বাংলাদেশ ০৭:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ জুলাই ২০২৪, ৭ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
মুন্সীগঞ্জ সদর ইউএনওর চরডুমুরিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন সন্ধ্যার মধ্যে উপাচার্য, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বাসভবন ছাড়ার আল্টিমেটাম কুবি শিক্ষার্থীদের রাবিতে জড়ো হওয়া আন্দোলনকারীদের পুলিশ-বিজিবির ধাওয়া মেহেন্দিগঞ্জে অজ্ঞাতনামা নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার। মুন্সীগঞ্জে গায়েবানা জানাযা থেকে ঈমাম ও বিএনপি নেতাকে ধরে নিয়ে গেলো পুলিশ কোটা আন্দোলনের পক্ষে সংহতি জানিয়ে ফেনী ইউনিভার্সিটির বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের বিবৃতি চলমান পরিস্থিতিতে রাবি ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি আপাতত স্থগিত: উপাচার্য বিদেশের পাঠানো টাকা চাইতে গিয়ে বিপাকে প্রবাসী স্বামী রাজশাহীতে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পবিত্র আশুরা পালিত চট্রগ্রামের কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত ওয়াসিমের জানাজায় মানুষের ঢল পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া পৌরসভার রাস্তায় সমবায় সমিতি ভবনের ট্যাংকির ময়লা: জনদুর্ভোগ মুন্সীগঞ্জে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের উপর হামলা, আহত ৫ হরিপুরে, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড এর পক্ষ থেকে কর্মী মিটিং ও গ্রাহক সমাবেশ অনুষ্ঠিত। গৌরীপুরে উদীচী কার্য়ালয়ে হামলা ও ভাংচুর স্ত্রীর যৌতুক মামলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক কারাগারে

পঞ্চসার জিয়সতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২টা গাছ কেটে ফেলেছে

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:১২:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ মার্চ ২০২২
  • ১৬৯১ বার পড়া হয়েছে

 

 সৈয়দ মাহবুবুর রহমান ঃঃ 
পঞ্চসার জিয়সতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠিত জায়গার শতবর্ষ পুরানো ৩টি গাছের মধ্যে ২টা গাছ কেটে ফেলেছে সুধির মন্ডল ও কালী দাসের নেতৃত্বে। বিশাল আকৃতির স্কুলের এই গাছ কেউ কাটতে সাহস না পেলেও সুধির মন্ডল কালী দাস সিরাজ সর্দারকে দিয়ে কেটে সাইজ করে ফেলেছেন। একটি গাছ এখন দাঁড়িয়ে আছে স্কুলের জায়গায়। মঙ্গলবার বিকাল ১টার সময় পঞ্চসার জিয়সতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এই জায়গাটি মন্দির কর্তৃপক্ষ দখল করে নেয়ার পায়তারা করছে বলে শিক্ষকগণ জানিয়েছেন। পুলিশ প্রশাসন দিয়ে স্কুলের জায়গায় জোরপূর্বক গেট লাগিয়েছেন সুধির মন্ডল ও কালী দাস।

পঞ্চসার জিয়সতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা মোতাহারা বেগম জানান, ৮ বছর পূর্বে স্কুলের নামে একটি সাইনবোর্ড সাটানো ছিল। সেটাও সরিয়ে ফেলেছে তারা। তাদের বিরুদ্ধে মামলা চলছে। মামলা চলমান অবস্থায় কিভাবে স্কুলের লাগানো গাছ কেটে ফেলেছে আমার বুঝে আসে না। এ বিষয়ে মঙ্গলবার বিকাল ২টায় খবর পেয়ে স্কুলের প্রধান শিক্ষিকাসহ অন্যান্য শিক্ষকগণ ঘটনাস্থলে গিয়ে গেটের চাবি নিয়ে আসেন এবং গাছ কাটা বন্ধ করে দেন।

 

এ বিষয়ে সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার নাসিমা খানম জানান, বিষয়টি জানার পরে স্কুলের প্রধান শিক্ষিকাকে পাঠিয়ে গাছ কাটা বন্ধ করে দিয়েছি। বাকী আগামীকালকে উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সাথে পরামর্শ করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

 

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ হাসিব সরকার জানানোর পরে সে দুইবার জানানো হয়েছে কিন্তু সে জানিয়েছেন বিষয়টি জেনে পরে জানাচ্ছি। রাত সোয়া আটটার সময় সেলফোনে ফোন দিলে তিনি জানান, সহকারি শিক্ষক ও বনবিভাগের কর্মকর্তাকে পাঠানো হয়েছে। তাদের মাধ্যমে গাছ কাটা বন্ধ করা হয়েছে।

এ বিষয়ে সুধির ও কালিদাসের সাথে যোগাযোগ করে পাওয়া যায়নি।

সাবেক সভাপতি ফিরোজ জানান, স্কুলের জায়গার দলিলাদি পাওয়ার পরই আদালতে মামলা করা হয়েছে। স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা ও ম্যানেজিং কমিটির লোকজন গিয়ে গাছ কাটা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। উপজেলায় অভিযোগ দেওয়ার জন্য গিয়েছি কিন্তু অফিসারগণ সকলে মিটিংয়ে থাকার কারণে কোন অভিযোগ দিতে পারিনি। আগামীকালকে লিখিত অভিযোগ দেব।

জনপ্রিয় সংবাদ

মুন্সীগঞ্জ সদর ইউএনওর চরডুমুরিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন

পঞ্চসার জিয়সতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২টা গাছ কেটে ফেলেছে

আপডেট সময় ১০:১২:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ মার্চ ২০২২

 

 সৈয়দ মাহবুবুর রহমান ঃঃ 
পঞ্চসার জিয়সতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠিত জায়গার শতবর্ষ পুরানো ৩টি গাছের মধ্যে ২টা গাছ কেটে ফেলেছে সুধির মন্ডল ও কালী দাসের নেতৃত্বে। বিশাল আকৃতির স্কুলের এই গাছ কেউ কাটতে সাহস না পেলেও সুধির মন্ডল কালী দাস সিরাজ সর্দারকে দিয়ে কেটে সাইজ করে ফেলেছেন। একটি গাছ এখন দাঁড়িয়ে আছে স্কুলের জায়গায়। মঙ্গলবার বিকাল ১টার সময় পঞ্চসার জিয়সতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এই জায়গাটি মন্দির কর্তৃপক্ষ দখল করে নেয়ার পায়তারা করছে বলে শিক্ষকগণ জানিয়েছেন। পুলিশ প্রশাসন দিয়ে স্কুলের জায়গায় জোরপূর্বক গেট লাগিয়েছেন সুধির মন্ডল ও কালী দাস।

পঞ্চসার জিয়সতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা মোতাহারা বেগম জানান, ৮ বছর পূর্বে স্কুলের নামে একটি সাইনবোর্ড সাটানো ছিল। সেটাও সরিয়ে ফেলেছে তারা। তাদের বিরুদ্ধে মামলা চলছে। মামলা চলমান অবস্থায় কিভাবে স্কুলের লাগানো গাছ কেটে ফেলেছে আমার বুঝে আসে না। এ বিষয়ে মঙ্গলবার বিকাল ২টায় খবর পেয়ে স্কুলের প্রধান শিক্ষিকাসহ অন্যান্য শিক্ষকগণ ঘটনাস্থলে গিয়ে গেটের চাবি নিয়ে আসেন এবং গাছ কাটা বন্ধ করে দেন।

 

এ বিষয়ে সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার নাসিমা খানম জানান, বিষয়টি জানার পরে স্কুলের প্রধান শিক্ষিকাকে পাঠিয়ে গাছ কাটা বন্ধ করে দিয়েছি। বাকী আগামীকালকে উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সাথে পরামর্শ করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

 

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ হাসিব সরকার জানানোর পরে সে দুইবার জানানো হয়েছে কিন্তু সে জানিয়েছেন বিষয়টি জেনে পরে জানাচ্ছি। রাত সোয়া আটটার সময় সেলফোনে ফোন দিলে তিনি জানান, সহকারি শিক্ষক ও বনবিভাগের কর্মকর্তাকে পাঠানো হয়েছে। তাদের মাধ্যমে গাছ কাটা বন্ধ করা হয়েছে।

এ বিষয়ে সুধির ও কালিদাসের সাথে যোগাযোগ করে পাওয়া যায়নি।

সাবেক সভাপতি ফিরোজ জানান, স্কুলের জায়গার দলিলাদি পাওয়ার পরই আদালতে মামলা করা হয়েছে। স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা ও ম্যানেজিং কমিটির লোকজন গিয়ে গাছ কাটা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। উপজেলায় অভিযোগ দেওয়ার জন্য গিয়েছি কিন্তু অফিসারগণ সকলে মিটিংয়ে থাকার কারণে কোন অভিযোগ দিতে পারিনি। আগামীকালকে লিখিত অভিযোগ দেব।