শহীদুল ইসলাম শাহীন, (ধর্মপাশা) প্রতিনিধি:
হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধ মেরামত কাজে সরকারি কর্মকর্তা থেকে শুরু করে যে বা যারাই জড়িত থাকুক না কেন কাউকেই ছাড় দেওয়া হবেনা।
৭ এপ্রিল বৃহস্পতিবার দুপুরে পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতায়ধীন সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার চন্দ্রসোনারতাল বেরিবাঁধ প্রকল্পের আওতায় ডুবাইল নামক হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধ ভেঙে ফসলহানীর ঘটনাস্থল পরিদর্শন করতে এসে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, গত কয়েকদিনে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানির চাপে যে সব হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধ ভেঙে এলাকার কৃষকের বছরের একমাত্র বোর ফসল তলিয়ে গেছে, সেই সব বাঁধ মেরামত কাজে অনিয়মের সাথে জড়িতদের বিষয়গুলো খতিয়ে দেখার জন্য মন্ত্রণালয় থেকে একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। এছাড়াও ফসলহানী ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের তালিকা তৈরী করে সরকারিভাবে তাদেরকে যথাযথ সহায়তা দেওয়া হবে বলেও আশ্বাস দেন তিনি।
এসময় সুনামগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য প্রকৌশলী মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য শামীমা আক্তার খানম,বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক মো. বজলুর রশিদ, পাউবো’র উত্তর-পূর্বাঞ্চল জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী এসএম শহীদুল ইসলাম, সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জহুরুল ইসলাম, উপজেলা চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হোসেন রোকন,জামালগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইকবাল আল আজাদ,
ধর্মপাশা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মুনতাসির হাসান, সহকারী কমিশনার ভূমি রেদওয়ানুল হালিম, অফিসার ইনচার্জ ওসি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান,ধর্মপাশা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমেদ বিলকিস, জামালগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মাদ আলী, ইউপি চেয়ারম্যান মোকাররম হোসেন, ইউপি চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক ইকবাল, ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম ফরিদ খোকা, সাবেক চেয়ারম্যান ফেরদৌসুর রহমান,রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ , বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার কর্মীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।