নুরুন নাহার বেবী, সিলেট।
গত রোববার (২১ এপ্রিল) আখালিয়া নিয়ারীপাড়ায় শাহ ম্যানশনের তুহিন আহমদ বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ইমরান মিয়া সে নগরীর ৮নং ওয়ার্ডস্থত আখানয়িা নতুন বাজার ব্রাক্ষাণ শাসন এলাকার রফিক মিয়া ছেলে। তিনি একজন নির্মাণ শ্রমিক। স্বজনদের আহাজারি
জানান যায় ইমরান মিয়া ইব্রাহীম আলীর সঙ্গে গত ৮ দিন যাবত অত্র কোতোয়ালী থানাধীন আখালিয়া সুনামগন্য রোডস্থ শাহ মন্যাশন ও উপরের টিন পরিবর্তন নির্মান কাজ করিয়া আসছেন তিনি প্রতিনিদির ন্যায় গত ২১ এপ্রিল ইব্রাহীম মিয়ার সহযোগী হিসাবে, উক্ত শাহ ম্যানশনে এর ২য় তলায় টিন উপর বাড়ির একটি ঘরে নির্মাণ শ্রমিকের কাজ করছিলেন।
জানান যায় ইমরান মিয়া ইব্রাহীম আলীর সঙ্গে গত ৮ দিন যাবত অত্র কোতোয়ালী থানাধীন আখালিয়া সুনামগন্য রোডস্থ শাহ মন্যাশন ও উপরের টিন পরিবর্তন নির্মান কাজ করিয়া আসছেন তিনি প্রতিনিদির ন্যায় গত ২১ এপ্রিল ইব্রাহীম মিয়ার সহযোগী হিসাবে, উক্ত শাহ ম্যানশনে এর ২য় তলায় টিন উপর বাড়ির একটি ঘরে নির্মাণ শ্রমিকের কাজ করছিলেন।
এ সময় বাড়িতে থাকা বিদ্যুতের একটি খোলা তারের সংস্পর্শে বিদ্যুতায়িত হয়। পরে তাকে করে সিলেট এম এ জি ওসামনী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত শ্রমিক ইমরান মিয়ার চাচা শফিক মিয়া তিনি বলেন, আখালিয়া নিয়ারীপাড়া শাহ ম্যানশনে তুহিন আহমদ এর বাড়ীতে আমরা বাতিজা গত ৮দিন যাবত টিন পরিবর্তন নির্মান কাজ করিয়া আসছে, গত ২১ এপ্রিল সকাল আনুমানিক সাড়ে ১০টার সময় নাকি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট আহত হয়। পরে তাকে তার সহপাঠিরা উদ্ধার করে সিলেট এম এ জি ওসামনী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তবে আমি এই ঘটনার জন্য বাসার মালিক দায়ী করছি। পাশাপাশি ঘটনার তদন্ত করা জন্য দাবী করছি। কিন্তুক ঐ বাসার মালিক এখন আমরা বাতিজা লাশ দেখতে এখন আসেনি। আমি তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। নিহত ইমরান মিয়ার মা ছেলের শোকে বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন।
এ বিষয় ৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিরল জগদীশ দাস তিনি বলেন, নির্মাণাধীন একটি বাড়িতে কাজ করার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ওই শ্রমিক মারা গেছেন। এ ঘটনা দুখজন, এ ঘটনার জন্য বাসার মালিক দায়ী। কারণ হলে বিদ্যুৎ বন্ধ করে বাসার কাজ করানোর ধরকার আমি মনে করি। তা হলে এভাবে ঘটনা ঘচতনা। তিনি পাশাপাশি তুহিন আহমদ এখন পয়ন্ত লাশটি এক নজর দেখতে আসনী। আমি তার বিচার চাই। আমি তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
এই বিষয় সিলেট বিদ্যুৎ বিভাগকে অবহিত করে কাজ শুরু করলে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হতো। কিন্তু তারা বিদ্যুৎ বিভাগকে কিছুই জানায়নি।
নিহত ইামরান মিয়ার পিতা রফিক মিয়া এ ঘটনায় নিহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ প্রস্তুত চলছে তবে সকলের বক্তব্য অনুযায়ী বাড়ির মালিক দায়ী, কারণ তিনি সতর্কতাই অবলম্বন করেননি বলে জানান উপস্থিত এলাকাবাসী সবাই।