বাংলাদেশ ০৪:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ জুলাই ২০২৪, ৭ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
মুন্সীগঞ্জ সদর ইউএনওর চরডুমুরিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন সন্ধ্যার মধ্যে উপাচার্য, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বাসভবন ছাড়ার আল্টিমেটাম কুবি শিক্ষার্থীদের রাবিতে জড়ো হওয়া আন্দোলনকারীদের পুলিশ-বিজিবির ধাওয়া মেহেন্দিগঞ্জে অজ্ঞাতনামা নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার। মুন্সীগঞ্জে গায়েবানা জানাযা থেকে ঈমাম ও বিএনপি নেতাকে ধরে নিয়ে গেলো পুলিশ কোটা আন্দোলনের পক্ষে সংহতি জানিয়ে ফেনী ইউনিভার্সিটির বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের বিবৃতি চলমান পরিস্থিতিতে রাবি ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি আপাতত স্থগিত: উপাচার্য বিদেশের পাঠানো টাকা চাইতে গিয়ে বিপাকে প্রবাসী স্বামী রাজশাহীতে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পবিত্র আশুরা পালিত চট্রগ্রামের কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত ওয়াসিমের জানাজায় মানুষের ঢল পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া পৌরসভার রাস্তায় সমবায় সমিতি ভবনের ট্যাংকির ময়লা: জনদুর্ভোগ মুন্সীগঞ্জে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের উপর হামলা, আহত ৫ হরিপুরে, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড এর পক্ষ থেকে কর্মী মিটিং ও গ্রাহক সমাবেশ অনুষ্ঠিত। গৌরীপুরে উদীচী কার্য়ালয়ে হামলা ও ভাংচুর স্ত্রীর যৌতুক মামলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক কারাগারে

নাইন্দার হাওরে কৃষকের মুখে ফুটেছে হাসি, প্রশংসায় ভাসছেন ইউএনও দেবাংশু কুমার সিংহ 

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:৫৭:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ এপ্রিল ২০২২
  • ১৭৩৬ বার পড়া হয়েছে

নাইন্দার হাওরে কৃষকের মুখে ফুটেছে হাসি, প্রশংসায় ভাসছেন ইউএনও দেবাংশু কুমার সিংহ 

দোয়ারাবাজার প্রতিনিধি :: নাইন্দার হাওরের ঝুঁকিপূর্ণ ফসল রক্ষা বাঁধের লিকেজ ও স্তুপ ধ্বসে যাওয়া বন্ধ করণে কোমর বেঁধে মাঠে নেমেছিলেন দোয়ারাবাজার উপজেলা প্রশাসন ও পিআইসি এবং পাউবো’র সংশ্লিষ্টরা। গত ২ এপ্রিল থেকে ২২ এপ্রিল পর্যন্ত পাহাড়ি ঢলে দুই দফা বন্যায় ঝুকিপূর্ণ হয়ে ওঠে নাইন্দার হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ। এ কারণে এই হাওরের হাজার হাজার একর বোরো ফসলি জমি পড়ে হুমকির মুখে। হাওরের কালিউরি নদীর প্রধানতম ফসল রক্ষা বাঁধ ফোল্ডার ২ ও ৩ যথাক্রমে ১০,১১ও ১২ নম্বর পিআইসি বেশ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠলে বাঁধ রক্ষায় কোমর বেঁধে মাঠে নামেন উপজেলা প্রশাসন, পাউবো এবং সংশ্লিষ্ট পিআইসিরা। দফায় দফায় ফসল রক্ষা বাঁধ পরিদর্শন করতে দেখাগেছে তখন উপজেলা প্রশাসন, পাউবো ও সংশ্লিষ্টদের। বাঁধে লিকেজ ও স্তুপ ধ্বসে যাওয়া বন্ধ করতে দীর্ঘ ২০ দিন ধরে সংশ্লিষ্টরা বাঁধে তাবু তৈরি করে রাত জেগে কাজ করতে দেখা গেছে। অবশষে সকল ঝুঁকি কেটে উপজেেলা নির্বাহী অফিসার দেবাংশু কুমার সিংহ এঁর আন্তরিক প্রচেষ্টা ও তদারকিতে ওই হাওরের অন্তত দেড় হাজার হেক্টর বোরোধান রক্ষা পায়। এখন কৃষকের মুখে ফুটছে হাসি। ইতোমধ্যে ৯৮ ভাগ ফসল কাটা হয়েগেছে।
নাইনন্দার হাওর ফোল্ডার -২, ১২ নম্বর পিআইসির সভাপতি তাজুল ইসলাম বলেন, দুই দফা বন্যা আসলে আমাদের ইউএনও মহোদয় এবং পাউবোর, প্রধান নির্বাহী প্রকৌশলী, উপবিভাগীয় প্রকৌশলী এবং এসও মহোদয়ের আন্তরিক তদারকিতে আমরা সার্বক্ষণিক বাঁধে কাজ করেছি। বাঁধের কাজ শেষ হওয়ার পরও আকষ্মিক বন্যা আসার পর বাঁধ ঝুকিপূর্ণ হয়ে ওঠলে বাঁশ ফাইলিং ও বস্তা দিয়ে ড্রাপিং এবং শ্রমিকের যে অতিরিক্ত কাজ করা হয়েছে এগুলো ছিল নির্ধারিত কাজের বাইরে। আমাদের দাবি হল জরুরি ভিত্তিতে যে ব্যায় হয়েছে তা প্রশাসনের আন্তরিকতার কারণে অতিরিক্ত ব্যায় করেছি। বাঁধ ঠেকাতে আমরা সূদঋণ করেও বাঁধের কাজ করিয়েছি। অতিরিক্ত কাজের বিল দেওয়ার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ জানাই।
আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

মুন্সীগঞ্জ সদর ইউএনওর চরডুমুরিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন

নাইন্দার হাওরে কৃষকের মুখে ফুটেছে হাসি, প্রশংসায় ভাসছেন ইউএনও দেবাংশু কুমার সিংহ 

আপডেট সময় ১০:৫৭:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ এপ্রিল ২০২২
দোয়ারাবাজার প্রতিনিধি :: নাইন্দার হাওরের ঝুঁকিপূর্ণ ফসল রক্ষা বাঁধের লিকেজ ও স্তুপ ধ্বসে যাওয়া বন্ধ করণে কোমর বেঁধে মাঠে নেমেছিলেন দোয়ারাবাজার উপজেলা প্রশাসন ও পিআইসি এবং পাউবো’র সংশ্লিষ্টরা। গত ২ এপ্রিল থেকে ২২ এপ্রিল পর্যন্ত পাহাড়ি ঢলে দুই দফা বন্যায় ঝুকিপূর্ণ হয়ে ওঠে নাইন্দার হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ। এ কারণে এই হাওরের হাজার হাজার একর বোরো ফসলি জমি পড়ে হুমকির মুখে। হাওরের কালিউরি নদীর প্রধানতম ফসল রক্ষা বাঁধ ফোল্ডার ২ ও ৩ যথাক্রমে ১০,১১ও ১২ নম্বর পিআইসি বেশ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠলে বাঁধ রক্ষায় কোমর বেঁধে মাঠে নামেন উপজেলা প্রশাসন, পাউবো এবং সংশ্লিষ্ট পিআইসিরা। দফায় দফায় ফসল রক্ষা বাঁধ পরিদর্শন করতে দেখাগেছে তখন উপজেলা প্রশাসন, পাউবো ও সংশ্লিষ্টদের। বাঁধে লিকেজ ও স্তুপ ধ্বসে যাওয়া বন্ধ করতে দীর্ঘ ২০ দিন ধরে সংশ্লিষ্টরা বাঁধে তাবু তৈরি করে রাত জেগে কাজ করতে দেখা গেছে। অবশষে সকল ঝুঁকি কেটে উপজেেলা নির্বাহী অফিসার দেবাংশু কুমার সিংহ এঁর আন্তরিক প্রচেষ্টা ও তদারকিতে ওই হাওরের অন্তত দেড় হাজার হেক্টর বোরোধান রক্ষা পায়। এখন কৃষকের মুখে ফুটছে হাসি। ইতোমধ্যে ৯৮ ভাগ ফসল কাটা হয়েগেছে।
নাইনন্দার হাওর ফোল্ডার -২, ১২ নম্বর পিআইসির সভাপতি তাজুল ইসলাম বলেন, দুই দফা বন্যা আসলে আমাদের ইউএনও মহোদয় এবং পাউবোর, প্রধান নির্বাহী প্রকৌশলী, উপবিভাগীয় প্রকৌশলী এবং এসও মহোদয়ের আন্তরিক তদারকিতে আমরা সার্বক্ষণিক বাঁধে কাজ করেছি। বাঁধের কাজ শেষ হওয়ার পরও আকষ্মিক বন্যা আসার পর বাঁধ ঝুকিপূর্ণ হয়ে ওঠলে বাঁশ ফাইলিং ও বস্তা দিয়ে ড্রাপিং এবং শ্রমিকের যে অতিরিক্ত কাজ করা হয়েছে এগুলো ছিল নির্ধারিত কাজের বাইরে। আমাদের দাবি হল জরুরি ভিত্তিতে যে ব্যায় হয়েছে তা প্রশাসনের আন্তরিকতার কারণে অতিরিক্ত ব্যায় করেছি। বাঁধ ঠেকাতে আমরা সূদঋণ করেও বাঁধের কাজ করিয়েছি। অতিরিক্ত কাজের বিল দেওয়ার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ জানাই।