বাংলাদেশ ০৯:০৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
নলছিটির ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির চাঁদাবাজী।। মহাসচিবের কাছে অভিযোগ। পা দিয়ে লিখে আলিম পাশ করলো রাসেল নাইক্ষ‍্যংছড়ি মদিনাতুল উলুম মডেল ইন: ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসা আলিম পরীক্ষায় এবারও শীর্ষস্থানে নলছিটি সুবিদপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির বিরুদ্ধে চাঁদা দাবীর অভিযোগ ভান্ডারিয়ায় শিল্পপতি সৈয়দ সোহেল রানার ওপর সন্ত্রাসী হামলা: বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ভান্ডারিয়ায় পূজা উদ্যাপন কমিটির সাথে বিএনপির মতবিনিময় সভা ভান্ডারিয়ায় সিরাত সন্ধ্যায় প্রাণের ছোঁয়া ভান্ডারিয়ায় “মুক্তকন্ঠ” শিল্পী ও সাংস্কৃতিক জোটের কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত গণঅভ্যুত্থানে মানুষের কাঁধে চেপে বসা জালিম শাসকের পতন হয়েছে – মাহমুদুর রহমান ২৬ লাখ টাকার ঘড়ি ৪ মাসেই নষ্ট ঠাকুরগাঁওয়ের শ্রী শ্রী রসিক রায় জিও মন্দির প্রাঙ্গন ও আশপাশ এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি ১৪ মাসেই কোরআনের হাফেজ বালক গৌরনদীতে সাংবাদিক সোহেবের চেক ছিনতাই ও চাঁদাবাজির ঘটনায় আদালতে মামলা মুন্সিগঞ্জ জেলা ক্রিড়া অফিসের আয়োজনে বার্ষিক ক্রিড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত। শরীয়তপুরের জাজিরায় ডিজিএম এর একঘেয়েমীর কারণে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল এক পল্লীবিদ্যুৎতের লাইনম্যানের।

নাইন্দার হাওরে কৃষকের মুখে ফুটেছে হাসি, প্রশংসায় ভাসছেন ইউএনও দেবাংশু কুমার সিংহ 

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:৫৭:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ এপ্রিল ২০২২
  • ১৭৫৫ বার পড়া হয়েছে

নাইন্দার হাওরে কৃষকের মুখে ফুটেছে হাসি, প্রশংসায় ভাসছেন ইউএনও দেবাংশু কুমার সিংহ 

দোয়ারাবাজার প্রতিনিধি :: নাইন্দার হাওরের ঝুঁকিপূর্ণ ফসল রক্ষা বাঁধের লিকেজ ও স্তুপ ধ্বসে যাওয়া বন্ধ করণে কোমর বেঁধে মাঠে নেমেছিলেন দোয়ারাবাজার উপজেলা প্রশাসন ও পিআইসি এবং পাউবো’র সংশ্লিষ্টরা। গত ২ এপ্রিল থেকে ২২ এপ্রিল পর্যন্ত পাহাড়ি ঢলে দুই দফা বন্যায় ঝুকিপূর্ণ হয়ে ওঠে নাইন্দার হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ। এ কারণে এই হাওরের হাজার হাজার একর বোরো ফসলি জমি পড়ে হুমকির মুখে। হাওরের কালিউরি নদীর প্রধানতম ফসল রক্ষা বাঁধ ফোল্ডার ২ ও ৩ যথাক্রমে ১০,১১ও ১২ নম্বর পিআইসি বেশ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠলে বাঁধ রক্ষায় কোমর বেঁধে মাঠে নামেন উপজেলা প্রশাসন, পাউবো এবং সংশ্লিষ্ট পিআইসিরা। দফায় দফায় ফসল রক্ষা বাঁধ পরিদর্শন করতে দেখাগেছে তখন উপজেলা প্রশাসন, পাউবো ও সংশ্লিষ্টদের। বাঁধে লিকেজ ও স্তুপ ধ্বসে যাওয়া বন্ধ করতে দীর্ঘ ২০ দিন ধরে সংশ্লিষ্টরা বাঁধে তাবু তৈরি করে রাত জেগে কাজ করতে দেখা গেছে। অবশষে সকল ঝুঁকি কেটে উপজেেলা নির্বাহী অফিসার দেবাংশু কুমার সিংহ এঁর আন্তরিক প্রচেষ্টা ও তদারকিতে ওই হাওরের অন্তত দেড় হাজার হেক্টর বোরোধান রক্ষা পায়। এখন কৃষকের মুখে ফুটছে হাসি। ইতোমধ্যে ৯৮ ভাগ ফসল কাটা হয়েগেছে।
নাইনন্দার হাওর ফোল্ডার -২, ১২ নম্বর পিআইসির সভাপতি তাজুল ইসলাম বলেন, দুই দফা বন্যা আসলে আমাদের ইউএনও মহোদয় এবং পাউবোর, প্রধান নির্বাহী প্রকৌশলী, উপবিভাগীয় প্রকৌশলী এবং এসও মহোদয়ের আন্তরিক তদারকিতে আমরা সার্বক্ষণিক বাঁধে কাজ করেছি। বাঁধের কাজ শেষ হওয়ার পরও আকষ্মিক বন্যা আসার পর বাঁধ ঝুকিপূর্ণ হয়ে ওঠলে বাঁশ ফাইলিং ও বস্তা দিয়ে ড্রাপিং এবং শ্রমিকের যে অতিরিক্ত কাজ করা হয়েছে এগুলো ছিল নির্ধারিত কাজের বাইরে। আমাদের দাবি হল জরুরি ভিত্তিতে যে ব্যায় হয়েছে তা প্রশাসনের আন্তরিকতার কারণে অতিরিক্ত ব্যায় করেছি। বাঁধ ঠেকাতে আমরা সূদঋণ করেও বাঁধের কাজ করিয়েছি। অতিরিক্ত কাজের বিল দেওয়ার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ জানাই।
আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello

নলছিটির ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির চাঁদাবাজী।। মহাসচিবের কাছে অভিযোগ।

নাইন্দার হাওরে কৃষকের মুখে ফুটেছে হাসি, প্রশংসায় ভাসছেন ইউএনও দেবাংশু কুমার সিংহ 

আপডেট সময় ১০:৫৭:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ এপ্রিল ২০২২
দোয়ারাবাজার প্রতিনিধি :: নাইন্দার হাওরের ঝুঁকিপূর্ণ ফসল রক্ষা বাঁধের লিকেজ ও স্তুপ ধ্বসে যাওয়া বন্ধ করণে কোমর বেঁধে মাঠে নেমেছিলেন দোয়ারাবাজার উপজেলা প্রশাসন ও পিআইসি এবং পাউবো’র সংশ্লিষ্টরা। গত ২ এপ্রিল থেকে ২২ এপ্রিল পর্যন্ত পাহাড়ি ঢলে দুই দফা বন্যায় ঝুকিপূর্ণ হয়ে ওঠে নাইন্দার হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ। এ কারণে এই হাওরের হাজার হাজার একর বোরো ফসলি জমি পড়ে হুমকির মুখে। হাওরের কালিউরি নদীর প্রধানতম ফসল রক্ষা বাঁধ ফোল্ডার ২ ও ৩ যথাক্রমে ১০,১১ও ১২ নম্বর পিআইসি বেশ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠলে বাঁধ রক্ষায় কোমর বেঁধে মাঠে নামেন উপজেলা প্রশাসন, পাউবো এবং সংশ্লিষ্ট পিআইসিরা। দফায় দফায় ফসল রক্ষা বাঁধ পরিদর্শন করতে দেখাগেছে তখন উপজেলা প্রশাসন, পাউবো ও সংশ্লিষ্টদের। বাঁধে লিকেজ ও স্তুপ ধ্বসে যাওয়া বন্ধ করতে দীর্ঘ ২০ দিন ধরে সংশ্লিষ্টরা বাঁধে তাবু তৈরি করে রাত জেগে কাজ করতে দেখা গেছে। অবশষে সকল ঝুঁকি কেটে উপজেেলা নির্বাহী অফিসার দেবাংশু কুমার সিংহ এঁর আন্তরিক প্রচেষ্টা ও তদারকিতে ওই হাওরের অন্তত দেড় হাজার হেক্টর বোরোধান রক্ষা পায়। এখন কৃষকের মুখে ফুটছে হাসি। ইতোমধ্যে ৯৮ ভাগ ফসল কাটা হয়েগেছে।
নাইনন্দার হাওর ফোল্ডার -২, ১২ নম্বর পিআইসির সভাপতি তাজুল ইসলাম বলেন, দুই দফা বন্যা আসলে আমাদের ইউএনও মহোদয় এবং পাউবোর, প্রধান নির্বাহী প্রকৌশলী, উপবিভাগীয় প্রকৌশলী এবং এসও মহোদয়ের আন্তরিক তদারকিতে আমরা সার্বক্ষণিক বাঁধে কাজ করেছি। বাঁধের কাজ শেষ হওয়ার পরও আকষ্মিক বন্যা আসার পর বাঁধ ঝুকিপূর্ণ হয়ে ওঠলে বাঁশ ফাইলিং ও বস্তা দিয়ে ড্রাপিং এবং শ্রমিকের যে অতিরিক্ত কাজ করা হয়েছে এগুলো ছিল নির্ধারিত কাজের বাইরে। আমাদের দাবি হল জরুরি ভিত্তিতে যে ব্যায় হয়েছে তা প্রশাসনের আন্তরিকতার কারণে অতিরিক্ত ব্যায় করেছি। বাঁধ ঠেকাতে আমরা সূদঋণ করেও বাঁধের কাজ করিয়েছি। অতিরিক্ত কাজের বিল দেওয়ার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ জানাই।