বাংলাদেশ ০৭:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০১ নভেম্বর ২০২৪, ১৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
নগদ ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা ও মোটরসাইকেল ছিনিয়ে নেওয়ায় বিএনপি নেতার প্রেস বিজ্ঞপ্তি কুষ্টিয়া জেলার স্বাস্থ্য বিভাগের মাসিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত কাউনিয়ায় জরায়ু মুখে ক্যানসার (এইচপিভি) টিকা নিয়ে ৩ শিক্ষার্থী অসুস্থ কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে রম্য বির্তক ফুলবাড়ী সরকারি হাসপাতাল ঔষধ কোম্পানীর প্রতিনিধিদের দখলে বাস চাপায় নিহত ববি শিক্ষার্থী উত্তপ্ত ববি! ঠাকুরগাঁওয়ে ৩ মাসে অচল ছয় কোটি টাকার বেশি অর্থ ব্যয়ে ব্রীজ ও সংযোগ সড়ক ছাদ ভেঙে শ্রেণিকক্ষে খসে পড়ছে পলেস্তারা চরম ঝুঁকি নিয়ে চলছে ঝালকাঠি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের কার্যক্রম নোয়াখালীর সুবর্ণচরে মহিলালীগ নেত্রী ভূমিদস্যু আলেয়ার বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও ঝাড়ু মিছিল আমরণ অনশনে রাবি আইন অনুষদের শিক্ষার্থীরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন পংকজ কুমার হত্যা মামলার অন্যতম পলাতক আসামী সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। ধর্ষক পিতাকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। রাজাপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মাদ্রাসা ছাত্র নিহত, আহত ১ রামুর কচ্ছপিয়ায় সরকারি রিজার্ভের জমিতে অবৈধ দখলের অভিযোগ গোদাগাড়ীতে বিপুল পরিমান গাঁজাসহ গ্রেফতার মাদক কারবারী ডালিম

ছাদ ভেঙে শ্রেণিকক্ষে খসে পড়ছে পলেস্তারা চরম ঝুঁকি নিয়ে চলছে ঝালকাঠি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের কার্যক্রম

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১২:২০:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪
  • ১৫৭৯ বার পড়া হয়েছে

ছাদ ভেঙে শ্রেণিকক্ষে খসে পড়ছে পলেস্তারা চরম ঝুঁকি নিয়ে চলছে ঝালকাঠি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের কার্যক্রম

 

মো. নাঈম হাসান ঈমন, ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ ঝালকাঠি সরকারি উচ্চ বিদ্যায় ১৯০৯ সালের ব্রিটিশ এ স্কুলটির দোতালা ভবন নির্মাণ করা হয় ১৯৭২ সালে। বর্তামানে ভেতর কিংবা বাইরের অবকাঠামো দেখে যে কেউ বলবে এটা কোনোভাবেই স্কুলের পরিবেশ হতে পারে না। ছাদের পলেস্তারা ভেঙে পড়ছে পুরো ভবন থেকে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিধ্বস্ত ভবনে চলছে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা। কর্তৃপক্ষ বলছে, সাধ্যমতো সংস্কার কাজ চলছে। তবে প্রক্রিয়াধীন একটি ছয় তলা ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হলেই সব সমস্যার সমাধান হবে। ৫০ বছরের পুরাতন এ ভবনটির সবগুলো ক্লাসরুম এখন জরাজীর্ণ হয়ে চরম হতশ্রী পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। ফলে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মানুষিক বিকাশও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এদিকে সন্তানকে স্কুলে পাঠিয়ে অভিভাবকরা থাকেন দুশ্চিন্তায়। শিক্ষক-কর্মচারীদের মুখে একই শঙ্কার কথা।

 

ঝালকাঠি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. ইব্রাহিম খলিল বলেন, স্কুলের সংস্কার কাজ শেষে আরও কিছু লাগবে। তবে প্রক্রিয়াধীন একটি ছয় তলা একটি তলা ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল। তা বর্তমানে আটকে আছে। ওই নতুন ভবন নির্মাণ হলেই সমস্যার সমাধান হবে।

 

প্রসঙ্গত, ১৮৭২ সালে মহারাজগঞ্চ হাইস্কুল নামে যাত্রা করা এ বিদ্যাপীঠ ঝালকাঠি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় নামে ১৯০৯ সালে জাতীয়করণ হয়। বর্তমানে ১৩ একর জমিতে ঐতিহ্যবাহী স্কুলটিতে প্রভাতি ও দিবা এই দুই শিফটে ১ হাজার ৭শ’ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

নগদ ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা ও মোটরসাইকেল ছিনিয়ে নেওয়ায় বিএনপি নেতার প্রেস বিজ্ঞপ্তি

ছাদ ভেঙে শ্রেণিকক্ষে খসে পড়ছে পলেস্তারা চরম ঝুঁকি নিয়ে চলছে ঝালকাঠি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের কার্যক্রম

আপডেট সময় ১২:২০:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪

 

মো. নাঈম হাসান ঈমন, ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ ঝালকাঠি সরকারি উচ্চ বিদ্যায় ১৯০৯ সালের ব্রিটিশ এ স্কুলটির দোতালা ভবন নির্মাণ করা হয় ১৯৭২ সালে। বর্তামানে ভেতর কিংবা বাইরের অবকাঠামো দেখে যে কেউ বলবে এটা কোনোভাবেই স্কুলের পরিবেশ হতে পারে না। ছাদের পলেস্তারা ভেঙে পড়ছে পুরো ভবন থেকে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিধ্বস্ত ভবনে চলছে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা। কর্তৃপক্ষ বলছে, সাধ্যমতো সংস্কার কাজ চলছে। তবে প্রক্রিয়াধীন একটি ছয় তলা ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হলেই সব সমস্যার সমাধান হবে। ৫০ বছরের পুরাতন এ ভবনটির সবগুলো ক্লাসরুম এখন জরাজীর্ণ হয়ে চরম হতশ্রী পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। ফলে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মানুষিক বিকাশও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এদিকে সন্তানকে স্কুলে পাঠিয়ে অভিভাবকরা থাকেন দুশ্চিন্তায়। শিক্ষক-কর্মচারীদের মুখে একই শঙ্কার কথা।

 

ঝালকাঠি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. ইব্রাহিম খলিল বলেন, স্কুলের সংস্কার কাজ শেষে আরও কিছু লাগবে। তবে প্রক্রিয়াধীন একটি ছয় তলা একটি তলা ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল। তা বর্তমানে আটকে আছে। ওই নতুন ভবন নির্মাণ হলেই সমস্যার সমাধান হবে।

 

প্রসঙ্গত, ১৮৭২ সালে মহারাজগঞ্চ হাইস্কুল নামে যাত্রা করা এ বিদ্যাপীঠ ঝালকাঠি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় নামে ১৯০৯ সালে জাতীয়করণ হয়। বর্তমানে ১৩ একর জমিতে ঐতিহ্যবাহী স্কুলটিতে প্রভাতি ও দিবা এই দুই শিফটে ১ হাজার ৭শ’ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে।