বাংলাদেশ ০৮:১৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
নলছিটির ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির চাঁদাবাজী।। মহাসচিবের কাছে অভিযোগ। পা দিয়ে লিখে আলিম পাশ করলো রাসেল নাইক্ষ‍্যংছড়ি মদিনাতুল উলুম মডেল ইন: ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসা আলিম পরীক্ষায় এবারও শীর্ষস্থানে নলছিটি সুবিদপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির বিরুদ্ধে চাঁদা দাবীর অভিযোগ ভান্ডারিয়ায় শিল্পপতি সৈয়দ সোহেল রানার ওপর সন্ত্রাসী হামলা: বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ভান্ডারিয়ায় পূজা উদ্যাপন কমিটির সাথে বিএনপির মতবিনিময় সভা ভান্ডারিয়ায় সিরাত সন্ধ্যায় প্রাণের ছোঁয়া ভান্ডারিয়ায় “মুক্তকন্ঠ” শিল্পী ও সাংস্কৃতিক জোটের কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত গণঅভ্যুত্থানে মানুষের কাঁধে চেপে বসা জালিম শাসকের পতন হয়েছে – মাহমুদুর রহমান ২৬ লাখ টাকার ঘড়ি ৪ মাসেই নষ্ট ঠাকুরগাঁওয়ের শ্রী শ্রী রসিক রায় জিও মন্দির প্রাঙ্গন ও আশপাশ এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি ১৪ মাসেই কোরআনের হাফেজ বালক গৌরনদীতে সাংবাদিক সোহেবের চেক ছিনতাই ও চাঁদাবাজির ঘটনায় আদালতে মামলা মুন্সিগঞ্জ জেলা ক্রিড়া অফিসের আয়োজনে বার্ষিক ক্রিড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত। শরীয়তপুরের জাজিরায় ডিজিএম এর একঘেয়েমীর কারণে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল এক পল্লীবিদ্যুৎতের লাইনম্যানের।

২৬ লাখ টাকার ঘড়ি ৪ মাসেই নষ্ট

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১১:৪২:০১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর ২০২৪
  • ১৫৮৬ বার পড়া হয়েছে

 

 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধিঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের ৮০ শতাংশ রাস্তাঘাটই ভাঙাচোরা। এ অবস্থায় শহরের কুমারশীল মোড়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের সড়কে ‘টাইম ওয়াচ’ নাম দিয়ে স্তম্ভ আকারে স্থাপন করা হয় ৩টি ডিজিটাল ঘড়ি। এর ব্যয় ধরা হয় প্রায় ২৬ লাখ টাকা।

এই স্তম্ভ ও ঘড়ি স্থাপনের পরপরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুরু হয় সমালোচনা। সেই আলোচিত ঘড়ি উদ্বোধনের পর থেকেই নষ্ট হয়ে আছে। একেক ঘড়িতে একেক সময় দেখাচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার বেশিরভাগ রাস্তাঘাট ভেঙে চৌচির হয়ে গেছে। বলতে গেলে সড়কগুলো চলাচলের অনুপযোগী। এ নিয়ে ক্ষোভের শেষ নেই পৌরবাসীর। এসব সড়ক সংস্কারে গুরুত্ব না দিয়ে শহরের প্রধান সড়কের কুমারশীল মোড়ে স্তম্ভ আকারে ডিজিটাল ঘড়ি স্থাপনের উদ্যোগ নেয় পৌরসভা। ২০২৩ সালের এপ্রিলে ২৫ লাখ ৫৯ হাজার ৮৭৯ টাকায় এর কাজ পায় মেসার্স শিপু কনস্ট্রাকশন নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কাজশেষে আনুষ্ঠানিকভাবে পৌরসভা বুঝে পায় চার মাস আগে। তবে ঘড়িস্তম্ভ নির্মাণের নামে লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। প্রথম দিক থেকেই স্তম্ভে স্থাপিত ৩টি ঘড়িতে দেখা যাচ্ছে ভিন্ন সময়।

পথচারীরা বলেন, আমরা ‘শহরে এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন চলাচল করি। বছরখানেক আগে দেখি খোঁড়াখুঁড়ির কাজ চলছে। জিজ্ঞেস করে জানলাম এখানে স্তম্ভ হবে। কিন্তু পরে দেখি ডিজিটাল ঘড়ি লাগানো হলো। আকর্ষণীয় তো কিছু হলো না। রাস্তাঘাট না করে এভাবে পৌর নাগরিকদের টাকা অপচয়ের কোনো মানে হয় না।

ফারুক মিয়া নামে একজন বলেন, প্রতিদিনই দেখি ঘড়িগুলোর ছবি ফেসবুকে দিয়ে মানুষ গালাগাল করে। এগুলো নির্মাণে অবশ্যই লুটপাট করা হয়েছে। এত টাকা খরচ হওয়ার কথা না।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার দায়িত্বে থাকা প্রশাসক (উপসচিব) রুহুল আমিন বলেন, ‘টাইম ওয়াচ’ তৈরিতে অনিয়ম হয়েছে কি না তা তদন্ত করে দেখা হবে। ঠিকাদারের জামানত পৌরসভায় যদি থাকে, তাহলে ঘড়ি মেরামত করা হবে।

 

 

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello

নলছিটির ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির চাঁদাবাজী।। মহাসচিবের কাছে অভিযোগ।

২৬ লাখ টাকার ঘড়ি ৪ মাসেই নষ্ট

আপডেট সময় ১১:৪২:০১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর ২০২৪

 

 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধিঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের ৮০ শতাংশ রাস্তাঘাটই ভাঙাচোরা। এ অবস্থায় শহরের কুমারশীল মোড়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের সড়কে ‘টাইম ওয়াচ’ নাম দিয়ে স্তম্ভ আকারে স্থাপন করা হয় ৩টি ডিজিটাল ঘড়ি। এর ব্যয় ধরা হয় প্রায় ২৬ লাখ টাকা।

এই স্তম্ভ ও ঘড়ি স্থাপনের পরপরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুরু হয় সমালোচনা। সেই আলোচিত ঘড়ি উদ্বোধনের পর থেকেই নষ্ট হয়ে আছে। একেক ঘড়িতে একেক সময় দেখাচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার বেশিরভাগ রাস্তাঘাট ভেঙে চৌচির হয়ে গেছে। বলতে গেলে সড়কগুলো চলাচলের অনুপযোগী। এ নিয়ে ক্ষোভের শেষ নেই পৌরবাসীর। এসব সড়ক সংস্কারে গুরুত্ব না দিয়ে শহরের প্রধান সড়কের কুমারশীল মোড়ে স্তম্ভ আকারে ডিজিটাল ঘড়ি স্থাপনের উদ্যোগ নেয় পৌরসভা। ২০২৩ সালের এপ্রিলে ২৫ লাখ ৫৯ হাজার ৮৭৯ টাকায় এর কাজ পায় মেসার্স শিপু কনস্ট্রাকশন নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কাজশেষে আনুষ্ঠানিকভাবে পৌরসভা বুঝে পায় চার মাস আগে। তবে ঘড়িস্তম্ভ নির্মাণের নামে লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। প্রথম দিক থেকেই স্তম্ভে স্থাপিত ৩টি ঘড়িতে দেখা যাচ্ছে ভিন্ন সময়।

পথচারীরা বলেন, আমরা ‘শহরে এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন চলাচল করি। বছরখানেক আগে দেখি খোঁড়াখুঁড়ির কাজ চলছে। জিজ্ঞেস করে জানলাম এখানে স্তম্ভ হবে। কিন্তু পরে দেখি ডিজিটাল ঘড়ি লাগানো হলো। আকর্ষণীয় তো কিছু হলো না। রাস্তাঘাট না করে এভাবে পৌর নাগরিকদের টাকা অপচয়ের কোনো মানে হয় না।

ফারুক মিয়া নামে একজন বলেন, প্রতিদিনই দেখি ঘড়িগুলোর ছবি ফেসবুকে দিয়ে মানুষ গালাগাল করে। এগুলো নির্মাণে অবশ্যই লুটপাট করা হয়েছে। এত টাকা খরচ হওয়ার কথা না।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার দায়িত্বে থাকা প্রশাসক (উপসচিব) রুহুল আমিন বলেন, ‘টাইম ওয়াচ’ তৈরিতে অনিয়ম হয়েছে কি না তা তদন্ত করে দেখা হবে। ঠিকাদারের জামানত পৌরসভায় যদি থাকে, তাহলে ঘড়ি মেরামত করা হবে।