বাংলাদেশ ০১:৫২ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ এলাকা হতে বিপুল পরিমাণ ভয়াবহ মাদক বুপ্রেনরফিনসহ ০৩ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ নওগাঁর মহাদেবপুর থানা পুলিশ পৃথক অভিযান চালিয়ে এক নারী সহ মোট ১৩ জনকে আটক করেছে আহমদ হোসেন এর সাথে পূর্বধলার গণমাধ্যম কর্মীদের কুশল বিনিময়   রোগ মুক্তি কামনায় ধনবাড়ী উপজেলা প্রেসক্লাবের  উদ্যোগে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মায়ের হত্যার বিচার করতে, বিপাশা হতে চায় পুলিশ বিএনপি জামায়াত সবাই কইব বিয়া কর-বিয়া কর, চুন কিন্তু কেউ দিত না নওগাঁর বদলগাছীতে উপজেলা আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত  খনিজ পদার্থের সন্ধানে পীরগঞ্জে কূপ খনন উদ্বোধন পিরোজপুরের নেছারাবাদে অসহায় ও দুস্থ রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব  রাঙ্গাবালীতে যায়যায়দিন ফ্রেন্ডস ফোরাম এর আহ্বায়ক কমিটি গঠন নেত্রকোণা সংসদীয়  ৫টি আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করলেন ৩৬ জন মধুপুরে আবারও বেড়ে গেল পেঁয়াজের দাম রাজস্থীতে শান্তি চুক্তি ২৬ বছর পূর্তি উদযাপন  কৃষি কর্মকর্তাদের সার্বিক সহযোগিতায় রায়গঞ্জে দিন দিন বাড়ছে ভূট্টা চাষ

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ক্যাবিনেট সচিব এইচ টি ইমামের প্রথম মৃত্যু বার্ষিকী আজ

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:৪৬:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ মার্চ ২০২২
  • ১৬৫৭ বার পড়া হয়েছে

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ক্যাবিনেট সচিব এইচ টি ইমামের প্রথম মৃত্যু বার্ষিকী আজ

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ভিডিও প্রতিযোগিতা: বিস্তারিত ফেইসবুক পেইজে

রিয়াজ আহমেদ হান্নান, স্টাফ রিপোর্টারঃ
আজ ০৪ মার্চ’২২ইং, শুক্রবার বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনের অধিকারী প্রধানমন্ত্রীর সাবেক রাজনৈতিক উপদেষ্টা হোসেন তৌফিক ইমাম (এইচ টি ইমাম) স্যারের প্রথম মৃত্যু বার্ষিকী। ২০২১ সালের ০৩ মার্চ রাত সোয়া ১টায় রাজধানীর সিএমএইচ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন এই ক্ষণজন্মা রাজনীতিবিদ। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮২ বছর। এইচ টি ইমামের জন্ম ১৯৩৯ সালের ১৫ জানুয়ারি টাঙ্গাইল শহরে। তাঁর বাবা তাফসির উদ্দীন আহমেদ বি এ বি এল ও মা তাহসিন খাতুন। বাবার চাকরি সূত্রে শৈশবে রাজশাহীতে অবস্থানের কারণে সেখানেই প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন তিনি। পরবর্তীকালে লেখাপড়া করেছেন পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া ও কলকাতায়। ১৯৫২ সালে ম্যাট্রিক পাস করেন ঢাকা কলেজিয়েট হাইস্কুল থেকে।
এরপর ভর্তি হন পাবনা এডওয়ার্ড কলেজে। এখান থেকেই ১৯৫৪ সালে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। এর পর তিনি ভর্তি হন রাজশাহী কলেজে এবং সেখান থেকে অর্থনীতিতে অনার্সসহ বি এ ডিগ্রি অর্জন করেন ১৯৫৬ সালে। পরে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমএ শ্রেণিতে ভর্তি হন। ১৯৫৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম এ পাস করার পর রাজশাহী সরকারি কলেজে অর্থনীতির প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। এ সময় তিনি পাকিস্তানে সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। ১৯৬১ ব্যাচের সিএসপিদের মধ্যে তিনি ৪র্থ স্থান লাভ করেন এবং পাকিস্তান সরকারের উচ্চ পদে যোগদান করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি লন্ডন স্কুল অব ইকনমিক্স থেকে ‘উন্নয়ন প্রশাসনে’ পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা করেন।
পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসে সদস্য হিসেবে তিনি তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে গুরুত্বপূর্ণ পদে চাকরি করেন। শুরুতে তিনি রাজশাহী কালেক্টরেটে ১৯৬২-১৯৬৩ মেয়াদে অ্যসিন্ট্যান্ট কমিশনার হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। এরপর তিনি পদোন্নতি লাভ করেন এবং ১৯৬৩-১৯৬৪ মেয়াদে নওগাঁ মহকুমা প্রশাসক বা এসডিও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তারপর তিনি নারায়ণগঞ্জ মহকুমার এসডিও হিসেবে বদলি হন এবং প্রায় এক বৎসর দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৬৫ সালে তিনি ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালীন তিনি অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের প্রথম ক্যাবিনেট সচিবের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭১ এর মার্চ মাসে তিনি রাঙ্গামাটি জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্বে পালন করেন। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে ১৯৭৫ সালের ২৬ আগস্ট পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ সরকারের ক্যাবিনেট সচিবের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৮ থেকে ১৯৮৪ পর্যন্ত সাভারস্থ লোকপ্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৪ থেকে ১৯৮৬ পর্যন্ত তিনি সড়ক ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সচিবের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৬ থেকে ১৯৮৭ পর্যন্ত পরিকল্পনা সচিবের পদে নিযুক্ত ছিলেন। তিনি পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়া যমুনা মাল্টিপারপাজ ব্রিজ অথরিটির এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে ক্যাবিনেট মন্ত্রীর মর্যাদায় জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা নিয়োগ করেন। ২০১৪ সালে তাকে প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা নিয়োগ করা হয়। তিনি ২০০৯ থেকে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা হিসেবে নিযুক্ত রয়েছেন। তিনি আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান ছিলেন। তীক্ষ্ণ বিচক্ষণতা, রাজনৈতিক দূরদর্শিতা, সময়োপযোগী কর্মকৌশল প্রণয়ন সহ আদর্শিক অবস্থান থেকে তিনি ( মরহুম হোসেন তৌফিক ইমাম স্যার) হয়ে উঠেছিলেন দেশরত্ন শেখ হাসিনার আস্থা,বিশ্বাস এবং নির্ভরতার স্থান।
তার অভাব কখনো পূরণ হবার নয়। রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ স্তরে প্রয়াত এইচ,টি ইমাম স্যারের দীর্ঘ দিনের গৌরবোজ্জ্বল এবং সুনিপুন কর্মযজ্ঞ গোটা উত্তর বঙ্গবাসী কে সম্মানিত এবং গৌরবান্বিত করেছে।
মরহুম এইচ,টি ইমামের প্রথম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে উল্লাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ, সহযোগী সংগঠন সহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন মরহুমের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ, কোরআন খানি,মিলাদ মাহফিল,দোয়া অনুষ্ঠান, আলোচনা সভা, দুঃস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ সহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছে।

ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ এলাকা হতে বিপুল পরিমাণ ভয়াবহ মাদক বুপ্রেনরফিনসহ ০৩ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ক্যাবিনেট সচিব এইচ টি ইমামের প্রথম মৃত্যু বার্ষিকী আজ

আপডেট সময় ০৩:৪৬:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ মার্চ ২০২২
রিয়াজ আহমেদ হান্নান, স্টাফ রিপোর্টারঃ
আজ ০৪ মার্চ’২২ইং, শুক্রবার বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনের অধিকারী প্রধানমন্ত্রীর সাবেক রাজনৈতিক উপদেষ্টা হোসেন তৌফিক ইমাম (এইচ টি ইমাম) স্যারের প্রথম মৃত্যু বার্ষিকী। ২০২১ সালের ০৩ মার্চ রাত সোয়া ১টায় রাজধানীর সিএমএইচ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন এই ক্ষণজন্মা রাজনীতিবিদ। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮২ বছর। এইচ টি ইমামের জন্ম ১৯৩৯ সালের ১৫ জানুয়ারি টাঙ্গাইল শহরে। তাঁর বাবা তাফসির উদ্দীন আহমেদ বি এ বি এল ও মা তাহসিন খাতুন। বাবার চাকরি সূত্রে শৈশবে রাজশাহীতে অবস্থানের কারণে সেখানেই প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন তিনি। পরবর্তীকালে লেখাপড়া করেছেন পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া ও কলকাতায়। ১৯৫২ সালে ম্যাট্রিক পাস করেন ঢাকা কলেজিয়েট হাইস্কুল থেকে।
এরপর ভর্তি হন পাবনা এডওয়ার্ড কলেজে। এখান থেকেই ১৯৫৪ সালে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। এর পর তিনি ভর্তি হন রাজশাহী কলেজে এবং সেখান থেকে অর্থনীতিতে অনার্সসহ বি এ ডিগ্রি অর্জন করেন ১৯৫৬ সালে। পরে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমএ শ্রেণিতে ভর্তি হন। ১৯৫৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম এ পাস করার পর রাজশাহী সরকারি কলেজে অর্থনীতির প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। এ সময় তিনি পাকিস্তানে সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। ১৯৬১ ব্যাচের সিএসপিদের মধ্যে তিনি ৪র্থ স্থান লাভ করেন এবং পাকিস্তান সরকারের উচ্চ পদে যোগদান করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি লন্ডন স্কুল অব ইকনমিক্স থেকে ‘উন্নয়ন প্রশাসনে’ পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা করেন।
পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসে সদস্য হিসেবে তিনি তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে গুরুত্বপূর্ণ পদে চাকরি করেন। শুরুতে তিনি রাজশাহী কালেক্টরেটে ১৯৬২-১৯৬৩ মেয়াদে অ্যসিন্ট্যান্ট কমিশনার হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। এরপর তিনি পদোন্নতি লাভ করেন এবং ১৯৬৩-১৯৬৪ মেয়াদে নওগাঁ মহকুমা প্রশাসক বা এসডিও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তারপর তিনি নারায়ণগঞ্জ মহকুমার এসডিও হিসেবে বদলি হন এবং প্রায় এক বৎসর দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৬৫ সালে তিনি ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালীন তিনি অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের প্রথম ক্যাবিনেট সচিবের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭১ এর মার্চ মাসে তিনি রাঙ্গামাটি জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্বে পালন করেন। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে ১৯৭৫ সালের ২৬ আগস্ট পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ সরকারের ক্যাবিনেট সচিবের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৮ থেকে ১৯৮৪ পর্যন্ত সাভারস্থ লোকপ্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৪ থেকে ১৯৮৬ পর্যন্ত তিনি সড়ক ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সচিবের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৬ থেকে ১৯৮৭ পর্যন্ত পরিকল্পনা সচিবের পদে নিযুক্ত ছিলেন। তিনি পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়া যমুনা মাল্টিপারপাজ ব্রিজ অথরিটির এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে ক্যাবিনেট মন্ত্রীর মর্যাদায় জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা নিয়োগ করেন। ২০১৪ সালে তাকে প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা নিয়োগ করা হয়। তিনি ২০০৯ থেকে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা হিসেবে নিযুক্ত রয়েছেন। তিনি আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান ছিলেন। তীক্ষ্ণ বিচক্ষণতা, রাজনৈতিক দূরদর্শিতা, সময়োপযোগী কর্মকৌশল প্রণয়ন সহ আদর্শিক অবস্থান থেকে তিনি ( মরহুম হোসেন তৌফিক ইমাম স্যার) হয়ে উঠেছিলেন দেশরত্ন শেখ হাসিনার আস্থা,বিশ্বাস এবং নির্ভরতার স্থান।
তার অভাব কখনো পূরণ হবার নয়। রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ স্তরে প্রয়াত এইচ,টি ইমাম স্যারের দীর্ঘ দিনের গৌরবোজ্জ্বল এবং সুনিপুন কর্মযজ্ঞ গোটা উত্তর বঙ্গবাসী কে সম্মানিত এবং গৌরবান্বিত করেছে।
মরহুম এইচ,টি ইমামের প্রথম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে উল্লাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ, সহযোগী সংগঠন সহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন মরহুমের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ, কোরআন খানি,মিলাদ মাহফিল,দোয়া অনুষ্ঠান, আলোচনা সভা, দুঃস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ সহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছে।