বাংলাদেশ ১২:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
মুন্সীগঞ্জ সদর ইউএনওর চরডুমুরিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন সন্ধ্যার মধ্যে উপাচার্য, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বাসভবন ছাড়ার আল্টিমেটাম কুবি শিক্ষার্থীদের রাবিতে জড়ো হওয়া আন্দোলনকারীদের পুলিশ-বিজিবির ধাওয়া মেহেন্দিগঞ্জে অজ্ঞাতনামা নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার। মুন্সীগঞ্জে গায়েবানা জানাযা থেকে ঈমাম ও বিএনপি নেতাকে ধরে নিয়ে গেলো পুলিশ কোটা আন্দোলনের পক্ষে সংহতি জানিয়ে ফেনী ইউনিভার্সিটির বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের বিবৃতি চলমান পরিস্থিতিতে রাবি ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি আপাতত স্থগিত: উপাচার্য বিদেশের পাঠানো টাকা চাইতে গিয়ে বিপাকে প্রবাসী স্বামী রাজশাহীতে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পবিত্র আশুরা পালিত চট্রগ্রামের কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত ওয়াসিমের জানাজায় মানুষের ঢল পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া পৌরসভার রাস্তায় সমবায় সমিতি ভবনের ট্যাংকির ময়লা: জনদুর্ভোগ মুন্সীগঞ্জে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের উপর হামলা, আহত ৫ হরিপুরে, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড এর পক্ষ থেকে কর্মী মিটিং ও গ্রাহক সমাবেশ অনুষ্ঠিত। গৌরীপুরে উদীচী কার্য়ালয়ে হামলা ও ভাংচুর স্ত্রীর যৌতুক মামলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক কারাগারে

মুক্তিযোদ্ধা দাবি করা জিয়া ছিল বঙ্গবন্ধু হত্যার মুলহোতা: সাবেক সাংসদ মাহমুদুর রহমান বেলায়েত

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৭:৩৫:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ মার্চ ২০২২
  • ১৬৮৫ বার পড়া হয়েছে

মুক্তিযোদ্ধা দাবি করা জিয়া ছিল বঙ্গবন্ধু হত্যার মুলহোতা: সাবেক সাংসদ মাহমুদুর রহমান বেলায়েত

  নোয়াখালী প্রতিনিধি
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগের জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধকালীন বৃহত্তর নোয়াখালীর মুজিব বাহিনীর কমান্ডার ও সাবেক সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহমুদুর রহমান বেলায়েত বলেছেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ধারণাই ছিলনা, তিনি আমাকে বললেন বঙ্গবন্ধুকে তো বাঁচাতে পারলেন না। এটা পরিস্কার ছিল বঙ্গবন্ধু হত্যার মুলহোতা দুইজন। একজন খন্দকার মোস্তাক, আরেকজন হলো যে আমাদের মুক্তিযোদ্ধা দাবি করে সেই জিয়াউর রহমান। তারা অনেক বারই বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরিকল্পনা করে।

মঙ্গলবার (২৯ মার্চ) বিকালে নোয়াখালী জিলা স্কুল মাঠে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।

জনসভায় নোয়াখালীর অপরাজনীতির বিষয়ে কথা বলেন স্থানীয় বক্তারা। তাাঁরা বলেন, এখানকার সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী দলের পদ-পদবীতে বলিয়ান হয়ে দলীয় প্রতীকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে অপরাজনীতির চর্চা করেছেন। দলের ভিতরে স্থান দিয়ে বিএনপি-জামায়াত এবং হাইব্রিডদের অর্থশালী করেছেন। অবমূল্যায়ন করেছেন দলের ত্যাগী নেতাকর্মীদের। জেলায় টেন্ডার বাণিজ্য, নিয়োগ বাণিজ্যসহ নানা দুর্ণীতিতে নিজের বলয় গড়ে তুলেছেন। শুধু তাই নয়, দলীয় সিনিয়র নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করে তাদের সম্মান হানি করছেন। তার এইসব অপকর্মের কারণে দলীয় ফোরামে সর্বসম্মতিতে তাকে জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ থেকে বহিষ্কার করে চুড়ান্তভাবে বহিষ্কারের জন্য কেন্দ্রের কাছে রেজুলেশনের মাধ্যমে সুপারিশ করা হয়েছে।

জনসভায় উপস্থিত জেলা, উপজেলা পর্যায়ের দলীয় নেতা এবং কর্মী-সমর্থকরা একরামুল করিম চৌধুরীকে দলীয় পদ থেকে চুড়ান্তভাবে বহিষ্কারের জন্য গণদাবি তোলেন।

জনসভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর।

জেলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক অধ্যক্ষ এ.এইচ.এম খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিমের সভাপতিত্বে ও শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ পিন্টুর সঞ্চালনায় জনসভায় জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক এডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহীন, সহিদ উল্যাহ খান সোহেলসহ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতারা বক্তব্য রাখেন।

 

জনসভাকে ঘিরে সকাল থেকে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে দলীয় নেতাকর্মীরা জড়ো হয় জেলা শহর মাইজদীতে। জনসভায় অর্ধলক্ষাধিক আওয়ামী লীগ, যুব লীগ, ছাত্রলীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী অংশ নেয়।

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

মুন্সীগঞ্জ সদর ইউএনওর চরডুমুরিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন

মুক্তিযোদ্ধা দাবি করা জিয়া ছিল বঙ্গবন্ধু হত্যার মুলহোতা: সাবেক সাংসদ মাহমুদুর রহমান বেলায়েত

আপডেট সময় ০৭:৩৫:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ মার্চ ২০২২

  নোয়াখালী প্রতিনিধি
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগের জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধকালীন বৃহত্তর নোয়াখালীর মুজিব বাহিনীর কমান্ডার ও সাবেক সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহমুদুর রহমান বেলায়েত বলেছেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ধারণাই ছিলনা, তিনি আমাকে বললেন বঙ্গবন্ধুকে তো বাঁচাতে পারলেন না। এটা পরিস্কার ছিল বঙ্গবন্ধু হত্যার মুলহোতা দুইজন। একজন খন্দকার মোস্তাক, আরেকজন হলো যে আমাদের মুক্তিযোদ্ধা দাবি করে সেই জিয়াউর রহমান। তারা অনেক বারই বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরিকল্পনা করে।

মঙ্গলবার (২৯ মার্চ) বিকালে নোয়াখালী জিলা স্কুল মাঠে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।

জনসভায় নোয়াখালীর অপরাজনীতির বিষয়ে কথা বলেন স্থানীয় বক্তারা। তাাঁরা বলেন, এখানকার সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী দলের পদ-পদবীতে বলিয়ান হয়ে দলীয় প্রতীকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে অপরাজনীতির চর্চা করেছেন। দলের ভিতরে স্থান দিয়ে বিএনপি-জামায়াত এবং হাইব্রিডদের অর্থশালী করেছেন। অবমূল্যায়ন করেছেন দলের ত্যাগী নেতাকর্মীদের। জেলায় টেন্ডার বাণিজ্য, নিয়োগ বাণিজ্যসহ নানা দুর্ণীতিতে নিজের বলয় গড়ে তুলেছেন। শুধু তাই নয়, দলীয় সিনিয়র নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করে তাদের সম্মান হানি করছেন। তার এইসব অপকর্মের কারণে দলীয় ফোরামে সর্বসম্মতিতে তাকে জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ থেকে বহিষ্কার করে চুড়ান্তভাবে বহিষ্কারের জন্য কেন্দ্রের কাছে রেজুলেশনের মাধ্যমে সুপারিশ করা হয়েছে।

জনসভায় উপস্থিত জেলা, উপজেলা পর্যায়ের দলীয় নেতা এবং কর্মী-সমর্থকরা একরামুল করিম চৌধুরীকে দলীয় পদ থেকে চুড়ান্তভাবে বহিষ্কারের জন্য গণদাবি তোলেন।

জনসভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর।

জেলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক অধ্যক্ষ এ.এইচ.এম খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিমের সভাপতিত্বে ও শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ পিন্টুর সঞ্চালনায় জনসভায় জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক এডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহীন, সহিদ উল্যাহ খান সোহেলসহ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতারা বক্তব্য রাখেন।

 

জনসভাকে ঘিরে সকাল থেকে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে দলীয় নেতাকর্মীরা জড়ো হয় জেলা শহর মাইজদীতে। জনসভায় অর্ধলক্ষাধিক আওয়ামী লীগ, যুব লীগ, ছাত্রলীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী অংশ নেয়।