ০৬:৪৬:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ এপ্রিল ২০২২
আবুল হাসান কুশনা কোটচাঁদপুর ঝিনাইদহ 
ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার ৩ নং কুশনা ইউনিয়ন পরিষদ। জালালপুর  গ্রামের দিন মজুর ৪ পরিবারের শেষ সম্বল পানের বরজ  আগুনে পুড়ে  হলো ছাই। সরোজমিনে যেয়ে জানতে পারি জালালপুর,ঘাঘা, তালসার গ্রামের মধ্যবর্তী জলার বিলের মাঠে আগুনের সুত্রপাত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত হন  ১।  মোঃ আক্কাস আলী বরজের পরিমান ১.৫ বিঘা ২।  মোঃ ইমামুল ইসলাম ১ বিঘা ৩।
মোঃ শহিদ হোসেন  ১.৫ বিঘা ৪। মোঃ মুক্তার হোসেন ১ বিঘা  সর্বমোট ৫ বিঘা। ক্ষতিগ্রস্হ বরজের মালিক গন বলেন আজ ৩১/৩/২২রোজ  বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক ৮টার সময় আমরা জানতে পারি বরজে আগুন লেগেছে। আগুন লাগার সাথে সাথে কোটচাঁদপুর ফায়ার সার্ভিসের অফিসে ফোন দিলে তারা আসেন, আসতে একটু বিলম্বিত হয়।কোটচাঁদপুর  ফায়ার সার্ভিস আসার পুর্বে সব আগুনে পুড়ে ছাই। আগুন দাও দাও করে বরজের বাঁশ পাটখড়ি  খড়কুটো পুড়ে চারপাশে শুধু আগুনের ধোঁয়া।
এই মূহুর্তে ফায়ার সার্ভিসের সদস্য গন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ১ঘন্টা ৪৫ মিনিটের অক্লান্ত চেষ্টায় বরজের আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আসে। এই দিকে কোটচাঁদপুর  ফায়ার সার্ভিসের কর্তব্যরত ইনচার্য মোঃ আক্কাস আলীর নিকট আগুনের সুত্রপাত  সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন রাত ৮ টা পাঁচ মিনিটে জানতে পারি । কয়টা ইউনিট কাজ করেছে জানতে চাইলে বলেন দুই টি ইউনিট কাজ করেছি। আগুন সম্পুর্ণ নিয়ন্ত্রনে এসেছে কি তিনি বলেন আগুন আমাদের নিয়ন্ত্রণে এসেছে সম্পুর্ণ আগুন মুক্ত হলে কাজ সমাপ্ত করেছি। আগুনের সুত্রপাত  কিভাবে হতে পারে সেটা বলতে পারেন নি।এই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ সাইফুল ইসলামের নিকট জানতে পারি পানের বরজ মালিক গন খুবই গরীব মানুষ। শেষ সম্বল এই পানের বরজ।
বরজ মালিক গন দিন আনে দিন খায় তাদের মাথা তুলে দাঁড়াবার আর যায়গা থাকলো না। এদের পরিবার গুলো এখন না খেয়ে থাকতে হবে কোথায় যাবে এরা। প্রায়ই বরজে আগুন লেগেই আছে কে বা কাহারা কি ভাবে আগুন লাগছে এটা বোঝা যাচ্ছে  না। এদিকে বরজ মালিক দের কান্নাকাটির আওয়াজ আজ আকাশ বাতাস ভারী হয়ে ওঠেছে একটাই কথা আমরা ছেলে মেয়ে নিয়ে কি খাব কি করবো কোথায় যাব।আমাদের শেষ সম্বল তো আগুনের কাছে হারিয়ে গেল। আসলে বরজে কেন এই আগুন লাগছে প্রায়ই আর সর্বনাশ হয়ে পথে বসছে গরীব বর্গা পান চাষীরা। এর সুত্রপাত কোথায় এটাই এখন সকলের কাছে প্রশ্ন।
বরজে যাহারা কাজ করছে তাদের মধ্যে  বিড়ি সিগারেট খাওয়া মানুষ গুলোর অব্যবস্হাপনায় যত্রতত্র আগুন ব্যবহার করার বলি হচ্ছে নাতো গরীব পান চাষীরা। আসল সমস্যা সমাধানের ব্যবস্হা মাননীয় প্রশাসনের নিকট হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এলাকার গরীব পান চাষীরা। এই অবস্থার সুত্রপাত কোথায় জানতে না পারলে ক্ষতিগ্রস্হ হবে গরীব বর্গা পান চাষীরা আর বিলুপ্ত হবে পান নামক একটি অর্থকারি ফসল। ক্ষতিগ্রস্হ চার পরিবারের এখন একটাই চাওয়া পাওয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রীর নিকট ও এলাকার জেলা প্রশাসন উপজেলা প্রশাসন মহোদয়ের কাছে। যদি ক্ষতি পূরণ কিছুটা আসে তাতে কিছুটা হলেও বাঁচতে পাররো পরিবারের সবাই কে নিয়ে।