বাংলাদেশ ১০:২৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০১ নভেম্বর ২০২৪, ১৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
নগদ ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা ও মোটরসাইকেল ছিনিয়ে নেওয়ায় বিএনপি নেতার প্রেস বিজ্ঞপ্তি কুষ্টিয়া জেলার স্বাস্থ্য বিভাগের মাসিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত কাউনিয়ায় জরায়ু মুখে ক্যানসার (এইচপিভি) টিকা নিয়ে ৩ শিক্ষার্থী অসুস্থ কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে রম্য বির্তক ফুলবাড়ী সরকারি হাসপাতাল ঔষধ কোম্পানীর প্রতিনিধিদের দখলে বাস চাপায় নিহত ববি শিক্ষার্থী উত্তপ্ত ববি! ঠাকুরগাঁওয়ে ৩ মাসে অচল ছয় কোটি টাকার বেশি অর্থ ব্যয়ে ব্রীজ ও সংযোগ সড়ক ছাদ ভেঙে শ্রেণিকক্ষে খসে পড়ছে পলেস্তারা চরম ঝুঁকি নিয়ে চলছে ঝালকাঠি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের কার্যক্রম নোয়াখালীর সুবর্ণচরে মহিলালীগ নেত্রী ভূমিদস্যু আলেয়ার বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও ঝাড়ু মিছিল আমরণ অনশনে রাবি আইন অনুষদের শিক্ষার্থীরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন পংকজ কুমার হত্যা মামলার অন্যতম পলাতক আসামী সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। ধর্ষক পিতাকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। রাজাপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মাদ্রাসা ছাত্র নিহত, আহত ১ রামুর কচ্ছপিয়ায় সরকারি রিজার্ভের জমিতে অবৈধ দখলের অভিযোগ গোদাগাড়ীতে বিপুল পরিমান গাঁজাসহ গ্রেফতার মাদক কারবারী ডালিম

জুম চাষীদের ক্ষতিপূরণের দাবিতে- বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলন

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৭:৫২:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ মে ২০২২
  • ১৭৩২ বার পড়া হয়েছে

জুম চাষীদের ক্ষতিপূরণের দাবিতে- বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলন

মোঃ আজিজার রহমান, দিনাজপুর প্রতিনিধিঃ 
বান্দরবনের লামায় জুম চাষের বনাঞ্চল আগুনে পুড়ে দেয়া ‘রাবার ইন্ড্রাস্টিজ কোম্পানি’র দুর্বৃত্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং ক্ষতিগ্রস্ত ম্রো, ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর জন্য উপযুক্ত ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলন ৮ মে এক লিখিত বিবৃতিতে বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলন কেন্দ্রীয় পাঠচক্র ফোরামের সমন্বয়ক কমরেড শুভ্রাংশু চক্রবর্তী বলেন গত ২৬ এপ্রিল রাবার ইন্ডাস্ট্রিজ কোম্পানি বান্দরবানের লামায় জুমচাষের প্রাকৃতিক বনাঞ্চল পুড়িয়ে দেওয়ায় তিনটি পাড়ার ম্রো ও ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর মানুষ খাদ্যসংকটে দিন কাটাচ্ছেন। অনেক পরিবার একবেলা খেয়ে এবং কিছু পরিবার ১০  দিন ধরে জঙ্গলের আলু ও লতাপাতা খেয়ে দিন যাপন করছে।
তিনি বলেন, পাহাড়ে বসবাসকারী ম্রো, ত্রিপুরা, মুরং, বমসহ বেশির ভাগ জাতিগোষ্ঠীর সিংহভাগ মানুষই শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত। ফলে কৃষি ও শিকারের মতো ঐতিহ্যবাহী পেশার বাইরে তাঁরা অন্য কোনো পেশায় সম্পৃক্ত হতে পারেন না।জীবনধারণের জন্য তাঁদের জুমচাষ, বন থেকে গাছ-বাঁশ সংগ্রহ করে বিক্রি ও দিনমজুরির ওপর নির্ভর করতে হয়।রাবার কোম্পানির আগুনে শুধু ৩৫০ একর প্রাকৃতিক বনাঞ্চল ধ্বংস হয়নি।
একই সঙ্গে কলাবাগান, ফলদ-বনজ বাগান, ধানের খেতও পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এতে ম্রো ও ত্রিপুরাদের তিনটি পাড়ার মানুষের জীবন-জীবিকার মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে। তিনি রাষ্ট্রে প্রশাসন থাকার  পরেও আদিবাসী জনগোষ্ঠীর একটা অংশের জীবন জীবিকার উপর এধরনের অমানবিক আক্রমনের তীব্র নিন্দা জানান। তিনি, অবিলম্বে রাবার ইন্ড্রাস্টিজ কোম্পানির ম্যানেজার সহ দুর্বৃত্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর জন্য উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ প্রদানের দাবি জানান এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে সরকারি উদ্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ম্রো, ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর জন্য খাদ্য সহায়তা প্রদানের দাবি জানান।
আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

নগদ ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা ও মোটরসাইকেল ছিনিয়ে নেওয়ায় বিএনপি নেতার প্রেস বিজ্ঞপ্তি

জুম চাষীদের ক্ষতিপূরণের দাবিতে- বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলন

আপডেট সময় ০৭:৫২:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ মে ২০২২
মোঃ আজিজার রহমান, দিনাজপুর প্রতিনিধিঃ 
বান্দরবনের লামায় জুম চাষের বনাঞ্চল আগুনে পুড়ে দেয়া ‘রাবার ইন্ড্রাস্টিজ কোম্পানি’র দুর্বৃত্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং ক্ষতিগ্রস্ত ম্রো, ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর জন্য উপযুক্ত ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলন ৮ মে এক লিখিত বিবৃতিতে বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলন কেন্দ্রীয় পাঠচক্র ফোরামের সমন্বয়ক কমরেড শুভ্রাংশু চক্রবর্তী বলেন গত ২৬ এপ্রিল রাবার ইন্ডাস্ট্রিজ কোম্পানি বান্দরবানের লামায় জুমচাষের প্রাকৃতিক বনাঞ্চল পুড়িয়ে দেওয়ায় তিনটি পাড়ার ম্রো ও ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর মানুষ খাদ্যসংকটে দিন কাটাচ্ছেন। অনেক পরিবার একবেলা খেয়ে এবং কিছু পরিবার ১০  দিন ধরে জঙ্গলের আলু ও লতাপাতা খেয়ে দিন যাপন করছে।
তিনি বলেন, পাহাড়ে বসবাসকারী ম্রো, ত্রিপুরা, মুরং, বমসহ বেশির ভাগ জাতিগোষ্ঠীর সিংহভাগ মানুষই শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত। ফলে কৃষি ও শিকারের মতো ঐতিহ্যবাহী পেশার বাইরে তাঁরা অন্য কোনো পেশায় সম্পৃক্ত হতে পারেন না।জীবনধারণের জন্য তাঁদের জুমচাষ, বন থেকে গাছ-বাঁশ সংগ্রহ করে বিক্রি ও দিনমজুরির ওপর নির্ভর করতে হয়।রাবার কোম্পানির আগুনে শুধু ৩৫০ একর প্রাকৃতিক বনাঞ্চল ধ্বংস হয়নি।
একই সঙ্গে কলাবাগান, ফলদ-বনজ বাগান, ধানের খেতও পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এতে ম্রো ও ত্রিপুরাদের তিনটি পাড়ার মানুষের জীবন-জীবিকার মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে। তিনি রাষ্ট্রে প্রশাসন থাকার  পরেও আদিবাসী জনগোষ্ঠীর একটা অংশের জীবন জীবিকার উপর এধরনের অমানবিক আক্রমনের তীব্র নিন্দা জানান। তিনি, অবিলম্বে রাবার ইন্ড্রাস্টিজ কোম্পানির ম্যানেজার সহ দুর্বৃত্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর জন্য উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ প্রদানের দাবি জানান এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে সরকারি উদ্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ম্রো, ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর জন্য খাদ্য সহায়তা প্রদানের দাবি জানান।