বাংলাদেশ ০৫:২১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
ইবি মেসডার সভাপতি শিমুল, সম্পাদক মোতালেব  নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর ফেসবুকে অশ্লীল ছবি প্রকাশ, মামলা হলে আসামী ধরছে না পুলিশ নওগাঁয় ফেন্সিডিল মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন দুই ঘন্টা সারাদেশের সাথে সিলেটের রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থেকে পুনরায় চালু। ভূল্লীতে উপ-নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে এনামুল হক বিজয়ী কুবি উপাচার্য ও শিক্ষক সমিতির সংবাদ সম্মেলন:পাল্টাপাল্টি দোষারোপ ঠাকুরগাঁও পৌরঃ উপনির্বাচনে সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে জয়লাভ করেছেন ফারজানা আক্তার পাখি তীব্র গরমে যখন বাংলাদেশ উত্তপ্ত সিলেট এত শীতল কেন ফিলিস্তিনি গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণপাড়ায় মানববন্ধন তীব্র গরমে ছাতা,জুস নিয়ে শ্রমিক ও ভ্যান চালকদের পাশে সমাজ সেবক সুজন ভান্ডারিয়া হাসপাতালের সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক ইনচার্জের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ গোপালপুর ইউনিয়নে উপনির্বাচনে মোঃ লিটন মোল্যা চেয়ারম্যান নির্বাচিত নেত্রকোনায় আচরনবিধি লংঘনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন সাগর থেকে রাঙ্গাবালীতে ভেসে এসেছে রহস্যময়বস্তু মুখী নদীর পাড়ে মাদকের জমজমাট ব্যবসা।

ফুলবাড়ীতে মৃত পোড়া হাঁস বিক্রয় করতে এসে জনতার হাতে আটক হাঁস ব্যবসায়ী

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৫:১২:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ মার্চ ২০২৪
  • ১৬২০ বার পড়া হয়েছে

ফুলবাড়ীতে মৃত পোড়া হাঁস বিক্রয় করতে এসে জনতার হাতে আটক হাঁস ব্যবসায়ী

 

 

মোঃ হারুন-উর-রশীদ,ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) থেকে;
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীর হোটেলে জবাই করা পোড়া হাঁস বিক্রয়ে সময় স্থানীয় জনতার হাতে আটক হন পার্বতীপুরের হাঁস ব্যবসায়ী মাহমুদ (২৪)। মাহামুদ আলী পার্বতীপুর উপজেলার হাবড়া ইউনিয়নের ঝাউপাড়া গ্রামের আনোয়ার হোসেনের পুত্র।

স্থানীয় বাসিন্দা সেকেন্দার আলী জিন্না বলেন, জবাই করা হাঁস পুড়ে ব্যাগে করে মটরসাইকেল যোগে ফুলবাড়ীর বিভিন্ন হোটেলে কম দামে সরবরাহ করছিলো হাঁস ব্যবসায়ী মাহমুদ। আমরা তাকে আটক করে জিজ্ঞাসা করি যে আপনি যে হাঁস পুড়ে হোটেলে দিচ্ছেন সেটা কি মরা না জীবিত। সে প্রশ্নে মাহমুদ জানান সে তেমন একটা জানেন না। সে তার এলাকার আশারফুল ইসলাম এর কাছে থেকে এভাবে নিয়ে বাজারে বিক্রয় করছে। এমন আরো কয়েকজন আছে তারা আশরাফুলের কাছ থেকে হাঁস নিয়ে বিভিন্ন উপজেলায় বিক্রয় করছে।

ফুলবাড়ী বাজারের মুরগী ব্যবসায়ী আবু তাহের জানান, আমরা বেশ কিছুদিন যাবৎ দেখছি এই মাহমুদ ফুলবাড়ীর ভাতের হোটেল গুলোতে জবাই করা ও পোড়া হাঁস বিক্রয় করছে। আমরা বাজারে জীবিত হাঁস ৬ শত টাকা কেজি দরে বিক্রয় করে পোষাতে পারছিনা আর মাহমুদ হাঁস জবাই করে পুড়ে ৫শত ৫০ টাকায় কিভাবে বিক্রয় করছে। হয়তো মরা হাঁস পুড়ে সে নিয়ে এসেছে। পরে এভাবে  মৃত্য হাস না বিক্রয় করার স্বর্তে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

কম দামে হাঁস পেলেই যে হোটেলে রান্না করে বিক্রয় করতে হবে সেটা কিন্তু একদম ঠিক না। পশু পাখির মাধ্যমে বার্ডফ্লুসহ নানা ধরনের জীবানু মানুষের মধ্যে প্রবেশ করতে পারে। তাছাড়া হাঁসের অনেকে খামারেই হাঁস মারা যায়। এই ধরনের ব্যবসায়ীরা হাঁস পুড়ে এনে বিক্রয় করে তাহলে ক্রেতারা কিছাবে বুঝবে তারা জীবিত হাঁস না মৃত হাঁস খাচ্ছেন। স্থানীয় সুধিজন মনে করেন যে এভাবে হাঁস না কিনে জীবিত হাঁস কিনে বাড়ীতে জবাই করে খাওয়া ভালো। এতে নিজেকে আর কোন প্রাকার সন্দেহ থাকে না।

 

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

ইবি মেসডার সভাপতি শিমুল, সম্পাদক মোতালেব 

ফুলবাড়ীতে মৃত পোড়া হাঁস বিক্রয় করতে এসে জনতার হাতে আটক হাঁস ব্যবসায়ী

আপডেট সময় ০৫:১২:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ মার্চ ২০২৪

 

 

মোঃ হারুন-উর-রশীদ,ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) থেকে;
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীর হোটেলে জবাই করা পোড়া হাঁস বিক্রয়ে সময় স্থানীয় জনতার হাতে আটক হন পার্বতীপুরের হাঁস ব্যবসায়ী মাহমুদ (২৪)। মাহামুদ আলী পার্বতীপুর উপজেলার হাবড়া ইউনিয়নের ঝাউপাড়া গ্রামের আনোয়ার হোসেনের পুত্র।

স্থানীয় বাসিন্দা সেকেন্দার আলী জিন্না বলেন, জবাই করা হাঁস পুড়ে ব্যাগে করে মটরসাইকেল যোগে ফুলবাড়ীর বিভিন্ন হোটেলে কম দামে সরবরাহ করছিলো হাঁস ব্যবসায়ী মাহমুদ। আমরা তাকে আটক করে জিজ্ঞাসা করি যে আপনি যে হাঁস পুড়ে হোটেলে দিচ্ছেন সেটা কি মরা না জীবিত। সে প্রশ্নে মাহমুদ জানান সে তেমন একটা জানেন না। সে তার এলাকার আশারফুল ইসলাম এর কাছে থেকে এভাবে নিয়ে বাজারে বিক্রয় করছে। এমন আরো কয়েকজন আছে তারা আশরাফুলের কাছ থেকে হাঁস নিয়ে বিভিন্ন উপজেলায় বিক্রয় করছে।

ফুলবাড়ী বাজারের মুরগী ব্যবসায়ী আবু তাহের জানান, আমরা বেশ কিছুদিন যাবৎ দেখছি এই মাহমুদ ফুলবাড়ীর ভাতের হোটেল গুলোতে জবাই করা ও পোড়া হাঁস বিক্রয় করছে। আমরা বাজারে জীবিত হাঁস ৬ শত টাকা কেজি দরে বিক্রয় করে পোষাতে পারছিনা আর মাহমুদ হাঁস জবাই করে পুড়ে ৫শত ৫০ টাকায় কিভাবে বিক্রয় করছে। হয়তো মরা হাঁস পুড়ে সে নিয়ে এসেছে। পরে এভাবে  মৃত্য হাস না বিক্রয় করার স্বর্তে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

কম দামে হাঁস পেলেই যে হোটেলে রান্না করে বিক্রয় করতে হবে সেটা কিন্তু একদম ঠিক না। পশু পাখির মাধ্যমে বার্ডফ্লুসহ নানা ধরনের জীবানু মানুষের মধ্যে প্রবেশ করতে পারে। তাছাড়া হাঁসের অনেকে খামারেই হাঁস মারা যায়। এই ধরনের ব্যবসায়ীরা হাঁস পুড়ে এনে বিক্রয় করে তাহলে ক্রেতারা কিছাবে বুঝবে তারা জীবিত হাঁস না মৃত হাঁস খাচ্ছেন। স্থানীয় সুধিজন মনে করেন যে এভাবে হাঁস না কিনে জীবিত হাঁস কিনে বাড়ীতে জবাই করে খাওয়া ভালো। এতে নিজেকে আর কোন প্রাকার সন্দেহ থাকে না।