বাংলাদেশ ০২:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
মির্জাগঞ্জে বৃষ্টি কামনায় ইস্তিস্কার নামাজ আদায় শনিবারের ছুটি ও আমাদের অবস্থান মির্জাগঞ্জে বিনাদোষে দুই নারীকে মারধরের প্রতিবাদে মানববন্ধন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হলেন যে নারী। নবীনগরে সড়ক ও খালের জায়গা দখলের চলছে মহোৎসব! চট্টগ্রামে সহ সারা দেশে সাংবাদিকের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে ‘সিইউজে’ সিংগাইরে সাংবাদিকের চাঁদাবাজি,দুই জন আটক দিনাজপুরে সজনের ডাটার বাম্পার ফলন সাংবাদিক হামলার মামলায় সুদেব মাষ্টার জেল হাজতে প্রেরণ চট্টগ্রাম টেকপাড়া ও এয়াকুব নগরে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে নগদ অর্থ ও শাড়ি-লুঙ্গি বিতরণ পিরোজপুরের চরখালী ফেরীতে মেট্রোপলিটন পরিবহনের ধাক্কায় ফেরী থেকে একাধিক মোটরসাইকেল নদীতে কটিয়াদীতে সর্বজনীন পেনশন স্কিম অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত সাত গ্রামের সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী এড. রেজাউল করিম বালিয়াডাঙ্গীতে খাপড়া ওয়ার্ড দিবসে শহীদদের স্মরণে সিপিবির লাল পতাকা মিছিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। স্কুলের জমি দখলের প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন 

গীতিকার মিজান সরকার সৃষ্টি করে যাচ্ছেন জনপ্রিয় লোকসংগীত

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৮:১৯:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ মার্চ ২০২৩
  • ১৭০৬ বার পড়া হয়েছে

গীতিকার মিজান সরকার সৃষ্টি করে যাচ্ছেন জনপ্রিয় লোকসংগীত

 

জাহিদ হাসান নিশান, বিনোদন প্রতিবেদকঃ
গীতিকার মিজান সরকার,যার  নাম শুনলে প্রথমেই যে কথা আমাদের হৃদয়ে জাগ্রত হবে তা হলো লোকজ সংস্কৃতি, পল্লী সাহিত্য, বাঙালি সংস্কৃতি এমন অজস্র বিষয়।
 যেখানে তিনি গৎবাঁধা নিয়মের বাইরে গিয়ে নিজস্ব ধাঁচে তুলে এনেছেন বাংলার অমৃত রত্নভাণ্ডার। একটি দেশের একটি জাতির সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ হলো তার নিজস্ব সংস্কৃতি, আচার, ঐতিহ্য,   জীবনধারা, কৃষ্টি,লোকজ উৎসব,  সাংস্কৃতিক পরিক্রমা।
 একজন জনপ্রিয় গীতিকার, কবি,লোকজ গবেষক  হিসেবে ‘মিজান সরকার’এর সকল  সৃষ্টি মা  মাটির সঙ্গে মিশে গ্রাম বাংলার জনপদ, পথ, প্রান্তর,  জনমানুষের সঙ্গে মিলে মিশে একাকার হয়ে আছে যার  কর্মব্যাপ্তি নিঃসন্দেহে  অতুলনীয় ও প্রশংসার দাবিদার ।
বাংলার লোক সংগীত, বাংলার মাটি, বাংলার রূপ, বাংলার সাংস্কৃতিক ইতিহাস যে কতখানি ব্যাপ্তিময় তা মিজান সরকারের গীতিকথায়, সুরে, কন্ঠে ও গবেষণায়  বোঝা যায়।
মিজান সরকারের জন্ম ১৯৯৩ সালের ১১ নবেম্বর নরসিংদী জেলার শিবপুর থানার গিলাবের গ্রামে। পিতা মজিবর সরকার ও মাতা মোছাঃ মোমেনা বেগমের ৩ মেয়ে ও১ ছেলের মাঝে তিনিই প্রথম।
আবার, ‘আলাউদ্দীন কাওয়াল’র সম্পাদনায়” গানের মাঝে সাধনা”বই লিখেন তিনি ২০২৩ সালে৷
গীতিকার মিজান সরকারের গীতিকাব্য নিয়ে তরুণ প্রজন্মের অনেক প্রতিভাবান কন্ঠ শিল্পী এবং প্রখ্যাত সব শিল্পী কাজ করে যাচ্ছেন নিয়মিত।
নিজের রচিত গীতিকাব্য নিয়ে মিজান সরকার ‘পত্রিকা ‘কে বলেন,
‘আমার মূল ভাবনা বাংলা আমার মায়ের ভাষা, আমি বাঙালি। আমার দেশ-বাংলাদেশ। বাংলাদেশ গানের দেশ সুরের দেশ। আমাদের শিখরে সঙ্গীতের শক্তি সুরে শক্তি।
বাংলাদেশে লোকসঙ্গীতের বিশাল ভান্ডার রয়েছে।
 জন্মগ্রহনের পর থেকেই আমি লোক সংগীত শুনে শুনে বড় হয়েছি ।
গ্রাম বাংলার সেই লোক গান  আজ হারিয়ে যাচ্ছে কালের বিবর্তণে। আর বর্তমান সময়ের তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে যার যোগসূত্র নামে মাত্র।
 কোনও সংরক্ষণের উপায় নেই। বাংলা লোক সঙ্গীতের মধ্যে  লালন, বাউল, হাছনরাজা, ভান্ডারী, ভাটিয়ালী, ভাওয়াইয়া, ধামাইল, গজল, পুঁথি,  গম্ভীরা, জারী, সারি, কীর্তন, কবিগান, যাত্রাপালা, শ্যামা সঙ্গীতসহ আরও বেশ কিছু গান রয়েছে।
এর মধ্যে বাউল গানের বাণী মূলত দেহতত্ত্ব এর উপর ভিত্তি করে সৃষ্টি এবং সহজ মধ্যে যার রসবোধ আস্বাদনের আনন্দই আলাদা, বোধ করি সেটাই হয়ত আমার গীতিকাব্য,সুর, এবং গায়কীর মাধ্যমে নতুন  প্রজন্মকে  আকর্ষণ করতে পারবে।
“দৈনিক বাংলার আলো নিউজ এর পক্ষ থেকে গানের পাখি সুর সাধক, গীতিকার, সংগীতজ্ঞ ‘মিজান সরকার’এর জন্য থাকলো অনেক অনেক শুভকামনা।
জনপ্রিয় সংবাদ

মির্জাগঞ্জে বৃষ্টি কামনায় ইস্তিস্কার নামাজ আদায়

গীতিকার মিজান সরকার সৃষ্টি করে যাচ্ছেন জনপ্রিয় লোকসংগীত

আপডেট সময় ০৮:১৯:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ মার্চ ২০২৩

 

জাহিদ হাসান নিশান, বিনোদন প্রতিবেদকঃ
গীতিকার মিজান সরকার,যার  নাম শুনলে প্রথমেই যে কথা আমাদের হৃদয়ে জাগ্রত হবে তা হলো লোকজ সংস্কৃতি, পল্লী সাহিত্য, বাঙালি সংস্কৃতি এমন অজস্র বিষয়।
 যেখানে তিনি গৎবাঁধা নিয়মের বাইরে গিয়ে নিজস্ব ধাঁচে তুলে এনেছেন বাংলার অমৃত রত্নভাণ্ডার। একটি দেশের একটি জাতির সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ হলো তার নিজস্ব সংস্কৃতি, আচার, ঐতিহ্য,   জীবনধারা, কৃষ্টি,লোকজ উৎসব,  সাংস্কৃতিক পরিক্রমা।
 একজন জনপ্রিয় গীতিকার, কবি,লোকজ গবেষক  হিসেবে ‘মিজান সরকার’এর সকল  সৃষ্টি মা  মাটির সঙ্গে মিশে গ্রাম বাংলার জনপদ, পথ, প্রান্তর,  জনমানুষের সঙ্গে মিলে মিশে একাকার হয়ে আছে যার  কর্মব্যাপ্তি নিঃসন্দেহে  অতুলনীয় ও প্রশংসার দাবিদার ।
বাংলার লোক সংগীত, বাংলার মাটি, বাংলার রূপ, বাংলার সাংস্কৃতিক ইতিহাস যে কতখানি ব্যাপ্তিময় তা মিজান সরকারের গীতিকথায়, সুরে, কন্ঠে ও গবেষণায়  বোঝা যায়।
মিজান সরকারের জন্ম ১৯৯৩ সালের ১১ নবেম্বর নরসিংদী জেলার শিবপুর থানার গিলাবের গ্রামে। পিতা মজিবর সরকার ও মাতা মোছাঃ মোমেনা বেগমের ৩ মেয়ে ও১ ছেলের মাঝে তিনিই প্রথম।
আবার, ‘আলাউদ্দীন কাওয়াল’র সম্পাদনায়” গানের মাঝে সাধনা”বই লিখেন তিনি ২০২৩ সালে৷
গীতিকার মিজান সরকারের গীতিকাব্য নিয়ে তরুণ প্রজন্মের অনেক প্রতিভাবান কন্ঠ শিল্পী এবং প্রখ্যাত সব শিল্পী কাজ করে যাচ্ছেন নিয়মিত।
নিজের রচিত গীতিকাব্য নিয়ে মিজান সরকার ‘পত্রিকা ‘কে বলেন,
‘আমার মূল ভাবনা বাংলা আমার মায়ের ভাষা, আমি বাঙালি। আমার দেশ-বাংলাদেশ। বাংলাদেশ গানের দেশ সুরের দেশ। আমাদের শিখরে সঙ্গীতের শক্তি সুরে শক্তি।
বাংলাদেশে লোকসঙ্গীতের বিশাল ভান্ডার রয়েছে।
 জন্মগ্রহনের পর থেকেই আমি লোক সংগীত শুনে শুনে বড় হয়েছি ।
গ্রাম বাংলার সেই লোক গান  আজ হারিয়ে যাচ্ছে কালের বিবর্তণে। আর বর্তমান সময়ের তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে যার যোগসূত্র নামে মাত্র।
 কোনও সংরক্ষণের উপায় নেই। বাংলা লোক সঙ্গীতের মধ্যে  লালন, বাউল, হাছনরাজা, ভান্ডারী, ভাটিয়ালী, ভাওয়াইয়া, ধামাইল, গজল, পুঁথি,  গম্ভীরা, জারী, সারি, কীর্তন, কবিগান, যাত্রাপালা, শ্যামা সঙ্গীতসহ আরও বেশ কিছু গান রয়েছে।
এর মধ্যে বাউল গানের বাণী মূলত দেহতত্ত্ব এর উপর ভিত্তি করে সৃষ্টি এবং সহজ মধ্যে যার রসবোধ আস্বাদনের আনন্দই আলাদা, বোধ করি সেটাই হয়ত আমার গীতিকাব্য,সুর, এবং গায়কীর মাধ্যমে নতুন  প্রজন্মকে  আকর্ষণ করতে পারবে।
“দৈনিক বাংলার আলো নিউজ এর পক্ষ থেকে গানের পাখি সুর সাধক, গীতিকার, সংগীতজ্ঞ ‘মিজান সরকার’এর জন্য থাকলো অনেক অনেক শুভকামনা।